বারেক মামুর তুলনা নাই। ওয়াশিংটন থেকে ইয়াংগুন কোথায় তার কথার মাধুর্য্য মানুষকে অবিভূত করেনি।ইয়াংগুন বিশ্ববিদ্যালয়ে দরাজ কন্ঠে রোহিঙ্গাদের সমাজে আগলে নেয়ার কথা বলে বিশ্ববাসির কাছ থেকে আরেকবার বাহবা নিয়েছেন। বিশ্ববাসি এবং জ্ঞানিগুণিজন মনে করছে গণতন্ত্রের জয়ের পতাকা মায়ানমারের আকাশে উড়ন্ত অবস্থা থেকে আর বেশি দূর নয়। বেড়ার পেছনে কি ঘটছে তা সাধারণ মানুষের পক্ষে জানা সবসময়ই কঠিন। বারেক মামুও যে পেছনে কি করছে তা মহানসৃষ্টিকর্তা ব্যতিত কেউ জানেনা। এর আগেও তার বহুমূখী চেহারা বহুবার দেখা গেছে। গণতন্ত্রের নামে হাসিমুখে মানুষের প্রাণ কেড়ে নেয়ার অভূতপূর্ব ও সুনিপুণ দক্ষতা তার আছে। শুধু তাই নয়, হাজার প্রাণনাশ করার পরও কিভাবে জনগনকে তা গণতান্ত্রিক বলে বুঝাতে হবে তার কৌশলও খুব ভাল জানা আছে। মায়ানমারে যে তিনি কি কৌশল এঁটেছে তাও সৃষ্টিকর্তাই ভাল জানেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাঙ্গনে রোহিঙ্গাদের নাগরিক অধিকার দেয়ার এবং সমাজে অন্তর্ভূক্ত করতে বলেছেন। সেই সাথে মায়ানমারের সামরিক সমর্থিত সরকার প্রধানে সাথে বৈঠক করেছেন। সেখানে কি আলোচনা হয়েছে তা তিনি সাংবাদিকদের জানাতে পারছেননা। এই গোপণীয়তা আমাদের মাঝে কয়েকটি কয়েকটি প্রশ্নের উদ্রেক করতে পারে। ১) মামু কি কাউকে ভয় পান যে বলতে পারবেননা ? ২) জানতাম অবৈধ কাজ করলে গোপণীয় হতে হয়,কিন্তু এমন ভাল কাজের জন্যও কি এতটা গোণীয়তা রাখতে হয় ? ৩) তিনি কি আদৌ কোন পদক্ষেপ নিয়েছেন নাকি মানুষের সাদা চোখে আবারও ধুলা দিয়েছেন ? প্রথম প্রশ্নের উত্তর যদি হ্যা হতো তবে তিনি লক্ষ লক্ষ মানুষের প্রানহানির জন্য কারো হাতে অস্ত্র তুলে দিতে হাত কাঁপত। দ্বিতীয় প্রশ্নের উত্তর যদি ইতিবাচক হয় তবে তিনি এটি প্রকাশ করে বিশ্ববাসির কাছ থেকে আবার জনপ্রিয়তা কুড়ানোর চেষ্টা করতেন। আর যদি তৃতীয় পশ্নের উত্তর হ্যা হয় তবে তার আসলেই সাংবাদিকদের কাছে কিছু বলার নেই।জানিনা বা জানতেও পারবনা সেই গোপন বৈঠকে কি হয়েছে ? তবে যদি সত্যিই তিনি কোন visual পদক্ষেপ নিতেন তবে সবার সামনে প্রকাশকরে তার ভাবমূর্তি উজ্জল করতেন।আর যদি কোন পদক্ষেপ না-ই নেবেন তবে এমন হাকডাক করে তার আশার কি দর কার ছিল ? তার লোক ভুলানো কথায় মানুষকে আরেকবার লোভ দেখানোর কি দরকার ছিল? আমাদের গ্রামের এক মামা আছে যে সবসময় বড় বড় কথা বলে কিন্তু কিছুই করতে পারেনা। তাহলে গ্রামের মামু আর বারেক মামুর মধ্যে পার্থক্য কোথায়? বারেক মামু যে কি মন্ত্র মানুষের উপর প্রয়োগ করল যে মানুষ এখনো মামুকে বিশ্বাস করে।
আলোচিত ব্লগ
লবণ্যময়ী হাসি দিয়ে ভাইরাল হওয়া পিয়া জান্নাতুল কে নিয়ে কিছু কথা
ব্যারিস্টার সুমনের পেছনে দাঁড়িয়ে কয়েকদিন আগে মুচকি হাসি দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছিল শোবিজ অঙ্গনে আলোচিত মুখ পিয়া জান্নাতুল। যিনি একাধারে একজন আইনজীবি, অভিনেত্রী, মডেল ও একজন মা।
মুচকি হাসি ভাইরাল... ...বাকিটুকু পড়ুন
মিল্টন সমাদ্দার
অবশেষে মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেফতার করেছে ডিবি। এবং প্রেস ব্রিফিংয়ে ডিবি জানিয়েছে সে ছোটবেলা থেকেই বদমাইশ ছিল। নিজের বাপকে পিটিয়েছে, এবং যে ওষুধের দোকানে কাজ করতো, সেখানেই ওষুধ চুরি করে ধরা... ...বাকিটুকু পড়ুন
জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না
নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন
যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ ঠেকাতে পুলিশি নির্মমতা
সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোতে বিক্ষোভের ঝড় বইছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিক্ষোভ দমনের প্রচেষ্টা চালালেও তেমন সফল... ...বাকিটুকু পড়ুন
ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ ০১
নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন