somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আইইএলটিএস নিয়ে কিছু কথা...

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

(লেখাটি একটা ফেসবুক গ্রুপের জন্য তৈরী করা)

এই বিষয়ে লেখার জন্য যতটুকু মেধা বা অভিজ্ঞতার প্রয়োজন তা আমার নেই বলে প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। তবুও কী-বোর্ড হাতে নেয়ার কারণ হলো সবার আগ্রহ দেখে নিজের আইডিয়াগুলো শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারলাম না। নিশ্চিতভাবেই বিষয়টা অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং সবচেয়ে বেশি সংখ্যক গ্রুপ মেম্বারের আগ্রহের বিষয়। এবং এর সংগত কারণও রয়েছে। বিদেশে উচ্চশিক্ষার বিষয়টি এখন অনেকটাই নিভরশীল হয়ে পড়েছে আইইএলটিএস নামক এই শব্দটির উপর। তবে হ্যাঁ, ভাষা দক্ষতা প্রমানের জন্য এর বিকল্প আরো কিছু টেস্ট রয়েছে। তবে সর্বাপেক্ষা গ্রহনযোগ্য এবং সিম্পল টেস্ট হিসেবে আইইএলটিএস এর জনপ্রিয়তা সর্বাধিক।
আরেকটি বিষয় উল্লেখ করা অত্যাবশ্যক। সেটা হলো- নতুন কিছু শেখা একটা চ্যালেঞ্জ। চ্যালেঞ্জকে গ্রহন করার মানসিকতা-আগ্রহ বা পদ্ধতি ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হয়ে থাকে। আপনি যেভাবে শিখবেন - অন্যরা সেভাবে নাও শিখতে পারে। আপনার সাথে অন্যের পদ্ধতিগত ভিন্নতা থাকতে পারে। এটা মানুষের ক্রিয়েটিভিটি এবং দৃষ্টিভঙ্গির উপর নির্ভর করে। তাই নতুন কিছু শিখতে হলে অন্যকে সরাসরি অনুসরণ করতে হবে এমন কথা নেই। আপনার মেধা-মননশীলতা, দৃষ্টিভঙ্গি আপনাকে যে পথে পরিচালিত করে, সে পথে হাটাঁটাই উত্তম। নতুন একটা ভাষা শিখার ক্ষেত্রেও একই কথা। কেউ হয়তো পাঠ্যবইয়ে মনোযোগ দিবে, কেউ অনুশীলনে অধিক মনোযোগী হবে। শেখার কোন স্ট্যাটিক পদ্ধতি নেই। তাই আমি কোন পদ্ধতি নিয়ে এখানে আলোচনা করছি না। আমি আমার কিছু ব্যক্তিগত মতামত (যা আমার নিজের অভিজ্ঞতা থেকে প্রাপ্ত) এবং সর্বাধিক কমন এবং প্রয়োজনীয় কিছু অভ্যাস বা অনুশীলন যা ভালো স্কোর প্রাপ্তিতে বেশ কাজের - তেমন কিছু বিষয় নিয়ে কথা বলব। এতে কারো লাভ হবে কী-না জানি না; তবে ক্ষতি যে হবে না সেটা ১০০% নিশ্চিত সত্য। বিফলে মূল্য ফেরত!

কি ও কেন? (মিস্টার গুগল)
বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় ভাষা টেস্ট। ১৯৮৯ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকেই এর প্রসার। তিনটি প্রতিষ্ঠান এটি পরিচালনা করে; ব্রিটিশ কাউন্সিল, ক্যাম্ব্রিজ ইউনিভার্সিটি এবং আইডিপি ইডুকেশন। প্রতি বছর আইইএলটিএস টেষ্ট অংশগ্রহনকারীর সংখ্যা প্রায় ২০ লক্ষ। বিশ্বের ১৩৫ টি দেশের প্রায় ৮০০০ প্রতিষ্ঠান আইইএলটিএস একসেপ্ট করে থাকে।

শুরুটা কীভাবে করব?
শুরু করবেন ঠিক পানিতে পড়ার পর। হ্যাঁ, সাতাঁর কি কেউ আগে শিখে নাকি আবার! আমরা জন্মের পর থেকে বাংলা ছাড়া আর যে ভাষাটার সাথে সবচেয়ে বেশি পরিচিত সেটা ইংরেজি। অথচ আমরা আল্লাহ খোদার পরে আর যা বেশি ভয় পাই, সেটাও ইংরেজি। বিষয়টা দুঃখজনক কিন্তু সত্যি। এর মূল কারণ ভয়। এটা একটা ভাষা, জাস্ট ভাষা- বাংলার মতই; এই সত্যটা যেদিন আমরা জেনে যাবো সেদিন থেকে আমরা ইংরেজিকে ডালভাত মনে করবো শিওর। কারণ ইংরেজি অনেক সহজ একটা ভাষা বলেই তা আর্ন্তজাতিকভাবে স্বীকৃত এবং গ্রহনযোগ্য। তাই শুরু করুন তখনই - যখন ভয় থেকে বেরিয়ে আসতে পারবেন। কখনো ভাববেন না কখন বিদেশে এপ্লাই করবেন বা কখন টেষ্ট দিবেন; জাস্ট শুরু করুন। যত দ্রুত শুরু করবেন- তত দ্রুত আপনি মাস্টার। গ্যারান্টি।

আইইএলটিএস কোর্স: কোথায় করবেন?
আপনাকে যদি বলি, আপনি ১০-১২ বছর একটা ভাষার উপর নিয়মিত কোচিং করার পর নতুন করে কোচিং সেন্টারে যাওয়ার দরকার আছে কী? উত্তর যদি হ্যাঁ হয়, তবে প্রথম শ্রেনী থেকে দ্বাদশ শ্রেনী পর্যন্ত আপনি ১২ টা ইংরেজি বিষয়ে আপনি নিশ্চিত ফেল করেছিলেন। আফসোস!
বেশিরভাগ পুরনো ছাত্র যারা কোচিং করেছে (যেখানেই করুক না কেন) এবং আইইএলটিএস টেস্ট দিয়েছে, তাদের অধিকাংশই পরবর্তীতে বলেছে; "আমি নিজেই তো এটা করতে পারতাম।" হ্যাঁ, তারা সবাই সঠিক বলেছে। কারণ আমরা কোচিং করি এর কারণ দুটো। ১. কোচিং ছাড়া আমার পড়া হয়না মিনিং সিরিয়াসলি নিতে পারি না। ২. কোচিং আমাদের প্রয়োজনীয় গাইডলাইন দেয়, নাথিং এলস্‌।
তবে যারা পড়ালেখা থেকে দূরে আছেন বেশ কয়েক বছর কিংবা আমার মত টেনেটুনে পাশ নীতিতে বিশ্বাসী ছিলেন তারা কোচিং করুন- অনুরোধ রইলো।
তবে কোথায় করবেন তা বলতে পারব না। শুধু এটুকু বলব ঘরের নিকটতম সেন্টারে করুন। হরতাল-অবরোধের কবলে পড়ে বিদেশ যাত্রার আগে অন্তিম যাত্রা ঘটুক- কারইবা কাম্য হতে পারে?

প্রাকটিস এন্ড প্রাকটিস
এর বিকল্প নেই। যেখানেই কোচিং করুন, যত টাকাই খরচ করুন না কেন; আপনি নিজে বসে যেই সময়টুকু প্রাকটিস করেছেন- সেটাই কাউন্ট হবে। অনেকের মাঝে তাড়াহুড়ো দেখা যায়। এপ্লিকেশন ডেট চলে যাচ্ছে, দ্রুত আইইএলটিএস রেজাল্ট লাগবে? হবে নারে বোকা! ইংরেজিতে খুব ভালো দখল না থাকলে- প্রাকটিস বিনা টেষ্ট হলে যাওয়া টেষ্ট ফি গচ্ছা দেওয়া ছাড়া আর কিছুই নয়। তাই প্রাকটিস করুন। টার্গেট ডেট অনুযায়ী সময় ডিভাইড করুন। প্রতি দিন নির্দিষ্ট কিছু ঘন্টা আইইএলটিএস এর জন্য রাখুন। উদাহরণস্বরুপ, যদি তা দু'ঘন্টা হয়- ৩০ মিনিট টিভি দেখুন। হিন্দি সিরিয়াল না, বিবিসি বা সিএনএন বা অন্য কোন ইংরেজি নিউজ চ্যানেল। মনে রাখবেন, ডাজন্‌ট্‌ ম্যাটার আপনি সব বুঝতে পারছেন না- দেখতে থাকুন। ৩০ মিনিট পত্রিকা পড়ুন। ইংরেজি পত্রিকাগুলোর সাপ্তাহিক যে ম্যাগাজিন দেয়া হয় সেটা এক সপ্তাহ পড়তে পারেন। যেসব ওয়ার্ড নতুন বা অচেনা আন্ডারলাইন করুন। পড়ার মাঝখানে নয়, পড়াশেষে ডিকশনারি দেখুন। ৩০ মিনিট লিখুন। মুখস্ত লেখার দরকার নাই, যেকোন একটা বই বা অনলাইনের যেকোন একটা প্রবন্ধ লেখা শুরু করুন। টাইপ করবেন না। হাতে লিখবেন- এটা আপনার লেখার স্পিড বাড়াবে- একুরেসি তো আসবেই। (গার্লফ্রেন্ডদের (!) সাথে ফেবু চ্যাটও ইংরেজিতে করতে পারেন। এতে অনেক গার্লফ্রেন্ডের কল্যানে অনেক প্রাকটিস হয়ে যাবে)। বাকি সময়টা ইংরেজিতে কথা বলুন। কার সাথে? আয়নার সামনে নিজের সাথে। এতে সুবিধা হলো আপনার জগাখিচুড়ি ইংরেজি শুনে হাসার লোক থাকবে না। তবে এটা অনেক ইম্পর্টেন্ট। যাদের বিশেষ বিষয়ে দুর্বলতা রয়েছে তারা সেই বিষয়ে অধিক টাইম দেয়ার চেষ্টা করুন। যেমন রিডিং টা অনেকের কাছে কঠিন। তাই বেশি করে পড়ার চেষ্টা করুন। ৬ মাস যদি আপনারা এভাবে দু'ঘন্টা করে সময় দেন, কোচিং সেন্টারগুলোর পান দোকানদারী করা ছাড়া উপায় থাকবে না।

বি ট্যাকনিক্যাল
আশ্চর্যজনক হলেও সত্য যে আইইএলটিএস কখনোই সঠিকভাবে আপনার ইংরেজি ভাষাজ্ঞান পরিমাপ করতে পারবে না, তবে ধারনা দিতে পারবে। আমার এমন অনেক পরিচিত বন্ধু আছে, যারা ইংরেজিতে খুবই ভালো হওয়ার পরেও পুওর স্কোর করেছে। এন্ড ভাইস ভার্সা। এর কারণটা হলো- আইইএলটিএস শুধু একটা ভাষা টেষ্টই নয়, এটা একটা স্মার্টনেস টেষ্টও বটে। আপনি অনেক জানার পরেও যথেষ্ট স্মার্ট না হওয়ায় খারাপ করার সম্ভাবনা রয়েছে। সো, বি স্মার্ট ম্যান! (তাহলে উপায়? স্মার্টনেস কোচিং কোথায় করব?)
আইইএলটিএস এর ক্ষেত্রে ট্যাকনিক্যাল বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে। যেমন হয়তো রিডিং টেষ্টে ১ ঘন্টায় ৩ টি প্যারাগ্রাফ পড়ে আনসার করা কঠিন হতে পারে। আপনাকে সেক্ষেত্রে প্রথমেই সহজ দুটো সিলেক্ট করে ফেলতে হবে এবং ভালোভাবে পড়ে আনসার করতে হবে। বাকিটা ঘড়ি দেখে পড়ে করতে হবে অথবা, এ-বি-সি-ডি (যদি লাইগ্যা যায়) করতে হবে। আপনি যদি ৩ টি প্যারাই ভালোভাবে পড়ে লিখতে যান, আমও যাবে- ছালাও যাবে।
রাইটিং এর জন্য কবি হওয়াটা ভালো। কারণ অনেককে বাংলায় লিখতে দিলেও তিন লাইন পর হাপিঁয়ে ওঠে। এর কারণ লিখার জন্য কিন্তু ভাষা নয়, ইমাজিনেশনটা জরুরী। তাই লিখা শুরুর আগে ভাবুন, পয়েন্ট করুন। প্রথমে বাংলায় ভেবে নিন- পরে ইংরেজিতে ট্রান্সলেট করুন। ফলে ৩ লাইন পর "আর কী লিখব, আর কী লিখব" ভাবটা আসবে না।
লিসেনিং এ মনে রাখবেন যেটা গেছে সেটা গেছে। সেটা নিয়ে ভাবতে গিয়ে পরের কোয়েশ্চেনটা মিস করবেন না। আগের জায়গাটা ফাঁকা রাখুন। পরে সময় পেলে ভাবা যাবে।
স্পিকীংটা অনেকের জন্য সোজা- অনেকের যম। এর কারন নার্ভাসনেস। আমার উপদেশ হলো- হাসুন, হাসতে থাকুন। (হো হো করে নয়, দুষ্ট প্রেমিকার মিষ্টি হাসির মত)। মুখে হাসি ভাব থাকলে নার্ভাসনেস দূর হয়ে যায়। প্রশ্নকর্তাও খুশি থাকে। আপনিও উত্তর দিতে সময় পাবেন। আর উত্তর দিতে তাড়াহুড়ো করবেন না। এটা পরীক্ষা নয়। আপনি কি জানেন আর কি জানেন না - এটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। পরীক্ষক জানতে চায়- আপনি কথা বলতে পারেন কিনা। তাই প্রশ্নের উত্তর নিয়ে একটুও ভাববেন না। ভাবুন কিভাবে গুছিয়ে কথা বলা যায়। আরেকটা বিষয়: আপনি আপনার সহজাত ভাষায় (প্রোনাউন্সশিয়েশন) কথা বলবেন। আপনি বাঙ্গালী আপনার উচ্চারণ বাঙ্গালীর মতই হবে- এতে লজ্জার কিছু নেই। লজ্জার হবে তখনই যখন আপনি "পম ঘানা"র মত ইংরেজি উচ্চারন করতে যাবেন।

সবশেষে একটা কথা -
আইইএলটিএস এ কোন পাস ফেল নেই। যা আপনার স্কোর তাই আপনার ভাষাজ্ঞান। সেটা ০-৯ হতে পারে। আপনার কাজ হলো স্কোরটা ডেভেলপ করা। সেটা একবারে নাও হতে পারে। তাই তাড়াহুড়ো না করে সময় নিন। আগেই বলেছি, প্রত্যেকের পদ্ধতি ভিন্ন, দৃষ্টিভঙ্গি ভিন্ন। আপনি আপনার মত করে এগিয়ে যান। আ টীচার ক্যান শো ইউ দ্য ডোর বাট ইউ হ্যাভ টু ওপেন ইট!
১৩টি মন্তব্য ১৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্যামুয়েল ব্যাকেট এর ‘এন্ডগেম’ | Endgame By Samuel Beckett নিয়ে বাংলা ভাষায় আলোচনা

লিখেছেন জাহিদ অনিক, ২৮ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৮



এন্ডগেম/ইন্ডগেইম/এন্ডগেইম- যে নামেই ডাকা হোক না কেনও, মূলত একটাই নাটক স্যামুয়েল ব্যাকেটের Endgame. একদম আক্ষরিক অনুবাদ করলে বাংলা অর্থ হয়- শেষ খেলা। এটি একটা এক অঙ্কের নাটক; অর্থাৎ... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রায় ১০ বছর পর হাতে নিলাম কলম

লিখেছেন হিমচরি, ২৮ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩১

জুলাই ২০১৪ সালে লাস্ট ব্লগ লিখেছিলাম!
প্রায় ১০ বছর পর আজ আপনাদের মাঝে আবার যোগ দিলাম। খুব মিস করেছি, এই সামুকে!! ইতিমধ্যে অনেক চড়াই উৎরায় পার হয়েছে! আশা করি, সামুর... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্যাঙ দমনের নেপথ্যে এবং রাষ্ট্রীয় জ্ঞান-বিজ্ঞানের সমন্বয়

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৮ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৭


ব্যাঙ দমনের বাংলায় একটা ইতিহাস আছে,খুবই মর্মান্তিক। বাংলাদেশে বহুজাতিক কোম্পানির কোন সার কেনা হতো না। প্রাচীন সনাতনী কৃষি পদ্ধতিতেই ভাটি বাংলা ফসল উৎপাদন করতো। পশ্চিমবঙ্গ কালক্রমে ব্রিটিশদের তথা এ অঞ্চলের... ...বাকিটুকু পড়ুন

পজ থেকে প্লে : কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়

লিখেছেন বন্ধু শুভ, ২৮ শে মে, ২০২৪ রাত ১১:১৫


.
একটা বালক সর্বদা স্বপ্ন দেখতো সুন্দর একটা পৃথিবীর। একজন মানুষের জন্য একটা পৃথিবী কতটুকু? উত্তর হচ্ছে পুরো পৃথিবী; কিন্তু যতটা জুড়ে তার সরব উপস্থিতি ততটা- নির্দিষ্ট করে বললে। তো, বালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিরোনামে ভুল থাকলে মেজাজ ঠিক থাকে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৮ শে মে, ২০২৪ রাত ১১:৫৫


বেইলি রোডে এক রেস্তোরাঁয় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা নিয়ে একজন একটা পোস্ট দিয়েছিলেন; পোস্টের শিরোনামঃ চুরান্ত অব্যবস্থাপনার কারনে সৃষ্ট অগ্নিকান্ডকে দূর্ঘটনা বলা যায় না। ভালোভাবে দেখুন চারটা বানান ভুল। যিনি পোস্ট দিয়েছেন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×