ইঞ্জিল-ই এর প্রমাণ দেখুন:
যীশু হলেন ইস্রায়েল বংশের লোকদের নবী। আমাদের বাংলাদেশীদের নবী নন। কারণ যীশু নিজেই বলেছেন আমি ইস্রায়েল বংশের নবী।
দেখুন মথি লিখিত সুসমাচারের ১৫:২৪ নং পদে লেখা আছে :
তিনি উত্তর করিয়া কহিলেন: ইস্রায়েল কুলের হারানো মেষ ছাড়া আর কাহারও নিকটে আমি প্রেরিত হই নাই।
(বাইবেল, নতুন নিয়ম পৃ. ২৪ )
আবার মথি লিখিত সুসমাচারের ১০:৫
নং পদে লেখা আছে, এই বারো জনকে যীশু প্রেরণ করিলেন, আর
তাহাদিগকে এই আদেশ দিলেন"
তোমরা পরজাতিগণের পথে যাইও না, বরং শমরীয়দের কোন গ্রামে প্রবেশ করিও না; বরং ইস্রায়েল-কুলের হারানো মেষগণের কাছে যাও।
এই আলোচনা দ্বারা আমরা বুঝতে পারলাম, যীশু হলেন শুধু ইস্রায়েল-বংশের নবী। ইস্রায়েল ছাড়া অন্য কোনো জাতির নবী নন। কারণ আমরা ইস্রায়েল-বংশের লোক নই।
কুরআনও তাই বলে, আল্লাহ বলেন,‘‘স্মরণ কর, যখন মরিয়ম-তনয় ঈসা বললেন: হে বনী ইস্রাঈল। আমি তোমাদের কাছে আল্লাহ-প্রেরিত রাসূল, আমার পূর্ববর্তী তাওরাতের আমি সমর্থনকারী এবং আমি এমন একজন রাসূলের সুসংবাদদাতা, যিনি আমার পরে আগমন করবেন। তাঁর নাম আহমদ।’’
(উল্লেখ্য হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর এক নাম আহমদ) - সূরা আস-ছাফ-৬১: ৬
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:১৬