somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ঢাকা হতে পারে তিলোত্তমা

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:১৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমরা আদর করে ডাকি তিলোত্তমা ঢাকা । কিন্তু ঢাকা মোটেই তিলোত্তমা নয় । গরীব দেশের রাজধানী , তার উপর আবার মেগাসিটি । আমাদের গ্যাসের অভাব, পানির অভাব, অভাব বিদ্যূতের । আসলে সব কিছুরই অভাব ।তবে প্রকৃতি একে বুক ভরে দিয়েছে । সমতল উর্বর ভূমি । চারপাশে বুড়িগংগা, শীতলক্ষা, তুরাগ বড় আদরে নিবিড় ভাবে জড়িয়ে আছে । একসময় এর ভেতরে শিরার মত ছড়িয়ে ছিল ষাটেরও বেশি খাল । এখনো টিকে আছে ছাব্বিশটি ।এত সুন্দর প্রকৃতির স্নেহধন্য নগর দুনিয়ায় খুব বেশি নেই । এর মৃত্তিকা যেন পরশ পাথরে ছোঁয়া । যত্নে-অযত্নে বেড়ে উঠে এর বৃক্ষরাজি । পত্র পল্লবে নিজেই রূপসী সেজে বড় মনকাড়া করে রূপের পরশ বোলায় চারপাশে । ইংলিশ রোড বরাবর পূর্ব পশ্চিমে একটি রেখা কল্পনা করে এর উত্তর পাশের সবুজ বেষ্টনীগুলো লক্ষ্য করি । পুর্ব দিকে বলধা গার্ডেন, মাঝে বংগভবন ও এর সম্মুখভাগ, ওসমানী উদ্যান । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরো এলাকায় নানাবিধ গাছ-গাছালীর সমাহার, মাঝের রাজপথে বেশ কিছু সুবিশাল প্রাচীণ বৃক্ষ ।

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার হয়ে গাছ পালায় ঘেরা রাজপথ গিয়ে মিশেছে কাছেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সীমানার কাছে । সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের পর শুরু রমনা পার্ক । পলাশীর কাছে প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রমনা পার্ক ও এর সংলগ্ন কাকরাইল বেইলী রোড মন্ত্রীপাড়া পর্যন্ত ঢাকার একটানা বৃহৎ সবুজ বেস্টনী । মাঝ বরাবর এর কিছুটা উত্তরে গেলে সোনারগাঁ হোটেলের সামনে ডিসিসির একটি পার্ক, এতেও সামান্য গাছ পালা আছে । পান্থপথ শেষে পশ্চিমে এলে শুরু ধানমন্ডি আবাসিক এলাকা । লেকের জল আর বৃক্ষরাজির অপরূপ মিলনমেলা । আবাসিক এলাকার প্রশস্ত রাস্তাঘাটেও যথেষ্ট গাছ পালার দেখা মেলে ।ধানমন্ডির উত্তরে লালমাটিয়াতেও ইতি উতি দেখা মিলবে অল্প সল্প সবুজের । কিন্তু এর উত্তরে পুরো মোহাম্মদপুর , শ্যামলী , রিংরোডের বাইরে মোহাম্মদপুরের বর্ধিতাংশ ; ধানমন্ডির পশ্চিমে রায়েরবাজার, জিগাতলা প্রায় টেকো বুড়োর মত, গাছ গাছালী যা আছে তা মাইল পোষ্টের মত দূরে দূরে । মানিক মিয়া এভিন্যু থেকে শুরু করে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকা , চন্দ্রিমা উদ্যান, আশে পাশের রাজপথ সমূহ- বিজয় স্মরনীর পূর্ব প্রান্ত পর্যন্ত দৃষ্টিনন্দন গাছ গাছালীতে আচ্ছাদিত । পুরাতন বিমান বন্দর সড়কে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের কাছ থেকেই শুরু, এরপর উত্তরে বিমান বাহিনী এবং বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের আবাসিক এলাকা হয়ে ঢাকা সেনানিবাস , মহাখালী ও বনানী ডিওএইচএস এলাকায় যথেষ্ট নয়নাভিরাম সবুজ বৃক্ষাদির সমাহার । ঢাকার উত্তর পশ্চিম দিকে বিশাল সবুজ এলাকা এর মিরপুর চিড়িয়াখানা ও বোটানিক্যাল গার্ডেন ঘিরে । সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল এলাকার সামনে পেছনে মধ্যবর্তী রাস্তায় বেশ কিছু সবুজ বৃক্ষরাজির দেখা পাওয়া যায় ।

পান্থপথের উত্তরে রাজাবাজার, ইন্দিরা রোড, শুক্রাবাদ, তেজতুরিবাজার, তেজকুনিপারা, নাখালপাড়া, আরজতপাড়া, মহাখালী, পান্থপথের দক্ষিনে কলাবাগান, কাঠালবাগান, এলিফ্যান্ট রোড, সেন্ট্রাল রোড, ক্রিসেন্ট রোড ইত্যাদি এলাকার গাছপালা যেন ড্রয়িং রুমে রাখা একুরিয়ামের মাছ । এদিকে আরো আছে মগবাজার, ইস্কাটন, মৌচাক এলাকা- একই অবস্থা এসবেরও । খিলগাও, শাহজাহানপুরে কিছু গাছপালা থাকলেও গোড়ান, বাসাবো, মাদারটেকের অবস্থা রাজাবাজার তেজতুরিবাজারের মত, একই অবস্থা মিরপুর অঞ্চলের কল্যানপুর, পাইকপাড়া, শেওড়াপাড়া, তালতলা, মনিপুর, কাফরুলের । আরো আছে বাড্ডা, রামপুরা, কালাচাঁদপুর ইত্যাদি এলাকা । তবে রাজউকের অভিজাত আবাসিক এলাকা গুলশান , বনানী, বারিধারার অবস্থা এক্ষেত্রে যথেষ্ট ভাল । কিন্তু প্রাইভেট আবাসিক এলাকা সমূহ, যেমন পল্লবী ২য় পর্ব, বনশ্রির অবস্থা খুবই নাজুক-পরিকল্পিত এসব আবাসিক এলাকায় বাসস্থান নির্মান ও যাতায়াতের পরিকল্পনা দৃশ্যমান, সবুজায়ন সেখানে অনুপস্থিত ।
তারপরও বিদ্যমান সবুজ বৃক্ষরাজি যথাযথ সংরক্ষন করা হলে, বিশেষত গাছ কাটা বন্ধ রাখলে অবস্থার ক্রমোন্নতির আশা করা যায় । বিগত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে ঢাকার সৌন্দর্য বর্ধনে ডিসিসির উদ্যোগ লক্ষ্য করার মত । রাজপথগুলোর সম্ভাব্য প্রশস্তকরন, উন্নত মানের নির্মান সামগ্রী ব্যবহার করে সুদৃশ্য ফুটপাত নির্মান, সড়ক বিভাজক ও সড়ক দ্বীপ নির্মান, এসবে গাছ গাছালী রোপন ও পরিচর্যার বিষয়ে প্রতিষ্ঠানটি বেশ তৎপর । চমৎকার কিছু ল্যান্ডস্কেপ চোখ জুড়ায় । মানিক মিয়া এভিন্যূর পূর্ব প্রান্তে, সায়েন্স ল্যাবোরেটরীর সামনে, বিজয় স্মরনীর উত্তর পাশে ল্যান্ডস্কেপগুলো নজর কাড়ে ।

উপরে বর্ণিত সবুজ বেষ্টনী সমূহ, পার্ক ও লেক, বিদ্যমান সড়ক নেটওয়ার্ক ও সুদৃশ্য ফুটপাত সমুহ, সড়ক বিভাজক ও দ্বীপের সবুজ বৃক্ষরাজি ঢাকাকে তিলোত্তমা করার উল্লেখযোগ্য উপাদান নিঃসন্দেহে । তবে কিছু বিষয়ের চিত্র বেশ হতাশাজনক । দুটি বিষয় উল্লেখ করতে চাই । প্রথমতঃ ফুটপাত, বিপুল ব্যয়ে এগুলো কেন সুদৃশ্য করে নির্মান করা হয়েছে, পথচারী চলাচলের জন্যতো ? কিন্তু এতে পথচারী চলাচলের সুযোগ নেই । ফুটপাতগুলো দখল করে আছে নানাবিধ অস্থায়ী দোকানপাট, মোটর সাইকেল ,গাড়ির গ্যারেজ ইত্যাদি । এতে আবার সাইকেল মোটর সাইকেলের অবাধ যাতায়াত । পথচারীরা ফুটপাতে বড় অসহায় । এদিকটিতে যতটানা আইনি তারচেয়ে বেশি দরকার নাগরিক সচেনতা । তবে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী ডিসিসি, পুলিশ এবং ট্রাফিক নিয়ন্ত্রন বিভাগেরও ফুটপাতসমূহ কার্য্যকর রাখায় আরো তৎপর ভূমিকা পালন করা প্রয়োজন ।

দ্বিতীয়ত : পরিবেশ নোংরা করা আমাদের অভ্যাস । সেদিন লক্ষ্য করলাম বিজয় স্মরনীর পূর্ব পাশের চমৎকার সবুজ ঘাসাচ্ছাদিত সড়ক দ্বীপে দুজন লুঙ্গিপরা বন্ধু বসে আয়েশ করে আখ খাচ্ছে । ছোবাগুলো এদিক সেদিক ছুঁড়ে ফেলছে । ওদের পাশেই কয়েক যুবক মিলে জম্পেশ আড্ডা দিচ্ছে । বাদামের খোসা ছাড়িয়ে ছাড়িয়ে খাচ্ছে । খোসা যথারীতি ফেলছে ঘাসের উপর । এ কাজগুলো ওরা করছে অত্যন্ত স্বচ্ছন্দে । কাজটি ঠিক হচ্ছেনা এমন ভাব ভংগি বা কোন অপরাধ বোধের বিন্দুমাত্র লক্ষণ দেখা যায়নি । প্রতিটি পার্কে , বাগানে, লেকের পাড়ে ভ্রাম্যমান বাদাম বুট, ঝাল মুড়ি, চানাচুর, আইস্ক্রীম ইত্যাদির পসরা তো বসছেই । পার্কের গেটের কাছেইনা , ভেতরেও ঢুকে পড়ছে । মানুষজন পার্কের বেঞ্চিতে, লেক বা পুকুর জলাশয়ের পাশে বসে অথবা হেঁটে হেঁটেও খাচ্ছে বাদাম, ঝালমুড়ি, আইস্ক্রীম । বাদামের খোসা, আইসক্রীমের কাগজের আবরন, ঝালমুড়ির কাগজের ঠোঙ্গা ফেলছে পানিতে, পথে প্রান্তরে, সুন্দর ঘাস ঢাকা মাঠে যথেচ্ছা । তাই রাস্তা ঘাট, পার্ক, ফুটপাত, জলাশয় সর্বত্র ছেঁড়া রংবেরঙ্গের কাগজ, ঠোঙ্গা, পানি বা কোল্ড ড্রিন্কের খালি পেট বোতল , ক্যান, নানা রঙের পলিথিনের ছড়াছড়ি । যা নিতান্তই দৃষ্টিকটু । একি শুধু নাগরিক বদভ্যাসের কারনেই হচ্ছে ? অবশ্যই নয় । বিভিন্ন পাবলিক প্লেসে, পার্কে, লেকের পাড়ের কাছাকাছি আছেকি ময়লা বা উচ্ছিষ্ট ফেলার কোন ব্যবস্থা বা ডাস্টবিন ? নেই । ডিসিসির ব্যবস্থাপনায় এলাকা বা ওয়ার্ড ভিত্তিক কিছু বিশালাকার ডাস্টবিন আছে, যাতে এলাকার হোটেল দোকানপাট এবং বাসাবাড়ির জমানো আবর্জনা ফেলা হয় । কিন্তু একটি পরিচ্ছন্ন নগরীর জন্য প্রয়োজনীয় বর্জ ব্যবস্থাপনার ধারনাই ঢাকায় বিকাশ লাভ করেনি । প্রতিটি পাবলিক প্লেসে, রাস্তা ঘাটের বিভিন্ন পয়েন্টে, পার্কে, লেকে পর্যাপ্ত সংখ্যক ডাস্টবিন ও এর মাধ্যমে বর্জ সংগ্রহ ও ব্যবস্থাপনা কার্যক্রমের আশু সূচনা প্রয়োজন । ছোট বা মাঝারি বক্স আকৃ্তির থেফটপ্রূফ ডাস্টবিনের ব্যবস্থা করা যেতে পারে । সার্বিক ভাবে এ কাজটি করা একক ভাবে করা ডিসিসির পক্ষে সম্ভব না হলেও সমস্যা নেই । সরকারি বেসরকারি আন্তকর্তৃপক্ষীয় সমঝোতা বা প্রয়োজনে আন্তমন্ত্রনালয়ের গৃহীত সিদ্ধান্তের মাধ্যমে এটির বাস্তবায়ন সম্ভব । যেমন, ডিসিসি নিয়ন্ত্রিত স্থাপনা, পার্ক, মার্কেট ইত্যাদিতে ডিসিসি নিজে ব্যবস্থা করতে পারে । বিভিন্ন সরকারি, আধা সরকারি বা স্বায়ত্বশাষিত সংস্থার অফিস বা অফিসার-কর্মচারীদের আবাসিক এলাকার ভেতর বাইরে নিজস্ব উদ্যোগ ও ব্যয়ে ডাস্টবিন স্থাপন ও নির্দিষ্ট সময়ে ময়লা ডিসিসির বড় নিকটবর্তী ডাস্টবিনে স্থানান্তরকরন এই কার্যক্রমের আওতাভূক্ত থাকতে পারে । একই বিষয় প্রজোয্য হতে পারে বেসরকারী সংস্থা, স্কুল ,কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, শপিং মল ইত্যাদিতে ।

এক্ষেত্রে মূল প্রকল্প হবে যেহেতু ডিসিসির, সেজন্য বিভিন্ন সংস্থা/প্রতিষ্ঠানকে ডিসিসিই প্রয়োজনীয় কারিগরি পরামর্শ, ডাস্টবিনের নক্সা ইত্যাদি সরবরাহ করতে পারে । এরই সাথে ডিসিসির বিদ্যমান বৃহৎ ডাস্টবিনের আধুনিকায়ন ও সংখ্যা বৃদ্ধি করার প্রয়োজন হবে । বিষয়টি মোটেই জটিল কিংবা কঠিন কিছু নয় । প্রয়োজন সদিচ্ছা আর উদ্যোগ । এর মাধ্যমেই আমরা শুনতে পারি একটি সত্যিকার তিলোত্তমা ঢাকার পদধ্বনি । সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয় অথবা ডিসিসির উদ্যোগের অপেক্ষায় থাকলাম আমরা ।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার মায়ের চৌহদ্দি

লিখেছেন শাওন আহমাদ, ১২ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩৫



আমার মা ভীষণ রকমের বকবকিয়ে ছিলেন। কারণে-অকারণে অনেক কথা বলতেন। যেন মন খুলে কথা বলতে পারলেই তিনি প্রাণে বাঁচতেন। অবশ্য কথা বলার জন্য যুতসই কারণও ছিল ঢের। কে খায়নি,... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছেলেবেলার অকৃত্রিম বন্ধু

লিখেছেন ঢাবিয়ান, ১২ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৯

খুব ছোটবেলার এক বন্ধুর গল্প বলি আজ। শৈশবে তার সাথে আছে দুর্দান্ত সব স্মৃতি। বন্ধু খুবই ডানপিটে ধরনের ছিল। মফস্বল শহরে থাকতো। বাবার চাকুরির সুবাদে সেই শহরে ছিলাম... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দেশ ও জাতি সম্পর্কে আমাদের ১ জন ব্যুরোক্রেটের ধারণা!

লিখেছেন সোনাগাজী, ১২ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৭



নীচে, আমাদের দেশ ও জাতি সম্পর্কে আমাদের ১ জন ব্যুরোক্রেটের ধারণাকে ( পেশগত দক্ষতা ও আভিজ্ঞতার সারমর্ম ) আমি হুবহু তুলে দিচ্ছি। পড়ে ইহার উপর মন্তব্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

মোজো ইদানীং কম পাওয়া যাচ্ছে কেন?

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ১২ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৩৭


শুনলাম বাজারে নাকি বয়কটিদের প্রিয় মোজোর সাপ্লাই কমে গেছে! কিন্তু কেন? যে হারে আল্লামা পিনাকী ভাট ভাঁওতাবাজিদেরকে টাকা দিয়ে 'কোকের বিকল্প'-এর নামে 'অখাদ্য' খাওয়ানো হচ্ছিলো, আর কোককেই বয়কটের ডাক... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিউ ইয়র্কের পথে.... ১

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১২ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৮

আজ (১০ মে ২০২৪) রাত দুইটা দশ মিনিটে নিউ ইয়র্কের পথে আমাদের যাত্রা শুরু হবার কথা। এর আগেও পশ্চিমের দেশ আমেরিকা ও কানাডায় গিয়েছি, কিন্তু সে দু’বারে গিয়েছিলাম যথারীতি পশ্চিমের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×