somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ভালোভাবে বাঁচার জন্য

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমর অনেক বিষয় নিজেদের মধ্যে বেশ কিছুদিন যাবত শেয়ার করে নিতে নিতে কেমন করে যেনো আজ আমাদের খুব বেশী আপন মনে হচ্ছে। ঠিক এই মুহুর্তে আমি যদি আপনাদের সবার সাথে অনেকখুন ধরে বুকে চেপে ধরে একটু কান্না বিনিময় করতে করতে বলতে পারতাম,

“বন্ধু! অনেক কাল তো এতো এতো কষ্ট ও মিথ্যে দোষে দোষি হযে থাকার পরও আপনি এতো সুন্দর করে কাঁদতেও জানেন। আসলে এই কান্নাই হাসি হয়ে অনন্তহিযা বরন করে নিবেন”

সবার জ্বালা গুলো টুকিযে নিযে এসে আজ কেমন করে জালের মতো মিলে যাচ্ছে। এর নাম নিজের অন্তর দেবতা। যা আপনি নিজেই।

আজ যদি আপনারা আমাকে কোনো কিছু আপনাদের কাছে মানুষ হিসেবে চাইতে বলতেন, আমি আমার সকল অন্তর দিয়ে যাকে দেবি জ্ঞানে শ্রধার ডোরে বেধে নিজের মনের ফুল সমগ্র দিযে কাছে পেতে আমার প্রিয়তম স্ত্রী ইফফতা জামান মুন। আর আপনাদের নয বরং আমাদের দুজন আসিফ+মুন এর বিবাহ , মুনের যদি সম্মতি থাকে তাহলে আমরা পৃথিবির প্রতিটি সাস্কৃতিক মনা জাতি, উপজাতি, গোত্র অনুযায়ী তাদের কাছে গিযে তাদের মতো করে বার বার আনুষ্ঠানিক বিয়ে করে আপনাদের নয বরং আমাদের আনন্দকে আপনাদের মাঝে সামান্য একটু ভাগ বাটারা করার বিনীত ও বিনম্র ভাবে ইচ্ছা পোষন করছি। এটা যদি স্বপ্ন হয হোক। আমার প্রিয়কে নিযে আমার সব দেশের সব রিতির মতো করে তাদের কাছে গিয়ে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওযার স্বপ্ন দেখতে দোষ কিসের? আমরা তো আর স্বপ্ন দেখে অন্যদের অসুবিধায ফেলে দিচ্ছি না। এটা আমাদের মনের প্রেম কে আপনাদের সাথে শেযার করার একটি ইচ্ছা মাত্র।
ভালোবাবে বাঁচার জন্য লেখাটি ধারাবাহিক ভাবে জিবনে আসিফ+মুন এক হবার পরে দিতে ইচ্ছে হযেছিলো। যাতে দু’জন শেযার করে ভালো কিছু একটা আপনাদে উপহার দিতে পারি। তারপরও আমিই না হয় শুরু করলামঃ

দেখুন মানুষ জোড়ায জোড়ায মিলে একতা বন্ধ ভাবে সবাই মিলে একসাথে বাঁচবে এটা খুব স্বাভাবিক ছিলো, এবং এখনো আছে। আপনারা তার একটি রূপরেখা আগের লেখার মধ্যে পেয়ে যেতে খুব একটি অসুবিধা হবার কথা না। তারপরও কিছু ব্যপার তুলে ধরে আপনাদের কথাই আপনাদের মাঝে তুলে দেবার চেষ্টা করছি মাত্র।

১ । সবার আগে তাওহিদের গডের উপর আস্থা ও বিশ্বাস থাকতে হবে। সকল মানুষ ইচ্ছে স্বাধীন এই পৃথিবি নামক গ্রহের সকল প্রকৃতির রাজা সম শ্রেষ্ঠ জিব সে বিষযে পরিপূর্ণ না হোক অন্তত জ্ঞান থাকতে হবে।

২। আমাদের বুঝতে হবে বিশ্বের সকল ধর্ম বা সমাজ ব্যবস্থায একটি সাম্য প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করতে হবে। যাতে করে আমরা আমাদের প্রকৃতি ও মানুষের মধ্যে মানুষের মতো বাঁচতে পারি। মানব জিবন ও প্রকৃতি যেহেতু একটি নির্দিষ্ট সুন্দর কেয়ামত/পুনুত্থান প্রক্রিয়া/রুপান্তরবাদ/জন্মান্তর বাদ নামক চেইন অব কমান্ডে পরিচালিত হয় এবং এর পরিচালক ও মানুষের মঙ্গল করার অধিকার একমাত্র তাওহিদের গডের। এ কারনেই আমাদের সাম্য না হলে অগ্রগতি হবার কোনো প্রকার সম্ভাবনা নেই।

৩। একটি মানব জিবন কাল টিকে থাকে তার শরীরর বহন করা আত্মা। আত্না অবিনশ্বর। কিন্তু কর্মদোষে পাওয়া মানবশরীর একবার হারিযে ফেললে পরবর্তিতে আবারও জন্ম নিতে হবে যদি না নিজেকে পুর্ণ দ্বারা মুক্ত না করতে পারি। তাই আমাদের এই শরীরকে অবহেলা করা যাবে না। তাতে যা করতে হয তাই করার বিন্দু মাত্র চেষ্টার ত্রুটি করা যাবে না বা অবকাশ নেই। আমাদের শরির ও মন সুস্থ ও স্বাবাবিক রাখতে দুটোই পরিছন্ন মেধাময়, কালচারাল নলেড, লজিক্যাল নলেজ, আদব কায়দা, যা খুশি তাই অবলিলায প্রকাশ করা যায এমন স্পষ্ট বাষাজ্ঞান বা কথা বলার শক্তি, আগে থেকে একটু সাবধানতা অবলম্বন করা, কাউকে আঘাত নামের যুদ্ধ করে দুরে না ঠেলে ভালোবেসে বা কিছুটা ত্যাগ স্বীকার করে হলেও জয করার চেষ্টা, পৃথিবীর সর্ব বিষয একটি লেভেল পর্যন্ত সঠিক জ্ঞান আহরন করার শিক্ষাপদ্ধতি গ্রহন করা, যাদের শরীরের বয়স একটু বেশি তাদের মেধায নেবার শক্তি কমে যায নি বরং একটু ভাটা পরেছে ভেবে উক্ত সম্মানিত বয়জেষ্ট মন্ডলির জন্যও ধীর কৌশলে বিনিময়ের মাধ্যমে শিক্ষার ব্যবস্থা করা। এ সবগুলো ম্যানেজমেন্ট করে শিক্ষা ব্যবস্থা সুন্দর করলে ফল পেতে বেগ পেতে হবে বলে আমরা মনে করছি না।

৪। বাচ্চা বুড়ো সবার সৃষ্টি রহস্য সম্বন্ধে একটি স্পষ্ট ধারনা থাকলে আমরা কিন্তু ছোটদের উৎসাহ দিতে শিখবো জে কাম/জেনা/ধর্ষন এসব খুব মারাত্নক ও তাওহিদের রব কে সরাসরি অস্বিকার করা হয়। আমাদের নারী+পুরুষ এর জোড়া সৃষ্টি করেই মানুষ কে আল্লাহ্ রব্বুল আলামিন পৃথিবীর সাম্য ও সমৃদ্ধি রক্ষার্থে পাঠিয়েছেন। যদি বাচ্চা বয়সেও এই রকম কামের মোহে পরেও কেউ কোনো অপরাধ করে তারও সাস্তী রাস্ট্রিয বিধানের মধ্যে নিযে আসার বিষয প্রযোজনিযতা উপলব্ধি পুর্বক আপনার ডিসিসন নিয়ে দেখতে পারেন।
তাদের বুঝাতে হবে যে, সবার জিবনে প্রেম আসে শুধু, এই প্রেম প্রতিষ্ঠিত করা যায দু’জন দু’জনার উপর পরিপুর্ন বিশ্বাস ও সারাজিবন একসাথে থাকার কঠিন স্বফত নিজ ইচ্ছা শক্তির বলে নিতে জানতে শিখতে বা বুঝতে পারলে। প্রেম কে টেকশই করার জন্য প্রচুর গান শোনা, নিজেদের মধ্যে ভাব বিনিময়ের সময় প্রচুর কালচারাল থিংক প্রবেশ করানো যা হবে পারিবারিক বিষয়, আর্থিক বিষযে কম আলাপ করার মাধ্যমে, তাহলে তারা স্বর্গময় একটি প্রেমের ভুবন নিজেরাই রচিতে পারবে। আর এটা আসে মুলত শিক্ষা ব্যবস্থার সমন্নয়ের মাধ্যমে। বড়ড়া ছোটদের চোখে চোখে রাখবে কিন্তু বড়ড়া যদি শাসন বাড়নের মধ্য থেকে একটু পজেটিভ উৎসাহ দেয় তাহলে হয়তো ঐ নতুন কুড়ি গুলোর ভালো হবার সম্ভাবনাই বেশী মনে করে আপনারা ভালো ভাবে যাচাই বাচাই করার মাধ্যমে চেষ্টা করে দেখতে পারেন।

জীবনে চলার পথে ভুল বুঝে, সামাজিক অবক্ষয নামক চরম অভিষাপে দিন দিন তরতাজা মানুষটি মৃত্যুর মতো অকেজো ভেবে শুধু উপলব্ধি করেছে কি যেনো মন চায, কিন্তু চাওযাটাকে দমন করতে পারে নি। যদি এমন কেউ বয়জষ্ঠ আমাদের মাঝে যারা আছেন তারা তাদের প্রেমিকার সাথে কথা বার্তা বলে যদি সমন্বয়ের মাধ্যমে বা কমপ্রোমাইজের মাধ্যমে একসাথে থাকতে চায তাতে খুব বেশী দোষ কোথায়? তা যদি ৮০ বছর বয়সেও হয আমাদের অসুবিধা কোথায়? তারা তো অন্যদের ক্ষতি করছে না? সমাজ তো আর গোল্লায যাবে না? রাস্ট্রের ও এসব বিষয়ে ভেবে দেখা উচিত বলে মনে করি।

৫। জীবন নামের ফুলের ঝুরিতে বিভিন্ন সাস্কৃতি, ধর্ম ও গোষ্টির আনন্দের দিবসকে যদি আমরা নিজের ফুল ভেবে ঝুরিতে তুলে নেই তাতে অসুবিধা কোথায? লাইফ ইজ কালারফুল। আমাদের মন সাদাকালো থাকবে কেন? প্রতেক গৃহিনিকে তার স্বামী এবং স্বামীকে তার গৃহিনির প্রতি নজর রাখতে হবে, কোনো প্রকার বড় ধরনের দোষ পাওয়া গেলে রাস্টের সংশ্লিষ্ট বাহিনি কে জানাতে হবে। তারা একটা ন্যাজ্য সমাধান করে দিবে। দু’জন যদি একটু সামান্য সেকরিফাইজড করেন তাতে অসুবিধা কিসের? মেন্টাল স্টেজ এর অনেক অনেক বেশী পার্থক্য হলে তাহলে একসাথে সারাজীবন ঘরকে জাহান্নাম বানিয়ে বাঁচবে কি করে? এ ব্যাপারে এখন থেকে ভাবার সময় এসেছে।

আমি ব্যাক্তিগত ভাবে মনে করে নিতে পারি যে, একজন বাউল সংগিত বা ফোক গান শোনা মানুষ আর একজন রাগ সংগিত শোনা মানুষও চাইলে সমন্বয় করে নিতে পারবেন । দুজন দু’কালচারের প্রায সমমনা বা মেন্টাল স্টেজে কালচারাল বিষয় থাকলেও তা শেযারিং করে নেয়া হয়তো সম্ভব। কিন্তু একজন ঘুসখোর শুধু বিষয় চিন্তার অধিকারি পশুর সাথে একজ কালচারাল মাইন্ডেড মেয়ের বিয়ে হলে তাতে সোসাইটিতে বিরাট বড় অশান্তি হয় ছাড়া শান্তি হয এমন উদাহরন অনেক কম বা অন্যায্য। একজন কালচারাল স্বামীর কপালে শুধু অহংকারী, পশু, বিষয় চিন্তা, পরচর্চাকারি স্ত্রি আসেন, সেই স্ত্রি শুধু স্বামীকে না বুঝে সুঝে নারী নির্যাতন নামক আইনের ভয়ের ফালতু বাঁধনে বেধে রাখার চেষ্টা করেন ছাড়া সুখ কি তা বোঝেন না। তাতে দুজনেই অশান্তি করতে করতে অন্য মানুষ পাড়া প্রতিবেশীর ও সুখ হারাম করে দিতে কার্পন্য করেন বলে আমার মনে হয।

৬। নারি পুরুষের সমন্বয সাধন। অর্থাৎ সঙখার দিক থেকে। এজন্য আমাদের পৃথিবীর জাতি অস্তিত্ব বা মানুষ অস্তিতের কথা বিবেচনা করে জন্মনিযন্ত্রন পদ্ধতি বিবেচনা করা যেতে পারে। যদি নারী একটু বড় আর প্রেমিক সাহেব বয়সে একটু সামান্য ছোট হযে হলেও জোরার ও সাম্যের ব্যাপারে সজাগ একটি দৃষ্টি দেয়া যায় সে বিষয বিবেচনা যোগ্য।

৭। আমরা জানি বিশ্ব প্রকৃতির বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন স্রষ্টার সৃষ্টি ছরিয়ে ছিটিয়ে আসে। যা মানব সভ্যতার বিকাশের কৃতিত্বও বহন করে। এখন পৃথিবিতে আল্লার সৃষ্টি সেরাজীব বা পৃথিবির ইচ্ছা স্বাধিন মনের রাজা মানুষ যদি তার রাজ্য গুলোর বিভিন্ন নিদর্শন দেখতেই না পায তাহলে থেকে লাভ কি? এজন্য সময়ের একটি সমন্বয করা দরকার। কেউ বসে থাকতে পারবে না আবার না ঘুরেও থাকতে পারবে না। এমন ভাবে চিন্তা করে দেখা যেতে দোষ কোথায়? এখানে তারা বাঁচার ইচ্ছেকে আরো প্রসমিত করতে পারবেন বলে বিবেচ্য।

৮। আমরা নিজের কাছে যেটুকু মাটি পাই, তা যেখানেই হোক না কেনো, তাকে আমার রুচি দ্বারা বা অন্যবন্ধুর রুচির প্রতি শ্রদ্ধা বোধ রেখে ফুলে, ফলে, ঐষধী গছ, পাতাবাহার গাছ, উৎপাদন মুখি কাচামালের গাছ, ফার্নিচার ও ইন্টরিয়রে প্রযোজন হয এমন সব গাছ ছাড়া সর্বপ্রকার গাছ রোপন করে দেহ, মন ও পরিবেশের সেবা করলে দোষ কোথায? এ ভূমি তো আপনারই বন্ধু!

চলবে.....


০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

প্রজাতির শেষ জীবিত প্রাণ !

লিখেছেন অপু তানভীর, ১৩ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৫১



বিবিসির একটা খবর চোখে এল সেদিন । উত্তরাঞ্চলীয় সাদা গন্ডার প্রজাতির শেষ পুরুষ গন্ডারটি মারা গেছে । তার নাম ছিল সুদান । মৃত্যুর সময় তার বয়স ৪৫। বিবিসির সংবাদটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশে সবচেয়ে ক্রিয়েটিভ এবং পরিমার্জিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর মধ্যে সে একজন ।।

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ১৩ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৯



আপনারা কতজন Umma Kulsum Popi চেনেন, আমি ঠিক জানি না। আমার পর্যবেক্ষণ মতে, বাংলাদেশে সবচেয়ে ক্রিয়েটিভ এবং পরিমার্জিত কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের একজন হলেন উনি। যদি বলি দেশের সেরা পাঁচজন কনটেন্ট... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিস অস্বীকার করে রাসূলের (সা.) আনুগত্য সম্ভব

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৩ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সূরাঃ ৪ নিসা, ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাস কর তবে তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহর, আর আনুগত্য কর রাসুলের, আর যারা তোমাদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

=কবিতাগুলো যেনো এক একটি মধুমঞ্জুরী ফুল=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৩ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:২০



©কাজী ফাতেমা ছবি
মনের মাধুরী মিশিয়ে যে কবিতা লিখি
কবিতাগুলো যেনো আমার এক একটি মঞ্জুরী লতা ফুল,
মনের ডালে ডালে রঙবাহারী রূপ নিয়ে
ঝুলে থাকে কবিতা দিবানিশি
যে কবিতার সাথে নিত্য বাস,
তাদের আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

পোষ্টে যদি ক্রমাগতভাবে ০ কিংবা ২/১'টি মন্তব্য পেতে থাকে, বুঝবেন যে, সোনাগাজী সেমি-ব্যানে আছে!

লিখেছেন সোনাগাজী, ১৩ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:২৭



আপনার পোষ্ট যদি ক্রমাগতভাবে ০ কিংবা ১'টি মন্তব্য পেতে থাকে, তখন খোঁজ নিলে দেখবেন যে, সোনাগাজী সেমি-ব্যানে আছে!

কোন বিষয়ের উপর অনেক মানসম্পন্ন পোষ্ট লিখলেও সামুতে আপনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×