somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শ্রমকিরে ন্যায্য পাওনা কি ! মৃত্যু ! কোন রকমে বচেে থাকা! এবং সন্তান জন্ম দয়ো !

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

শ্রমিকের ন্যায্য পাওনা কি ! মৃত্যু ! কোন রকমে বেচে থাকা! এবং সন্তান জন্ম দেয়া ! মানুষ সৃষ্ট দুর্যোগ এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ কোন দুর্যোগেই ধনীরা মারা যায় না গরীবেরাই মরে। মালিকেরা যে পরিমান লুটপাট এবং মুনাফা করেন তা দিয়ে মেয়ের হাত খরচ মাসে ১০ লাখ, বউ ছেলের বিদেশ ট্যুর,প্রতিদিনের অভিজাত জীবন যাপনের খরচ বেশ আরাম আয়েশে চল্ েআর গরীব শ্রমিকদের নিষ্ঠুরতম কষ্টকর অনিশ্চয়তায় জীবন , ফুটপাতে বস্তিতে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে আর গ্রামের জীর্ণ শীর্ণ ঘর,শ্রমিকের ন্যায্য পাওনা কি ! মৃত্যু ! কোন রকমে বেচে থাকা! এবং সন্তান জন্ম দেয়া ! যাতে শ্রমিক সরবরাহ অব্যাহত থাকে, মালিকের কারখানা সচল থাকে লুটপাট এবং মুনাফা করে তা দিয়ে মেয়ের হাত খরচ মাসে ১০ লাখ, বউ ছেলের বিদেশ ট্যুর,প্রতিদিনের অভিজাত জীবন যাপনের খরচ বেশ আরাম আয়েশে চলে ।কি চমৎকার মটিভেশন পাওয়ার ধনী মালিক শ্রেনীর,যে গরীব শ্রমিক গালিগালাজ অপমান অধিকারহীনতা বন্চনার পর ও সমস্ত শ্রম নিংড়ে মালিকের সম্পদ গড়ে নগদ সামান্য যা পায় কোন রকমে বেচে থাকা! এবং সন্তান জন্ম দেয়া ! যাতে শ্রমিক সরবরাহ অব্যাহত থাকে, মালিকের কারখানা সচল থাকে। কি চমৎকার মটিভেশন পাওয়ার ধনী মালিক শ্রেনীর,গরীব শ্রমিক নিজের কষ্ট ভুলে গর্বিত কন্ঠে আবেগিত হয়ে বউকে, বন্ধুকে বলে জানিস আমাদের মালিকের ছেলেমেয়েরা মাসে ১০/২০লাখ খরচ করে বিদেশে পড়ে,আমাদের ম্যাডাম যা সুন্দর, ম্যাডামের পার্লার খরচ,এ খরচ সে খরচ লাখ লাখ টাকা।মে দিবসে ছোট বড় প্রত্যেক মালিক শ্রেনীর অংগিকার করা উচিত নামাযে পুজায় প্রার্থনায় যেমন মালিক শ্রমিক একই কাতারে দাড়িয়ে বসে নামায পুজা প্রার্থনা করে তেমনি একই মানের খাবার,একই মানের কাপড় একই মানের লেখাপড়া একই মানের ঘরে ভাগাভাগি করে থাকা। আমাদের ধনী মালিকেরা গরীবের সাথে একই কাতারে দাড়িয়ে বসে নামায পুজা প্রার্থনা করে তৃপ্ত অনুভব করেন বলেন কি চমৎকার বিধান।লুটপাট কমিয়ে ভোগ বিলাস কমিয়ে মালিক শ্রমিক একই মানের খাবার,একই মানের কাপড় একই মানের ঘরে ভাগাভাগি করে থাকতে সম্মত নন,শ্রমিকেরা মালিক শ্রেনীর মত তথাকথিত অভিজাত জীবন যাপনে অপচয়ে আগ্রহী নয়,শ্রমিকেরা চায় ধনী মালিক শ্রেনী লুটপাট কমিয়ে,অতি মুনাফা কমিয়ে ইন্ডিয়াসহ পৃথিবীর অন্যান্য দেশে টাকা পাচার বন্ধ করে অন্যায় অপচয় কমিয়ে সকলে মিলে কিছু নতুন নিয়ম আর বাধ্যবাধকতায় ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে এ রকম ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করা যায় যে সমাজে সেই সমাজ গড়া। মহান মে দিবসে ধনী মালিক শ্রেনী শপথ নিন সীমাহীন অপচয় ভোগ বিলাস কমিয়ে একটা নির্দিষ্ট মেয়াদে ব্যক্তিগত অতিরিক্ত সম্পদ দিয়ে সকল নাগরিকের নিরাপদ ঘর ও স্বাস্থ্য সম্মত পায়খানা বানাতে হবে।শ্রেনীহীন হতে হবেনা,ধনীরা ধনীই থাকবে,দরীদ্ররা ও সকল জনগন ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে এ রকম ব্যবস্থায় নিরাপদ ঘর ও স্বাস্থ্য সম্মত জীবন পাবে।।মানুষ মানবাধিকার সভ্যতা মানে শুধু ধনীদের অভিজাত জীবন যাপন,আর গরীবের নিষ্ঠুরতম কষ্টকর অনিশ্চয়তায় জীবন। এ পর্যন্ত যত প্রাকৃতিক দুর্যোগ হয়েছে এবং যত মানুষ মারা গিয়েছে,পংগুত্ব বরণ করেছে তাদের মধ্যে সবাই গরীব ।প্রাকৃতিক দুযোর্গে ধনীরা মারা যায় না।গরীব মানুষের প্রতি গরীব মানুষের মমত্ব,ভ্রাতৃত্ব অস্তিত্ব অনুভব করা যায় উদ্ধার কাজে।এ সকল গরীবেরা কোনভাবেই যেন একজোট হতে না পারে রাজনৈতিক দলগুলিই এ দল ও দলের মাধ্যমে বিভক্তি আর বিভেদ জিয়িয়ে রেখেছে।দলগুলি ধনীক শ্রেনীর প্রতিনিধি।মানুষ মানবাধিকার সভ্যতা মানে শুধু ধনীদের অভিজাত জীবন যাপন,আর গরীবের নিষ্ঠুরতম কষ্টকর অনিশ্চয়তায় জীবন নয়। ০-১৮ সকল শিশু এবং ৬০ উর্দ্ধো সকল বৃদ্ধ বৃদ্ধাদের সকল দায়িত্ব পালন করা। মানুষ মানবাধিকার সভ্যতার সঠিক মানে জনগনকে বলা আমরা যারা পর্যায়ক্রমে দেশ চালিয়েছি আমরা ধনীক শ্রেনীর প্রতিনিধি,আমরা নিজেদের ও অন্য ধনীদের ধন সম্পদ রক্খা ও বৃদ্ধি করতে কাজ করেছি,করছি,ভবিষ্যতেও করবো,গরীবের ভালো করার খমতা আমাদের নেই। নব্য রাজাকারদের চিহ্নিত করতে হবে। যাদের দ্বারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে,যারা স্বাধীন বাংলাদেশের খতি করছে।
১নং-যারা ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট করছে যেমন-হলমার্ক ২নং- যারা হাজার হাজার কোটি টাকা লোন খেলাপী ৩নং-দুর্নীতিগ্রস্থ মন্ত্রী,এমপি,সরকারী কর্মকর্তা,রাজনীতিক,এনজিও কর্তাব্যাক্তি ৪নং ভেজাল,প্রতারনা,রাজস্ব ফাকি দিয়ে যারা ছোট বড় ব্যবসা করছে ৫নং- অপহরণ,খুন,গুম,ধর্ষণকারী ৬নং-যারা দেশী মুদ্রা ভারতসহ পৃথীবির বিভিন্ন দেশে পাচার করছে যাদের দ্বারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে,যারা স্বাধীন বাংলাদেশের খতি করছে ।এরা নব্য রাজাকার,এরা যে ধর্মেরই হোক,যে দলেরই হোক এদেরও বিচার করতে হবে। আমাদের মনে রাখতে হবে আর্ন্তজাতিক রাজনীতি ও ভৌগলিক কারনে স্বাধীন বাংলাদেশকে আর পাকি¯তানের সংগে যুক্ত করতে পারবেনা কেউ। মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে বলতে চাই মুক্তিযুদ্ধে সহায়তাকারী দেশ ভারত যেভাবে বাংলাদেশের সীমান্ত এলাকা দখল করছে,হত্যা নির্যাতন করছে,ট্রানজিট ও বাণিজ্য সুবিধা গ্রহন করছে,নগ্নতা,যৌনতা, অশালীন সংস্কৃতি যা আমাদের মুল্যবোধকে অধপতিত,বিকৃতি করছে.সেই ভারতের কাছেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে। নির্বাচন বা তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা কি হবে তা নিয়ে আলোচনার জন্য বসা মানে সুষ্ঠ নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনৈতিক দলকে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দেয়া,ফলাফল --------উন্নয়ন------------।উন্নয়নরে কয়কেটি নমুনা –
ঃ মাথাপছিু ঋনরে পরমিান বৃদ্ধি পাচ্ছ,ে
ঃ ভক্ষিুকের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছ,ে
ঃ ফুটপাতে ঘুমানো লোকরে সংখ্যা বাড়ছে
ঃ নত্যি প্রয়োজনীয় দ্রব্যরে দাম বৃদ্ধি পাচ্ছ,ে
ঃ হত্যা,গোলযোগ,ছনিতাই,চাঁদাবাজি বৃদ্ধি পাচ্ছ,ে
ঃ নর্যিাতন,র্ধষন,বৃদ্ধি পাচ্ছে
ঃ সড়ক র্দুঘটনায় মৃতরে সংখ্যা বাড়ছে
ঃ যানযট বাড়ছে
ঃ বদ্যিুৎ,গ্যাস,পানি সংকট বাড়ছে
ঃ বশ্যোবৃত্তি বাড়ছে
ঃ মাদক, চোরাচালান বৃদ্ধি পাচ্ছ,ে
ঃ ধনী গরীবরে বষৈম্য বাড়ছে
- নব্যরাজাকারের সংখ্য বৃদ্ধি পচ্ছে ইত্যাদ,ি
নব্য রাজাকারদের সকল সম্পতি,সকলের একটি নির্দিষ্ট পরিমান সম্পদের অতিরিক্ত সম্পদ রাষ্ট্রীয় কোষাগারের মাধ্যমে দেশের সকল নাগরিকের ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে নিরাপদ ঘর ও স্বাস্থ্য সম্মত জীবন পাবে এরকম ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করতে সকল রাজনৈতিক দল আলোচনায় বসবে। নির্বাচন বা তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা কি হবে তা নিয়ে আলোচনার জন্য নয়।১০বছরের জন্য সর্বদলীয় সরকার গঠন করতে হবে। ০ - ১৮ বছর একটা জেনারেশনের সকল শিশুকে (ধনী গরীব সকল শিশু)সম পাঠক্রম সমখাবার সমপোষাক ভিন্ন ভিন্ন ধর্মীয় মুল্যবোধ শালীন সর্বত সুন্দর সংস্কৃতি আর ব্যাক্তির চেয়ে দল বড় দলের চেয়ে দেশ বড় দেশের জন্য জীবন দিতে পারবো,সকলের তিন মাস ছয় মাসের সামরিক প্রশিক্ষণ।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শৈল্পিক চুরি

