somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাংলাদেশকে বিশ্বের সবচেয়ে আদর্শে রাষ্ট্র হিসেবে প্রকাশিত না করা পর্যন্ত ন্যায়ের যুদ্ধ চলবে!!! তোরা শুরু করেছিস আমরা শেষ করবো।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ডক্টর মোঃ জাফর ইকবাল স্যার আপনাকে আমি আবারও বিনয় চিত্তে রিকোয়েস্ট করে বলছিঃ আপনি শীলা আহমেদ ও আসিফ নজরুল এর বিয়ে খুব সহজ ও সাবলীল ভাবে মেনে নিয়ে একটি বিজয়ী প্রেমকে স্বীকৃতি দিন। প্রেমক বিজয় কে সহজ ভাবে মেনে নিতে না পারলে যে স্বাধীনতাকে স্বীকৃতি দেয়া হয় না। প্রেমকে যারা স্বীকৃতি দিতে ভয় পায় মহাকাল তাদের ছুড়ে ফেলে দেয়।

আজ বাংলাদেশ এর চেহারা অনেকটা শীলা আহমেদ এর মতো। একদিকে নিজের ফেলে আসা প্রেমকে ফিরে পাওয়ার আনন্দ আর অন্যদিকে বাবার বেঁচে থাকার শেষ দিনগুলোতে বাবা হুমায়ুন আহমেদ কে কাছে থেকে সেবা করতে পারার কষ্ট মিলেমিশে একাকার। দেখুন আজ বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় জেগে ওঠা মানুষ আর অন্যদিকে আপনার মতো মন থেকে ন্যায়ের চেতনাকে জাগাতে না পারা বৃদ্ধ রাজণীতিক নামের কাকাদের লম্ফ-জম্ফ!

মুক্তি চেতা স্বাধীন মানবতার প্রেমীক মানুষ-জন আজ চির তরুন রূপে সমাজের সকল স্তরে জেগে উঠেছে। আবার এই মিথ্যে ক্ষমতার ভক্ষক ও বৃদ্ধ জড়াজির্ন সিস্টেমের রক্ষকরা এই তারুন্যকে নিয়মিত অস্বীকার করে চলছেন। আজ তারা যদি এই স্বাধীন চেতনার একতারা হাতে নেয়া মিছিলের মধ্যে নিজেদের একাগ্রতা প্রকাশ করেন তাহলে তারও যে চিরতরুন রূপে বাংলাদেশের ইতিহসে স্থায়ী আসন গড়তে পারতেন। এই মিথ্যে টাকা পয়সা, অহঙ্কার, নেতামী, রক্তের নেশা, আভিজাত্য, কুৎসিত বক্তৃতা ও লোক দেখানো ভালোবাসার পূজারীদের দেখলে স্রষ্টার যে করুনা করতেও ঘৃনা হয়। আর ক্ষমা? পাপের প্রাচিত্ত আছে কিন্তু ক্ষমা নেই। প্রকৃতি পাপের কাছে সপে দেয়া আদর্শকে কখনও ক্ষমা করেন না। যখন মানুষের মনে তার মানবতার শক্তি জেগে ওঠে তখন তার জীবনের সব পাপ ধীরে ধীরে পালাতে থাকে।

মানুষের জীবন খুব ছোট। এই ছোট জীবনের মহান দ্বায়িত্ব গুলোকে যারা রংধুনর মতো করে সবার উদ্দেশ্যে মেলে দিতে পারে তারাই আপনাকে সময়ের মূল্য রচনার সর্থকতা বুঝাতে সক্ষম।

