বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় থেকেই হতাশা প্লাথকে জীবনযুদ্ধে হারিয়ে দিতে থাকে। বিষাদগ্রস্ততা তাঁর জন্য হয়ে উঠেছিলো এক ভয়াবহ মানসিক ব্যাধি।
নারীশিক্ষামন্দিরের পরে মা আমাদের দু বোনকে ভর্তি করালেন আনন্দময়ী গার্লস স্কুলে। যতদূর মনে হয় এ স্কুলে এসেছিলাম ক্লাস ফাইভে। নারীশিক্ষার মতো এখানেও স্কুলের ব্যবস্থা-করা ঘোড়ার গাড়িতে আসা-যাওয়া। আরমানিটোলা ময়দানের সামনে পৌঁছাবার আগে আগে ডানদিকে আনন্দ রায়ের বিশাল ভবন রায় হাউজ, আর বামদিকে লাল ইটের বাড়িটা ছিল উৎপলা ঘোষ সেনের বাপের বাড়ি। আনন্দ রায়ই নাকি আনন্দময়ী স্কুল করেছেন শুনেছি। দেশভাগের পরে আনন্দ রায়ের বাড়িটা কিনে নেন বড় পুলিশ অফিসার দাহার সাহেব। তখন দালানের নাম তাঁর স্ত্রীর নামে হয়ে যায়–‘হাসিনা হাউজ’। (পড়তে ক্লিক করুন)