somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

একটি পরকিয়া কাহিনী @ সেই মেগা সিরিজ : আমাদের ফরিদভাই ০০৭ + মিশন ইমপসিবল টুবি পসিবল

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আগের পর্বগুলো

অধ্যয় ০৮-এর লিংক
Click This Link

২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারী মাসের কোন একটা দিন - হন্তদন্ত হয়ে ছুটে যাচ্ছি। শুনলাম ফরিদ ভাই রাতে খুব অসুস্থ হয়ে পরেছিলেন। তারপর বাড়ির পাশের ক্লিনিকে সারারাত চেস্টা করার পর সকাল বেলা আবুধাবী সিটিতে ট্রান্সফারের জন্য এম্বুলেন্সে নিয়ে যাচ্ছেন। এত বড় একটা ব্যাপার কিন্তু আমি বুজতে পারলাম না। মানুষটা গত বছড় ১৯ ডিসেম্বর ২০১২ তারিখে ছুটি কাটিয়ে এখানে আসলেন। বেশ সাভাবিক ভাবেই কাজ কর্ম করতে শুরু করেছিলেন। এছাড়া আমি তো উনার সবচেয়ে কাছের লোক। সেই হিসাবে কোন কিছুতেই কোন অংক কষতে কস্ট হচ্ছে। ডাক্তার বললে ভুল হবে - মেইলনার্স, উনাকে জিগেস করলাম। উনি জানালো তেমন কিছু না। আসলে এখানে যেকোন ডাক্তারী ব্যাপারে ভয়ানক গোপনিয়তা রক্ষা করা হয়। কোম্পানী রুলস। কারন ক্লিনিকটি কোম্পানির প্রাইভেট। সব চিকিৎসা ওষুধ কোম্পানির তরফ থেকে ফ্রি প্রদান করা হয়। এমন কি এখণ যে জরূরী অবস্থ্যায় সরকারী বা বেসরকারী হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হবে এসবের সব খরচ কোম্পানী বা ইন্সুরেন্স কোম্পানী বহন করবে। তাই যেকোন বিষয়ে খুবিই গোপনীয়তা রক্ষা করে চলেন তারা। আমি জানি বিষয়টি সুইসাইড কেস। বা ট্রাই টু সুইসাইড। কিন্তু এমন একজন প্রান চন্চল মানুষ এমন কাজ করতে পারে এটা ভাবতে কেমন যেনো লাগে।

ডাক্তার সাহেব কে রিকুয়েস্ট করে আমিও এম্বুলেন্সে রওনা হলাম। সকাল সারে ৫টা।শীতের রাত নয় সেটা ঘন ঘটা করে বলার কিছুই নেই যে শীত লাগছে। এদিকে এম্বুলেন্সের সামনে সিটে বসে ভাবছি কিভাবে কি হল আর তা কেনই। কেন ফরিদ ভাই এমন একটা কাজের ডিসিশন নিতে গেলেন। এমন কি হল। শেষ দুইদিনে উনার মুখে তো ভালই হাসি দেখেছিলাম। আমি ভাবতে শুরু করলাম এমন কি কোন ক্লু দেখেছি যা আমি ঐ মুহুর্তে পয়েন্ট করতে পারিনি। ভাবনার জগতের তালা খুললাম। ধুলো পরে গিয়েছিল। অনেকদিন খোলা হয়নি তো । একটা একটা করে ১৯ ডিসেম্বরের ২০১২ এর থেকে আজ পর্যন্ত দিন গুলো ভেবে খুজতে লাগলাম। কিছু না-কিছু তো পাবই। খুজতে খুজতে কখন যে ঘুমিয়ে পরেছিলাম তা আর মনে নেই। ঘুম থেকেই উঠেই দেখি প্রায় পৌছে গিয়েছি। রইস থেকে আবুধাবি মুসাফাহ এর দুরত্ব প্রায় ১৮২ কিলোমিটার। সময় লাগলো প্রায় ১ ঘন্টা ২০ মিনিট। ভালোই ঘুম হয়েছে। কিন্তু ফরিদ ভাইএর এ পরিনতি কিছুতেই আমাকে শান্ত করতে পারছিলোনা। বেচারা যে কি কারনে এহেন কর্ম সাধন করেছেন তা আমার কাছে পরিস্কার হলেও একটা প্রশ্নবোধক চিন্হ মাঝে থেকে যায়।

হাসপাতে ভর্তির পর থেকে আমারো মাথা ঘুরছে। অসময়ে ঘুমিয়েছি। তারি ফসল এই মাথা ঘোরা। আমার সাথে ইন্ডিয়ান গোপাল (মেইলনার্স কোম্পানী ক্লিনিক) ভাই দাড়িয়ে গিকারেট ফুকে উপরে উঠে গেলো। ব্যাটা একদম পেটুক। উপরে কোন ফ্লোরে নাকি ফ্রী কেক দিচ্ছে কার যেনো বাচ্চা হয়েছে সে উপলক্ষে।তাই খেতে গিয়েছেন।এমনটা আমিরাতে সাধারন ব্যাপার। যেদেশের লোকাল বলতে মিনিমাম মিলিয়নার সে দেশে এটা খুব মামলী ব্যাপার। ব্যাটা মাথা মোটা ফ্রি পাইলে তো আলকাত্রাও খামু টাইপের লোক। এদিকে কলিগ মরছে অন্য দিকে খাওয়ার চিন্তা। জানতে পারলাম রাতের বেলা ফরিদ ভাই এর পাশের রুমের লোক উনাকে কোম্পানী ক্লিনিকে এসে বললেন যে ফরিদ ভাই রুমে বসে প্রচন্ড বমি করছেন। আমরা দৌড়ে গেলাম ততক্ষনে উনার সেন্সলেস।আমরা মনে করেছিলাম যে উনার বোধহয় ফুডপয়জনিং হয়েছে। পরে ক্লিনিকে নিয়ে আসার পর হাত কাটা আর বুকের উপর ব্লেড দিয়ে লেখা দেখে বুজতে পারলাম কেসটা কি?

সিড়িটা সোজা ঘুড়ে উপরে উঠে গিয়েছে। দোতলায় রিসেফসন। আমি একটা পেপার নিয়ে বসে আছি। গোপাল ভাইকে আসটে দেখে উঠে দারালাম। ফরিদ ভাইকে সেলাইন দিয়ে রাখা হয়েছে। ঘুমাচ্ছেন উনি। ভালো আছেন। তবে সুইসাইড কেস বলে অন্তত তিন দিন এখানেই থাকতে হবে উনাকে। বিদেশ বাড়ি। একাই থাকতে হবে। আমাদের ও ফিরতে হবে। কাজ তো করতে হবে না। না হলে পয়সা পাবো কি করে। ওদিকে পুলিশে খবর দেয়া হয়েছিলো। পুলিশরাও এসে ঘুড়ে গিয়েছে। মনে হয় উনাকে এদেশে আর রাখা যাবেনা। এধরনের কাজের পর কোম্পানী রুলসে সোজা বাংলাদেশ এ বলা আছে। তাই ভাবছি কি হবে না হবে। আগপিছ না ভেবে কি করলেন উনি এটা। শুনতে খুবি সামান্য। কিন্তু ঘটনার বিস্তৃরন ব্যাপক। এমন কাজ করলে চাকরী হারাবেন এটা উনি জানতেন। তার পরেও এত বড় ডিসিশন কেন নিলেন? আর যাইহোক চাকরীতে উনি ভালোই অবস্থ্যানে ছিলেন। সুন্দর একটা ভবিষ্যত ছিলো। আমরা অন্যান্য বাংলাদেশীরা যেইখানে যেতে পারি না বা যেটা আমারদের জন্য সপ্ন তিনি ঐ সব কাজ পৌছে গিয়েছিলেন। তার পরেও কিসের অভাব উনাকে মৃত্যুকে আলিংগন করতে উৎসাহিত করলো। এসব কথা বলা মানেও বোকামি। হুম আমার জন্য। কারন আমি তো সব কিছুই জানি। যদিও ইদানিং প্রায় ১-২ বছরের ঘটনা গুলো আমার জণ্য কিছুনা ঝাপসা। তার পরেও যতটুকু জানি এত বড় সিদ্ধান্তে পৌছানোর কারন বুজতে গিয়ে খই খেতে হচ্ছে। অবশ্যই এর মাঝে কিছু একটা আছে।
আবার শুনলাম উনার একভাই এখানেই থাকেন উনিও এসেছেন। আপন বড় ভাই। তাই উনার বড় ভাই এর উপর দায়িত্ব দিয়েই চলা যাও্য়া যাবে বলে চিন্তামুক্ত হলাম।

সন্ধা ঠিক সাড়ে সাতটার দিকে রইস ক্যাম্পে পৌছালাম। পুরা ক্যাম্পে বাংলাদেশিদের ভিতরে একটা গল্পই ঘুড়ে বেড়াচ্ছে। বুজতে পারলাম আত্মহত্যা চেস্টা কে ক্যাম্প কর্তৃপক্ষ ফুড পয়জনিং কজ অব পেপসি বলে চালিয়েছেন। কিন্তু আমরা গুটি কয়েক তো জানি ব্যাপারটা কি।
এ নিয়ে কথা বাড়ালাম না। আবার এর জন্য কারনও আছে। এসব ব্যাপারে এমন কি কেউ মারা গেলেও এক দুই জনের বেশী লোক এখানে জানতে পারে না। কারন হল সাইকোলজিক্যাল ট্রেস এখানে অনেক বেশী। তাই এসব বিষয় কর্তৃপক্ষ বিষেশ নজরে কাখেন। না হলে ইগো ক্রিয়েট হয়ে হয়ত দেখা যাবে একে একে দিনে ১০-১২ জনের লাশ বেরিয়ে আসবে। আর আসাটাই সাভাবিক। এটা বিদেশ। বিদেশী যারা আছেন তাদের ভিতর কয় জন ভালো জব করে বা ফ্যামিলি নিয়ে থাকেন? খুবি কম টোটাল ফরেইনারে ১৫% হবে হয়ত।বাকি বেশির ভাগি লো কোয়ালিটি জব করে। তাহলে তারা তাদের ফ্যামিলি থেকে এত দুরে মাসের পর মাস কাজ করে দেশে টাকা পাঠায়। সাথে আছে বউ, বাচ্চা, মা-বাবা কে দুরে ফেলে রেখে আসার টেনশন। কাউর কেউ মারা গেলে হয়ত লাশটা দেখার সৌভাগ্য হয় না। কারউ বউ অন্য মানুসের সাথে ভেবেও যায়। কারউ সন্তান বা পিতা মাতা মারা জান। এই নিয়ে নানান চিন্তায় থাকেন। সেক্ষেত্রে ইগো তৈরী হওয়া সাভাবিক যা এই প্রেক্ষাপট ছাড়া বোঝা সম্ভব হবে না। তাহলে কি ফরিদ ভাইয়ের সাথেও কি এমন কিছু হয়েছে। ব্যাপারটা মাথায় আসতেই মাথাটা চিন চিন করে ব্যাথা শুরু হল। আমি যা কিছু জানি তাতে তো এ বিষ টি ডাল ভাত। আরে ডালভাত হবে কেনো এটা তো অংক কষলেই বের হয়ে যাবে।

