somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ভোটের রাজনীতিতে বেগম খালেদা জিয়া : তারেক জিয়াকে রাজনীতিতে পুনর্বাসনের উদ্যোগ

২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মায়ের মন বড়ই অবুঝ। কোনো যুক্তিতর্ক সত্য মিথ্যার ধার ধারে না। সন্তান স্নেহে পাগলপারা। তার বাস্তব অবস্থান যাই হোক না কেন। তিনি দেশ ও রাষ্ট্রের জন্য যতোটাই গুরুত্বপূর্ণ হোন না কেন সন্তানের প্রশ্নে সবকিছুই তুচ্ছ। সবকিছুই গৌণ। সেজন্যই হয়তো ‘চোরের মায়ের বড় গলা’ সব সময় থাকে সোচ্চার। মায়ের অকুণ্ঠ সমর্থন পেয়ে চোরেরা কি এক সময় ডাকাত হয়ে উঠতে পারে? সে প্রশ্ন এখন দেশজুড়ে আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। কারণ, তারেক জিয়াকে রাজনীতিতে পুনর্বাসনের উদ্যোগ শুরু হয়ে গেছে। ক’দিন আগেই ঢাকায় তারেক রহমানের ৪৮তম জন্মবার্ষিকীতে ছাত্রদলের এক সমাবেশে বিএনপি চেয়ারপারসন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া তার এই গুণধর পুত্র সম্পর্কে বললেন, তারেক রহমান কোনো দুর্নীতির সাথে জড়িত ছিলেন না। সে সৎ জীবন যাপন করেছে। তার তেমন কোনো সম্পদও নেই। সম্পদের প্রয়োজনও ছিল না। তার বিরুদ্ধে চক্রান্তকারীরা পরিকল্পিতভাবে সম্পূর্ণ মিথ্যা অপপ্রচার চালিয়েছে। খালেদা জিয়ার এই সনদ পেলে আর কি কিছু লাগে? যে দেশে ইউনিয়ন পরিষদের অর্ধ শিক্ষিত চেয়ারম্যানরা ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, পিএইচডিধারীদের চারিত্রিক সনদ দেয়। সেখানে দেশের দু’দুবারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার এমন সনদপত্র পেলে আর কোনো কিছুরই প্রয়োজন পড়ে না। সুতরাং, আম্মা হুজুরের আশীর্বাদ নিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে আবার পুনর্বাসিত হচ্ছেন আলী বাবা ও ৪০ চোর খ্যাত হাওয়া ভবনের প্রাণপুরুষ তারেক জিয়া।
খালেদা জিয়ার এই সার্টিফিকেটের দু’দিনের মাথায় নতুন খবর বেরুলো খবরের কাগজে। খালেদা জিয়ার গুণধর দ্বিতীয় পুত্র আরাফাত রহমান কোকোর সিঙ্গাপুরে পাচার করা সাড়ে ১৩ কোটি টাকা দেশে ফিরিয়ে এনেছে দুর্নীতি দমন কমিশনÑ দুদক। এটি সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ছোট ছেলে কোকোর পাচার করা অর্থের একটি অংশ মাত্র। অর্থের পরিমাণ ২০ লাখ ৪১ হাজার সিঙ্গাপুরি ডলার, স্থানীয় মুদ্রায় প্রায় সাড়ে ১৩ কোটি টাকার সমান। সিঙ্গাপুরে ওই অর্থ পাচার করা হয়েছিল। এই অর্থ এখন সোনালী ব্যাংকে দু’দকের একাউন্টে জমা হয়েছে। দুদক চেয়ারম্যান গোলাম রহমান সাংবাদিকদের এই তথ্য জানিয়ে বলেন, দুদকের উদ্যোগে পাচার করা অর্থ ফেরত আনার ঘটনা এটাই প্রথম। ফেরত আসা ওই অর্থ দুর্নীতিবিরোধী অভিযান ও এ সংক্রান্ত অন্যান্য কাজে ব্যয় করা হবে।
বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে ২০০৪ থেকে ২০০৬ সময়কালে কোকো অবৈধভাবে সিঙ্গাপুরের ইউনাইটেড ওভারসিজ ব্যাংকে ২০ লাখ ৪১ হাজার সিঙ্গাপুরি ডলার ও ৯ লাখ ৩৬ হাজার মার্কিন ডলার পাচার করেনÑ বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ২০ কোটি টাকা।
এদিকে ‘তারেক রহমান কোনো ধরনের দুর্নীতিতে জড়িত ছিল না’ খালেদা জিয়ার এমন বক্তব্যকে ‘কৌতুক’ বলে অভিহিত করেছেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টাম-লীর সদস্য ও দপ্তরবিহীন মন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। ‘তারা (তারেক ও কোকো) সৎ হলে বাংলাদেশে অসৎ কে?’ এমন প্রশ্ন রাখেন সুরঞ্জিত। ২১ নভেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত এ প্রশ্ন তুলে বলেন, দেশের সম্পদ ও অর্থ পাচার করে অভিযুক্ত হলে, এফবিআই তাদের দোষী সাব্যস্ত করলে, এটা যদি সততা হয়, তাহলে তারা সৎ। খালেদা জিয়ার কাছে প্রশ্ন রেখে সুরঞ্জিত বলেন, ‘কোকো-১ থেকে কোকো-১০ আছে, এগুলো তাহলে কার? দয়া করে বলেন। ড্যান্ডি ডায়িং করে হাজার হাজার কোটি টাকা নিয়ে গেলেন। আর যদি টাকাই না থাকে, তাহলে তারেক জিয়া কীভাবে বিদেশে বিলাসী জীবনযাপন করছেন?’ তারেক জিয়ার বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলার শুনানী চলতি মাসেই ২৯ নভেম্বর আবার ডেট পড়েছে।
খালেদা জিয়ার দুই গুণধর পুত্রকে নতুন করে সার্টিফিকেট দেওয়ার অর্থই হচ্ছে রাজনীতিতে আবার তাদের পুনর্বাসনÑ বিশেষ করে তারেক জিয়াকে নতুন মর্যাদায় রাজনীতিতে ফিরিয়ে আনা। খালেদা জিয়ার এই তৎপরতায় আবার তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে বিএনপি। ২১ নভেম্বর এ নিয়ে সরগরম হয়ে ওঠে জাতীয় সংসদের অধিবেশন কক্ষ। খালেদা জিয়া এবং তার দুই ছেলে তারেক রহমান ও আরাফাত রহমান কোকোর বিরুদ্ধে সমালোচনার ঝড় তুলে সংসদ সদস্যরা বলেন, দেশের ১৬ কোটি মানুষ বিশ্বাস করে দেশের মহাদুর্নীতিবাজ ও মহাচোর হচ্ছেন তারেক রহমান। তাকে দেশে পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র চলছে। এর বিরুদ্ধে দেশবাসীকে সোচ্চার হতে হবে। সরকার দলীয় ১১ সংসদ সদস্য এ প্রসঙ্গে প্রায় এক ঘণ্টা বক্তব্য রাখেন। আওয়ামী লীগ উপদেষ্টাম-লীর সদস্য তোফায়েল আহমেদ বলেন, খালেদা জিয়া বলেছেন তার ছেলে তারেক রহমান সৎ ও ভালো। খুবই ভালো ছেলে। এজন্য যখন ভোলায় যাই তখন কোকো-১, কোকো-২ থেকে কোকো-১০ পর্যন্ত দেখতে পাই। এছাড়া ড্যান্ডি ডাইং নামের প্রতিষ্ঠান আছে। ছেঁড়া গেঞ্জি-ভাঙা স্যুটকেস থেকে এগুলো কীভাবে বের হলো? শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেন, খালেদা জিয়া চরম মিথ্যাচার করছেন। যার ছেলে টাকা পাচার করে, তারা কীভাবে দেশের চেহারা পাল্টাবেন। দুর্নীতি দমন কমিশন আরাফাত রহমান কোকোর পাচারকৃত সাড়ে ১৩ কোটি টাকা ফিরিয়ে এনেছে। একটি কোম্পানি থেকে ঘুষ দেওয়া বাবদ এই টাকা পাঠানো হয়েছিল। খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, আগে নিজের ঘর সামলান পরে অন্যের সমালোচনা করুন। সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেন, খালেদা জিয়া বলেছেন, তারেক ও কোকো সৎ লোক, তাদের কোনো সম্পদ নেই। তবে তিনি দেশের চেহারা পাল্টে দিতে না পারলেও নিজের চেহারা প্লাস্টিক সার্জারি করে পাল্টাতে পারবেন। তিনি অতীতেও ক্ষমতায় থেকে খুনের মাধ্যমে, সন্ত্রাসের মাধ্যমে দেশের চেহারা পাল্টে দিয়েছিলেন। তাই আবারও ক্ষমতায় এসে তিনি হয়তো দেশের মানচিত্র পাল্টে দেবেন। অধ্যাপিকা অপু উকিল ও ফজিলাতুন নেছা বাপ্পি তাদের বক্তব্যে তারেক রহমানকে মহাদুর্নীতিবাজ আখ্যায়িত করে বিরোধী দলীয় নেতার সমালোচনা করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও খালেদা জিয়ার বক্তব্য নিয়ে মুখ খুলেছেন, তারেক রহমানের সততা নিয়ে বিরোধী দলীয় নেতা খালেদা জিয়ার বক্তব্যের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘উনি বলেছেন তার ছেলে এবং উনারা খুব সৎ জীবন যাপন করেন। আমার প্রশ্ন, এত সৎ জীবন যাপন করলে তাদের এমন চালচলন এবং বাহারি পোশাক পরিচ্ছদ ও অলংকার আসে কোথা থেকে? তারা আগে ভাঙা স্যুটকেস এবং ছেঁড়া গেঞ্জির কথা বলতেন। তাহলে কোকো লঞ্চ, ড্যান্ডি ডায়িং, ইন্ডাস্ট্রি, ব্যাংক ব্যালান্স এগুলো এল কোথা থেকে?’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘উনার (খালেদা জিয়া) ছেলে বিদেশে থাকে। সেখানে কোন এলাকায় কীভাবে থাকে, সে তথ্য আমাদের কাছে আছে। এ ছাড়া এফবিআই (মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা) তাদের দুর্নীতির সাক্ষ্য দিয়ে গেছে। তারা যদি এতই সৎ হন, তাহলে জরিমানা দিয়ে কালো টাকা সাদা করলেন কেন?’
অন্যদিকে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া আগামী দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের এক বছর আগেই আরেকবার ক্ষমতায় পাঠাতে দেশবাসীর কাছে সুযোগ চেয়েছেন। সেই সঙ্গে তিনি বলেছেন, আরেকবার সুযোগ দিলে তিনি দেশের চেহারা পাল্টে দেবেন। বরিশালের জনসমাবেশে তিনি বলেন, আমাকে আরেকবার সরকার পরিচালনার সুযোগ দিন, আমি দেশের চেহারা পাল্টে দেব। যদি না পারি, তখন যে শাস্তি দেন মাথা পেতে নেব। বেগম জিয়া বলেন, মা-বোনদের কাজের ব্যবস্থা করা হবে। বস্তি উচ্ছেদ করা হবে না। হকারদের কাজের ব্যবস্থা করা হবে। খালেদা জিয়া প্রতিশ্রুতি দেন যে, আমরা ক্ষমতায় গেলে বরিশালে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, কুয়াকাটাকে পূর্ণাঙ্গ পর্যটন কেন্দ্রে উন্নীত করা হবে। কক্সবাজার ও কুয়াকাটাকে আধুনিক পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা হবে। এ অঞ্চলের সবচেয়ে বড় সমস্যা নদী ভাঙন। নদী ভাঙন রোধ করতে আমরা কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। তিনি বলেন, দেশ থেকে জঙ্গি দূর করবো, কৃষক-শ্রমিকের উন্নতি করবো। সকল দল ও ধর্মের লোকদের যোগ্যতার ভিত্তিতে মূল্যায়ন করে দেশ গঠনে ভূমিকা রাখবো। মডেল দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে পৃথিবীর বুকে উপহার দেব।
