somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

ফকির ইলিয়াস
আলোর আয়না এই ব্লগের সকল মৌলিক লেখার স্বত্ত্ব লেখকের।এখান থেকে কোনো লেখা লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা, অনুলিপি করা গ্রহনযোগ্য নয়।লেখা অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা করতে চাইলে লেখকের সম্মতি নিতে হবে। লেখকের ইমেল - [email protected]

লুটেরা শ্রেণীর কাছে বন্দী স্বাধীনতা

১৫ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৩৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

লুটেরা শ্রেণীর কাছে বন্দী স্বাধীনতা
ফকির ইলিয়াস
____________________________________
একটা সংবাদ আমাদের অনেককেই চমকে দিয়েছে। বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা কাদের সিদ্দিকী ভোটে দাঁড়াতে চেয়েছিলেন। ঋণখেলাপি হওয়ায় তার মনোনয়ন বাতিল করেছে নির্বাচন কমিশন। টাঙ্গাইল-৮ শূন্য আসনের নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে করা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি কাদের সিদ্দিকীর আপিল আবেদন খারিজ করে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইসি সম্মেলন কক্ষে আপিল শুনানি হয়। এসময় কাদের সিদ্দিকী উপস্থিত থেকে শুনানিতে অংশ নেন। বৈঠক শেষে রিটার্নিং কর্মকর্তার বাতিল আদেশ বহাল রেখে আপিল আবেদন খারিজ করে দেয়া হয়। এ সময় সিইসির নেতৃত্বে অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, ঋণখেলাপির অভিযোগে কাদের সিদ্দিকীর মনোনয়নপত্র বাতিল করেন সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তা। এরপর মনোনয়ন বাতিলের বিরুদ্ধে ইসিতে আপিল করেন কাদের সিদ্দিকী। আমরা জানি কাদের সিদ্দিকী একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। জানি, এর পরে তার অবস্থানও। গত বছর তিনি একটি চরম আপত্তিকর বক্তব্য দিয়ে মিডিয়ায় সমালোচিত হয়েছিলেন। একাত্তরের ডিসেম্বরে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের বুদ্ধি বেশি ছিল না বলে কটাক্ষ করেছিলেন বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা ও কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি আব্দুল কাদের সিদ্দিকী।
৩০ জুলাই ২০১৩ মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি আয়োজিত ‘দেশে বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ কটাক্ষ করেন। কাদের সিদ্দিকী বলেন, শহীদ বুদ্ধিজীবীদের সবাই পাকিস্তানপন্থী সুবিধাভোগী ছিলেন। শুধু বেতন-ভাতার জন্য তারা পালিয়ে যাননি, বরং ঢাকায় অবস্থান করেছেন এবং এ কারণেই তারা মৃত্যুবরণ করেছেন।
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের নিয়ে বেশি বাড়াবাড়ি করা হয় বলে উল্লেখ করে কাদের সিদ্দিকী বলেন, বাংলাদেশ স্বাধীন হবে এটুকু বোঝার ক্ষমতা ওই বুদ্ধিজীবীদের ছিল না। গোলটেবিল বৈঠকের অন্য আলোচকরা চলমান রাজনীতির অন্যান্য বিষয় নিয়ে আলোচনা করলেও কাদের সিদ্দিকী হঠাৎ করেই শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আক্রমণ করেন।
তিনি বলেন, ‘ডিসেম্বর মাসে দেশ স্বাধীন হবে- বাংলাদেশের ওই বুদ্ধিজীবীরা যদি এটা বুঝতে পারতেন, এটি যদি তাদের বুদ্ধিতে কুলাতো, অতো বুদ্ধি যদি তাদের থাকতো, তাহলে তারা নভেম্বরের শেষ দিকে ঢাকা থেকে পালাতেন। তারা মনে করেছেন, এই দেশ স্বাধীন-টাধীন হবে না, আর হলেও কতোদিনে হবে (তার ঠিক নেই)। আমরা আরো দু’চার বছর বেতন-টেতন ঠিকমতো নিয়ে ঢাকা শহরে ঠিকই থাকতে পারবো।’
জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রবের সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিকল্প ধারার প্রেসিডেন্ট বদরুদ্দোজা চৌধুরী, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও জাতীয় পার্টির একাংশের কাজী জাফর আহমেদ, গণস্বাস্থ্যের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী প্রমুখ। এই হলেন কাদের সিদ্দিকী। তিনি ক্রমাগত এই দেশে আলবদর-রাজাকরদের স্বার্থরক্ষা করেই যাচ্ছেন। তার লেখায়, তার কথায় তিনি এখন আপাদমস্তক রাজাকার রক্ষক। তিনি মুক্তিযুদ্ধ করেছিলেন- সেটা যেন তার নিজের জন্যই একটি লুকানোর বিষয়। ভাবতে অবাক লাগে, যে কাদের সিদ্দিকী বলেছিলেন শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচন করবেন না- সেই তিনিই প্রার্থী হতে চেয়েছিলেন শেষ পর্যন্ত। এবার বেরিয়ে এসেছে তিনি ঋণখেলাপি।
বাংলাদেশে ঋণখেলাপি সংস্কৃতি বেড়েই চলেছে। গত জুলাই ২০১৩ এর তথ্য অনুযায়ী দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত, বেসরকারি, বৈদেশিক এবং বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোতে মোট ঋণখেলাপির সংখ্যা এক লাখ ২৮ হাজার ৭৫৮ জন বলে জানিয়েছিলেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। সে সঙ্গে খেলাপি ঋণ বিষয়ক ২৬ হাজার ৫৭৯টি মামলা বিচারাধীন বলেও জানিয়েছিলেন অর্থমন্ত্রী।
বিচার কয়টি হয়েছে? এর রায় কী? অনেক প্রশ্নই করা যায়। আমাদের মনে রাখা দরকার, আমাদের স্বাধীনতাকে অর্থবহ করতে হলে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে প্রগতির পথে। এটি একটি খুব কঠিন কাজ। একাত্তরে যারা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যক্ষ বিরোধিতা করেছিল, আজকের প্রেক্ষাপটে কেবল তাদেরই স্বাধীনতাবিরোধী হিসেবে চিহ্নিত করলে হবে না। সেদিন মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে থেকেও যারা আজ সাম্প্রদায়িকতা-মৌলবাদ-সন্ত্রাস-দুর্নীতির সঙ্গে আপোস করে চলে, তাদের পৃষ্ঠপোষকতা করে, তারাও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী। এরাও স্বাধীনতা বিরোধী। যারা কালোটাকার মালিক-লুটেরা ঋণখেলাপি তারাও স্বাধীনতাবিরোধী। তাই এতোগুলো শক্তির বিরুদ্ধে যুগপৎ লড়াইয়ে সফল হতে হলে প্রচ- শক্তি সঞ্চয় করতে হবে। এখানেই মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির ঐক্যের কথাটি সামনে চলে আসে। সকল মহল থেকেই আহ্বান জানানো হচ্ছে ঐক্যের। এই ঐক্য হতে হবে সকল অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে। বাংলাদেশ নামক ভূখ-টি স্বাধীনতা পেয়েছিল একটি নৈতিক অবকাঠামোর ওপর। আর তা হচ্ছে, সকল মানুষের জন্য একটি উন্নয়নশীল রাষ্ট্র। যে দেশে মানুষ শান্তিতে থাকবে। থাকবে শোষণমুক্তভাবে। তা কি হয়েছে? না, হয়নি। একটি পুরোনো খবর আবার পড়া যাক।
বাংলাদেশে প্রায় প্রতিটি লেনদেনে কোনো না কোনোভাবে দুর্নীতির ছাপ রয়েছে। যদিও আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়ায় এসব দুর্নীতির প্রমাণ করা যাবে না। তবে সবাই জানেন, ঘুষ না দিয়ে বাংলাদেশে কোনো কাজ করা যায় না। বাংলাদেশে কেউ কোনো চুক্তিতে আগ্রহী হলে তাকে ধরেই নিতে হয় যে চুক্তির একটা ভাগ অন্যদেরও দিতে হবে। চুক্তি সম্পাদনের ক্ষেত্রে বিষয়টি সবারই মাথায় রাখতে হয়। অন্যথায় কেউ চুক্তিতে পৌঁছাতে পারবে না। এই পর্যালোচনা বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের একসময়ের কান্ট্রি ডিরেক্টর পিয়েরে লেন্ডল মিলসের। তিনি বাংলাদেশে ১৯৯৪ থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত ছিলেন। ব্রিটিশ পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ হাউস অব কমন্সের আন্তর্জাতিক উন্নয়নবিষয়ক কমিটি বাংলাদেশে ডিপার্টমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্টের (ডিএফআইডি) কার্যক্রম নিয়ে অনুসন্ধান করছে। এই কমিটির চেয়ারম্যান ব্রিটিশ লিবারেল ডেমোক্রেটস পার্টির সাংসদ ম্যালকম ব্রুস। বাংলাদেশের শাসন ব্যবস্থা, দুর্নীতি ও উন্নয়নের চ্যালেঞ্জ নিয়ে তার পর্যালোচনা তুলে ধরেন পিয়েরে লেন্ডল মিলস।
