somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

ফকির ইলিয়াস
আলোর আয়না এই ব্লগের সকল মৌলিক লেখার স্বত্ত্ব লেখকের।এখান থেকে কোনো লেখা লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা, অনুলিপি করা গ্রহনযোগ্য নয়।লেখা অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা করতে চাইলে লেখকের সম্মতি নিতে হবে। লেখকের ইমেল - [email protected]

মুক্তিযোদ্ধারা কেমন আছেন

১৯ শে মার্চ, ২০১৪ ভোর ৬:২০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



মুক্তিযোদ্ধারা কেমন আছেন
ফকির ইলিয়াস
__________________________________________________

একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধারা কেমন আছেন? এ প্রশ্নটি আমরা কেউ কেউ করি। বিশেষ করে মার্চ-ডিসেম্বর এলেই। মনে পড়ছে কয়েক বছর আগের কথা। দেশপ্রেমিক জাতীয় ধনিক শ্রেণীর বিকাশের দিকে নজর দিতে সরকারকে পরামর্শ দিয়েছিলেন প্রবীণ রাজনীতিক ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির (ন্যাপ) সভাপতি অধ্যাপক মোজাফ্ফর আহমদ। তিনি বলেছিলেন, বাংলাদেশে বর্তমানে ক্রমবর্ধমান হারে লুটেরা বুর্জোয়া শ্রেণী ভেঙে গণতান্ত্রিক বুর্জোয়া শ্রেণীর উদ্ভব হচ্ছে। অধ্যাপক মোজাফ্ফর আহমদের মতে, রাষ্ট্রীয় সহায়তায় ব্যক্তি পুঁজির বিকাশের মাধ্যমে জাতীয় পুঁজি গঠন সম্ভব। তিনি বাংলাদেশে শিল্পায়ন, বিনিয়োগ এবং জাতীয় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে বাধাগ্রস্ত না করারও অনুরোধ করেছিলেন। তার এ বক্তব্যটি পড়ে আমার বারবার মনে হয়েছে, কিংবদন্তিতুল্য এ রাজনীতিক ধনিক শ্রেণীর একটি নতুন শ্রেণীবিন্যাস করতে চেয়েছিলেন। তিনি সেই শ্রেণীকে সাধারণ মানুষের সঙ্গে পরিচয় করে দিতে চেয়েছিলেন।
একাত্তর পূর্ববর্তী সময়ে এ ভূখণ্ডে কারা ছিল ধনিক শ্রেণী? এবং তাদের মূল কর্মকাণ্ডের স্বরূপ কেমন ছিল? এ বিষয়টি রাষ্ট্রের মানুষের মোটেই অজানা নয়। পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের ধনিক শ্রেণীর মধ্যে একটি সখ্য সব সময়ই ছিল। ছিল ব্যবসা-বাণিজ্যে, লেনদেনে, দান-খয়রাতে, এমনকি রাষ্ট্রীয় লবিং পর্যায়েও। যারা নিতান্তই শ্রমজীবী মানুষ ছিলেন, তারা এ ধনিক শ্রেণীর নিষ্পেষণের শিকার ছিলেন সব দিক থেকেই। ফ্যাক্টরি, ইন্ডাস্ট্রি, কলকারখানা পরিচালনায় এদের মৌলিক মিল সেটাই প্রমাণ করে।
আমরা জানি, বাংলাদেশের মহান মুক্তি সংগ্রামে যারা নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তারা ছিলেন মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে উঠে আসা নেতৃত্ব। এর কারণ কী? কারণ পশ্চিমা শোষণের শিকার আগের বুর্জোয়া শ্রেণী কখনোই হয়নি। পশ্চিম পাকিস্তানের আদমজীরা পূর্ব পাকিস্তানে জুট মিল করেছে এ অঞ্চলের ধনীদের সায় নিয়েই। ফলে বৈষম্য ছিল ধনী ও দরিদ্রের। মহান মুক্তি সংগ্রাম সাধিত হয়েছিল সেই লুটেরা শ্রেণীকে তাড়ানোর জন্যই। আর এর নেতৃত্ব এসেছিল তৃণমূল থেকে। শেখ মুজিব, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, এএইচএম কামরুজ্জামান, এম মনসুর আলীরা ছিলেন সেই শোষিত মানুষের কণ্ঠস্বর। এ অঞ্চলের মানুষের প্রত্যয়ের প্রতিভূ। মহান মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিতও হয়েছিল সেই আলোকে।
