বিজয় দিবসের শ্লোগানঃ যে দেশকে প্রকৃত ভালবাসে সে ন্যায্য ভাবে রাজস্ব-কর দিবে!
একটি রাষ্ট্রের জনগণের জন্য মৌলিক অধিকার গুলো হচ্ছে ১) খাদ্য, ২) বাসস্থান, ৩) চিকিৎসা, ৪) শিক্ষা, ৫) সামাজিক নিরাপত্তা এবং ৬) ন্যায় বিচার(লিগাল এইড) ইত্যাদি। এই সবের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে অর্থায়ন। এর সিংহভাগই আসে রাষ্ট্রের জনগণের প্রদত্ত রাজস্ব-কর হতে। আমাদের দেশের ১৬ কোটি জনগণের যারা কর্মক্ষম আছেন তাদের সবারই কম আর বেশী প্রত্যক্ষ কর দেওয়ার ক্ষমতা আছে। বিভিন্ন দ্রব্যাদি সহ লেনদেনে কর থাকলেও সবারই আয়-রোজগার হতে প্রত্যক্ষ কর আদায়ের ব্যাবস্থা থাকা উচিত। এগুলো শুধু কোন বিশেষ উপলক্ষ্যে নয় বরং নিয়মিত ভাবে একটি সুষ্ঠ ব্যাবস্থাপনার মধ্যে আনা উচিত। আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসে সব সরকার ও তার অর্থমন্ত্রীরা সামর্থ্যবানদের কাছ থেকে যথাযথ কর আদায় করতে পারে না। অবহেলা ও ক্ষেত্র বিশেষে ভোটের জন্য মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যাবিত্তদের থেকেও সঠিক হারে কর আদায় করতে পারে না। ফলে দেশকে প্রতি বছর বিদেশীদের দান-দক্ষিণা ও ঋণের উপর নির্ভরশীল থাকতে হয়। শেষমেশ এই ঋণের সুদ আমাদের উপর দিয়েই বোঝাটা যায়। এ যেন সামনে দিয়ে মশা গেলে উঠে পড়ে ধরার চেষ্টা কিন্তু পেছন দিয়ে হাতি চলে গেলেও দেখি না। সিংহভাগই মনে করি যে কর ফাকি দিয়ে যেন বিশাল প্রাপ্তি। কিন্তু সামগ্রিক ভাবে যে সবারই ক্ষতি এটা বুঝি না। দেশের উন্নয়ন মন্থর, সাধারণ মানুষের ভোগান্তি এই কারণেই হয়। অনেক সময় কিছু ধনীর এত অর্থ যে আরো বিনিয়োগ করবে সেই উপায় থাকে না। আর অন্যদিকে বহু দরিদ্র মানুষ মানবতরে জীবন যাপন করে। বিশাল ভারসাম্যহীন অবস্থা। যদি রাজস্ব-কর ব্যাবস্থা যথাযথ হত তাহলে এই মানুষ গুলো খুব ভাল অবস্থানে না আসলেও সংকট থাকত না এবং অবস্থা খানিকটা স্বচ্ছল হত। তখন জাতীয় ভাবে দেশের বহু জনগণের ক্রয় ক্ষমতা বৃদ্ধি পেত। ফলে বিভিন্ন ধনী, শিল্পপতিদের উৎপন্ন দ্রব্যাদি আরো বেশী বিক্রি হত। যথাযথ কর আদায় এবং একটু সুষ্ঠ ব্যাবস্থাপনা হলেই দেশের মানুষকে আর যাই হৌক শোচনীয় অবস্থায় থাকতে হবে না। এর জন্যই আমাদের সবারই সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় ভাবে সচেতন হতে হবে। আগে যদি ঠিকমত কর দেই তখন আমাদের তাগিদ থাকবে যে এত টাকা দেই কিভাবে সরকার খরচ করে। ফলে আহামরি না হলেও আগের তুলনায় সরকার আরো বেশী জবাবদিহিতা করতে বাধ্য হবে। ফলে র্দূনীতিও হ্রাস পাবে। এটা ধরে রাখতে পারলে র্দূনীতি সহনীয় পর্যায়ে চলে আসবে। বিজয় দিবস আসলে আমাদের বাংলাদেশকে কে কত ভালবাসি তার জন্য অনেকের মধ্যেই প্রতিযোগীতা চলে। কিন্তু আমরা সহজে কর দিতে নারাজ। এই যথাযথ কর প্রদানই একটি দেশের অর্থনীতিকে মজবুত ও সচল রাখে। যারা দেশকে এমন ভাল অবস্থানে দেখতে চান তাদের ন্যায্য ও অকৃপণ ভাবে কর প্রদান করতে হবে। তবেই বুঝা যাবে যে আমরা কে কতটা দেশকে ভালবাসি। যেদিন এভাবে দেশের মানুষ শোচনীয় অবস্থা ও র্দূদশা কাটিয়ে সাধারণ অবস্থায় জীবন যাপন করবে সেদিন ৩০ লক্ষ শহীদের জীবন উৎসর্গ স্বার্থক হবে।
আকুতি
দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন
ক- এর নুডুলস
অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।
ক
একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন
কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???
কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???
আপনারা যারা আখাউড়ার কাছাকাছি বসবাস করে থাকেন
তবে এই কথাটা শুনেও থাকতে পারেন ।
আজকে তেমন একটি বাস্তব ঘটনা বলব !
আমরা সবাই... ...বাকিটুকু পড়ুন
স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু
২-১ : আলিফ-লাম-মীম
আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন আর আদর্শ কতটুকু বাস্তবায়ন হচ্ছে
তার বিশেষ কিছু উক্তিঃ
১)বঙ্গবন্ধু বলেছেন, সোনার মানুষ যদি পয়দা করতে পারি আমি দেখে না যেতে পারি, আমার এ দেশ সোনার বাংলা হবেই একদিন ইনশাল্লাহ।
২) স্বাধীনতা বৃথা হয়ে যাবে যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন