আমার এলাকাটিও পড়েছে এই খয়রাতি এমপি।
আমি হলাফ করে বলতে পারি এই সান্তাহার পৌরসভা এলাকাতে মোট প্রায় ৪০ হাজার জন গোষ্ঠী বসবাস করে। এখানে জাতীয় পার্টির একজনকে নাকি নির্বাচিত করা হয়েছে। কিন্তু এখানকার জতীয় পার্টি সহ ৫০ জন লোকও তাকে চেনেনা বা দেখেনি। তিনি কোন দিন সান্তাহার এসেছেন বলেও আমার জানা নেই।
আর দেখুন আনছার আলী মৃধা আওয়ামী লীগের প্রার্থী ছিলেন। এর আগে তাকে নমিনেশন না দেওয়ায় নির্বাচন করেছেন স্বতন্ত্র থেকে। তিনি বিপুল ভোটে দ্বিতীয় হয়েছিলেন। যাকে বলা যায় মৃত আওয়ামী লীগ কে অর্থ দিয়ে গত ১৫ বছর যাবত লালন করেছেন। এখন যখন তার অর্থ দিয়ে এখানকার আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যবান হয়েছেন। তখন তিনি দল থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। তিনি বহু কষ্ট করেছেন। বয়স্ক মানুষ, ভদ্রলোক কষ্ট লাগে তার জন্য। যদিও আমি অন্য দল করি তারপরও খারাপ লাগে।
পাশে জলিল সাহেবও আওয়ামী লীগ সন্মান দেয়নি শেষে।
শেখ হাসিনা জাতিকে খয়রাতি (ভিক্ষা) এমপি উপহার দিলেন ১৫৩টি জেলার মানুষকে।
সর্বশেষ আমার উপলদ্ধি :
আওয়ামী লীগ করে কেউ কোন দিন সন্মান ইজ্জত নিয়ে মৃত্যু বরণ করতে পারেনি পারবে না। জলিল, রাজ্জাক উজ্জল উদাহরণ।
সেটা বুঝতে পেরেই হয়তো- ড. কামাল, বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী............... দল ত্যাগ করে চলে এসেছেন।
খয়রাতি এমপি চাই না!
খয়রাতি এমপি চাই না!
খয়রাতি এমপি চাই না!
খয়রাতি এমপি চাই না!
খয়রাতি এমপি চাই না!
খয়রাতি এমপি চাই না!