আর এ সশস্ত্র যুদ্ধটি করেছিল কারা? হাফপ্যান্ট কিংবা লুঙ্গি পরে, গায়ে ছেঁড়া গেঞ্জি নিয়ে যারা পাকিস্তানি হানাদারদের বিরুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল- তাদের প্রকৃত পরিচয় কী? তারাই মুক্তিসেনা। তারাই গেরিলা। তারা আদেশ পালনে এতটাই ব্রতী ছিলেন যে, সে সময়ে একটি স্বাধীন মাতৃভূমি ছাড়া আর কিছুই তাদের আরাধ্য ছিল না।
বাঙালির বিজয় এসেছিল সেই চেতনায়। সেই আলোর দীপ্তি ছড়িয়ে। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে গোটা দেশেই ভেঙে পড়ে অর্থনৈতিক অবকাঠামো। এ সময়ে একটি সুবিধাবাদী চক্র ফায়দা তোলার চেষ্টায় লিপ্ত হয় ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে। বাহাত্তর থেকে পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট- সময় মাত্র সাড়ে তিন বছর। এ সময়ে বিভিন্নভাবে রাষ্ট্রীয় ভিত কাঁপিয়ে তোলার চেষ্টা করা হয়। যারা একাত্তরে পরাজিত হয়েছিল, সেই শক্তিটি কলকাঠি নাড়তে থাকে সর্বশক্তি দিয়ে। ঘটে যায় ১৫ আগস্টের নির্মম হত্যাযজ্ঞ।
লুটেরা ধনিক শ্রেণী, যারা কিছুটা ঘাঁপটি মেরে বসেছিল, তাদের জন্য আসে যথেষ্ট সুযোগ। এরা এক ধরনের পেশিশক্তি, ধর্মান্ধতা, মানুষের মৌলিক ক্ষমতা হরণ ইত্যাদির আশ্রয় নিয়ে রাষ্ট্রের অর্থনীতিতে নিজস্ব বাহু প্রতিষ্ঠায় লিপ্ত হয়। এমনকি গণতন্ত্রের নামে চলে এক ধরনের লুটেরা মনোবৃত্তি প্রতিষ্ঠার প্রতিযোগিতা।
সেই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশে এ সময়ে গড়ে উঠেছে মূলত একটি ভোগবাদী ধনিক শ্রেণী। এরা সব লজ্জার মাথা খেয়ে রাষ্ট্রীয় ব্যাংকের অর্থ আÍসাৎই শুধু নয়, জনগণের মৌলিক অধিকার অংশেও তাদের দাঁত বসাচ্ছে এবং বসিয়েছে।
আজকের বাংলাদেশে জাতীয় ধনিক শ্রেণী কিংবা দেশপ্রেমিক ধনিক শ্রেণী আমরা কাদের বলব? এর সংজ্ঞা কী? গত ১৫ বছরে বাংলাদেশে আবাসন, ব্যাংক, ক্লিনিক, ফোন কোম্পানি, বীমা, মিডিয়া, রফতানিজাত সামগ্রী, গার্মেন্ট প্রভৃতি সেক্টরে অনেক নতুন মহাজনের মুখ আমরা লক্ষ্য করি। এরা কারা? এদের পরিচয় কী? লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, তারা কোনো না কোনোভাবে প্রধান কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত, সম্পৃক্ত। তাদের প্রতিষ্ঠানগুলোও সেসব দলের তাঁবেদারি করে যাচ্ছে।
জনগণকে খুব অবাক হয়ে দেখতে হয়, রাষ্ট্রীয় সুবিধা নেয়ার জন্য এ দেশপ্রেমিক ধনিক শ্রেণী একই সুরে কথা বলে। এ প্রসঙ্গে আমি কিছু প্রশ্ন রাখতে চাই। যারা কোটি কোটি টাকা মুনাফার পরও রাষ্ট্রীয় কর ঠিকমতো দেয় না, আমরা কি তাদের দেশপ্রেমিক জাতীয় ধনিক শ্রেণী বলব? অধিক মুনাফা অর্জনের পরও যেসব প্রতিষ্ঠানের মালিক শ্রমিকদের ঠিকমতো বেতন-ভাতা দেয় না বরং শ্রমিকের রক্তে নিজ হাত রঞ্জিত করে- আমরা তাদের দেশপ্রেমিক ধনিক শ্রেণী বলব?
গোটা বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর কোষাগারে বড় জোগান আসে ট্যাক্সের টাকা থেকে। বাংলাদেশে অনেক বড় বড় নামকরা ডাক্তার আছেন, যারা মাসে কোটি টাকা আয় করেন। তারা ট্যাক্স দেন না। এভাবে অনেক প্রাইভেট সেক্টরই রয়ে গেছে ট্যাক্স আওতার বাইরে। এটা জাতির জন্য লজ্জাজনক। লুম্পেন ধনতন্ত্রের প্রবক্তা হয়ে যারা কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে মিশে ফায়দা নিতে চায়, প্রকৃত রাজনীতিকদের উচিত ছিল তাদের বয়কট করা। তারা এদের বয়কট তো করেনইনি বরং এদের কাছ থেকে চাঁদা নিয়ে নিজ নিজ দলের সংসদ সদস্য বানিয়েছেন। মন্ত্রিত্ব দিয়েছেন। পুঁজিবাদী কোনো সভ্য দেশে এমন লেনদেনের নজির নেই। অথচ বাংলাদেশে তা প্রতিষ্ঠানিক রূপ পেয়েছে।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, একটি উজ্জ্বল স্বপ্ন নিয়ে যে হতদরিদ্র মানুষটি সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ করেছিল, সে কেমন আছে কিংবা তার অবস্থার কী পরিবর্তন হয়েছে? আসলে তার অবস্থার কোনো পরিবর্তনই হয়নি। বরং সেসব মানুষ এখন হতদরিদ্র হিসেবে দিনাতিপাত করছে। কোথাও কাজ করেও তারা ন্যায্য শ্রমের মূল্যটুকু পাচ্ছে না।
অথচ এ ধনিক শ্রেণী সামান্য মনোযোগী হলে দুস্থ মুক্তিযোদ্ধা, মেধাবী ছাত্র, বিধবা নারী কিংবা অনাথ কিশোর-কিশোরীর জন্য অনেক কিছুই করতে পারত। যারা রাষ্ট্রীয় টাকায় আমদানি করা গাড়ি নিতে ঐক্যবদ্ধ হয়, যারা ট্যাক্স না দেয়ার জন্য জোটবদ্ধ হয়, তাদের কাছ থেকে গরিবের কল্যাণে কী আশা করা যেতে পারে?
মুক্তির যে সংগ্রাম বাংলাদেশে চলছে, এ সংগ্রাম নিরন্তর। আর এ সময়ে দেশের প্রতিটি মানুষই মুক্তিযোদ্ধা। অবাক করা সত্য হচ্ছে, এ সাধারণ মানুষ কয়েক লাখ দেশপ্রেমিক ধনিক শ্রেণীর হাতে জিম্মি। তারাই নির্ধারণ করে তেল, পেঁয়াজ, নুনের দাম। তারা শুধুই নেয়, নিতে জানে। দেয়ার বেলায় তাদের দুহাত কাঁপে। অথবা দেয় রাজনীতিকে পুঁজি করে।
এখানে আরও কিছু বিষয় নিয়ে কথা বলা যায়। দেশের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণে গঠিত হয়েছিল বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট। এ ট্রাস্টটি দেশের এ ধনিক শ্রেণীর প্রত্যক্ষ সহযোগিতা পেতে পারত। কিন্তু তা না করে এ ট্রাস্টকেও ব্যবহার করা হয়েছে রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে। এখনও করা হচ্ছে।
ভোগবাদীরা সব সময়ই চতুর। তারা জানে কখন কোন শিকার ধরে নিজের আখের গুছিয়ে নিতে হয়। বাংলাদেশের এ ধনিক শ্রেণী তেমনটিই করেছে। তাদের মাঝে সততা ও নিষ্ঠার অভাব দুর্বল করে তুলেছে রাষ্ট্রের অর্থনীতির ভিত।
বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটি যেসব শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে, তাদের একটি অন্যতম স্বপ্ন ছিল সম্পদের সুষম বণ্টন। আর সে জন্যই গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও জাতীয়তাবাদ ছিল স্বাধীনতার চার মূলস্তম্ভ। সেই অঙ্গীকার জাতি এখন অস্বীকার করছে। একটি অংশ নানা ধুয়া তুলে চার মূলনীতির উদারতাকে ম্ল­ান করে দেয়ার চেষ্টা করছে। আর জাতি হিসেবে বাঙালি পরাজিত হতে শুরু করেছে সেই থেকেই।
বুর্জোয়া কিংবা পেটি বুর্জোয়া পোষ্য ধনিক শ্রেণী নির্মাণ করে কোনো দল কিংবা সরকারই একটি জাতির উন্নতি সাধন করতে পারে না। যারা বিত্তবান, যারা ধনশালী- তাদের রাষ্ট্রীয় আইন, অবকাঠামো মেনে চলতে হবে। সততা দিয়ে রাষ্ট্রের মানুষের কল্যাণে নিয়োজিত হতে হবে। গণমানুষের সার্বিক দীনতা দূর করতে না পারলে ধনিক শ্রেণীর পৃষ্ঠপোষকতা ব্যাপক কোনো পরিবর্তন আনবে না, আনতে পারে না।
==========================================
দৈনিক যুগান্তর॥ ঢাকা ॥ : ১৮ মার্চ, ২০১৪ মঙ্গলবার প্রকাশিত
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:১১
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্বর্গের নন্দনকাননের শ্বেতশুভ্র ফুল কুর্চি

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ২২ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৫:১৭


কুর্চি
অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম : কুরচি, কুড়চী, কূটজ, কোটী, ইন্দ্রযব, ইন্দ্রজৌ, বৎসক, বৃক্ষক, কলিঙ্গ, প্রাবৃষ্য, শক্রিভুরুহ, শত্রুপাদপ, সংগ্রাহী, পান্ডুরদ্রুম, মহাগন্ধ, মল্লিকাপুষ্প, গিরিমল্লিকা।
Common Name : Bitter Oleander, Easter Tree, Connessi Bark,... ...বাকিটুকু পড়ুন

সচলের (সচলায়তন ব্লগ ) অচল হয়ে যাওয়াটই স্বাভাবিক

লিখেছেন সোনাগাজী, ২২ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৫:২৬



যেকোন ব্লগ বন্ধ হয়ে যাওয়ার খবর, একটি ভয়ংকর খারাপ খবর; ইহা দেশের লেখকদের অদক্ষতা, অপ্রয়োজনীয় ও নীচু মানের লেখার সরাসরি প্রমাণ।

সচল নাকি অচল হয়ে গেছে; এতে সামুর... ...বাকিটুকু পড়ুন

হরিপ্রভা তাকেদা! প্রায় ভুলে যাওয়া এক অভিযাত্রীর নাম।

লিখেছেন মনিরা সুলতানা, ২২ শে মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৩


১৯৪৩ সাল, চলছে মানব সভ্যতার ইতিহাসের ভয়াবহ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ। টোকিও শহর নিস্তব্ধ। যে কোন সময়ে বিমান আক্রমনের সাইরেন, বোমা হামলা। তার মাঝে মাথায় হেলমেট সহ এক বাঙালী... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছেলেবেলার বন্ধু ও ব্যবসায়িক পার্টনারই মেরেছে এমপি আনারকে।

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ২২ শে মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


ঝিনাইদহ-৪ আসনের সরকারদলীয় এমপি আনোয়ারুল আজিম আনার হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারী ছিল তারই ছোটবেলার বন্ধু ও ব্যবসায়িক পার্টনার আক্তারুজ্জামান শাহীন!

এই হত্যার পরিকল্পনা করে তা বাস্তবায়নের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল আরেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

টাকা ভাংতি করার মেশিন দরকার

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ২৩ শে মে, ২০২৪ সকাল ৯:১০

চলুন আজকে একটা সমস্যার কথা বলি৷ একটা সময় মানুষের মধ্যে আন্তরিকতা ছিল৷ চাইলেই টাকা ভাংতি পাওয়া যেতো৷ এখন কেউ টাকা ভাংতি দিতে চায়না৷ কারো হাতে অনেক খুচরা টাকা দেখছেন৷ তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×