খালেদা জিয়ার এই বক্তব্যের পর সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে দেশের রাজনীতিতেও। সারা দেশে জঙ্গি লালন করে, বাংলাভাইকে মাস্তানির সুযোগ করে দিয়ে যে মধ্যযুগ কায়েম করেছিলেন খালেদা জিয়া, সেটা ভুলে যায়নি এদেশের মানুষ। ২০০১ সালে তারা ক্ষমতায় এসে এ দেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সম্পদ-ইজ্জত লুট, সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ, ৬৪ জেলায় একসঙ্গে বোমা হামলা, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা ও দুর্নীতিতে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইত্যাদি করে আসলেই তিনি (খালেদা জিয়া) দেশের চেহারা পাল্টে দিয়েছিলেন। জাতীয় সংসদেও এ নিয়ে তুমুল আলোচনা হয়। খালেদা জিয়ার এই বক্তব্যে দেশবাসীর মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্যরা। পয়েন্ট অব অর্ডারে দাঁড়িয়ে জাতীয় সংসদে তারা বলেছেন, বিএনপি ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসে হত্যা, সন্ত্রাস ও নির্যাতনের মাধ্যমে সবকিছু তছনছ করে দিয়েছিল। আবার যদি তারা ক্ষমতায় আসে তাহলে সবকিছু তছনছ হয়ে যাবে। প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাও খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ্য করে বলেছেন, তিনি ক্ষমতায় এলে অতীতের মতোই সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ দিয়ে দেশের চেহারা পাল্টাবেন। উন্নয়ন বন্ধ করে, অর্থনীতিকে পিছিয়ে দিয়ে, খাদ্য নিরাপত্তাকে অনিশ্চিত করে দিয়ে দেশের চেহারা পাল্টাবেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি যখন ক্ষমতায় ছিলেন তখন সারা দেশে গ্রেনেড হামলা হয়েছে, সন্ত্রাস হয়েছে। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের হত্যা করা হয়েছে। শুধু সিলেটেই ১০টি গ্রেনেড হামলার ঘটনা তখন ঘটেছে। তিনি কি আবারও এসব করে দেশের চেহারা পাল্টাবেন? তারা (বিএনপি-জামায়াত) ক্ষমতায় এলে বাংলাদেশ আবার সন্ত্রাস এবং জঙ্গিবাদের দেশে পরিণত হবে। তাই দেশবাসীকে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
আরেকবার ক্ষমতায় পাঠানোর আকুতি এবং দেশের চেহারা পাল্টে দেবার প্রতিশ্রুতির মধ্য দিয়ে খালেদা জিয়া নির্বাচনের এক বছর আগেই ভোটের রাজনীতি শুরু করলেন। তার এই আগাম রাজনীতির ভালোই জবাব পাচ্ছেন তিনি। অতীতের জন্য বিন্দুমাত্র অনুশোচনা না করে আবার প্রতিশ্রুতির ফুলঝুরি দিয়ে ভোট চাইতে শুরু করেছেন দেশবাসীর কাছে। পাশাপাশি মহাদুর্নীতিবাজ তারেক রহমানকেও রাজনীতিতে পুনর্বহালের জোর চেষ্টা করছেন। খালেদা জিয়ার এই উদ্যোগ তার ভবিষ্যৎ রাজনীতির জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। কারণ, এদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ তারেক-কোকোকে স্বীকৃত দুর্নীতিবাজ হিসেবেই জানে। রাজনীতির নামে তাদের পুনর্বাসনের চেষ্টা বাংলার মানুষ কখনোই মেনে নেবে না। তাই খালেদা জিয়াকে মনে রাখতে হবে, ২০০১ আর ২০১৪ এক কথা নয়। মাঝখানে এক যুগেরও বেশি সময়ের ফারাক। যুগের পার্থক্য এবং যুগের চাহিদা বুঝতে না পারলে রাজনীতির কোনো কূটচালই কাজে লাগবে না। মাঝখানে আন্দোলনের নামে এ দেশের শান্তিপ্রিয় মানুষের হয়রানি বাড়বে কেবল। যা কোনোভাবেই কাম্য নয়।
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শিয়াল ফিলিস্তিনীরা লেজ গুটিয়ে রাফা থেকে পালাচ্ছে কেন?

লিখেছেন সোনাগাজী, ১১ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১০



যখন সারা বিশ্বের মানুষ ফিলিস্তিনীদের পক্ষে ফেটে পড়েছে, যখন জাতিসংঘ ফিলিস্তিনকে সাধারণ সদস্য করার জন্য ভোট নিয়েছে, যখন আমেরিকা বলছে যে, ইসরায়েল সাধারণ ফিলিস্তিনীদের হত্যা করার জন্য আমেরিকান-যুদ্ধাস্ত্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাফসানের মা হিজাব করেন নি। এই বেপর্দা নারীকে গাড়ি গিফট করার চেয়ে হিজাব গিফট করা উত্তম।

লিখেছেন লেখার খাতা, ১১ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩


ছবি - সংগৃহীত।


ইফতেখার রাফসান। যিনি রাফসান দ্যা ছোট ভাই নামে পরিচিত। বয়স ২৬ বছর মাত্র। এই ২৬ বছর বয়সী যুবক মা-বাবাকে বিলাসবহুল গাড়ি কিনে দিয়েছে। আমরা যারা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ এঁটেল মাটি

লিখেছেন রানার ব্লগ, ১২ ই মে, ২০২৪ রাত ১:৫৬




শাহাবাগের মোড়ে দাঁড়িয়ে চা খাচ্ছিলাম, মাত্র একটা টিউশানি শেষ করে যেন হাপ ছেড়ে বাঁচলাম । ছাত্র পড়ানো বিশাল এক খাটুনির কাজ । এখন বুঝতে পারি প্রোফেসরদের এতো তাড়াতাড়ি বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

আসুন সমবায়ের মাধ্যমে দারিদ্র বিমোচন করি : প্রধানমন্ত্রী

লিখেছেন স্বপ্নের শঙ্খচিল, ১২ ই মে, ২০২৪ ভোর ৪:১০



বিগত শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী নিজ সংসদীয় এলাকায় সর্বসাধারনের মাঝে বক্তব্য প্রদান কালে উক্ত আহব্বান করেন ।
আমি নিজেও বিশ্বাস করি এই ব্যাপারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী খুবই আন্তরিক ।
তিনি প্রত্যন্ত অন্চলের দাড়িয়ারকুল গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

পাইলট ফিস না কী পয়জনাস শ্রিম্প?

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১২ ই মে, ২০২৪ সকাল ৭:৪০

ছবি সূত্র: গুগল

বড় এবং শক্তিশালী প্রতিবেশী রাষ্ট্রের পাশে ছোট ও দূর্বল প্রতিবেশী রাষ্ট্র কী আচরণ করবে ? এ নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক অধিক্ষেত্রে দুইটা তত্ত্ব আছে৷৷ ছোট প্রতিবেশি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×