অবিচ্ছিন্ন কাপুরুষতার চেয়ে সমাজদ্রোহী বিচ্ছিন্নতাবাদী হওয়া ঢের ভালো। হাতের মুঠোয় ইস্পাত আর বুকের পশমে বিদ্রোহী বারুদ নিয়ে বরং একটা বিস্ফোরনের চেষ্টা অনেক বেশী সৃষ্টিশীল। কি হবে ভেবে কি আছে আইনে? সংবিধানের কোন পাতায় লিখা আছে আমার অধিকারের মিথ? বিচারসভার কাপড় আঁটা গান্ধারী কোন ধৃতরাষ্ট্রের আঙ্গুলের ইশারায় চলে? গণতন্ত্রে গনের ভূমিকা কি? এসব ভাবলে বুকের মধ্যে স্ফুলিংগ জমে আর অতঃপর নিপীড়নের লাভার প্রাচূর্যতায় মানুষ হয়ে ওঠে আগ্নেয়গিরি। আমরা সবাই এতো ঘুমন্ত কেন? আমাদের সত্ত্বাগুলো কেন শুধু নিজের ভালো থাকায়? কেন আমাদের ভালোলাগা পেপসির কাপে, কে-এফ-সি চিকেনে, নাইকির শুকতলা কিংবা এন্ড্রয়েড ফোনে? আমাদের সমর্থতা কেন সার্টিফিকেট সর্বস্বঃ? আমাদের পুরুষত্ব কেন প্রেমিকার কোমর জড়িয়ে ধরে তার আঁচলের মত রাস্তায় লুটায়? নারীত্ব কেন পোষাকের রঙময়, কেন তা লিপস্টিকের ব্র্যান্ড থেকে ফ্রেঞ্চ পারফিউমে শেষ হয়? আমরা ম'রে যাচ্ছি; একটু একটু করে স্বার্থপরের মতো বেঁচে থাকার নাম জীবন হতে পারেনা। তাই এই অবিচ্ছিন্ন নির্লীপ্ততার চেয়ে সমাজদ্রোহী বিচ্ছিন্নতাবাদী হওয়া ঢের ভালো। বিচ্ছিন্নবাদীরা স্বপ্ন দেখেনা। ঘুমকে ঘোরের মধ্যে পুরে তারা জেগে থাকে ধক ধক চোখে। জোনাকির আলোতে সন্তুষ্ট না হয়ে সে অন্ধকারের ঝাঁঝরা হওয়া চিলেকোঠা থেকে বের করে আনে একমুঠো আলো। সার্বভৌমত্বের রেলিং-এ দাঁড়িয়ে থাকে কামানের মতো চোখে আর মনে মনে বলে- ' ঈশ্বর, সাহসের সলতেতে আগুন দাও। আজকে পূড়িয়ে দিই ওই লোক দেখানো গণতন্ত্র, ছাই হয়ে উড়ে যাক ব্যালটের মার্কাগুলো আর অযুত নিহতের রক্তে বিছিয়ে দিই ওই ছাই-ভস্ম যাতে ভুলেও তা কারো পায়ে লেগে না যায় '। মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে বাঁচাতে হবে জন্মকে। নইলে সেই জন্মকে আমরা ধরে রাখতে পারবোনা। রাতের সপ্তর্ষীমন্ডলে সেই প্রশ্নবোধক আঁকা! মানুষ, সময় হলো কি; নতুন করে ভাবার, সাহস নিয়ে বাঁচার???
অযুত নিহতের রক্তে বিছাই গণতন্ত্রে ছাই। ও রক্তে যেন পা না লাগে!
আমি ভালো আছি
প্রিয় ব্লগার,
আপনাদের সবাইকে জানাই অশেষ কৃতঞ্গতা, শুভেচ্ছা এবং আন্তরিক ভালোবাসা। আপনাদের সবার দোয়া, সহমর্মিতা এবং ভালোবাসা সবসময়ই আমাকে কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে শক্তি এবং সাহস যুগিয়েছে। আমি সবসময়ই অনুভব... ...বাকিটুকু পড়ুন
ইউরোপের বিভিন্ন দেশে আমার ড্রোন ছবি।
ফ্রান্সের তুলুজ শহরে বাংলাদেশের প্রথম স্থায়ী শহীদ মিনার। হ্যাসল্ট, বেলজিয়াম।
ভূমধ্যসাগর তীরবর্তী ফ্রান্সের ফ্রিওল আইল্যান্ড।
রোডেসিয়াম এম রেইন, জার্মানি।
... ...বাকিটুকু পড়ুন
স্বাধীনতার সুফল কতটুকু পাচ্ছে সাধারণ মানুষ
(১) আমলা /সরকারের কর্মকর্তা, কর্মচারীর সন্তানদের জন্য আলাদা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করার প্রস্তাব হতাশাজনক। মুক্তিযুদ্ধের ১৯৭১ সালের রক্ত দেওয়া দেশের এমন কিছু কখনো আশা কি করছে? বঙ্গবন্ধু এমন কিছু কি আশা... ...বাকিটুকু পড়ুন
এলজিবিটি নিয়ে আমার অবস্থান কী!
অনেকেই আমাকে ট্রান্স জেন্ডার ইস্যু নিয়ে কথা বলতে অনুরোধ করেছেন। এ বিষয়ে একজন সাধারণ মানুষের ভূমিকা কী হওয়া উচিত- সে বিষয়ে মতামত চেয়েছেন। কারণ আমি মধ্যপন্থার মতামত দিয়ে থাকি। এ... ...বাকিটুকু পড়ুন
মুসলমানদের বিভিন্ন রকম ফতোয়া দিতেছে
আপন খালাতো, মামাতো, চাচাতো, ফুফাতো বোনের বা ছেলের, মেয়েকে বিবাহ করা যায়, এ সম্পর্কে আমি জানতে ইউটিউবে সার্চ দিলাম, দেখলাম শায়খ আব্দুল্লাহ, তারপর এই মামুনুল হক ( জেল থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন