১।পৃথিবীর জনসংখ্যা হবে ৭,৬৭৫ মিলিওন। ২০১০ এর চেয়ে ১১% বেশি।
২। মানুষের গড় আয়ু হবে ৭০ বছরের চেয়ে বেশি।
৩। উন্নত দেশগুলোতে ১৫ বছরের কম বয়সী মানুষের চেয়ে ৬৫ বছরের বেশি বয়সী মানুষ বেশি থাকবে।
৪। পৃথিবীর ৫২% মানুষ থাকবে মধ্যবিত্ত- ২০১০ এর চেয়ে ১৪০০ মিলিওন বেশি। মধ্যবিত্তের ৫২% মানুষ থাকবে এশিয়া থেকে, ২২% ইউরোপ, ১০% উত্তর আমেরিকা, ৮% দক্ষিন আমেরিকা, ৫% মিডল ইস্ট ৫% ও আফ্রিকা ২% থেকে।
৫। অর্থনীতিগত দিক থেকে পৃথিবী হবে আরো ৪০% বড়। আর এই ৪০% এর ৪০% আসবে BRIC (ব্রাজিল, রাশিয়া, ইন্ডিয়া ও চায়না) থেকে, ১৮% চায়না থেকে ও ১৪% আমেরিকা থেকে।
৬। বিশ্বায়নের প্রক্রিয়া চলতে থাকবে ও দেশগুলোতে ঐতিয্যগত ব্যবধান কমতে থাকবে।
৭। তেলের খরচ হয়ে যাবে দুইগুণ বেশি।
৮। পৃথিবীর জনসংখ্যার ৫৫% বাস করবে শহরে।
৯। ৬৭% নতুন চাকরি সৃষ্টি হবে এশিয়ায় আর মাত্র ১.৮% ইউরোপে। ইউরোপে ৩৫% চাকরির জন্যই উচ্চশিক্ষার দরকার হবে।
১০। ব্যবসায়িক কোম্পানিগুলোতে সৃজনশীলতার মূল্য বেড়ে যাবে অনেক।
১১। পৃথিবীর জনসংখ্যার চার ভাগের এক ভাগ=২০০০ মিলিওন মানুষ থাকবে স্থূলকায়।
১২। স্বাস্থ্য সুরক্ষায় খরচ বেড়ে যাবে।
১৩। মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা হবে ৬০০০ মিলিওন এবং ইন্টার্নেট ব্যবহারকারীর ৫০০০ মিলিওন। একটা স্মার্টফোনের স্টোরেজ ক্যাপাসিটি থাকবে ১ টেরাবাইট ও একটা 10 GHz কম্পিউটারের সমান প্রসেসিং পাওয়ার।
১৪। ৫০,০০০ মিলিওনেরও বেশি ডিভাইস কম্পিউটারের সাথে যুক্ত থাকবে।
১৫। একজন মধ্যবিত্ত মানুষের নেটওয়ার্কের সাথে যুক্ত ১০ টা ডিভাইস থাকবে। প্রায় সব টেলিভিশন ইন্টার্নেটের সাথে যুক্ত থাকবে।
১৬। ডিজিটাল দুনিয়া আরো ৪৪ গুণ বড় হয়ে যাবে। মানুষের সামাজিক সম্পর্কের সর্বক্ষেত্রে প্রভাবিত করবে ইন্টার্নেট।
১৭। আমরা আমাদের স্মৃতিশক্তি সঞ্চয় করে রাখতে সক্ষম হব ও সেগুলো অন্যের সাথে শেয়ার করব।
১৮। ভার্চুয়াল ও ফিজিকাল জীবনের মধ্যে ব্যবধান অনেক কমে যাবে।
(সংগ্রহ : এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা )
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:১৭