আমি বিশ্বাস করি কাউকে কেউ মন থেকে ভালোবাসলে তার কাছে মিথ্যে কথা বলতে পারে না। একজন লেখক পাঠকের কাছে সত্যের মতো ঝকঝক করে তখনই জ্বলে উঠতে পারে যখন তিনি তার লেখায় কোনো প্রকার মিথ্যার আবেশ ছড়ায় না। আপনারা যে কথার মালাকে লেখায় প্রকাশ করা কে গল্প, উপন্যাস, কবিতা, প্রবন্ধ, নিবন্ধ বলে আলাদা আলাদা নাম দিয়ে দেখে থাকেন তারা কি বোঝেন এগুলো একজন লেখকের সৃষ্টি ও আবেগের প্রকাশ।

যে আবেগকে মিথ্যে ভাবে প্রকাশ করার চেষ্টা করা হয় তা আর যাই হোক সাহিত্য না। হুমায়ূন আহমেদ এর হিমুর মধ্যে যারা আধ্যাতিকতার স্বাদ পায় নি, মিসির আলী যুক্তির মধ্যে যারা আধ্যাতিকতার স্বাদ পায় নি কিংবা শুভ্রর মতো পরিপূর্ণ মানুষ হবার চেষ্টার জন্য যারা আধ্যাতিকার স্বাদ পায় নি। তারা কি করে হুমায়ূন আহমেদ এর সহয কথার মধ্যে কঠিন সত্য প্রকাশের দর্শনকে কি করে বুঝবে বলুন? হুমায়ূন আহমেদ যে শাওনের হৃদয়ের মধ্যে জোসনা রাতে পূর্ণিমার চাঁদ নামের ইশ্‌ক হয়ে বিচরন করতে পারেন- এই কথা যারা হৃদয় দিয়ে বিশ্বাস করতে পারেন না তারা কি করে আশিক হবে?

হুমায়ূন আহমেদ তার জীবন থেকে প্রেমের প্রকাশ দেখিয়ে গেছেন। সেই প্রেম কে হুমায়ূন আহমেদ এর মেয়ে শিলা আহমেদ ও আসিফ নজরুল নিজেদের মধ্যে প্রতিষ্ঠা করে কি ভুল করেছেন? অবশ্যই না। বরং শাওন ও জাফর ইকবাল ওদের সেলিব্রেশন না করতে পারলে তারা যে হুমায়ূন আহমেদ নামের বাংলার জোসনাকে অস্বীকার করার দন্ডে দন্ডিত হয়ে সারাজীবন খেসারত দিয়ে যাবে।

বাংলাদেশের সর্বকালের সেরা স্বধীতার প্রকাশ ঘটেছিলো ১৯৭১ সালে আর তার রূপায়ণ যে আর অল্প কিছু দিনের মধ্যে পুরো বিশ্ব অবাক নয়নে তাকিয়ে দেখবে। যে জাতি স্বাধীনতাকে ছিনিয়ে নিয়ে আসতে জানে তারা কি সাধীনতার প্রকৃত বাস্তবায়ন করতে জানে না। এই কথা যারা মনের অজান্তেও চিন্তা করে তাদের মতো বেকুব আর কে আছে?

আমার প্রেমিকা ছোট্ট মুনটি আমাকে ছেড়ে যেদিন চলে যাবার অভিনয়কে প্রকাশ করে, ঠিক সেদিনই বাংলাদেশে সরকার পরিবর্তন হয়ে ফকরুদ্দীন সাহেব চিফ এ্যাডভাইজার হিসাবে বাংলাদেশের সিংহাসন কে জনগণের দেয়া ধুলির মসনদ ভেবে নিজের প্রকাশ ঘটান। সেই ফকরুদ্দীন সাহেবের অনেকে খারাপ চোখে দেখে। মজার ব্যাপার হলো যারা ফকরুদ্দীন সাহেবের সমালোচনা করতে পারেন তাদের যে নিজের সমালোচনা করার যোগ্যতা নেই।

এই অযোগ্য লোকজন কিভাবে বিশ্বাস করবে যে ফকরুদ্দীনের গ্রামের বাড়ীর পাশে যে বিজ্ঞানী জগদীস চন্দ্র বসু জন্মেছিলেন তিনিই যে বিশ্বকে প্রমাণ করে দেখিয়েছেন গাছের প্রাণ আছে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক নামের অসুররা আজো কোনো গাছ দেখতে পেলে মনে মনে বলে ওঠেন “তোর কি সত্যিই প্রাণ আছে?”। যে মানুষ বাংলাদেশের সত্যিকারের আদর্শে বিশ্বাসী তারা কি করে বাংলাদেশের এ সুন্দর গাছগুলোকে ডেমোক্রেসি আন্দোলনের নামে কেঁটে ফেলতে পারেন না।

জাপানের কিছু কিছু মানুষ গাছকে গান শুনিয়ে বড় করেন। জাপান আর আমাদের পতাকার মিল আছে। জাপান আর বাংলাদেশের পতাকার মধ্যে সবুজ আর সাদা কালারের মধ্যে অমিল। সাদার চেয়ে সবুজের চেতনা আরও স্পষ্ট তাতে কোনো সন্দেহ নেই। আসুন আপনার আমার মনের মধ্যের সবুজকে প্রকাশ করি। বন্ধু! সাধারণ মানুষের আর কতো রক্ত দেখলে আপনার বাংলাদেশের টকটকে লাল রঙের মর্জাদা বুঝবেন? আর কতো রক্ত দিলে আপনারা পতাকার সবুজ রং কে আরও মজবুত করে বিশ্বকে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি দাড় করাতে পারবেন?

বিশ্বের এক রঙের পতাকা আছে শুধু লিবিয়ায়। পুরোটা সবুজ কালারের। লিবিয়ার কর্নেল গাদ্দাফিকে বিশ্ব মিডিয়া পায়ে ঠেলে যে শেখ মুজিবের বাংলাদেশী গরীব জনগনের যুদ্ধের ধামামা বাজিয়ে আগমন ধ্বনিকে সারা দুনিয়া ভয় পেয়েছিলো। তিনি কি বাঙালী না? বাংলাদেশের শক্তি আপনার মনের আত্নবিশ্বাস। সেই আত্নবিশ্বাসকে এখনই প্রকাশ করার শুভ সময়। শেখ মুজিব বাকশালের কাছে শহিদ হয় নি তিনি শহীদ হয়েছিলেন নিজের আদর্শকে তার নেতাদের মধ্যে প্রতিষ্ঠিত করতে গিয়ে বার বার ব্যার্থ্য হয়ে। বঙ্গুবন্ধুর আদর্শ বিক্রি করে সেদিন যে নেতারা নিজের আদর্শকে ধন সম্পত্তির মায়ায় বিক্রি করে দিয়েছিলেন। তারা যে আজও বাকশাল নামের বাক স্বাধীনতাকে বন্দি করার কৌশল করতে চাচ্ছেন। সেদিন আমরা শুধু একদলকে চিনেছিলাম। আর আজ একসাথে সব শয়তানদের চিনতে পেরেছি।

এ সব রাজনীতির নাম করে মানুষের রক্ত খাওয়া পশুদের এই বাংলাদেশের রাজপথে ফেলে পাঠার মতো বলী দিয়ে দাও। সেই বলিতে গোপালগঞ্জের নাম পরিবর্তনের চেষ্টায় রত গোপাল-কৃষান যে বাঁশী বাজয়ে আপনাদের মনকে আরো রঙীন করে তুলতে সাহায্য করবেন। কৃষ্ণের যে বাঁশি প্রেমের সুরে রাধাকে তার স্বামীর খাট থেকে নিজের বুকে টেনে এনেছিলেন। দেখুন সেই রাখাল কৃষ্ণই যে একটি মহাশক্তি নামের কংসের সম্রজ্যকে তছনছ করে দিয়ে আবারও বাঁশি ঠোটে নিয়ে মানবতার সুর তুলে সবাইকে ডাকছেন।