লিখেছেন শেরজা তপন, ০১ লা জুন, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭


হুদিন ধরে ভেবেও বিষয়টা নিয়ে লিখব লিখব করে লিখা হচ্ছে না ভয়ে কিংবা সঙ্কোচে!
কিসের ভয়? নারীবাদী ব্লগারদের ভয়।
আর কিসের সঙ্কোচ? পাছে আমার এই রচনাটা গৃহিনী রমনীদের খাটো... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। কোথায় বেনজির ????????

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা জুন, ২০২৪ দুপুর ১২:০৫




গত ৪ মে সপরিবারে সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে পাড়ি দিয়েছেন সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ। সঙ্গে আছেন তার স্ত্রী ও তিন মেয়ে। গত ২৬ মে তার পরিবারের সকল স্থাবর সম্পদ... ...বাকিটুকু পড়ুন

‘নির্ঝর ও একটি হলুদ গোলাপ’ এর রিভিউ বা পাঠ প্রতিক্রিয়া

লিখেছেন নীল আকাশ, ০১ লা জুন, ২০২৪ দুপুর ১:৫৭



বেশ কিছুদিন ধরে একটানা থ্রিলার, হরর এবং নন ফিকশন জনরার বেশ কিছু বই পড়ার পরে হুট করেই এই বইটা পড়তে বসলাম। আব্দুস সাত্তার সজীব ভাইয়ের 'BOOKAHOLICS TIMES' থেকে এই বইটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগে বিতর্ক করার চেয়ে আড্ডা দেয়া উত্তম

লিখেছেন সাড়ে চুয়াত্তর, ০১ লা জুন, ২০২৪ রাত ১১:২৬

আসলে ব্লগে রাজনৈতিক, ধর্মীয় ইত্যাদি বিতর্কের চেয়ে স্রেফ আড্ডা দেয়া উত্তম। আড্ডার কারণে ব্লগারদের সাথে ব্লগারদের সৌহার্দ তৈরি হয়। সম্পর্ক সহজ না হলে আপনি আপনার মতবাদ কাউকে গেলাতে পারবেন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগে প্রাণ ফিরে এসেছে!

লিখেছেন সোনাগাজী, ০১ লা জুন, ২০২৪ রাত ১১:৩৪



ভেবেছিলাম রাজিবের অনুপস্হিতিতে সামু রক্তহীনতায় ভুগবে; যাক, ব্লগে অনেকের লেখা আসছে, ভালো ও ইন্টারেষ্টিং বিষয়ের উপর লেখা আসছে; পড়ে আনন্দ পাচ্ছি!

সবার আগে ব্লগার নীল আকাশকে ধন্যবাদ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×