হাতমুখ ধুয়ে সোজা ক্যাম্প অফিসের নারায়নদার কাছে গেলাম ফরিদ ভাইএর রুমের চাবি নিতে। চাবি নিয়ে রুমে গিয়ে বসলাম। সবকিছু সাভাবিক থাকলেও রক্তের দাগ এখোনো আছে। বোজা যাচ্ছে আজ সারাদিনি পুলিশ রিপোর্টের জন্য রুমটি সিল গালা করে রাখাছিলো। তাই রুম ক্লিনার আজ রুম পরিস্কার করেনি। ল্যাপটপটি নেই। শুনেছি পুলিশ নিয়ে গেছিলেন। কিন্তু ক্যাম্প এডমিন ফুড পয়জনিং দেখিয়ে কেসটা ঘুড়িয়ে দোকান দারের উপর দিয়েছেন। এদিকে শুনতে পারলাম যে দোকান থেকেও ২-৩ বোতল এক্সপায়ার্ড পেপসির বোতল পেয়েছে। তাই দোকান বন্ধ তার দোকানদার জেলে। হাসতেও কস্ট হয়। কিভাবে কি মিলে গেলো তা বুজতে কস্ট হলনা। আসলে এসব কোম্পানির নাটক। কারন তা নাহলে কোম্পানি মেসের বিরুদ্ধে মামলা হবে। টাকা পয়সা দিয়ে দোকানদার কে কিনে নিয়ে একাহিনি ঘটিয়েছে। এ ব্যাপারটা এখানে এতটা জটিল যে বলে বোঝানো সম্ভব নয়। মারা গেলে তো একটা কথা । হুম সুইসাইদ খাইআ মরছে ব্যাডাইন। বুজলাম শেষ। কিন্তু ব্যাইচা থাকলেই যেনো যত বিপত্তি।

ল্যাপিটাই দেখতে হবে। ওটা না দেখলে আপাতত কিছু বোঝা যাবে না। আর ওদিকে পুলিশি ঝামেলা শেষ করে ফরিদ ভাইএর এখানে ফিরতেও তিন দিন লেগে যাবে। তারপর উনাকে কি করবে কোম্পানি তা এখন বোঝামুশকিল।
সুইসাইড করলে তো শুনেছি যে সুই সাইড নোট ফোট এসব কিছু পাওয়া যায়। কিন্তু সারা রুম তছনচ করেও এমন কিছুই পেলাম না।

একটা গ্লাসে করে পানি রাখা আছে। কতটুকু হবে। হয়ত আধাগ্লাস ওটার বাম পাশে এখটা নীল ছোট ডায়েরী। দেখে মনে হবে ফোন বুক। অবশ্য ফোন বুক থেকে একটু বড়। অনেকগুলো লেখা ছিলো। কিন্তু ওর ভিতর থেকে আগপিছ করে লেখা দেখানো সম্ভব হবেনা । কারন যদি তা করি তাহলে কাহিনী আরো ঘোলাটে লাগবে। সবদিক বিবেচনা করে পেছন দিক দিয়েই আপনাদের নিয়ে যাওয়াটাই শ্রেয় মনে করছি।কারন আমিও ঘটনার একদম হার্ডলাইনে 'লাইভ' আছি, কারন আপনাদের আগেই জানিয়ে দেয়া হয়েছে যে এঘটনাটা এখন পর্যন্ত চলছে । এভাবে বর্ননা দিয়ে লিখলেও কোন লাভ হবে না। তাই যতটুকু না বল্লেই নয় তা আগের আটটি পর্বে লিখেছিলাম। এখন আর পাস্টের লুকব্যাক অতটা দরকার নেই। মোটামোটি এই সিরিজটি যারা পড়েছেন তারা এই ব্যাপারে একটা ধারনা পেয়ে গেছেন। তাই সরাসরি লাইভে নিয়ে আসলাম। এখন থেকে সপ্তাহে এক দুইটি করে পর্ব লেখার চেস্টা করবো। তবে ঘটনার প্রয়োজনে কিছু কিছু সময় আপনাদের সাথে করে পেছনে ঘুরে আসবো।

বি: দ্র: আমার এ লেখার বিষেশ উদ্দেশ্য হল নারী ও শিশু নির্যাতন মামলা কিভাবে অপব্যাবহার হতে পারে তার একটা লাইভ ফ্যামিলি কেস স্ট্যাডি। হায় !! আমাদের দেশীয় সমাজ ব্যাবস্থা।


ঐ ডায়েরীতে যা লেখা ছিলো তার শেষ দিকটি একদম হুবহু নিচে টাইপ করে দিলাম -
(কিছু অসহিংসু কথা বার্তা আছে যা নিজ দায়িত্বে পরবেন)


৩১-০১-২০১৩ সকাল ৪.৫৫ মিনিট

@ সামও্য়ান
আমি জানিনা এসব কথা কখনো তোমাকে বলতে পারবো কিনা তবুও কোন দিন যদি এটা তোমার কাছে যায় সে উদ্দশ্যে ড্রাফট করলাম
কিছু কিছু কথা ভুলা সম্ভব হয় না : -


১) কুকুরের লেজ কখনো সোজা হয় না। দশ বছর ধরে যদি পেরেগ লাগায় রাখা হয় তারপরেও সোজা হবে না।

২) সাইকো বা সাইকোলজিকালি সিক। যেখান থেকে ঠিক করা সম্ভব কখনো হবে না।

৩) মেন্টালের ডাক্তার দেখানো উচিৎ ছিলো এমনকি আমি নিজেও তোমাকে মেন্টালের ডাক্তার দেখনোর জন্য ঠিকানা দিয়ে ছিলাম।

৪) মরতে পারোনা। তোমার মত মানুষের মরার দরকার আর এছাড়া কিই বা করার আছে তোমার।

৫) খারাপ মানুষ মারা যাবার পরে তাকে মানুষ ভালো হিসেবে উল্লেখ করে। কিন্তু তুমি মারা গেলেও তোমাকে ভালো বলা যাবে না।

৬) তুমি তিলে তিলে কস্ট পেতে পেতে মরবা। তুমি এক মুহুর্তও শান্তি পাবে না।তোমার জন্য শান্তি হারাম। তোমার মরা চেহারাও আমি দেখতে যাবো না।

৭) তোমার মা কি তোমাকে দশ জাগায় লাগায়ে তোমারে জন্ম দিছিলো যে এমন খারাপ ছেলে হয়েছো। নাকি তোমার মা বেশ্যা ছিলো। (আব্বু)

৮) কি জিনিস হারাইছো তা বুজবে। আফসোস করবে। আর কপাল চাপরাইবে। এখোনো অনেক কস্ট করতে হবে তোমাকে।

৯) কাদবে আর চোখের জল ফেলবে। যখন আমাকে অন্য মানুষের স্ত্রী হিসেবে দেখবে। অন্তর্ জ্বলে পুড়ে চাই হবে।

১০) তোমার সন্তান তুমি নিয়ে যাও। আমার দরকার নেই। আর নিতে চাও না কেন ? আমাকে বিপদে ফেলে কি হবে। যদি আমার নতুন হাজবেন্ড চায় ও আমার সাথে থাকবে না হলে তোমার কাছে বা আমার মায়ের কাছে।

১১) তুমি জীবনেও বড় হতে পারবা না। যা কামাই কর তা দিয়ে তুমি নিজের খরচ তাই চালাতে পারোনা। আর ভাই বোনদেরি তো সব দিয়ে দেও।

১২) তুমি শেষ দিকে একে বারে হিবিজিবি করে দিয়ে ছিলে।


--------------------------------------------------------------------
উপরের কথা গুলো আমার বিরুদ্ধে তোমার দেয়া অভিযোগ ছিলো যা তুমি গত ২ দিন ধরে আমাকে বার বার বলেছো। এবার আমার কথা শুনো।

আমি জানতাম, নারী জীবনের সার্থকতা মাতৃত্ব ।

আমি জানতাম, নারী জীবনের সার্থকতা সেই মাতৃত্বের জন্য সবকিছু করতে পারে। কিন্তু আমার ধারনা ভুল।নারী জীবনের সার্থকতা হল টাকা আর অর্থসম্পত্তি গুনে ভরা সামীতে।

আমি এতগুলো না শুধু একটাই বলবো -

১) শুধু তোমার মিথ্যা বলা আর ফেইসবুকে ফেইক আইডি দিয়ে মানুষের সাথে চেট করা এটাই আমার প্রধান কমপ্লেন ছিলো যা আজ পর্যন্ত তুমি করে যাচ্ছো। আজ লাভ লাইরিক, কাল তানিশাতিটলি, পরশু নতুন আরো কোন আইডি দিয়ে তোমার গোপন অভিসার চালিয়ে যাচ্ছো আর যাবে। আর ঘুরে ফিয়ে তোমাকে তোমার ১ নং কমপ্লেনটি বললাম। একটু উপরে উঠে পরে নিও কারন আমি নিজ মুখে আমার ভালোবাসার মানষটিকে এ কথাটি বলতে পারবো না। আর তোমার ২নং কমপ্লেনটি আমার ক্ষেত্র ১০০ পারসেন্ট প্রজোয্য হয়ে থাকলে তোমার ক্ষেত্রে ১০২ পারসেন্ট হবে কারন আমি তোমার মিথ্যা কথা আর ফেইসবুকের অসুখে আক্রান্ত হবার এটাই একমাত্র কারন যা আমার ক্ষেত্রে হয়েছে তা ঠিক তোমার পরের মানষটির ক্ষেত্রেও হবে।

এছারা আমার বাড়ি তুমি আমাকে বুজিয়ে দেওনি। আমাকে যেদিন কার বাড়ি থেকে বের করে দেয়া হল তার আগে বা পরে কখনো তুমি যোগাযোগ করনি। যদি আমাকে ছেড়েই দিবে তাহলে সেই সময়েই তোমার উচিৎ ছিল শেষ বারের মত সামনে এসে সবকিছু আমার হাতে বুজিয়ে দেয়া। পরবর্তিতে বাসা ছাড়ার সময় আমাকে ডাকলে আমি কিভাবে বিদেশ থেকে আসবো তা তোমাদের বোঝা উচিৎ ছিলো। তা বুজনি। আমার পরিবার বা আমার ভাই বোন এসবে দায়িত্ব কেন নিবে? যদি আমার বাড়ি আমাকেই বুজিয়ে দিতে হতো তাহলে সেদিনি তোমাদের তা করা উচিৎ ছিলো। কিন্তু তোমরা তো তা করনি। পরবর্তিতে তুমি নিজে ঐ বাসায় গিয়ে সবকিছু খুলে নিয়ে এসেছো যা 'আমার অনুমতি বিহিন। এবং এটা তোমার অপরাধ। আমি তো দেখিনি তুমি তা নিয়ে কোথায় যাচ্ছো কারন আমি তো বিদেশে। এখন যদি বলো এই তোর গরু বেচে দিচ্ছি আর টাকা তোর টাকা অন্যকারউ একাউন্টে দিয়ে দিচ্ছি তা কিভাবে হবে বলো, আমার টাকা কানুন অনুসারে আমার হাতে বা আমার আইনগত উকিল বা এমনকি থানা পুলিশের হাতেবুজিয়ে দিতে তুমি পারতে বা এটা তোমার দায়িত্ব হিসেবে পরে যতক্ষন তুমি আমার কাগুজে কলমে বউ হিসেবে আছো। এ কথাটা কি ভুল ।

এমনো হতে পারে পরকিয়া করে তোমার নয়া হাজবেন্ডের বাসায় রেখেছো আর আমার সাথে প্রতারনা করছো। সেটা তো আমিও জানিনা। তাহলে এটা তো সাভাবিক, আমার কম্পুটার যেটাকে তোমরা বলে বেরাচ্ছো সৌদি থেকে তোমার আব্বা নিয়ে আসছেন সহ বাড়িতে সব মিলিয়ে ৪-৫ লাখ টাকার মাল হস্তগত করার জন্য এসব করতে পারো।

কারন তোমার আব্বা আমাকে কালকেও ফোনে ট্রেড দিয়েছে যে ৫ লাখ টাকা আর ৫ মাসের জেল আমার পকেট থেকে নিবে। এটাই কি তোমাদের পরিচয়? অন্য একজনের কাছ থেকে অনেক আগেই শুনেছিলাম যা তখন আমি ছি: ছি: করে আরেক কান দিয়ে বের করে দিয়েছিলাম, যিনি পাবনা প্রথম সারির ৩ জন মাথা ওয়ালা ১ জনের মধ্যে একজন আর আজ তার কথা সত্যপ্রমানিত হলো।

৪-৫ লাখ টাকার মালামাল আর ৫ লাখ ক্যাশ টাকা যদি একটা মেয়ের মাধ্যমে পাওয়া যায় তাহলেতও এই ব্যাপারটা আমি যদি খোলা মুখে নাও বলি মানুষ ঠিকি বুজতে পারছে, এবং পারবে। সেজন্যই তো পাবনাতে মেয়ে উৎপাদন বেড়ে গেছে। খবরেও প্রচার হচ্ছে এটা একটা সম্ভাবনাময় ব্যাবসা।

আমার মেয়ে এমন করলে আগে আমার মেয়েকে সেফ করতাম টাকা নিয়ে ভাবতাম না। ছেলে খারাপ হলে কোন কথা না বলে আগে মেয়েকে সেফ করাই মেইন উদ্দেশ্য হওয়া উচিৎ যদি না টাকা ছাড়া অন্যকোন উদ্যেশ্য হয়ে থাকতো।

ভালো তো ! ভালোনা - ভালো তো !...

এসব আচরনে আমরা আর কি ভাবতে পারি তুমি নিজেই বলো।
আমার আচরন কি তুমি দেখেছো? আমি একটা বাঘ হয়েও তোমার বাবা-মা কে কখনো অসম্মান আজ পর্যন্ত করিনি। এতগালাগাল এত কথা শুনেও মুখ বুজে থেকেছি শুধু তোমার বাবা-মা বলে। একেই বলে আত্মসম্মান বোধ।


হাসবে না। বা রাগারাগিও করবে না। আমার ভুল গুলো খুজতে গিয়ে নিজেদের ভুলের সাগরে ভাসিয়ে দিচ্ছো তা মাথায় রেখো। তোমার বাবা আমার কাছে ক্যাশ ৫ লাখ টাকা চেয়েছে। সেটা কিন্তু এক প্রকার হুমকি। আর এই একটা হুমকিই যঠেস্ট। হোক সেটা ৫ টাকা আর ৫ লাখ। তিনি তোমাকে কি উদ্দেশ্য ব্যাবহার করছেন তা বুজতে পেরেছো? পারবেনা। আমি তা খোলাশা করে বলতেও পারবো না। এমনিও যা বলেছি তোমাদের মত উদ্ভস্ট মানুষের কাছে শুধু নেগেটিভটা বার করতে পারবে সেটা ব্যাতিত অন্য আশা করিনা।

পজেটিভ ভাবার মত শিক্ষাটা নেই। সামনে যে মানুষটা তোমার জীবনে আসবে যা এখন পর্যন্ত যারা আছে তাদের কাছে গিয়ে দেখো। এখন সবাই তোমাদের মিউ মিউ করছে কিন্তু সুযোগ পেলেই তারা তোমাদের বিরুদ্ধে চলে যায়।যা তোমরা জানো। আর যা আমি নিজেও তোমাকে উদাহরন দেখিয়েছি এইতো আজ থেকে দিন দশেক আগেই। আমাকে সাইকো বলেছিলে। তাহলে আমি বলবো তোমাদের পুরা পরিবার সাইকোছিলো।
আর তোমাদের সাইকোর চালে পরে আমি নিজে সাইকো হয়েছি।

তবে এখন নাই। কারন আমি দেখছি এখণ তোমার আব্বা তোমাদের সবার হাল ধরেছে। দেখছি তোমার ভাই পাচ ওয়াক্ত নামাজ পরছে।
তোমরা সবাই ঘুম থেকে সকাল ৮ টার মধ্যে উঠছো। এটা একটা ভালোদিক। কিন্তু আজ থেকে ঠিক ১৬ মাস আগের জীবনটাকে কল্পনা করে দেখো। মিল পাবেনা। একটা ব্যাপার ভালো লাগলো যে আজ এ ব্যাপার গুলো তোমার বাবা বুজতে পেরেছেন যা উনার আরো অনেক আগে বোঝা উচিত ছিলো । তাহলে দেখো তোমরা নিজেরাই এখণ মানে একদিন হল ঠিক হতে শুরু করেছো। সেটাকে প্রবল চেস্টা দারা ধরে রেখো তাহলে পরের জীবনে সুখি হতে পারবে।

এবার পুলিশকেসের কাহিনিতে আশাযাক -

আমি চলে আসার পরে তোমার সাথে হাজার চেস্টা করেও দেখা করতে পারিনাই। বুজতে পারলাম তুমি বিয়েতে উপস্থ্যিত হয়েই ছাড়বে।তখনো আমি কিন্তু রুদ্রের কথাটা জানতাম না। যদি জানতাম তাহলে কখনো তোমকে খুজতাম না। তার পরেও আমি বাংলাদেশে ৭ দিন পাবনাতেই ছিলাম। কিন্তু কি। যেই মেয়ের সামী সাত সমুদ্র তের নদী ওপার থেকে ছুটে আসলো সেই সামীর কাছেই তোমার যেতে ইচ্ছা হলনা।সেই মেয়ের ডাকে আমিই বা কি করে আবার যাই। কিন্তু হারটা মানলো কে? আমি না তুমি। জিগেস করো তো নিজেকে? শেষ পর্যন্ত হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে নিচের সাদা পানি খেচে বার করতে হলো। এমনকি সেই দৃশ্য আমাকে দেখিয়েও নিজের কাছে নিতে পারলে না। ধিক তোমার ? তুমি কিসের মেয়ে মানুষ? যে নিজের হাজবেন্ড তোমার ডাকে তোমার কাছে আসলো না। শেষ মেষ হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে পানি বের করে দেখাটে হয়েছে তোমার কিসের জালা। ধিক তোমার। ধিক তোমার।

আমি কারউ পিছনে লাগতে গিয়েছিলাম না। তোমরা নিজেরাই বেশিচালাকি করতে গিয়ে বিপদে পরেছো।

আমি যেকোন বিষয়ে আলটিমেটাম দিলে তা ৬ মাস বা ১৮০ দিন হয় তা তুমি ভালো মতই জানো। সেই হিসেবে যখন ১৮০ দিনেও তুমি ফেরত আসলেনা তখন বাধ্য হয়েই আমি কেইস করেছি। ১৮০ দিনে যখন আসোনি তখণ ১০৮০ দিনেও তুমি আসবেনা এবং এটাযে পরকিয়ার মামলা তা তখনি আমি বুজতে পেরেছি।আরও বুজতে পেরেছি তোমার পিছোনে থাকাটা বোকামি ছাড়া আর কিছু না।

তবুও এই মন তোমাকে খুজেছে সবসময়। চেস্টা করেছি । কিন্তু কাজ হয় নি। তারপরে গিয়ে এসবের শেষ চেয়েছি। সেই কারনেই আমার কেইস করা।
কিন্তু আমি তো পুলিশ কেইস করি নাই। কারন তোমাদের গ্রেফতার করানোর ইচ্ছা আমার ছিলো না। তবে এখণ আছে কিনা তা আমি বলবো না। পানি যদি গরম করতে দাও পানি তো ফুটবেই। তোমরা ছেলে মেয়ে একসাথে হয়ে ডিভোর্সের কজ দেখি আমাকে আমন্ত্রন জানিয়েছো। আমি তা গ্রহন করিনাই। কিন্তু ডিভোর্সের কাজ সহজ করে দিয়েছি। আপ টু ইউ করে দিয়েছি। যদি সংসার কর তাহলে আমি আসবো আর যদি না কর তাহলে সোজা আদালতে যাও। কাউকে কিছু করতে হবে না সবি ঠিক করে দিলাম সোজা গিয়ে ডিভোর্স পেপার দিয়ে আসো। কাজ শেষ। এটা করলে কাক পক্ষিও কিছু জানতে পারতো না। আর এখানে আমারো দেখার কিছু ছিলো। সেটা হলো তোমাদের এই যে আমাকে বাংলাদেশে নেবার যে উদ্দেশ্য সেটা কেন? তা জানার। তাহলে এক ঢিলে দুই পাখি। তোমরা সেখানে বিরুদ আচরন করে তোমাদের সবার চেহারার মুখোশ আমার কাছে খুলে দিয়েছো। আমিও বুজে গিয়ে নিজে সেইফ অবস্থ্যানে স্থাপিত হয়েছি।

কিন্তু তুমি জানো কিনা জানি না। এসবের খুব সহজেই শেষ করা সম্ভব ছিলো। কারন আমার কেইস টা শুধু মাত্র একটা ডিক্রি ছিলো। আর এই কেইসে তুমি যদি সংসার করতে না চাও আদালতে গিয়ে বলবে আমি সংসার করবো না আর ওতেই আদালত তোমার ডিভোর্সের ব্যাবস্থ্যা সহ তোমার নিজেস্ব পাওনাদি বুজিয়ে দেবে। কেউ গ্রেফতার কিছু হতনা আর হবেও না।
আর আমি তা করবো না। বাবা- মা তারা তোমার হলে আমারো বাবা ছিলো।

কিন্তু তোমরা সেটা নেগেটিভলি নিয়েছো। আমার কেইস করার আগে আমরা সামাজিক ভাবে সংসারটাকে এক করা চেস্টা করেছি। কিন্তু তোমার আব্বা ও আমার আব্বা খালী একে অপরের দোষ নিয়ে সমালোচনা করেছে। আশ্চর্য ! যেখানে আমাদের সংসার সেখানে তোমার আব্বা আমার আব্বা টা আবার কে? তাদের ঝগড়ার কারনে বিষয়টি সামাজিকতার ভিতরে পরছিলোনা।

একবার এর কাছে আরেকবার অন্যের কাছে করে করে অনেকের কাছে যাওয়াও হয়েছে শুধু মাত্র একটি উদ্দেশ্যে। কিন্তু এতে উল্টো ভিতরের খবর বার হয়ে গেছে। যতটুকু আমি খারাপ হয়েছি তার চেয়ে বেশী হয়েছো তুমি। আজ তুমি আমি এক থাকলে তো এমন হবার কোন সম্ভাবনা ছিলনা।
কিন্তু কি করা। তোমরা কোন বিষয়েই একমত হতে পারছিলেনা।আর আমার-তোমার পরিবার এর ওর কাছে গিয়ে সাহায্য বিষয়টিকে এমন একটা পর্যায়ে নিয়ে গেছিলো তখন শুধু এখটাই প্রশ্ন ছিলো আমার। সেটা হল যদি তুমি সংসার নাই কর তাহলে আমি দেশে যাবই বা কেন?

