somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আপনাদের ভালোবাসায় আমি ধন্য ও অভিনন্দিত

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আপনারা আমাকে যে বাঁধনে বেঁধে নিয়েছেন তাতে আমি ধন্য। সেই যেদিন এই মার্কেট মালিক আমার গায়ে হাত তুললো। আমাকে মারলো। আমার বাবাও আমার গায়ে হাত তুললেন। তাতে আমি লজ্জ্বা পেয়েছি। সেই লজ্জ্বা আমার জন্য না। এ লজ্জ্বা প্রতিটি নিম্ন মধ্য বিত্ত্ব ফ্যামিলির। আমাকে সারাজীবন আমার আশেপাশের লোকজন ভুল বুঝেছে। তাতে আমার খুব একটা ক্ষতি হয় নি। সবার মাঝে থেকেও আমি একা থাকতে জানি। আবার একা থেকেও সবাইকে নিয়ে বাঁচার স্বপ্ন দেখি।

আমার ধ্যান, জ্ঞান, সাধনায় শুধু মানবতা ও প্রেমের জয়গানের ধ্বণী শুনতে পাই। সব খারাপের মধ্যেও ভালটিই শুধু আমার চোখে পড়ে। এই ভালোর দিকে নজরের কারণে আমাকে যদি কেউ মানষিক রোগী মনে করেন তাতে আমার বিন্দুমাত্র আফসুস নাই। আমি চাই এমন রোগ সবার হোক। দেখুন জার্মানীতে ময়লা-আবর্জনা দিয়ে নাকি বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়। যিনি এই প্রযুক্তির কথা ভেবেছেন তিনি যে আমার সমমনা।

আমার ভাষা বাংলা। আমি একদি,ন আপনাদের মাঝে আমার ভাব প্রকাশ করতে না পেরে নিজে নিজে ছটফট করেছি। যেমন করে দুষ্ট টিয়া খাঁচার মধ্যে ডানা ঝাপটিয়ে মুক্ত হতে চায়। পাখির ঐ ছোট্ট কোমল পালক ভরা দেহটি হয়তো খাঁচায় রাখা যায়। কিন্তু পাখি মন? পাখি মন তো স্বপ্নে-কল্পনায় উড়ে যায় নীল আকাশে অন্য বন্ধুদের সাথে সাথে চলে যায় কোনো নাম না জানা জলপদ্ম ফোটা ঝিল থেকে আবার সেই পাহাড়ের স্বের্ণচুরায়। দেখুন বাংলায় ভাব প্রকাশ করা কতো সহজ ও সাবলীল।

বাংলাদেশ এর মানুষের মনের আত্নবিশ্বাস দেখে আমার এই জন্মের সাধ মিটে গেছে। অনেক দিন ধরে মিথ্যের খাঁচায় বন্ধি অসহায় মিডিয়াকর্মি, আর্টিস্ট, এক্টর, এক্টরেস, মিউজিশিয়ানদের আবেগ দেখে আমাকে ধন্য মনে হয়েছে।

আমরা সবাই মানুষ। সব মানুষের একটি অন্তর আছে। সেই অন্তরে ভক্তি, প্রেম, সত্য, মায়া ও সুন্দর থাকে। সকল মানুষের মনের গহিনে লুকানো সত্য-প্রেম-সুন্দরকে জাগানোর জন্যই আমার জন্ম হয়েছে। আমি চেষ্টা করেছি মাত্র। কিন্তু কৃত্তিত্ব কিন্তু আমার নয়। সকল কৃত্তিত্ব আপনাদের সুন্দর মনের।

বোম্বের সালমান-শাহরুখদের আমার প্রতি আন্তরিকতায় আমি মুগ্ধ। সঞ্জয়-অমিতাভ-ধর্মেন্ধ সহ সবার মনের যে উল্লাস আমি উপলব্ধি করেছি তাতে আমি তৃপ্ত। বাংলার পাগল সুমন চ্যাটার্জি ও প্রশনজিত সাহেবের যে আবেগ আমি দেখেছি- তাতে করে আমাকে এই মর্তলোকে স্থায়ী ভাবে আসন গড়তে হয় কিনা সে ব্যাপারে আমি সন্দিহার।

বিবিসি তে যখন শ্যারনের শেষকৃত অনুষ্ঠান হচ্ছে। তখন আবেগী ইহুদী নারী উপস্থাপকের উপস্থপনা আমাকে মুগ্ধ করেছে। একজন অপরিচিত মানুষকে মন থেকে এতো তাড়াতাড়ি আপন করে নেয়া যায় দেখে আমি সত্যিই অবাক। এই ইহুদী জাত খারাপ হয় কি করে? ওরা যে মুসা (আঃ) এর সন্তান। আমার খুব ইচ্ছে করছিলো আমি যদি আমার প্রিয়তমকে নিয়ে বাইতুল মোকাদ্দাসে গিয়ে আল্লাহ্’কে একটি সেজদা দেবার সুযোগ পেতাম। যেখানে মুসা (আঃ) তাঁর প্রাণের রত্ন সরূপ বনী-ইসরাইল জাতকে মুক্তি দেবার বাসনায় মত্ত ছিলেন।

আমি প্রাণ ভরে ধন্যবাদ জানাচ্ছি ডাঃ জাকির নায়েক সাহেব কে, যিনি আমার প্রশ্নগুলোকে আপন করে নিয়ে সদুত্তর দিয়েছেন। এটাই স্বাভাবিক। ডাঃ জাকির নায়েক আমার সম্বন্ধে যা বলেছেন তা একদন ঠিক। জাকির সাহেব বুঝতে পেরেছেন যে আমি কোনো ধর্মীয় বই লিখি নি। আমি শুধুমাত্র বুঝাতে ধর্ম কে বিকৃত করে যে কিছু সুবিধাভোগী মানুষ মেরে নিজের ধন-সম্পত্তির স্তুপ গড়তে কাজে লাগিয়েছেন তা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেছি মাত্র। ইসা (আঃ) কে ক্রুসে ঝুলানো হয়েছিলো এবং তা থেকে কিভাবে সাধারণ মানুষকে ক্রুসে ঝুলিয়ে মারার অপকৌশল করা হয়েছিলো তা আমারা জানা। কিন্তু এমন একটি পরিস্থিতিতে আমি লেখাগুলো লিখে ছিলাম যখন আমার কাছে বাংলাদেশের পরিবেশ স্থিতিশীল করাই বেশী গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়েছে। তাই আমার ব্যবহৃত রেফারেন্সগুলোর প্রায় সবগুলোই ছিলো শুধু মাত্র একটি রক্তপাত হিন বাংলাদেশ ও বাঙালীদের অধীকার আদায় করার উদ্দেশ্যে রচিত। কিন্তু দেখেন কি ভাগ্য আমার কথার পরিপ্রেক্ষিতে আমার ধর্মের জ্ঞান গুলো কতো মানুষকে আত্মতৃপ্তি দিয়েছে। আসলে আপনি যখন সত্যের মুখোমুখি হবেন তখন বুঝবেন জীবনটা কতো সুন্দর!!!

আমি আপনাদের অনেক কিছু দিতে চাই। এই দেয়ার আশা নিয়েই আমার জন্ম। আমি আবারও বলছি আমার দ্বারা কোনো কুৎসিত ও মিথ্যে কোনো কিছু উপহার দেয়া অবমাননা সমতুল্য।

আমাকে যারা হৃদয় মন্দিরে স্থান দিয়েছেন তাদের সবার সাথেই আমার দেখা করার খুব ইচ্ছে জাগে। টিভিস্কৃন বা ইন্টারনেটে নয় সরাসরি আপনাদের দেখতে ইচ্ছে করে। যাদের বাবা নেই তাদের মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে ইচ্ছে করে। যে বোনের ভাই নেই, সেই বোনের ভাই হয়ে হাতে রাখী পরতে ইচ্ছে করে। যে মায়ের সন্তান অকালে চলে গেছে- সেই মায়ের কাছে গিয়ে বলতে ইচ্ছে করে- “আপনার সন্তান তো আমাদের এই মুক্তকন্ঠে গান গাওয়ার অধীকার প্রতিষ্ঠা করতে গিয়েই শহিদ হয়েছে। দেখুন মা আজ আপনার কতো সন্তান!”। ভাই আমি যুদ্ধ চাই না, হানাহানি চাই না, অকালে অবহেলায় কেউ চলে যাক তাও চাই না। আমি চাই বিশ্বের সব মানুষ আহার করার পর যদি কোনো অবশিষ্ট খাবার থাকে সেই খাবারটুকু খেয়ে যাতে আপনাদের সেবা করতে পারি।

