১।
অফিসের বস মিটিংয়ে ব্যাস্ত ওবস্থায় চাকরকেবলল চা দিতে। চাকর চা নিয়ে আসছে হটাত বস দেখল চাকর চায়ের ভিতরএকটা আঙ্গুল ডুবিয়ে রেখেছে। বস মহা ব্যাস্ততার ভিতর ভুলে গিয়ে চা খেয়ে নিল। ... পরে মনে হোল চাকর তো চায়ের ভিতর আঙ্গুল দিয়ে রেখেছিল। বস ভীষণ রাগে চাকরকে ডাকল।
বসঃ তুই আমার চায়ের ভিতরআঙ্গুল দিয়ে রাখছিলি কেন?
চাকরঃ সার আঙ্গুলে ঘা হয়েছে তাই ডাক্তার বলেছে সবসময় গরম পানির ভিতর ডুবিয়ে রাখতে।
__বস রেগে গিয়ে বলল আঙ্গুলটা তোর পাছার ভিতর দিয়ে রাখতে পারলি না…..?
চাকরঃ সার চায়ের আগে আঙ্গুলটা ওখানেই চিল।
২।
পাপ্পু আর টিনা দুজন দুজনের প্রেমে দিওয়ানা। মহল্লার সবার চোখ ফাকি দিয়ে একদিন নির্জন পার্কে গেল দেখা করাতে। দুজন পাশাপাশি হাটতেছিল, কিছুদূর হাটার পর টিনা পাপ্পুকে বলল- “তুমি নিশ্চয় আমার হাত ধরতে চাও?”
পাপ্পু লাজুক ভাবে বলল- “হা, কিন্তু তুমি বুঝলে কি করে?”
টিনা – “তোমার চোখের দিকে তাকিয়ে”
... দুজন দুজনার হাত ধরে কিছুক্ষন হাটার পর টিনা পাপ্পুকে বলল-
“তুমি নিশ্চয় আমাকে কিস করতে চাও?”
পাপ্পু আরও লাজুক হয়ে বলল- হা, কিন্তু তুমি বুঝলে কি করে?”
টিনা – “তোমার চোখের দিকে তাকিয়ে।
গাছের আড়ালে পাপ্পু টিনাকে কিস করলো। দুজনেই বেশ কিছুক্ষন চুপচাপ। নীরবতা ভেংগে টিনা পাপ্পুর চোখের দিকে তাকিয়ে বলল- “তুমি নিশ্চয় আমার সাথে রোমান্টিক কাজ করতে চাও, তাই না?”
পাপ্পু লজ্জায় লাল হয়ে- “হা, তুমি নিশ্চয় চোখের দিকে তাকিয়ে বুঝে ফেলেছ?”
-
-
-
-
-
-
টিনা কিছুটা লাজুক হয়ে - “না, আসলে তোমার প্যান্টের দিকে তাকিয়ে ...
৩।
সুইজারল্যান্ডে টুরে গিয়ে একসাথে রোলস রয়েসে চড়ে ঘুরতে বেরিয়েছে দীপিকা পাড়ুকোন, সোনম কাপুর, রণবীর আর ইমরান হাশমি। চলতি পথে হঠাৎ একটা টানেল এল, গাড়ির ভেতরে সবকিছু অন্ধকার। তখনি একটা চুমুর শব্দ, পরপরই সজোরে একটা চড়ের আওয়াজ।
টানেল পেরোতে দেখা গেল, ইমরান হাশমি গালে হাত দিয়ে বসে আছে, চড়টা তার গালেই পড়েছে।
সোনম ভাবছে- হাশমি নিশ্চয় আমার বদলে ভুল করে দীপিকাকে চুমু খাওয়ায় দীপিকা চড় মেরেছে।
দীপিকা ভাবছে- হাশমি বোধহয় সোনমকে চুমু খাওয়ায় সোনম রেগে হাশমিকে চড় মেরেছে।
হাশমি ভাবছে- রণবীর শালায় নির্ঘাত দীপিকাকে চুমু খাইছে, আর দীপিকা ভুল করে চড় মারছে আমাকে।
আর রণবীর ভাবছ- হে খোদা, সামনে আরেকটা টানেল দাও। আরেকবার নিজে চুমুর শব্দ করে হাশমিরে কষায় আরেকখান চড় মারি... এই চড়টা বেশি জোরে মারতে পারি নাই...!
৪।
মফিজের খুব দুঃখ,
কারণ তার একটা হাত ছিল না...!
তাই মফিজ একদিন মনের দুঃখে ঠিক করলো ছাদ থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা করবে...!
কিন্তু ছাদে উঠে মফিজ দেখে,
একটা লোক সমানে লাফাচ্ছে, আর লোকটির দুটো হাতই নেই...!
মফিজ ভাবলো,
আমার একটা হাত নেই বলে আমি মরতে যাচ্ছিলাম...
আর এই লোকের দুটো হাত না থাকা সত্তেও কেমন আনন্দে লাফিয়ে যাচ্ছে?
মফিজ লোকটিকে জিজ্ঞেস করলোঃ ভাই আপনি এভাবে লাফাচ্ছেন কেন? আপনার কীসের এত আনন্দ??
দু হাত কাটা লোকটি জবাব দিলোঃ আরে ভাই কীসের আনন্দ? পাছাটা চুলকাইতাসে খুব, পারলে একটু হেল্প করেন মিয়া...!
৫।
সৌদি আরবের এক লোকের ইন্টারভিউ নেয়া হচ্ছে।
প্রশ্নকর্তা: আপনার নাম?
উত্তরদাতা: শেখ জুনেদ বিন সাউদ আল আমুদী বিন হাবিবি বিন খলিলি...
প্রশ্নকর্তা: হইছে হইছে থামেন। সেক্স?
.উত্তরদাতা: সপ্তাহে ২৫-৩০ বার করি আরকি। বউয়ের তো অভাব নাই।
প্রশ্নকর্তা: আরে ধুর মিয়া, আমি সেই কথা বলি নাই। সেক্স কি? মেল না ফিমেল?
উত্তরদাতা: মেল, ফিমেল, শিমেল সব চলে। মাঝে মাঝে ক্যামেলও চলে।
প্রশ্নকর্তা: ওহহ ডিয়ার !!
_
_
_
_
উত্তরদাতাঃ নাহ নাহ ট্রাই করছি, ডিয়ারদৌড়ায়া ধরতে পারিনা।
৬।
লিটন গেল ডাক্তারের কাছে, তার পিঠে প্রচণ্ড ব্যথা।
- কীভাবে হল? ডাক্তার জিজ্ঞেস করলেন।
- আজ অফিস থেকে একটু তাড়াতাড়ি বাসায় ফিরে দেখলাম আমার স্ত্রী নেই, শেষে বারান্দায় একটা কিছুর শব্দ পেয়ে সেখানে গিয়ে দেখলাম আমার স্ত্রী দাঁড়িয়ে আছে আর একটা লোক শার্ট পরতে পরতে রাস্তা দিয়ে দৌড়ে পালাচ্ছে। আমি যা বোঝার বুঝে নিলাম আর বাসার ডিপ ফ্রিজটা তুলে লোকটার গা বরাবর ছুড়ে মারলাম। এত বড় ফ্রিজটা ছুড়ে মারতে গিয়ে এই অবস্...থা।
লিটন চলে যাওয়ার ডাক্তারের কাছে গেল দ্বিতীয় রোগী যার অবস্থা আরো খারাপ। সে জানাল- আজ থেকে আমার নতুন চাকরিতে যোগ দেয়ার কথা, সকাল উঠে দেখি অনেক দেরি হয়ে গেছে। তাই শার্ট পরতে পরতে দৌড়ে রাস্তায় বেরিয়েছিলাম, হঠাৎ কোত্থেকে একটা ফ্রিজ এসে ধড়াম করে পড়ল আমার গায়ে।
এরপর এল তৃতীয় রোগী, তার অবস্থা সবচেয়ে খারাপ, সে বলল - বড় একটা বিপদ থেকে বাঁচতে ডিপ ফ্রিজের ভিতর ঢুকে বসে ছিলাম, তারপর কোন এক হারামজাদা এসে ডিপ ফ্রিজটাই রাস্তায় ফেলে দিল..
৭।
আবুল গেল তার জ্যোতিষ বাবার কাছে। ডান হাত বাড়িয়ে বললোঃ
‘বাবা! আমার ডান হাত চুলকায়। কী আছে সামনে বলেন?’
জ্যোতিষ বাবা উত্তর দিলোঃ ‘তোর অর্থ প্রাপ্তি সুনিশ্চিত!’
... আবুল বললোঃ ‘বাবা বাম হাতও চুলকায়!’
জ্যোতিষ বাবা বললোঃ ‘কী বলিস! তোর আরও অর্থ আসবে!’
আবুল আনন্দিত গলায় বললোঃ ‘বাবা বাবা, আমার ডান হাঁটু চুলকায়!’
জ্যোতিষ বাবা কইলোঃ ‘তোর বিদেশ যাত্রা হবে!’
খুশিতে গদগদ আবুল মহা উৎসাহের সাথে বললোঃ ‘আমার বাম হাঁটুও চুলকায়!’
এবার বিরক্ত হয়ে জ্যোতিষী বাবা বললোঃ
↓
↓
↓
↓
↓
‘ওরে হারামজাদা!! তোর তো বিরাট চুলকানি হয়েছে রে...
৮।
আমেরিকা,ইন্ডিয়া আর বাংলাদেশের তিন যুবককে বলা হলো তোমাদের
একটা তালাবদ্দ
ঘরে দশ বছর আটকে রাখা হবে । তোমরা কে কি চাও ?
আমেরিকার যুবকটি বলল, আমি কিছু সুন্দরী যুবতী চাই ।
ইন্ডিয়ার যুবকটি বলল , আমার কিছু ক্লাসিক বই চাই ।
.বাংলাদেশের যুবকটি বলল,আমার ৫০০ কার্টুনসিগারেট হলেই চলবে ।
চাহিদা মতো যুবতী মেয়ে ,ক্লাসিক বই আর ৫০০ কার্টুন সিগারেট দেওয়া হল ।
দশ বছর পর ______
আমেরিকার যুবকটি একপাল বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে রুম থেকে বের হল ।
ইন্ডিয়ার যুবকটি মাথা ভর্তি মেয়েদের মতো লম্বা চুল, ইয়া লম্বা দারি গোফ নিয়ে কবিতা আওড়াতে-আওড়াতে রুম থেকে বেরিয়ে এল ।
বাংলাদেশের যুবকের রুমের তালার চাবি লাগাতেই লাথি মেরে দরজা ভেঙ্গে বেরিয়ে এসে বলে__
.
.
হারামজাদা,ম্যাচ দিছিলি না ক্যান !!!!!
৯।
এরশাদ আর আবুলের কথপোকখন ….
আবুলঃ দোস্ত!! তোর নাকি নতুন বান্ধবী হইসে?’
এরশাদঃ আর কইস না দোস্ত!! হেব্বি ‘ইন্ডিয়ান’ খাসা মাল!!’
আবুলঃ ‘ইন্ডিয়ান আইটেম? তা করতে কেমুন মজা?’
এরশাদঃ “ওরে মাম্মা!! আমি যতবার ঐ আইটেমের লগে ঘুমাই! মনে হয় যেন____
___টিপাইমুখে বাঁধ ভাঙ্গতাসি...
১০।
মল্লিকা শেরাওয়াত এক অনুষ্ঠানে নাচতে গেছে।
নাচের তালে তালে এক এক করে কাপড় খুলে ছুড়ে ফেলছে মল্লিকা।
আর তাই দেখে তালির তালে তালে চারিদিকে শোরগোল বেঁধে গেলো।
আস্তে আস্তে যখন, মল্লিকা তার সব জামা কাপড় খুলে ফেললো, তখন তো তালির মাত্রা এত বেড়ে গেলো যে তাই দেখে অতিউৎসাহিত হয়ে মল্লিকা তার ব্রা-পেন্টি ও দর্শকদের দিকে ছুড়ে মারলো !!
এরপরই সেখানে সম্পূর্ন নিরবতা নেমে এলো।
কোথাও একটি তালি বাজার আওয়াজ ও পাওয়া গেলো না!! কারন
_
_
_
‘এক হাতে তো আর তালি বাজে না!
বিদ্রঃ আগে জোকস গুলো পড়া থাকলে তার জন্য ক্ষমা চাচ্ছি।।
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫০