বিশ্বজুড়ে নিউক্লিয়ার ক্ষেপ্রনাস্র
আমেরিকা, পৃথিবীর সবচেয়ে বড় পারমাণবিক শক্তিধারী দাবি করে যে তাদের কাছে যে পরিমান ক্ষেপ্রনাস্র আছে তা প্রকাশ্য। অবশ্য তা কতটা বিশ্বাস যোগ্য তা বলা মুশকিল। দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের পর থেকে কিছু দেশ বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত তাদের সামরিক শক্তি বাড়াতে শুরু করে। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছিল পারমাণবিক বোমা। কেননা, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপান এই পারমাণবিক ক্ষমতার কারনে নতি স্বীকার করে, যা হিরোশিমা ও নাগাসাকির মত শহরকে নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছিল প্রায়।
এখন এটা বলা বাহুল্য যে একটা দেশ যখন পারমাণবিক ক্ষমতার অধিকারি হবে তা তাদের সকল দিক দিয়ে উপরে তুলে রাখবে। তা ছাড়া প্রযুক্তির প্রসার বিশেষ করে স্যাটেলাইট স্থাপন, চাঁদে যাওয়ার ব্যপারটা সোভিয়েত আর আমেরকা অনেকটা প্রতিযোগিতার মত করেছে। তবে কিছু তথ্য জানা যায় যে মার্কিন, সোভিয়েত আরও কিছু দেশ যারা পারমাণবিক ক্ষমতার প্রসার করেছিল। তবে সাম্প্রতিক সময়ে এই মেসাইলের সংখ্যা নাকি কমানো হয়েছে। সকল দেশের পক্ষ থেকেই । আমরা জানি না বিশ্বের এই শক্তিধর দেশগুল কতটা সত্য কথা বলছে আমাদের। তবে কিছু দাবি করা তথ্য দেখে দেয়া যাক ঃ
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রঃ
১৯৪৫ সালে তাদের যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ক্ষেপ্রনাস্র ছিল ২১৫০ টি। এখন তাদের সংরক্ষিত ক্ষেপ্রনাস্রের সংখ্যা ৫৫০০
সোভিয়েত ইউনিয়ন ( বর্তমান রাশিয়া) ঃ
১৯৪৯ সালে তাদের যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ক্ষেপ্রনাস্র ছিল ১৮০০ টি। এখন তাদের সংরক্ষিত ক্ষেপ্রনাস্রের সংখ্যা ৬৭০০।
ফ্রান্সঃ
১৯৬০ সালে তাদের যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ক্ষেপ্রনাস্র ছিল ২৯০ টি। এখন তাদের সংরক্ষিত ক্ষেপ্রনাস্রের সংখ্যা ১০টি। (লুল)
ব্রিটেনঃ
১৯৫২ সালে তাদের যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ক্ষেপ্রনাস্র ছিল ১৬০ টি। এখন তাদের সংরক্ষিত ক্ষেপ্রনাস্রের সংখ্যা ৬৫টি।
চীনঃ
১৯৬৪ সালে তাদের যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ক্ষেপ্রনাস্র ছিল ২৫০টি।
পাকিস্তানঃ
ভারতের পারমাণবিক শক্তিবর্ধনের পর পাকিস্তান সরকার তাদের শক্তি বাড়ানোর দিকে মনযোগ দেয়। ১৯৯৪ সালে তাদের যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ক্ষেপ্রনাস্র ছিল ১০০-১২০ টি।
ভারতঃ
১৯৭৪ সালে তাদের যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ক্ষেপ্রনাস্র ছিল ৯০-১২০ টি।
ইস্রাইলঃ
বর্তমানে তাদের যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ক্ষেপ্রনাস্র আছে ৮০ টি।
উত্তর কোরিয়া ঃ
এখন তাদের সংরক্ষিত ক্ষেপ্রনাস্রের সংখ্যা ৬-৮ টি।
রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৯৯১ সালে পৃথিবীতে প্রায় ৬০,০০০ পারমাণবিক ক্ষেপ্রনাস্র ছিল। যা বর্তমানে, ১৭২৭০ ( জানুয়ারী ২০১৩)
উল্লেখ যে এটা শুধু মাত্র Stockholm International Peace Research Institute (SIPRI) এর রিপোর্ট থেকে পাওয়া তথ্য। আমরা সবাই জানি এর সত্যতা কতটা।
যে ভ্রমণটি ইতিহাস হয়ে আছে
ঘটনাটি বেশ পুরনো। কোরিয়া থেকে পড়াশুনা শেষ করে দেশে ফিরেছি খুব বেশী দিন হয়নি! আমি অবিবাহিত থেকে উজ্জীবিত (বিবাহিত) হয়েছি সবে, দেশে থিতু হবার চেষ্টা করছি। হঠাৎ মুঠোফোনটা বেশ কিছুক্ষণ... ...বাকিটুকু পড়ুন
আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
প্রথমত বলে দেই, না আমি তার ভক্ত, না ফলোয়ার, না মুরিদ, না হেটার। দেশি ফুড রিভিউয়ারদের ঘোড়ার আন্ডা রিভিউ দেখতে ভাল লাগেনা। তারপরে যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন
মসজিদ না কী মার্কেট!
চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷
আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন
আকুতি
দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন
স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু
২-১ : আলিফ-লাম-মীম
আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন