somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলা (পর্ব-৩)

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমি প্রাণ ভরে আন্তরিক ভাবে সবাইকে নিজ অন্তর দিয়ে অনুধাবন করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি, আসুন আমরা এবার আমাদের অভিমান ভুলে চির সুখের রাজ্যের কন্ডারি/নেভিগেটর রুপে নিজেদের রুপায়ন করার চেষ্টা করি।

আজ আমরা স্বাভাবিক ও সাবলিল ভাবে ভাব প্রকাশেও দ্বিধা বোধ করছি। আপনারা যদি মানুষের ভাব প্রণয়ণ রিতিকেও অবজ্ঞা করে চলেন তাতো মানায় না। আগে আমাদের কাজের কথা তারপর সালাম/নমস্কার/গুড মর্নিং-এক্সকিউজ মি, আই বেগ উইথ পারডন, উড ইউ প্লিজ ইত্যাদি যে প্রকারেরই ভাব প্রনযন রিতি থাক না কেনো, তা দিযেই যে কথা শুরু হবে এমন কোনো কথা নেই।

এগুলো সমাজে বিভ্রান্তি ও ঠিক মতো কাজের কথাকে বিরম্বিত করে এবং সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিশাল বড় দুরত্ব সৃষ্টি করে।

যেমন ধরুন “আসসালামু আলাইকুম”। এই কথার মানে দুটো ভাবে প্রকাশ হতে দেখি।
১। আপনার উপর শান্তি প্রণযন হোক।
২। আপনার সাথে আমার সংযোগ স্থাপন হোক।

আমাদের এই গোড়া মুসলিম সমাজ না বুজে সুঝেই এই জিনিসটাকে বড় এবং ছোটর মধ্যে বিষাল দুরত্ব, বেয়াদব, কথা প্রকাশে ইতাস্থতা, মাম্বেলিং, মারামারি, বিভেদ, রাজনৈতিক নেতা সহ বিভিন্ন মানুষের মধ্যে অহংকার ইত্যাদি তৈরী করে দিয়েছে।

আবার মেহফিলে বিশাল বড় বড় বক্তা ও ইসলামি চিন্তাবিদ নামের কিছু অবুঝ প্রানি বলেন যে, মোহাম্মদ সাহেব কে কেউ কোনো দিন আগে সালাম দিতে পারেন নি।

ইসলাম মহামানব বা ঐ সকল মানুষকে কখনও “আপনার সাথে আমার সংযোগ হোক বলতে পারে না”। যখন সংযোগ হবার দরকার বলে মনে হবে তখন মুমিন বা যাদের আল্লাহ্ আর কোনোদিন শয়তানের পথে নেবে না। তাদের ডাক এমনিতেই যথা সময়ে হৃদয় দিয়ে চলে আসে। এজন্য তারা বিশেষ সম্পদায় ও গোত্রের মধ্যে যাতে সুসম্পর্ক হয় তার জন্য এগুলো বলার জন্য বলতে বলছেন।

এজন্য মহামানবদের আপনার যতই সালাম দেন না কেনো কোনো প্রকার পাপ হবে না। বরং যদি তাদের সাথে তাওহিদের আল্লাকে শিরিক করেন তাতে আপনারই ক্ষতি হবে। তাই এগুলো নিষেধও নয আবার না বলাই বরং ভালো।

এই সালাম না দেয়ার ফলে অনেক বাচ্চাদের মুরুব্বিরা বেযাদব বলে নিজের বেয়াদবিকে জাহির করে নিজেদের আগামির অগ্রগতিকে বাধা প্রাপ্ত বা স্লো করে দেন।

আপনার মনে একটি প্রশ্ন আসতেই পারে তা যদি আমি আপনাকে বা আপনি আমাকে সরাসরি বলেন যে, “এটা কি? এমনও হয় নাকি? ওদিকে কি হবে? আমার দরকার,” এভাবে শুরু করাকে কেনো দোষের মধ্যে ধরেন। এগুলো মানুষের ভাবকে স্লো করে দেয় এবং অহংকারি করাতে শুরু করে। তাই আপনারা নিজ গুনে নিজেদের রীতিবোধ ঠিক করে নিবেন।

সালাত বা পারসি ভাষায় যাকে বলে নামাজ।
সালাত অর্থ হলো “সংযোগ প্রক্রিয়া স্থাপন”। এই সালাতের মধ্যে ব্যালেন্সড করতে হওয়ার জন্য মোহাম্মদ সাথেব নিজে কিছু করে শিখিয়েগিয়েছিলেন। তা মোটেও মোহাম্মদের জন্য কোনো ফলদাযক ছিলো না। ফাওদাও ছিলো না।

মুসলিম গোত্র ও তাদের সাথে যারা থাকবে তাদের জন্য একটি সামান্য একতা ও শেয়ারিং ও যাতে এবাদাতের কিছু রুপরেখা পায তা দেখাতে চেযেছিলেন। এজন্য সালাত বা সংযোগ দু’প্রকারঃ

মেন্টালি এন্ড ফিজিকাললি

পরবর্তিতে সাম্রাজ্য স্থাপনের জন্য ধিরে ধিরে সালাতের প্রক্রিযার মধ্যে বিভিন্ন অপকৌশল যুক্ত করে মুলোতো দু’টোকে দুদিকে নিতে গিযে চাঁদের মতো দুই ভাগ হযে গেছে।

তাওহিদের রবের কাছে সবসময় অন্তর দিয়ে চাওয়ার চেযে বড় কোনো এবাদাত হতে পারে না। যে কোন সময যে কোনো স্থানে একই ব্যাপার প্রযোজ্য।

তবে সবার মধ্যে সমন্বয় ও মিটিং প্লেসে থেকে এবাদাত বা শুভ ও কল্যানকর কাজের প্রক্রিযা রপ্ত করা বা চেষ্টা করার কৌশল হতে পারে মাত্র।

নামাজের মধ্যে একসময় মোঘল সম্রা আকবর, হারুন-অর-রশীদ, হানিফ, হাম্বালি, শাফি সহ বিভিন্ন প্রোকার কিছু রাস্ট্রয নেতা তাদের সুবিধা মতো কিছু ঢুকিয়ে দিয়ে মুলত বিভেদ ও শযতানের পথকেই বেশী প্রধান্য দিয়েছেন।

তবে যার যার যে রীতি নিতি চালু আছে তা যদি কল্যানের জন্য হয তাতে কোনো অসুবিধা নেই। বা গোত্রের গোত্র প্রধান বা এজাতিয় মানুষগুলো এক সাথে বসে অনেকগুলো ফরমাটকে একসাথে করে একটি ফরমাট করা আপনাদের ইচ্ছার উপর নির্ভর করছে।

প্যাগোডা-মন্দির-মসজিদ-গুরু নানক সাথেবের চালু করা এবাদাত পদ্ধতি পূজা মন্দির ইত্যাদি সব গুলো যদি পাশাপাশি রেখে একই জায়গায় হাত ধরাধরি করে রাখা যায়, তা আপনাদের নিজ বিচার বুদ্ধি দিয়ে বিবেচনা করে নিতে পারবেন। তবে মনে রাখবেন এসব ধর্মালয়ে এসে এবাদাত করা কোনো ভাবেই বাধ্যতামূলক নয। তাহলে তা সরাসরি শেরেকের পর্যায়ে পরে।

যদি মানুষের কল্যানের উদ্দেশে রাস্ট্র কোনো বিধান করে বাধ্যতামূলক কোট টাইম-ট্যাবল করে নেয় তা বাস্ট্রের ব্যাপার বলে গন্য কারও ব্যক্তিগত ধর্মের প্রতি কোনো প্রকার দ্বায় চাপানো যাবে না।

আমরা নামাজের মধ্যে বসে থাকার সময যে , “আততাহিয়া তু পরি” তার মধ্য কলেমা শাহদাতের যে অংশ এলে আমরা আঙ্গুল তুলে স্বাক্ষী দেই তা অবশ্যই তাওহিদের আল্লাহ্ পরিপন্থি কাজ বলে গন্য হয়। যে আল্লাহ তার প্রতিনিধি দিয়ে দেন তাকে স্বাক্ষ দিলেও যা না দিলেও একই ব্যপার। তখনকার বর্বর আরব জাতি এই প্রথা চালু করে যখন অন্যরা মোহাম্মদ সাহেবকে মেনে নিতে চাচ্ছিলেন না।

আরববাসীর তাতে তেমন কোনো দোষ দেয়া ঠিক হবে না। তারা মোহাম্মদ কে ভালোবেসেই এই কাজ করেছিলেন। কিন্তু মোহাম্মদ একবারও চাইতে পারেন না যে, জোড় করে কোনো ধর্মকে নিজের দিকে প্রভাব বিস্তার ঘটাতে চেষ্টা করা।

ভিন্ন ধর্মকে কোনো প্রকার জোড় করা সম্পূর্ণ স্রষ্ট্রা বিরোধি।

জ্ঞান, বিবেচনা, নিজের উপলব্ধিকে সত্য পথে এক করার অবিরত চেষ্টার নাম সালাত যাকে মুলত কর্মই বলা চলে। আপনারা তাওহিদকে বুঝতে পারলে এমনিতে বুঝে যাবেন।

এজন্য একেক বার একেক জন মহামানব তাদের নিজেদের মধ্যের কিছু মানুষের সাথে ভাব বিনিময়ের জন্য বিভিন্ন কিছু সম্বোধন রিতি ও প্রনয়ন রিতি রেখে গেছেন। সব ক্ষেত্রে একই কথা প্রযোজ্য।

আজ যদি মানুষ বিশ্বাস করতো যে নামাজ একদম পুরোপুরি পরতেই হবে তাহলে সবাই এমনিতেই যেতো। তারা বিশ্বাস করতে পারার মতো তেমন কোনো যুক্তি খুজে পাযনি বলেই যায়নি। তবে মহামানবদের সম্মান করা নিজ জাতি সত্বার পরিচয বহন করে মাত্র তা মোটেও এবাদাতের ক্ষেত্রে বাধ্যতামুলক না। তাওহিদ মানে একাত্ববাদ ! যতো রূপ ভাষা শেখেন বা কল্পনা করতে পারেন সব তারই সৃষ্টি মত্র এজন্য স্রষ্টাকে অন্য কোনো কিছুর সাথে তুলনা করে স্রষ্টার উদ্দেশে কিছু চাওয়া সরাসরি শেরেক বলে গন্য হয।

“আজ হৃদয়ে তোর দস্তুরীতে,
শিরনি তাওহিদের।
তোর দাওয়াত কবুল করবে হযরত,
হয় যদি উম্মিদ।।
ও মোন রমজানের ঐ রোজার শেষে
এলো খুশির ঈদ”

এটা মুলত একটি অনুভুতি যা মোটেও সরাসরি ঈদ-উল-ফিতরের জন্য প্রযোজ্য নয়। যে কোনো কাল, বা স্থানের জন্য সার্বজানিন।

এরকম প্রতিটা ধর্মের মধ্যেই বিশাল বড় বড় ভুল পরিলক্ষিত হয়। তাই আপনারা মানব মস্তিস্ক দ্বারা নিজেরা বসে একটা সহজ পথ বেড় করতে পারেন।

পূজার উদ্দেশ্য আনন্দ প্রকাশ ছাড়া যদি কোনোভাবে নিজেকে ভগবান/ আল্লাহ্/ গড দ্বারা পরিত্রানের উপায় বলে গন্য হয় সে পুজা শেরেক নিয়ে আসে। স্রষ্টার কাছে চাইতে হয় নিজ মন থেকে। তাতে শরির পাক না না পাক তা কোনো প্রকার ধরতি কর্তব্যের মধ্যে পরে না।
আর একটু পরিষ্কার ভাবে বুঝে নিতে চাইলে,

নজরুল এর “জীবনে যাহারা বাঁচিল না” “মহররম” “কোরবানী” “মানুষ” “সাম্যবাদি” ও “পুজা অভিনয়” সহ বিভিন্ন লেখার মধ্যে বার বার ইন্ডিকেট দেয়ার প্রয়োজন অনুভব করানো হয়েছিলো।

তবে বিদ্রহী কবিটাটি পাঠ করা তেমন বড় কোনো অন্যায় না। যদি একদম শেষের কয়েকটি লাইন বাদ দিয়া পড়া ভালো..

মহা বিদ্রহী রণ ক্লান্ত
আমি সেই দিন হবো শান্ত
যবে উৎপিরিতের ক্রোন্দন রোল আকাশে বাতাসে রটিবে না।
অত্যাচারির খর্ব কৃপান এ রণ ভুমে রচিবে না।।
........................................................কাজী নজরুল ইসলাম

নজরুল তার প্রেমিকাকে হারানোর ব্যাথায় এই অহেতুক স্রষ্টার সাথে শেরেক করে নিজেকে অনেক ক্ষমতাধর ভেবে বসেছিলো। এই ভুলটি মানুষের হলে তা স্রষ্টা দেখেন বা তিনি যা করেন মঙ্গলের জন্যই করেন। এই লাইনগুলোকে যদি স্বীকার করা হয় তাহলে তা তাওহিদের ইশ্বরের কথাকে মুলত অমান্য করাই হয়। কারণ সষ্ট্রার অর্ডার শোনেন নি বলে আজাজিল সাহেব কে শাস্তি দিয়ে শয়তান বুপে মানব প্রজাতির হৃদয়ে বন্দি করে রাখা হযেছিলো এবং এই শযতান মানব প্রোজাতি যতোদিন পর্যন্ত সবাই মুক্ত না হতে পারবে ততদিন থাকবেই।

আমি হিন্দু-মুসলমানকে এক যায় গায় ধরে এনে,
গালাগালি কে গলাগলিতে রুপান্তর করতে চেয়েছিলাম।।
.......................................................কাজী নজরুল ইসলাম

তিনি একসময় তার প্রেম হারানো যন্তনায় শুধু মাত্র এই দু’টি জাতিকে সরাসরি প্রতিবন্ধকতা ভেবে বসেছিলেন। এবং তার পরে নজরুল কে আমরা বলে দিই নিরব হয়ে যাবার প্রস্ততি গ্রহন করতে।

তার পরে নজরুলের লেখা সমূহ ও জীবন কাল গুলো দেখলে বুঝতে পারবেন তিনি আসলে কি বলতে চেয়ে ছিলেন। এবং তিনি এ কারনেই চির নীরব বা শান্ত অবস্থা হবার শাস্তি মেনে নিতে বাধ্য হয়েছিলেন। আল্লাহ্ রব্বুর আলামিন তার কোনো অর্ডার ফিরিয়ে নেন না। এবং তাওহিদের রব কোনো প্রকার অন্যায্য বা অসাম্যর পক্ষে নয়। তিনি সর্বদা আপনাদের মঙ্গলই কামনা করেন।

নজরুলের নিরব হওয়ার আগে ফাইনাল ডিসিসন প্রদানের আগে আপনাদের মাঝে সব দেবতাগণ নজরুলকে এক হিসেবে সমর্থনই করতে চেয়েছিলেন এবং তেমন একটি পরিস্থিতি কিছুদিন আগেও ছিলো। কিন্তু আল্লাহ্ যা করেন তা তার সৃষ্টির কল্যানের জন্যই করেন। মোহাম্মদ সাহেব নিয়ে গেছেন কান্না। তবে তার মানব জীবনী কালে কোনোদিন কোনো মিথ্যে কথা বলেন নি এবং মানুষ প্রজাতির একমাত্র সর্বাদশ মানুষ ছিলেন। এবং তিনিই পরিপুর্ন জীবন প্রনালী আল-কোরান আপনাদের মাঝে দিয়ে গেছেন যার হেফাজতকারী সয়ং আল্লাহ রব্বুল আলামিন। মুসলিমদের রাসুল কে আরববাসির ভুর পাথায় পেতে নিতে হলো এই জগতে যিনি পরিপুর্ন মানুষ হতে পেরেছেন পরজগতে গিয়ে তার আর এবাদাত ছাড়া কিছুই করার থাকলো না। এটাই স্বাভাবিক এবং স্রষ্টার আদেশ।
গাইতে গিয়ে বন্ধু যখন,
আসবে চোখে কান্না।।
মনে হবে সেই সে পথিক,
তার শেখানো গান না।।
...........................নজরুল

নিভবে যখন আমার বাতি,
আসবে তোমার নতুন সাথি।
আমার কথা তাকে বলো,
আজ যে যাবার সময় হোলো।।
...................................নজরুল