যমুনা সেতু নির্মাণের উদাহরণ টেনে লেন্ডল বলেন, এ সময় দুর্নীতি ঠেকানোর জন্য অনেক উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল। কিন্তু সবাই জানে, বিকল্প উপায়ে নানা ধরনের লেনদেন হয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে হয়তো মনে হবে, কোনো দুর্নীতি হয়নি। কেননা, তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার মধ্য দিয়েই কাজ পেতে হয়েছে। প্রত্যাশা অনুযায়ীই চুক্তি হয়েছে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, আগ্রহী সবাই চুক্তিতে পৌঁছাতে যে যার মতো চেষ্টা করেছে। দুর্নীতির একটি উদাহরণ দিতে গিয়ে লেন্ডল বলেন, যখন তিনি বাংলাদেশে ছিলেন, তখন একজন মন্ত্রী আঞ্চলিক প্রকৌশলী পরিচালক পদে নিয়োগ বাবদ প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। তবে ওই মন্ত্রী এই অর্থের মাত্র একটা অংশ পেয়েছেন। বাকিটা পুরো প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে ব্যয় করতে হয়েছে। তার হিসাবে সরকারের সব চুক্তিতে বা কাজে ঘুষের কারণে ক্ষতি হয় ১৫ থেকে ৩০ শতাংশ অর্থ।
কিভাবে বাংলাদেশে দুর্নীতি কমবে, এ প্রসঙ্গে তার বক্তব্য, দুর্নীতি হবেই। এটা একটা চলমান যুদ্ধ। এটা সততার জন্য যুদ্ধ। তার মতে, একটা গ্রহণযোগ্য পর্যায়ের দক্ষতা ও সততাসম্পন্ন পদ্ধতি চালু করাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দুর্নীতিবাজ ব্যক্তির ক্ষতি হয়, এমন পদক্ষেপ নেয়া গেলে দুর্নীতি প্রতিরোধ করা সম্ভব। যদিও এর পরও তারা অন্য উপায়ে দুর্নীতি করার সুযোগ খুঁজবে।
বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে লেন্ডল মিলস বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি সব সময়ই বিস্ময়ের। ঘুরে দাঁড়ানোর শক্তি রয়েছে তার। চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় দেশটি সব সময় নতুন কিছু করে আসছে। দীর্ঘদিন ধরে চার অথবা পাঁচ শতাংশ হারে উৎপাদন বাড়ছে দেশটির। জন্মহার কমার পাশাপাশি মাথাপিছু আয়ও তিন দশমিক পাঁচ শতাংশের ওপর বেড়েছে; যা কিনা দরিদ্র দেশগুলোর যে হারে মাথাপিছু আয় বাড়ার কথা, তার চেয়ে অনেক বেশি। তাই যে কারও এই বিশ্বাস রাখাটা উচিত যে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার সামর্থ্য রয়েছে।
বাংলাদেশের দারিদ্র্য দূরীকরণ নিয়ে বিশ্বব্যাংকের সাবেক কান্ট্রি ডিরেক্টরের পর্যবেক্ষণ হচ্ছে, মানুষকে দারিদ্র্যমুক্ত করার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপায় হলো দ্রুত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের দরিদ্র মানুষের সংখ্যা কমে প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছে। এই সফলতা এসেছে অনেকটা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির কারণেই। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি চার অথবা পাঁচ থেকে ছয় বা সাত অথবা আট শতাংশ বৃদ্ধি করা গেলে এবং একই সঙ্গে দক্ষ ব্যবস্থাপনা সৃষ্টি করা গেলে বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে বাংলাদেশের। বর্তমান অবস্থা থেকে দুই অথবা তিন শতাংশ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধি করা গেলে ১০-১৫ বছরের ব্যবধানে বাংলাদেশ মধ্য আয়ের দেশে পরিণত হবে। এই আশাবাদের মূল ভিত্তি হচ্ছে, স্থিতিশীল রাজনীতি। যা দরকার একটি রাষ্ট্রের দৈনন্দিন প্রয়োজনেই। এর পক্ষেই দাঁড়াতে হবে প্রজন্মকে, স্বাধীনতার চেতনাকে বুকে লালন করে।
________________________________________________
দৈনিক ভোরের কাগজ ॥ ঢাকা ॥ : ১৫/০৩/২০১৪ শনিবার
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমরা কেন এমন হলাম না!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪১


জাপানের আইচি প্রদেশের নাগোইয়া শহর থেকে ফিরছি৷ গন্তব্য হোক্কাইদো প্রদেশের সাপ্পোরো৷ সাপ্পোরো থেকেই নাগোইয়া এসেছিলাম৷ দুইটা কারণে নাগোইয়া ভালো লেগেছিল৷ সাপ্পোরোতে তখন বিশ ফুটের বেশি পুরু বরফের ম্তুপ৷ পৃথিবীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অভিমানের দেয়াল

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:২৪




অভিমানের পাহাড় জমেছে তোমার বুকে, বলোনিতো আগে
হাসিমুখ দিয়ে যতনে লুকিয়ে রেখেছো সব বিষাদ, বুঝিনি তা
একবার যদি জানতাম তোমার অন্তরটাকে ভুল দূর হতো চোখের পলকে
দিলেনা সুযোগ, জ্বলে পুড়ে বুক, জড়িয়ে ধরেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের গ্রামে মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি

লিখেছেন প্রামানিক, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩১



২৬শে মার্চের পরে গাইবান্ধা কলেজ মাঠে মুক্তিযুদ্ধের উপর ট্রেনিং শুরু হয়। আমার বড় ভাই তখন ওই কলেজের বিএসসি সেকেন্ড ইয়ারের ছাত্র ছিলেন। কলেজে থাকা অবস্থায় তিনি রোভার স্কাউটে নাম... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিকেল বেলা লাস ভেগাস – ছবি ব্লগ ১

লিখেছেন শোভন শামস, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৫


তিনটার সময় হোটেল সার্কাস সার্কাসের রিসিপশনে আসলাম, ১৬ তালায় আমাদের হোটেল রুম। বিকেলে গাড়িতে করে শহর দেখতে রওয়ানা হলাম, এম জি এম হোটেলের পার্কিং এ গাড়ি রেখে হেঁটে শহরটা ঘুরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

One lost eye will open thousands of Muslims' blind eyes

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ২:২৭



শিরোনাম'টি একজনের কমেন্ট থেকে ধার করা। Mar Mari Emmanuel যিনি অস্ট্রেলীয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের একটি চার্চের একজন যাজক; খুবই নিরীহ এবং গোবেচারা টাইপের বয়স্ক এই লোকটি যে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×