পবিত্র কুরাণ শরীফে (৩: ৭ ) বর্ণিত আছে কুরাণে কিছু আয়াত স্পষ্ট, এদের মুহকাম বলে, আর কিছু আয়াত মুতাশাবিহা, যাদের অর্থ বুঝা কঠিন। বক্র অন্তরের লোকেরা এগুলোর পিছনে পরে । যেমনটা করে ধোকাবাজ 'আহলে হাদীস ' নামধারীরা । আল্লাহ কেমন, কোথায় আছেন থেকে, এগুলো যে সব আয়াতে বণিত আছে তা সবই 'আয়াতে মুতাশাবিহা' র অন্তরভুক্ত । আর বিধর্মীদের দালাল রা সরল প্রাণ মুসলমানদের এ সব দূর্বোধ্য আয়াত অপব্যক্ষা করে - ই ধোকা দেয় । মুসলামনদের, 'স্পষ্ট মুহকাম আয়াত' নামাজ কায়েম কর , এর কথা বলে না, বরং মুতাশাবিহা আয়াত আল্লাহ কোথায় আছেন? আল্লাহ কোথায় থাকেন, এগুলো নিয়ে তর্ক লাগায় । অথচ এগুলোর পিছে পরাই শরীয়তে নিষেধ । এগুলো নিয়ে এসব অদরকারী আলোচনা করাই অন্তরের বক্রতার দলীল ।
আল্লাহ নিরাকার না সকার এগুলোর গবেষণা রসুল বা সাহাবারা কেউ করেন নি, এসব বিষয় মুতাশাবিহা বা মানুষের বোধ শক্তির বাইরের বিষয় । আর মানুষকে গোমরাহ করার জন্যই শয়তানের চেলারা এগুলো নিয়ে সরল মুসলমানদের সাথে তর্ক জুড়ে দেয় । তাদের এই কাজই তাদের শয়তানীর সবচেয়ে বড় দলীল।