উত্তরও তোমার পরিবারের কাছ থেকে পেয়েছিলাম এই বলে যে মেয়ে-ছেলে একসাথে একি কাগুজে সাইন করতে হবে। এখন কথা হল এটা কেমন সর্ত। আমি তো একটু হলেও হারামী আছি। শুতরাং হারামী বুদ্ধীগুলো ভালোভাবেই জানা আছে।ছেলে ছাড়াও মেয়ে নিজেও ডিভোর্স যেখানে দিতে পারে সেখানে আমার উপস্থিতির কারনটা রহস্যজনক।সেজন্যে আমি যেতে রাজি হয়নি। আর যেখানে সংসারি হবে না সেখানে গিয়ে লাভটাই বা কি? বরং নানান ভাবে অপদস্ত হতে হবে। কারন না বুজে অণ্য কিছু ভেবো না। তোমার চিন্তায় এ পৃথিবী চলে না, প্রত্যেকটা মানুষের নিজের একটা চিন্তার জগত আছে। সেই জগৎ মতেই চলে সবাই। যদি তা না হত তাহলে এযুগতে মানুষে মানুষে এতটা হানাহানি হত না।তার উপর এটা মেয়েলি ব্যাপার।

যেখানে তোমার ফ্যামিলি তোমার দোষটুকু জানার পরেও বোকার মত প্যাক প্যাক করতে পারলো, এটা ভাবলো না যে এ ব্যাপারে বাড়াবারি করলে আমার নিজের মেয়েরি বেশী ক্ষতি হবে ! সেইখানে যদি আবার আমি তোমার দোষের কথা বিন্দু মাত্র বলতে যা্ই সেখানে আমাকে ড্যাগার নিয়ে মারতে আসে তার মানে হলো সব দোষ আমার বলেই সীকার করাতে তোমরা উদ্যত। তুমি কি 'করতে' আর 'করাতে' এদুটোর মধ্যে পার্থক্য জানো? আর কেউ না জানলেও আমি জানি এবং এই লেখা যারা পরবে তারা সবাই জানেন।সেইসব কারন গুলো তো আর খুলে বলার দরকার নেই। বরং তোমরা যারা আমার সন্তানকে আটকে রেখে আমার ক্ষতি করতে যাচ্ছো তাদের বলে দেই তোমরা তা কখনোই পারবেনা। আর যদি পারো তাহলে এটা হবে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ।


চলবে ...।


বি: দ্র: ২:- পরের পর্ব গুলো ফরিদ ভাইএর লেখা চিঠি গুলো দিয়েই সাজাবো বলে মনস্থির করেছি যা বাস্তবতার একদম কাছে নিয়ে যাবে।


(সত্য ঘটনা অবলম্বনে লেখা তবে চরিত্রর নাম গুলো অন্য নামে দেওয়া হয়েছে..........।)


সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১০
৬টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শ্রান্ত নিথর দেহে প্রশান্তির আখ্যান..... (উৎসর্গঃ বয়োজ্যেষ্ঠ ব্লগারদের)

লিখেছেন স্বপ্নবাজ সৌরভ, ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১:৪২



কদিন আমিও হাঁপাতে হাঁপাতে
কুকুরের মত জিহবা বের করে বসবো
শুকনো পুকুর ধারের পাতাঝরা জামগাছের নিচে
সুশীতলতা আর পানির আশায়।

একদিন অদ্ভুত নিয়মের ফাঁদে নেতিয়ে পড়বে
আমার শ্রান্ত শরীর , ধীরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আজকের ব্লগার ভাবনা: ব্লগাররা বিষয়টি কোন দৃষ্টিকোন থেকে দেখছেন?

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৯ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪১


ছবি- আমার তুলা।
বেলা ১২ টার দিকে ঘর থেক বের হলাম। রাস্তায় খুব বেশি যে জ্যাম তা নয়। যে রোডে ড্রাইভ করছিলাম সেটি অনেকটা ফাঁকা। কিন্তু গাড়ির সংখ্যা খুব কম।... ...বাকিটুকু পড়ুন

সাপ, ইদুর ও প্রণোদনার গল্প

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ০৯ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪৪

বৃটিশ আমলের ঘটনা। দিল্লীতে একবার ব্যাপকভাবে গোখরা সাপের উৎপাত বেড়ে যায়। বৃটিশরা বিষধর এই সাপকে খুব ভয় পেতো। তখনকার দিনে চিকিৎসা ছিলনা। কামড়ালেই নির্ঘাৎ মৃত্যূ। বৃটিশ সরকার এই বিষধর সাপ... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাড়ির কাছে আরশিনগর

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ০৯ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৫০


বাড়ির কাছে আরশিনগর
শিল্পকলা একাডেমির আশেপাশেই হবে চ্যানেলটার অফিস। কিছুক্ষণ খোঁজাখুঁজি করল মৃণাল। কিন্তু খুঁজে পাচ্ছে না সে। এক-দু'জনকে জিগ্যেসও করল বটে, কিন্তু কেউ কিছু বলতে পারছে না।

কিছুদূর এগোনোর পর... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি ভালো আছি

লিখেছেন জানা, ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৯



প্রিয় ব্লগার,

আপনাদের সবাইকে জানাই অশেষ কৃতঞ্গতা, শুভেচ্ছা এবং আন্তরিক ভালোবাসা। আপনাদের সবার দোয়া, সহমর্মিতা এবং ভালোবাসা সবসময়ই আমাকে কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে শক্তি এবং সাহস যুগিয়েছে। আমি সবসময়ই অনুভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

×