শিক্ষক, সাংবাদিক ও আইনজীবী পেটানোর মাধ্যমে অনেক ভাল ভাবেই গণতন্ত্রের চর্চা
চলছে এবং চলবে । গণতন্ত্রের চর্চাকারীদের হাতে আহত হয়ে আইনজীবী সিমকী ইমাম খান
“প্রথম আলোকে ‘ বলেন, ‘১৫-২০ জন ছেলে লাঠি দিয়ে মেরে ও লাথি মেরে আমাকে ফেলে দিয়ে মাথা, হাতসহ সারা শরীরে এলোপাতাড়ি আঘাত করেছে। তারা আমার কাপড়-চোপড় ছিঁড়ে ফেলেছে এবং গলা ও কানে থাকা স্বর্ণালংকার ছিনিয়ে নিয়েছে। কান ধরে টেনে বলেছে, “আর মিছিল করবি? আর বিএনপি করবি।” কয়েকজন সাংবাদিক ভাই এসে না বাঁচালে আমাকে তারা মেরেই ফেলত।’
এদিকে আবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এক-এগারোর কুশীলবেরা আবার সক্রিয় ও সোচ্চার হয়েছেন। এঁদের ব্যাপারে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।
এর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী তাদের একটা পরক্ষ ধমক দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছেন যে, হয় তারা গণতন্ত্রের চর্চা করবেন নয়তো চুপচাপ থাকবেন।
গত শনিবার এক আলোচনা সভায় সংকট এড়িয়ে রাজনৈতিক সমঝোতার পথ প্রশস্ত করতে ৫ জানুয়ারির নির্বাচন স্থগিত করার পরামর্শ দেন বিশিষ্টজনেরা। ‘সংকটে বাংলাদেশ, নাগরিক ভাবনা’ শীর্ষক এই বৈঠকের আয়োজন করেছিল সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি), আইন ও সালিশ কেন্দ্র, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) ও সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)।