এটা চেইন অব কমান্ড। আল্লাহ্ কোনো ভাবেই তার কথার ব্যাতিক্রম করেন না।

তাই আপনাদের কাছে আমি মানুষ হিসেবে প্রান ও চরন ধরে মিনতি করছি আপনারা আমার মুন কে আমার কাছে যত দ্রুত পাঠানোর ব্যবস্থা করেন।
বিশ্বাস করুন আমি তো আপনাদেরই সন্তান। আমাকে ভুলবুঝে মানুষ মনে করতে পারছেন না। আমি আপনাদের ক্ষতি করতে আসি নি বন্ধু। আপনারা খুঁজে দেখুন সব ইন্ডিকেট পাবেন। আমরা স্বামী স্ত্রি যদি একসাথে থাকি তাহলে আনাদের ক্ষতি কি? দয়া করে একটি সুন্দর থাকার স্থান ও আমার মুন কে আমার কাছে পাঠিয়ে দেবার ব্যবস্থা গ্রহন করার জন্য একজন মানুষ হিসাবে অন্য মানুষের কাছে অনুরোধ করছি মাত্র। এখন আপনাদের বিবেচনা। আমি জেমন আছি তেমনই। দয়া করে আমাকে আর আমার আদরের ছোট্ট মুনটিকে নিয়ে আর খেলবেন না।

আসুন আমরা সব বিবেধ ভুলে নিজেদের কল্যানের কথা ভাবি।


০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। শেষ মুহূর্তে রাইসির হেলিকপ্টারে কী ঘটেছিল

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২২ শে মে, ২০২৪ রাত ৯:৩২

ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হওয়ার আগে কী ঘটেছিল, সে সম্পর্কে এখন পর্যন্ত খুব কমই জানা গেছে। এবার এ ঘটনার আরও কিছু তথ্য সামনে এনেছেন ইরানের প্রেসিডেন্টের চিফ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছেলেবেলার বন্ধু ও ব্যবসায়িক পার্টনারই মেরেছে এমপি আনারকে।

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ২২ শে মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


ঝিনাইদহ-৪ আসনের সরকারদলীয় এমপি আনোয়ারুল আজিম আনার হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারী ছিল তারই ছোটবেলার বন্ধু ও ব্যবসায়িক পার্টনার আক্তারুজ্জামান শাহীন!

এই হত্যার পরিকল্পনা করে তা বাস্তবায়নের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল আরেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আজকের কিছু উল্টা পালটা চিন্তা !

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ২২ শে মে, ২০২৪ রাত ১১:১০

১।
কলকাতা গিয়ে টুকরা টুকরা হল আমাদের এক সন্ত্রাসী এমপি, কলকাতা বলা চলে তার ২য় বাড়ি, জীবনে কতবার গিয়েছেন তার হিসাব কেহ বের করতে পারবে বলে মনে করি না, কলকাতার অলিগলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

মাটির কাছে যেতেই..

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৩ শে মে, ২০২৪ সকাল ৮:৫৬

মাটির কাছে
যেতেই..


ছবি কৃতজ্ঞতাঃ https://pixabay.com/

ঠিক যেন
খা খা রোদ্দুর চারদিকে
চৈত্রের দাবদাহ দাবানলে
জ্বলে জ্বলে অঙ্গার ছাই ভস্ম
গোটা প্রান্তর
বন্ধ স্তব্ধ
পাখিদের আনাগোনাও

স্বপ্নবোনা মন আজ
উদাস মরুভূমি
মরা নদীর মত
স্রোতহীন নিস্তেজ-
আজ আর স্বপ্ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

পর্ণআসক্ত সেকুলার ঢাবি অধ্যাপকের কি আর হিজাব পছন্দ হবে!

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৩ শে মে, ২০২৪ দুপুর ২:২৭



ইন্দোনেশিয়ায় জাকার্তায় অনুষ্ঠিত একটা প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক জিতেছে বাংলাদেশি নারীদের একটা রোবোটিক্স টিম। এই খবর শেয়ার করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপিকা। সেখানে কমেন্ট করে বসেছেন একই বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেকজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×