ঘুম বিশেষজ্ঞরা বলেন, শরীরের তাপমাত্রা ঘুমের গভীরতায় প্রভাব ফেলে। ফলে নগ্ন হয়ে ঘুমালে শরীর অতিরিক্ত তাপ থেকে মুক্ত থাকতে পারে।
স্পর্শ অক্সিটোসিন নামক হরমোনের নিঃসরণ ঘটায়। নিঃসন্দেহে নগ্ন হয়ে ঘুমালে আপনার শরীর তুলনামূলভাবে বেশি স্পর্শ পাবে। এতে শরীরে অক্সিটোসিন হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যাবে। বন্ধন দৃঢ় ও নিবিড় করার জন্য অক্সিটোসিন হরমোন বিশেষভাবে পরিচিত। এছাড়া এই হরমোন মানসিক চাপ কমান, বিশ্বাস-আস্থা বৃদ্ধি করে, হ্নদযন্ত্রের চাপ স্বাভাবিক রাখা ও যৌন প্রক্রিয়াকে স্বাভাবিক রাখার কাজ করে।
নগ্ন ঘুমালে শরীর থেকে বুড়িয়ে যাওয়া প্রতিরোধক মেলাটোনিনের নিঃসরণ সহজ হয়। ফলে, এইভাবে ঘুমান তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।
ওয়ারউইক বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় দেখা যায়, পর্যাপ্ত ঘুম না হলে শরীরে ঘার্লিন হরমোনের প্রবাহ বেড়ে যায়, যা ক্ষুধা বাড়ায় ও ইনসুলিনের প্রবাহকে বৃদ্ধি করে। ফলে, বহুমূত্র ও হৃদরোগ সৃষ্টি হতে পারে।
নগ্নভাবে ঘুমে শরীরের রক্ত চলাচল স্বাভাবিক থাকে। যা শরীরের পেশি ও গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন অঙ্গকে সতেজ ও স্বাস্থ্যবান রাখতে সাহায্য করে।
নগ্ন ঘুম দম্পতিদের সম্পর্কের মধ্যকার বাধা দূর করে। সম্পর্কে করে তোলে আরো নিবিড়।
নগ্ন ঘুম সঙ্গীর প্রতি উন্মুক্ত আহ্বান। ফলে চাইলেও কোন দম্পতি একে অন্যকে পাশ কাটিয়ে ঘুমাতে পারেন না।
অবিশ্বাস্য মনে হলেও সত্য যে, নগ্ন ঘুম নিজের প্রতি আস্থা ও বিশ্বাসের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। করে তোলে আত্মবিশ্বাসী।
আরো পড়ুনঃ
বাংলার আকাশে নতুন 'অতিথি'!
এক হাজার গাড়ি পুড়িয়ে নববর্ষ পালন করলো ফ্রান্স!
জনপ্রিয় দশটি স্মার্টফোন: কেনার আগে জেনে নিন
এক মহিলার পেটে ৪০ বছরের শিশু
চুম্বন কমাবে শরীরের অতিরিক্ত ওজন!
Visit my amazing blog: http://beb24.blogspot.com