আমাকে আমার ঘরের মানুষগুলো পাগল ভাবে। আমার আশেপাশের মানুষগুলোও পাগল ভাবে। তাতে কিছু যায় আসে না। কিন্তু আমি তো ধর্ম প্রচারক না। আমি হলাম সত্যধর্মের বাহক মাত্র। আমি আমার হৃদয় দিয়ে স্রষ্ট্রার আদেষ অনুভব করতে পারি। যা সব মানুষের পক্ষেই সম্ভব। শুধু সবার আগে মিথ্যা ছাড়ুন। দেখবেন কতো খানি এগিয়ে যাবেন আপনি।

আপনাদের মনকে যদি একবার কন্ট্রোল করতে পারেন দেখবেন আপনার দ্বারা সবকিছুই সম্ভব। প্রথম দিকে খুব অসুবিধা হবে। সাধন বলে একটি পর্যায়ে গেলে দেখবেন নিজে থেকেই সব কিছু পেরে উঠছেন। আপনাদের প্রতি আমার বিশেষ অনুরোধ- দয়া করে বাজারে যে সব প্রতিষ্ঠান টাকার বিনিময়ে মেডিটেশন করায় তাদের কাছে যাবেন না। এগুলো মেডিটেশনের নামে ভন্ডামী। দয়া করে কোনো জতিষির কাছে জাবেন না। জতিষির কাছ থেকে যদি আপনার ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটাতে চান তাহলে এটা প্রমাণ হয় আপনি তাওহিদে বিশ্বাসী না। জতিষি ভাগ্য গণনা করার কেউ না। জতিষিদের কাছে যায় দুর্বল মনের মানুষ। আপনাদের যদি স্টোন ব্যবহারের ইচ্ছে জাগে তাহলে শুধু জন্মতারিখ অনুযায়ী কিছু পাথর ব্যবহার করতে পারেন। মনে রাখবেন ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য পাথরের কোনো প্রকার কেরামতি নাই। যদি মনে করেন পাথরের কেরামতি আছে তাহলে আপনি আল্লাহ্ ও আপনার মাঝে পাথর নামক শিরক নিয়ে এলেন। আমাদের প্রিয় রাসুল হযরত মোহাম্মদ (সঃ) নাকি আকিক পাথর ব্যবহার করতেন। আকিক, রুবি, এ.ডি, প্রবাল, রক্তপ্রবাল সবাই ব্যবহার করতে পারে। এতে খুব বেশী যে উপকার হবে তা নয়। তবে আপনার স্টাইল আপনার ব্যাক্তিত্বকে অচেনা মানুষের সামনে পজেটিভ ভাবে ফোটাতে সাহায্য করে। মনে রাখবেন অহঙ্কার থেকে সাবধান!!!

আমি বাংলাদেশ সরকার কে বিনীত ভাবে অনুরোধ করছি, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমাকে একটি নির্জন পরিবেশে থাকার ব্যবস্থা করে দিন। এবং আমার প্রিয়তমকে আর টিভিতে না দেখিয়ে আমার কাছে ফেরত দিয়ে দিন। জীবনের অনেক সময় নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। দয়া করে আমাকে মানবসেবার সুজোগ করে দিন। আপনারা জানেন না আমি অনেক আইডিয়া আপনাদের মাঝে দিতে চাই। যার সবগুলোই হলো সুন্দর একটি জীবন ধারনের জন্য। আমি আর এই ব্যবসা করতে চাই না। মন বসে না। ব্যবসা করলে আপনাদের সেবা করার যে মহান ব্রত আমার মনে তার যে প্রকৃত প্রকাশ হবে না। দয়া করে আমাকে ভয় পাবেন না। আমি খুব বেশী সাধারণ একজন প্রেমিক। আমি যদি একটু নিরিবিলি ভাবে আমার কাজ চালাতে না পারি তাহলে হয়তো অনেক কিছু বাকি থেকে যেতে পারে। দেখুন আমি কোনো নেতা বা ভগবান না। আমি শুধু পরমেশ্বরের বাণীর বাহক।

আমার গুরু নজরুল একাই যথেষ্ট ছিলো এই বিশ্বে শান্তি ও সাম্যকে প্রতিষ্ঠিত রূপ দেবার জন্য। কিন্তু ঐ সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে তা সম্ভব ছিলো না। তাই তো তিনি আমার হৃদয়ের মাঝে নিত্যদিন আমাকে তার এবং সকল মানবতার দূতদের সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করার অধীকার দিয়েছেন। তিনি তো অনেক অবহেলা, ক্ষুধা, জ্বালা সয়েও নিজেকে বিলিয়ে গেছেন। কিন্তু আজকের পরিস্থিতি তো সেকালের মতো না। আজ তো বাঙালী স্বাধীন জাত। অনেক অনেক শিক্ষিত মানুষ তারপরও আমাকে এই জঞ্জালের পরিবেশে রেখে আপনারা কিসের মজা কুড়াচ্ছেন।
বাংলাদেশ সরকার যদি আমার এই চাওয়াকে আজ-কালের মধ্যে গ্রহন না করে তাহলে আমি আমার কোনো শুভাঙ্কাখীং (রক্তের আত্নীয় নয় এমন) থেকে থাকলে তাকে আহব্বান করবো আমাকে নিয়মিত লেখা ও থাকার ব্যবস্থা করে দেবার ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য। আমাকে যারা পাগল বলছে, তারা তো বোঝে না যে আমাকে পাগল বললে আমি তা সইতে জানি কিন্তু আমার পরমঈর্শ্বর যদি সেই অনাদরের উপর কোনো গজব ফেলে তাহলে তো আমিই বেশী দুঃখ পাবো।

যে ক’দিন আমার লেখার মতো স্কোপ ছিলো না, আমি আপনাদের মাঝে আপনাকে বিলিয়ে দিতে না পাড়ার কষ্ট সয়েছি। দেখুন বাংলাদেশের এই মূহুর্তে খুব স্পিডি কিছু কিছু কাজ করা দরকার বলে আমি ব্যাক্তিগত ভাবে মনে করি। আমরা সব কিছুর শুরুতে খুব বেশী স্পিড দেখাই তারপর আবারও যে লাউ সেই কদু। তাই আমাকে আপনারা খুব দ্রুত আপনাদের মাঝে যেতে দিন। আমার সাথে দেখা করতে আপনাদের ভয় কিসের?

আমি তো আপনাদের মঙ্গলের উদ্দেশ্যেই কাজ করতে চাচ্ছি।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্
০১৭১৭-০৪৪৯১৯
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কোরআন কী পোড়ানো যায়!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ২০ শে মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৮

আমি বেশ কয়েকজন আরবীভাষী সহপাঠি পেয়েছি । তাদের মধ্যে দু'এক জন আবার নাস্তিক। একজনের সাথে কোরআন নিয়ে কথা হয়েছিল। সে আমাকে জানালো, কোরআনে অনেক ভুল আছে। তাকে বললাম, দেখাও কোথায় কোথায় ভুল... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেঞ্চুরী’তম

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ২০ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:১৪


লাকী দার ৫০তম জন্মদিনের লাল গোপালের শুভেচ্ছা

দক্ষিণা জানালাটা খুলে গেছে আজ
৫০তম বছর উকি ঝুকি, যাকে বলে
হাফ সেঞ্চুরি-হাফ সেঞ্চুরি;
রোজ বট ছায়া তলে বসে থাকতাম
আর ভিন্ন বাতাসের গন্ধ
নাকের এক স্বাদে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরানের প্রেসিডেন্ট কি ইসরায়েলি হামলার শিকার? নাকি এর পিছে অতৃপ্ত আত্মা?

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ২০ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৯


ইরানের প্রেসিডেন্ট হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে নিহত!?

বাঙালি মুমিনরা যেমন সারাদিন ইহুদিদের গালি দেয়, তাও আবার ইহুদির ফেসবুকে এসেই! ইসরায়েল আর।আমেরিকাকে হুমকি দেয়া ইরানের প্রেসিডেন্টও তেমন ৪৫+ বছরের পুরাতন আমেরিকান হেলিকপ্টারে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভণ্ড মুসলমান

লিখেছেন এম ডি মুসা, ২০ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১:২৬

ওরে মুসলিম ধর্ম তোমার টুপি পাঞ্জাবী মাথার মুকুট,
মনের ভেতর শয়তানি এক নিজের স্বার্থে চলে খুটখাট।
সবই যখন খোদার হুকুম শয়তানি করে কে?
খোদার উপর চাপিয়ে দিতেই খোদা কি-বলছে?

মানুষ ঠকিয়ে খোদার হুকুম শয়তানি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আসবে তুমি কবে ?

লিখেছেন সেলিম আনোয়ার, ২০ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪২



আজি আমার আঙিনায়
তোমার দেখা নাই,
কোথায় তোমায় পাই?
বিশ্ব বিবেকের কাছে
প্রশ্ন রেখে যাই।
তুমি থাকো যে দূরে
আমার স্পর্শের বাহিরে,
আমি থাকিগো অপেক্ষায়।
আসবে যে তুমি কবে ?
কবে হবেগো ঠাঁই আমার ?
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×