যে মেষের রাখালরা ষীশু খ্রীস্টের জন্মের সময় দলে দলে ছুটে এসেছিলেন। সেই চিরচেনা রাখালকে কি আপনারা সাধারন রাখাল ভাবেন? সেই রাখালরা কি ভুলের জগতে বাস করতে পারেন? সেই রাখালদের সাথেই যে যীশু তার জন্মদাতা পিতাকে নয় বরং আদর্শের পিতার মানবাতার বাণী হয়ে যুগে যুগে আত্নপ্রকাশ করেন।

কাপিলাবস্তুতে জন্ম নেয়া গৌতম বুদ্ধ কে তার বাবা মা চিনতে পেরেছিলেন ঠিকই। কিন্ত বাবা মা লোকভয়ে যে বুদ্ধকে রাজপ্রসাদে বন্দি করে রেখেছিলেন। যে মৃত, ক্ষুধা, জরার সাথে বুদ্ধকে পরিচয় করিয়ে দিতে ভয় পেয়েছিলেন। সেই গৌতম বুদ্ধ কে কি কেউ কোনোদিন আটকে রাখতে পারে? যখন অসহায় মানুষের হাহাকারে বুদ্ধের মন মেজাজ গরম হয়ে যায় তখন তিনি তার স্ত্রীকে ত্যাগ করেও মানবাতার জয়গান গায়। আর সেই মানবতার জয়গান যে অনেক দেরীতে হলেও সম্রাট অশোক নামের বড় যোদ্ধাকেও মানবাতার কাছে বন্দি ও পরাজিত করে সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।

হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর উফাতের পর হযরত আলী (রাঃ) ছিলেন হুজুরে পাক মহানবী (সঃ) এর সবচেয়ে প্রিয় ও কাছের খেলাপতের মেম্বারের উত্তরসুরী। হযরত আলী (রাঃ) আবু বক্কার সিদ্দককে খলিফা হিসেবে মেনে নিয়েছিলেন আমাদের পেয়ারা নবী (সঃ)র হুকুম রক্ষার্থেই। আবার আল্লাহ্ সিংহ (আসাদুল্লাহ) খেতাব পাওয়া হযরত আলী (রাঃ) মুসলিম প্রেরনাকে প্রতিষ্ঠিত করতে ভূমিকা রেখেছিলেন। তিনি ঐ সময়ে নাহাজুল বালাগা কেতাব রচনা করেন। কিন্তু শেষ জীবনে হযরত আলী (রাঃ) কোনো প্রকার যুদ্ধ বিগ্রহে জড়ান নি। কেনো জানেন? শান্তি প্রতিষ্ঠার আশায়। ইসলামের ইতিহাস যারা পড়েছেন তাড়া কি শুধুই জেহাদ দেখতে পেয়েছিলেন? আর সেই জেহাদ কি যুদ্ধাপরাধী বাঁচানোর নাম করে সাধারণ মানুষের বিরুদ্ধে? তাহলে কোন অধীকারের জন্য এই মৃত্যু? মানবতা প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে তোমার উগ্র মনে যদি ঠান্ডা হাওয়ার বতো নরম মানুষের জন্য মায়া জন্মায়, এর চেয়ে বড় জেহাদ আর কি হতে পারে? মুসলিম উম্মার আদরের ধন মহানবী (সঃ) এর কলিজার টুকরা নাতি ইমাম হোসাইন যে জেহাদ করেছিলেন, তাকি ইসলামের আদর্শকে মারার জন্য নাকি সত্য প্রতিষ্ঠার জন্য?

বাংলাদেশকে যারা কারবালা বানাবার চেষ্টায় রত আছেন। বুরিগঙ্গার মিষ্টি পানিকে যারা বিষ বনিয়েছেন। তারা এয়াজিদেরই নতুন সংস্করন। বন্ধু ইমাম হোসাইনের ত্যাগের কথা হৃদয় দিয়ে কোনো মুসলিম অনুভব করতে পারলে তারা যে আর মানবতার বিপর্যয়ের সময় বসে থাকতে পারে না। হাত পেতে একটু পানি খেতে গিয়ে বাংলাদেশের প্রতিটা জেলায় শত শত মানুষ মারা যাচ্ছেন আর আপনারা কি দেখতে পান না ঐ রকম ভাবে আমার প্রাণের পুরুষ ইমাম হোসাইন (আঃ) ও একদিন পানির জন্য তার পূত্রকে হারিয়েছে, নিজের জীবন পর্যন্ত দিয়েছে। কিন্তু আদর্শকে সবার সামনে মাথা উচু করে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।

আর বলতে পারছি না। ইমাম হোসাইন (আঃ) এর একটি মানবতার বাণী শুনুন-

“সততাই সম্মান, মিথ্যা হলো অক্ষমতা, সাহায্য হলো বন্ধুত্ব, কর্ম হলো অভিজ্ঞতা, সৎব্যবহার হলো এবাদাত, নির্বাক থাকাই সৌন্দর্য্য, নম্রতাই বুদ্ধিমাত্তা, কার্পন্যে দারিদ্র, দানশীলতাই প্রাচুর্য্য” ।

এই আদর্শকে প্রতিষ্ঠার দায়ীত্ব যে আজ সব বাঙালীর ফরজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বর্তমান বাস্তবতার এই মিথ্যে দেয়াল কাচের মতো ভেঙে ফেলে সত্য প্রতিষ্ঠার জন্য গড়ে তুলুন আমাদের স্বপ্নের বাংলাদেশ।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার অন্যরকম আমি এবং কিছু মুক্তকথা

লিখেছেন জানা, ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬



২০১৯, ডিসেম্বরের একটি লেখা যা ড্রাফটে ছিল এতদিন। নানা কারণে যা পোস্ট করা হয়নি। আজ হঠাৎ চোখে পড়ায় প্রকাশ করতে ইচ্ছে হলো। আমার এই ভিডিওটাও ঐ বছরের মাঝামাঝি সময়ের।... ...বাকিটুকু পড়ুন

যেভাবে শরণার্থীরা একটি দেশের মালিক হয়ে গেলো!

লিখেছেন মাঈনউদ্দিন মইনুল, ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৬



এবার একটি সেমিনারে প্রথমবারের মতো একজন জর্ডানির সাথে পরিচয় হয়। রাসেম আল-গুল। ঘনকালো মাথার চুল, বলিষ্ট দেহ, উজ্জ্বল বর্ণ, দাড়ি-গোঁফ সবই আছে। না খাটো, না লম্বা। বন্ধুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। প্রতিটি সেশন... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিউ ইয়র্কের পথে.... ২

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২


Almost at half distance, on flight CX830.

পূর্বের পর্ব এখানেঃ নিউ ইয়র্কের পথে.... ১

হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্লেন থেকে বোর্ডিং ব্রীজে নেমেই কানেক্টিং ফ্লাইট ধরার জন্য যাত্রীদের মাঝে নাভিশ্বাস উঠে গেল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

সামুতে আপনার হিট কত?

লিখেছেন অপু তানভীর, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৩



প্রথমে মনে হল বর্তমান ব্লগাদের হিটের সংখ্যা নিয়ে একটা পোস্ট করা যাক । তারপর মনে পড়ল আমাদের ব্লগের পরিসংখ্যানবিদ ব্লগার আমি তুমি আমরা এমন পোস্ট আগেই দিয়ে দিয়েছেন ।... ...বাকিটুকু পড়ুন

ল অব অ্যাট্রাকশন

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৪৫

জ্যাক ক্যান ফিল্ডের ঘটনা দিয়ে লেখাটা শুরু করছি। জ্যাক ক্যানফিল্ড একজন আমেরিকান লেখক ও মোটিভেশনাল স্পিকার। জীবনের প্রথম দিকে তিনি হতাশ হয়ে পড়েছিলেন। আয় রোজগার ছিলনা। ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অর্থ ছিলনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×