চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার যুগে প্রবেশ করেছে। বন্দর এলাকায় নির্মিত হয়েছে একটি ফ্লাইওভার। স্টেশন রোড-কদমতলীতে আরেকটি ফ্লাইওভার নির্মাণের কাজ চলছে। বহদ্দারহাট এলাকায় নির্মীয়মান ফ্লাইওভারে এযাবৎ তিন দফা দুর্ঘটনা ঘটেছে। প্রথম দফা দুর্ঘটনায় কোন প্রাণহানি ঘটেনি। দ্বিতীয় দফা দুর্ঘটনায় সপুত্রক একজন শিক্ষিকা প্রাণে বেঁচে যান। সংশ্লিষ্ট সিডিএ প্রকৌশলী এজন্যে নিজেদের দায় স্বীকার না করে উল্টা শিক্ষিকার গাড়ি চালনাকে দায়ী করেছেন বলে সংবাদপত্রে খবর প্রকাশিত হয়েছে। এঘটনার মাত্র তিন দিনের মাথায় ভয়ংকর দুর্ঘটনা সংঘটিত হলো। তিনটি গার্ডার ভেঙ্গে পড়লো। প্রাণহানি ঘটলো সংবাদপত্রের হিসেবে ১৪ জন। তবে স্থানীয়দের হিসেবে প্রাণ হানির সংখ্যা আরো কয়েকগুণ বেশী বেশী। দুর্ঘটনারপর বিদ্যুৎ বিহীন অবস্থায় লাশ সরানো হয়েছে বলে স্থানীয়দের অভিমত। সত্যই এ ঘটনা অমানবিক মর্মান্তিক ও অসমর্থনীয়। খোদ স্থানীয় সরকার ও সমবায়মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বহদ্দারহাট ফ্লাইওভার নির্মাণের মান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। যোগাযোগমন্ত্রীও এ ব্যাপারে একইভাবে কথা বলেছিলেন। অথচ কার্যক্ষেত্রে দেখা গেল, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) মন্ত্রী পর্যায়ের এসব বক্তব্যকে আমলেই আনেনি। যে প্রকৌশলী এ ফ্লাইওভারের দায়িত্বে রয়েছেন, তিনি বিগত সামরিক ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে আত্মস্বীকৃত দুর্নীতিবাজ বলে প্রথম দুর্ঘটনার পরই সংবাদপত্রে খবর প্রকাশিত হয়েছে। এখনো ঐ ব্যক্তিই এ কাজের দায়িত্বে। অপরাধ করে অর্থাৎ ঘুষ দুর্নীতি করে পার পাবার পর এ ধরনের লোকগুলো যেন আরো বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। এ অবস্থার শেষ কোথায়? গত শনিবারের বহদ্দার ফ্লাইওভার দুর্ঘটনার পর স্থানীয় তথা চট্টগ্রামের লোকমুখে একটা প্রশ্ন শোনা যাচ্ছে; বহদ্দারহাট ফ্লাইওভার কি সিমেন্ট দিয়ে নির্মাণ করা হচ্ছে, নাকি ময়দা দিয়ে তৈরি করা হচ্ছে? এ প্রশ্নের জবাব দেবার জন্যে সরকার কি ব্যবস্থা নেবেন, তা জানার জন্যে আমরা অপেক্ষা করছি।
বহদ্দারহাট ফ্লাইওভার সিমেন্ট নাকি ময়দা দিয়ে তৈরী হচ্ছে?
কুরসি নাশিন
সুলতানি বা মোগল আমলে এদেশে মানুষকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছিল৷ আশরাফ ও আতরাফ৷ একমাত্র আশরাফরাই সুলতান বা মোগলদের সাথে উঠতে বসতে পারতেন৷ এই আশরাফ নির্ধারণ করা হতো উপাধি... ...বাকিটুকু পড়ুন
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন আর আদর্শ কতটুকু বাস্তবায়ন হচ্ছে
তার বিশেষ কিছু উক্তিঃ
১)বঙ্গবন্ধু বলেছেন, সোনার মানুষ যদি পয়দা করতে পারি আমি দেখে না যেতে পারি, আমার এ দেশ সোনার বাংলা হবেই একদিন ইনশাল্লাহ।
২) স্বাধীনতা বৃথা হয়ে যাবে যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন
কৃষ্ণচূড়া আড্ডার কথা
গতকাল পূর্ব নির্ধারিত কৃষ্ণচূড়ায় আড্ডায় মিলিত হয়েছিলাম আমরা।
বছরের একটি দিন আমরা গ্রীষ্মের এই ফুলটির প্রতি ভালোবাসা জানিয়ে প্রকৃতির সাথে থাকি। শিশুদের নিয়ে গাছগাছালি দেখা, ফুল লতা পাতা চেনাসহ-... ...বাকিটুকু পড়ুন
সকাতরে ঐ কাঁদিছে সকলে
সকাতরে ওই কাঁদিছে সকলে, শোনো শোনো পিতা।
কহো কানে কানে, শুনাও প্রাণে প্রাণে মঙ্গলবারতা।।
ক্ষুদ্র আশা নিয়ে রয়েছে বাঁচিয়ে, সদাই ভাবনা।
যা-কিছু পায় হারায়ে যায়,... ...বাকিটুকু পড়ুন
বসন্ত বিলাসিতা! ফুল বিলাসিতা! ঘ্রাণ বিলাসিতা!
যদিও আমাদের দেশে বসন্ত এর বর্ণ হলুদ! হলুদ গাঁদা দেখেই পহেলা ফাল্গুন পালন করা হয়।
কিন্তু প্রকৃতিতে বসন্ত আসে আরো পরে! রাধাচূড়া, কৃষ্ণচূড়া এদের হাত ধরে রক্তিম বসন্ত এই বাংলার!
ঠান্ডার দেশগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন