কওমী-দেওবন্দিদের অসংখ্য কুফরী বিশ্বাস রয়েছে। পর্যাক্রমে তা আপনাদের সকলের অবগতির জন্য তুলে ধরার চেস্টা করবো। যেন আপনারা সহজেই বুঝতে পারেন যে, হিন্দুদের গোলামী করার দরুন ভারতের দেওবন্দী মোল্লাদের কতটা করুন দশা হয়েছে, যা তাদের বিভ্রান্তিকর গোমরাহী মূলক বক্তব্যেই প্রমাণীত হয়েছে। যা কোন মুসলমান এ ধরনের কথা কোন দিনও মুখে আনতে পারে না। কুফরী বক্তব্যগুলো হলো-
(১) আল্লাহ মিথ্যা বলতে পারেন। (নাঊযুবিল্লাহ)
রশিদ আহমদ গাংগুহী, ফতওয়া রশিদিয়া , ১ম খন্ড, পৃষ্ঠা ১৯।
রশিদ আহমদ গাংগুহী, তালিফাত রশিদিয়া, কিতাবুল আক্বাইদ অধ্যায়, পৃষ্ঠা ৯৮।
খলীল আহমদ আম্বেটী, তাজকিরাতুল খলীল, পৃষ্ঠা ১৩৫।
মেহমুদ হাসান, আল-জিহাদুল মুগিল, পৃষ্ঠা ৪১।
(২) আল্লাহ্ তাঁর বান্দা ভবিষ্যতে কি করবে তা আগে থেকে বলতে পারেন না। বান্দা কর্ম সম্পাদনের পর আল্লাহ্ তা জানতে পারেন। (নাঊযুবিল্লাহ)
হুসাইন আলী, তাফসীরে বুঘাতুল হাইরান, পৃষ্ঠা ১৫৭-১৫৮।
(৩) হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর জ্ঞানের চেয়ে শয়তান ও হযরত আযরাঈল আলাইহিস্ সালাম-এর জ্ঞান বেশী। (নাঊযুবিল্লাহ)
খলীল আহমদ আম্বেটী, বারাহীন-ই-কাতেয়া, পৃষ্ঠা ৫১।
(৪) হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর ভাগ্য সম্পর্কে জানতেন না এমনকি দেয়ালের ওপাশ সম্পর্কেও না। (নাঊযুবিল্লাহ)
খলীল আহমদ আম্বেটী, বারাহীন-ই-কাতেয়া, পৃষ্ঠা ৫১।
(৫) নবীর (হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর) যদি কিছু ইলমে গায়েব থেকেও থাকে তাহলে এতে তাঁর বিশেষত্ব কী ? এমন ইলমে গায়েব তো সকল চতুষ্পদ জন্তু, পাগল ও শিশুরও আছে। (নাঊযুবিল্লাহ)
আশরাফ আলী থানভী, হিফজুল ঈমান, পৃষ্ঠা ৭।
মুসলিম উম্মাহ বলুন, এরা কি ঈমানদার নাকি দাজ্জাল? আসলে দেওবন্দী মোল্লাদের কারও ঈমান নাই।
(চলবে)