somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ছেলেমানুষি ( সাভার )

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বারান্দার রেলিং ওপর একটা কাক বসে আছে । শুধু বসে আছে বললে ভুল হবে । তারস্বরে চেচিয়ে যাচ্ছে । পারভেজ সাহেব ভ্রূ কুঁচকে তাকালেন । আজ ছুটির দিন । সকাল সকাল চায়ের কাপ হাতে পত্রিকা নিয়ে বসেছিলেন বারান্দায় । কিন্তু এই কাকের জ্বালায় তো আর থাকা যাচ্ছে না । উঠে পড়লেন বারান্দা থেকে । শোবার ঘরে ঢুকে পত্রিকা ভাজ করে বিছানার উপরে রাখলেন । জরুরী একটা ব্যাপার তার মনে পড়েছে ।

সেলফোনটা নিয়ে খানিকক্ষণ টিপে খুঁজেপেতে তার ড্রাইভারকে ফোন করলেন । প্রায় সাতবারের চেষ্টাতে লাইন পাওয়া গেল । ওপাশ থেকে ঘুম জড়ানো কণ্ঠস্বরে আওয়াজ আসল ,

' হ্যালো স্লামালিকুম ! '

' ওয়ালাইকুম , ঘুমুচ্ছিলে নাকি মঞ্জু ? '

' কে বলেন ? '

' আমি পারভেজ । '

ওপাশ থেকে তড়িঘড়ি করে জবাব এলো, ' সরি স্যার , অনেক রাতে ঘুমাইছিলাম , তাই দেরী হয়ে গেল উঠতে । '

' ওকে নো প্রবলেম , তুমি আসো তাড়াতাড়ি । বের হতে হবে । '

' স্যার আমি ১০ মিনিটের মধ্যে আসতেছি । '


ফোন রেখে দিলেন পারভেজ সাহেব । আজ অনেক কাজ । তৈরী হওয়া দরকার । বের হওয়ার আগে গোসল করবেন , নাকি ফিরে এসে গোসল করবেন এটা নিয়ে ভাবলেন কিছুক্ষন । তারপর লুঙ্গি গামছা নিয়ে বাথরুমে ঢুকলেন । " তুমি কোন কাননের ফুল ____ " গুনগুন করতে গোসল করতে লাগলেন । মাঝখানে শাওয়ারের ছিদ্র গুলোর দিকে তাকিয়ে তার একটি ব্যাপার মনে হল । আচ্ছা , ওই ছিদ্র গুলো গোল না হয়ে চারকোনা হলেও কি পানি একই ভাবে পড়ত ? খানিক হকচকিয়ে গেলেন । অংকে তিনি কখনোই বিশেষ সুবিধার ছিলেন না । জ্যামিতিতে আরো খারাপ । গোল মানে বৃত্ত এইটুকু জানেন আর চারকোনা মানে স্কোয়ার । বৃত্ত বেশি জায়গা দখল করে , নাকি স্কোয়ার ? এইসব আজগুবি চিন্তায় যখন পানিতে ভেজা মাথা গরম হতে শুরু করেছে - তখনই বাথরুমের দরজায় নক । স্ত্রী ডাকছেন ।


পারভেজ সাহেব গা মুছে লুঙ্গি পড়ে বের হলেন । ড্রাইভার এসেছে । পারভেজ সাহেব স্ত্রীকে কাপড় বের করতে বললেন । তাঁর স্ত্রী অবাক হলেন । বিরক্তির স্বরে বললেন , " আজকে কোথায় যাচ্ছ ? ইমার এক বান্ধবীর জন্মদিন । আমি কিন্তু বিকালে থাকব না । তাড়াতাড়ি ফিরবে । '

' আচ্ছা সমস্যা নেই , তুমি যখন খুশি যেও । আমার দেরী হবে । খেয়ে ফিরব । '

পারভেজ সাহেবের স্ত্রী রাবেয়া আর কিছু জিজ্ঞাসা করলেন না । রান্নাঘরের দিকে চলে গেলেন ।

পারভেজ সাহেব বেছে বেছে সবচাইতে সাধারন দেখে কালো রঙ এর পাঞ্জাবিটি পড়লেন । তাঁর সব পাঞ্জাবিই অসাধারন । কারুকাজ খচিত । সাধারন সুতি পাওয়া খুব কঠিন । কিন্তু এমন দিনে কালো ছাড়া জমেনা । শোকের প্রতীক কালো । কিন্তু এই বিষয়ে পারভেজ সাহেবের ঘোরতর আপত্তি । কালো রঙ শোকের প্রতীক কেন হবে ? শোকের প্রতীক হওয়া উচিত রুপালি না হয় ধূসর । শোকে মানুষজন কাঁদে । অধিক শোকে পাথর হয়ে যায় । দুটার রং হল রুপালি আর ধূসর । এইসব প্রতীক গুলি কে বানায় ? বাংলা একাডেমি নাকি ? বাংলা একাডেমিতে তাঁর একজন বন্ধু আছে । ওর সাথে একদিন আলাপ করে দেখা দরকার ।

ডুপ্লেক্স বাড়ির নিচতলায় নেমে তিনি ড্রাইভার মঞ্জুকে দেখতে পেলেন । জড়সড় হয়ে বসেছিল । তাকে দেখেই লাফিয়ে উঠে একটা সালাম দিল । তিনি সালামের উত্তর দিলেন মাথা নাড়িয়ে । সবসময় সালামের জবাবে "ওয়ালাইকুম" বলতে হয়না । এতে নাকি ভার কমে যায় । তিনি ইশারায় মঞ্জুকে গাড়ি বের করতে বললেন । নতুন কেনা মেটালিক কালো রং এর টয়োটা ইয়ারিশ এ চড়ে তাঁর বেশ ফুর্তি ফুর্তি লাগতে শুরু করল । মঞ্জু মিনমিনে গলায় জিজ্ঞাসা করল , ' স্যার যাব কোথায় ? '

পারভেজ সাহেব হৃষ্টচিত্তে বললেন , ' সাভারের দিকে । রানা প্লাজা চেন ? ওখানে চল । '

মঞ্জু ঘাড় ঘুরিয়ে তাকাল । বলল , ' স্যার , ওখানে কেন ? কোনও কাজ আছে স্যার ওই দিকে ? '

' ওখানে কেন মানে ? দেশের খবর তো কিছুই রাখনা । রানা প্লাজা ধ্বসে পড়েছে জাননা ? ওখানে যাচ্ছি "ত্রান" কার্যে সহায়তা করতে । '

মঞ্জু শুকনো মুখে বলল , ' স্যার গ্যাস বেশি নাই , গ্যাস নিতে হবে । সামনের পাম্পে থামাব ? '

পারভেজ সাহেব জবাব দিলেন না । এই লোকটি তাকে এত ভয় পায় কেন কে জানে ! তিনি কি বাঘ না ভাল্লুক ? মালিক হয়েছেন দেখেই কি তাকে ভয় পেতে হবে নাকি ? তাছাড়া পারভেজ সাহেবের ধারণা তিনি অন্যান্য "মালিক" দের মত মোটেই মানবতা বিরোধী নয় । তাঁর প্রত্যেকটি কাজের লোককে তিনি প্রতি ঈদে একসেট করে কাপড় কিনে দেন । এরকমটা কি সবাই করে নাকি ? তবে তাঁর স্ত্রী আবার একটু শাসন করতে পছন্দ করেন । মিতা নামের নতুন পিচ্চিটিকে রাবেয়া নিয়ম করে মারধোর করেন । এই সেদিনও খুন্তি দিয়ে পিটিয়ে পিঠে ঘা করে দিলেন । তবে শাসনের দরকার আছে । পারভেজ সাহেব শাসনের পক্ষপাতী । কথায় আছে , "আদর করা তারই সাজে শাসন করে যে " । ইয়ারিশের ব্ল্যাক পলিশ করা জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে থাকতে থাকতে উদাস হয়ে গেলেন পারভেজ সাহেব । সেই উদাস ভাব থেকে কখন যে ঘুমিয়ে পড়লেন টের পেলেন না ।

ঘুম ভাঙল মঞ্জুর ডাকে । আমেজে তিনি আরামদায়ক সিটে প্রায় শুয়েই পড়েছিলেন । উঠে বসলেন । জানালা দিয়ে বাইরে তাকালেন । এরপরে তিনি যা দেখলেন সেটা তিনি জীবনেও ভুলবেন না । হাজার হাজার মানুষ । প্রায় রোমের কলসিয়ামের মত দেখতে একটা জায়গাকে ঘিরে গিজগিজ করছে । হাশরের ময়দানে উপস্থিত হয়ে পড়লেন নাকি সন্দেহ হল । এটাই তাহলে সাভার !

মঞ্জু গাড়ী পার্ক করার জায়গা পাচ্ছিল না । অনেক কষ্টে খুঁজে পেতে এক দোকানের সামনে পার্ক করা হল । পারভেজ সাহেব গাড়ী থেকে নামলেন । নামার সাথেই আগুন গরম রোদের হলকা ধক করে এসে লাগল । ভীড় ঠেলে এগুবেন কিনা চিন্তা করছেন , তখন দেখলেন একজন লুঙ্গি কাছা মারা এক লোক মঞ্জুকে দেখে এদিকে এগিয়ে আসছে । লোকটা মঞ্জুকে জিজ্ঞাসা করল , ' আরে মঞ্জু ভাই না ? গতরাইতে পৌছাইতে পারছিলেন ঠিকমত ? '

মঞ্জু শুকনো মুখে জবাব দিল , ' হ্যা পৌছাইছিলাম ঠিকঠাকই । আজ স্যারকে নিয়ে আসছি । '

লুঙ্গি কাছা মারা লোকটিকে স্যারের ব্যাপারে উৎসাহী দেখা গেল না বিশেষ । তবে স্যারের কথা শুনে সে ওখান থেকে একটু সরে গিয়ে একটা সিগারেট ধরাল ।

পারভেজ সাহেব ব্যাপার কিছুই বুঝলেন না । মঞ্জুকে জিজ্ঞাসা করলেন , ' তোমার পরিচিত নাকি ? '

ভয় পাওয়া গলায় মঞ্জু বলল , ' পরিচিত না স্যার । গতকাল আপনাকে বাসায় নামায় দিয়া এইখানে আসছিলাম কাজ করতে । তখন একসাথে কাজ করছিলাম । '

' তুমি গতকাল এইখানে এসেছিলে ? '

' জি স্যার , ওই জন্যই সকালে ঘুম ভাঙতে দেরি হইল । '

' আমাকে জানাওনি কেন ? '

' না মানে স্যার , আমি ভাবলাম আপনি এইখানে আইসা কি করবেন ___ তাই আর - '

' গর্দভ ! আমি কি করব মানে ? আমি করব নাতো কি তোমার মত লোকজনকে এইখানে দরকার ? দেখো খালি আমি কি করি । '

মঞ্জু মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকল । পারভেজ সাহেবের হঠাত করেই কোনও কারন ছাড়া রাগ উঠতে লাগল । বুঝতে পারছিলেন না কেন । কিন্তু রেগে যেতে লাগলেন । রেগে গেলে আবার তাঁর খুব ঘাম হয় । একে তো কাঠফাটা রোদ তাঁর উপর রাগ - তাঁর গা বেয়ে ঘামের স্রোত বইতে লাগল । রাগ কমানোর একটাই উপায় । ধূমপান । দুনিয়ায় সিগারেট নামক বস্তুটিই একমাত্র তাঁর রাগ কমাতে পারে । রাস্তার একধারে দাঁড়িয়ে একটা বেনসন ধরালেন । লম্বা একটা টান দিয়ে ভাবছেন কি করা যায় । সাথে বিশ হাজারের মত টাকা এনেছেন । কিন্তু কাকে দিবেন বুঝতে পারছেন না । এখানে টাকা সংগ্রহ করছে এরকম কাউকে তো দেখছেন না । সবাই হাতুড়ি - বাটাল নিয়ে ব্যাস্ত । এদিক ওদিক তাকাতে গিয়ে হঠাত এক জায়গায় চোখ আটকে গেল পারভেজ সাহেবের । মঞ্জু । হাতে লম্বামতন কাচি টাইপ কি একটা যন্ত্র নিয়ে এক জায়গায় চেপে ধরে টানাটানি করছে । ওর সাথে আরও কয়েকটা লোক । দেখে মনে হচ্ছে ওটা কোনও ধরনের কাটিং টুলস । বিরক্তিতে ভ্রূ কুচকালেন তিনি । ড্রাইভারটার পাখা অনেক বড় হয়ে গিয়েছে । তাঁকে না জানিয়েই সে এখন সাভারে চলে আসে , কাটিং টুলস নিয়ে লাফালাফি করে । পাখা এখনই কেটে না দিলে পরে পস্তাতে হবে ।

সিগারেট শেষ করে পারভেজ সাহেব মঞ্জুকে ডাক দিলেন । মঞ্জু প্রায় দৌড়ে আসল । পারভেজ সাহেব চিবিয়ে চিবিয়ে বললেন , ' তোমার তো এখানে ভালই চেনাজানা , তা সাহায্যের টাকা কোথাইয় দিতে হয় জানো ? '

' স্যার এইখানে কোনও টাকা নিতেছেনা । কেউ কেউ বোতলে কইরা অক্সিজেন আনে , কেউ আনে বিস্কুট - জুস । ভিতরে আটকা পড়া মানুষ টাকা দিয়া কি করব ? '

' টাকা দিয়ে কি করবে মানে ? ওদের তো এখন টাকাই দরকার । শোনও মঞ্জু , এইসব গার্মেন্টস ওয়ার্কার হল সব ছোটলোকের একশেষ । এদের টাকা দিবে , এরা ঠান্ডা । যাহোক , এখনকার মত তাহলে কি করা যায় ? '

' স্যার আপনি ওই পাশের দোকানটা থেইকা জুস আর বিস্কিট কিনা দিতে পারেন । এইগুলি কাজে লাগে । আমারে আগে বললে আমি আপনাকে অক্সিজেনের কথা জানাইতাম । এখন তো আর কিছু করার নাই । '

' তোমাকে আগে বললে মানে ? কথা সাবধানে বলবে । তোমাকে আমার আগে থেকে জানিয়ে কাজে নামতে হবে ? স্টুপিড ! '

মঞ্জু কিছু বলল না । মাথা নিচু করে থাকল ।

জুস-বিস্কুট কেনা হল । সেগুলি দিতে যাওয়ার সময় পারভেজ সাহেব মঞ্জুকে জিজ্ঞাসা করলেন , ' জিনিসগুলো যে আমিই দিচ্ছি এটা কি রেজিস্ট্রি করা হবে নাকি ?' মঞ্জু সদুত্তর দিতে পারলো না । পারভেজ সাহেব ক্ষেপে গেলেন । তিনি যে যে সাহায্য করছেন এটা যদি কেউ নাই জানে তাহলে সাহায্য করে লাভটা কি !

প্লাজা ক্রস করার সময় দেখলেন টিভি ক্যামেরার অনেক ভিড় । সেখানে কয়েকজন উদ্ধারকর্মী একজন আহত কে বের করেছে । তাঁকে ঘিরেই জটলা । ঠেলে সেখানে গেলেন তিনি কোনওমতে । ততক্ষনে পকেটের ক্যামেরাটা হাতে চলে এসেছে । শাটারে প্রেস করবেন এরকম সময় এক উদ্ধারকর্মীর হাত চলে আসল আহত মানুষটির মুখের ওপর । মেজাজটাই বিগড়ে গেল পারভেজ সাহেবের । উদ্ধারকর্মীকে চেচিয়ে বললেন , ' দেখছ না ছবি তুলছি ? হাতটা সরাও । '

তাঁকে সমর্থন দিলেন কোনও এক চ্যানেলের টিভি ক্যামেরাম্যান । বললেন , ' এই গুলি উদ্ধারের নামে যা শুরু করেছে না , ঠিকঠাক ছবিই তোলা যায় না । '

আরাম করে গোটাচারেক ছবি তুলে বেশ ভাল লাগল পারভেজ সাহেবের । ডিএসএলআর জিনিসটার প্রশংসা এতদিন তাঁর মেয়ের মুখে শুনে এসেছেন । আজ নিজ চোখে দেখলেন । অসাধারণ জিনিস । মাঝে মাঝে বাস্তবের চাইতে ছবিকেই আসল মনে হয় ।

ফেরার পথে একটা বিশ্রী ব্যাপার ঘটল । গাড়িতে উঠতে যাবেন হঠাত কোত্থেকে এক উটকো মহিলা এসে একটা মেয়ের ছবি দেখিয়ে তারস্বরে কাঁদা আরম্ভ করলেন । কোনমতেই সেই কান্না থামে না । পারভেজ সাহেব বিরক্ত হয়ে ১ হাজার টাকার একটি নোট ছুড়ে দিলেন মহিলার দিকে । তিনি যা ভেবেছিলেন তাই । টনিকের মত কাজ হল । মহিলার কান্না থেমে গেল । কিন্তু আশ্চর্য ব্যাপার মহিলা টাকা ছুয়েও দেখল না । শূন্য চোখে একবার তাঁর দিকে তাকিয়ে হঠাত করেই থু করে একদলা থুতু ফেলল । তারপর চলে গেল সেখান থেকে । পারভেজ সাহেব হা করে তাকিয়ে থাকলেন ।




সেই রাতে হঠাত করেই ঘুম ভেঙ্গে গেল পারভেজ সাহেবের । হাতড়ে মোবাইল বের করে দেখলেন রাত ২টা । প্রচন্ড প্রস্রাবের চাপ পেটে । বাথরুমে যাওয়া দরকার । তিনি আস্তে করে খাট থেকে নেমে বাথরুমের দিকে পা বাড়ালেন । লাইট অন করে বাথরুমে ঢুকলেন । কমোডে বসে প্রসাব করে হাতমুখ ধুতে বেসিনে এলেন । আয়না দিয়ে তাকিয়ে হঠাত করে চমকে উঠলেন তিনি । গালে লেপ্টে আছে একদলা থুতু ! হাত দিয়ে চোখ রগড়ে আবার তাকালেন আয়নায় । নাহ । কোনও থুতু নেই । মাঝে মাঝে যা ছেলেমানুষি ব্যাপার কল্পনাতে দেখেন না ! তবে পারভেজ সাহেব চোখ রগড়ানোর আগে হাত ধুতে ভুলে গিয়েছিলেন ।
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমি ভালো আছি

লিখেছেন জানা, ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৯



প্রিয় ব্লগার,

আপনাদের সবাইকে জানাই অশেষ কৃতঞ্গতা, শুভেচ্ছা এবং আন্তরিক ভালোবাসা। আপনাদের সবার দোয়া, সহমর্মিতা এবং ভালোবাসা সবসময়ই আমাকে কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে শক্তি এবং সাহস যুগিয়েছে। আমি সবসময়ই অনুভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইউরোপের বিভিন্ন দেশে আমার ড্রোন ছবি।

লিখেছেন হাশেম, ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩

বৃহত্তর প্যারিস তুষারপাত।

ফ্রান্সের তুলুজ শহরে বাংলাদেশের প্রথম স্থায়ী শহীদ মিনার।

হ্যাসল্ট, বেলজিয়াম।

ভূমধ্যসাগর তীরবর্তী ফ্রান্সের ফ্রিওল আইল্যান্ড।


রোডেসিয়াম এম রেইন, জার্মানি।

... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতার সুফল কতটুকু পাচ্ছে সাধারণ মানুষ

লিখেছেন এম ডি মুসা, ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:২৮

(১) আমলা /সরকারের কর্মকর্তা, কর্মচারীর সন্তানদের জন্য আলাদা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করার প্রস্তাব হতাশাজনক। মুক্তিযুদ্ধের ১৯৭১ সালের রক্ত দেওয়া দেশের এমন কিছু কখনো আশা কি করছে? বঙ্গবন্ধু এমন কিছু কি আশা... ...বাকিটুকু পড়ুন

এলজিবিটি নিয়ে আমার অবস্থান কী!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১০ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:১৫

অনেকেই আমাকে ট্রান্স জেন্ডার ইস্যু নিয়ে কথা বলতে অনুরোধ করেছেন। এ বিষয়ে একজন সাধারণ মানুষের ভূমিকা কী হওয়া উচিত- সে বিষয়ে মতামত চেয়েছেন। কারণ আমি মধ্যপন্থার মতামত দিয়ে থাকি। এ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুসলমানদের বিভিন্ন রকম ফতোয়া দিতেছে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১০ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩


আপন খালাতো, মামাতো, চাচাতো, ফুফাতো বোনের বা ছেলের, মেয়েকে বিবাহ করা যায়, এ সম্পর্কে আমি জানতে ইউটিউবে সার্চ দিলাম, দেখলাম শায়খ আব্দুল্লাহ, তারপর এই মামুনুল হক ( জেল থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×