২১শতকের শ্রেষ্ট জাতিয় নির্বাচন উপহার শেখ হাসিনা বাঙ্গালি জাতিকে।
এমন অবাধ,শান্তিপুর্ন নির্বাচন বাঙ্গালি জাতি আর কখনও দেখেনি।বাঙ্গালি জাতি জীবন ধন্য হয়ে গেছে।দশম জাতীয় নির্বাচনে ৪০% ভোটার ভোট দিয়েছে।এটা গৃহপালিত নির্বান কমিশনের হিসাব।এই হিশাব করতে তিন লেগেছে কমিশানের।এই নির্বাচনে জ নগনের অংশ ছিল মারাত্বক রকমের অংশগ্রহন মুলক।নির্বাচন কমিশন ,শেখ হাসিনা ও ফেরস্তা সমতুল্য আওয়ামীলিগের সমর্থকরা দারুন খুশি।গণতান্ত্রিক রাজনিতিতে জয়টাই আসল।শত শত মানুষের মৃত্যু,যানবাহনে ,স্কুলে,বাড়িতে আগুন ও দর্ষন এগুলো এমন কোন বড় ব্যপার নয়।শেখ হাসানির সাজানো নির্বান বানচালের চেষ্টা করে বিরাট ভুল করেছে শেখ হাসিনার ভাষায় সন্ত্রাসী দল বিএনপি।ভাইবোনের মানে এরশাদ ও হাসিনার নির্বাচনী রসায়নটাও ছিল ফাটাফাটি।১৯৮৬ সাল থেকই দুজেনের বোঝাপড়া এক কথায় চমতকার।যেমন ভাই তেমন তার বোন।মানিকজোড় আরকি।রতনে রতন চিনে ।শেক হাসিনা চেনে এরশাদকে।
ধান বাঙ্গতে শিবের গীত একটু বেশি হয়ে গেল।৬০%ভোট দেয়নি বা দিতে পারেনি।সেটা ১৮ দলের নির্বাচন বিরোধী কর্মের ফল না ভোটারদের অনাগ্রহের ফল তা নির্ধারন করা দুরহ।৬০%ভোটার ভোট দেয়নি এবং ১৫৩ আসনে নির্বাচনই হয়নি বা করতে চাইনি দেবীতুল্য শেখ হাসিনা ও তার ফেরেস্তাসম আওয়ামীলিগের নেতা এবং মহাশক্তিদর প্রতিবেশি ভারত।পাছে সন্ত্রাসি জোট ১৮ দলযদি ক্ষমতায় চলে আসে। অংকে কাচা আম জনতা ভুল করার সমুহ সম্ভাবনা ছিল।উন্নয়নের জোয়ারএ ভাসতে থাকা নাগরিকদের জন্য খুবই স্বাবাবিক।দেশের নাগরিকদের ভুল করার সুযোগ দেয়া বড় বোকামী হত।বিরোধী দলের প্রতি অনুরোধ বালোভাসা নিয়ে জনগনের কাছে যান।আতংক দিয়ে লোকের আস্তা অর্জন করা যায় না ।কোনটি বড় ৪০ না ৬০।শে খ হাসিনার পদ্ধতি মোতাবেক ৪০ সংখটিই বড়।ভুলেও ৪০ বড় বলবেন না ।একেবারে ঘুম হয়ে যাবেন।