ইহুদীরা মৃত্যুকে ভয় পায় ।
তাই তাদের কোন দেশ নেই।
ইসরাইল ওদের দেশ নয়! ইউরোপ আমেরিকায় জায়গা না পেয়ে, উদ্বাস্তুর মত এসেছে এখানে, সুযোগ পেলেই এরা চলে যাবে ইউরোপ আমেরিকা!
খাগড়াছড়িতে আমরা যেমন বাংগালী সেটেলার পাঠাই, ওদেরও মধ্যপ্রাচ্যে পাঠান হয়েছে,রকেট, বোমা আর মৃত্যুর সাথে বাচার জন্য।
ইহুদীরা ইসরাইলে খুব সুখে আসেনি বা থাকে না, ইউরোপ আমেরিকা ওদের অনেক স্বপ্ন- আকাংখার স্হান। এখানে এসেছে বিতারিত হয়ে।
ইহুদীদের মাঝে যারা স্বচ্ছল সংগতি পূর্ন তারা ইউরোপ-আমেরিকাতেই থাকে!
ইহুদীরা মৃত্যু ভয়ে আতংকিত একটি জাতি ! জাগতিক ভোগ, বস্তবাদী অর্থ পূজারী একটি জাতি। তাই প্রতিরোধ যুদ্ধের মুখোমুখি হলেই তারা লেজ গুটায়!
গাজায় যুদ্ধবিরতির শর্তগুলো হচ্ছে :
১- জল, স্থল বা আকাশপথে ইসরাইল গাজা উপত্যকায় কোনোরকম আগ্রাসন চালাবে না
২-সীমান্তেও কোনোরকম গোলাগুলি চালাবে না ইসরাইল এবং ফিলিস্তিনি নেতাদের উপর কোনোরকম 'টার্গেটেড কিলিং' বা পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড চালাতে পারবে না
৩-যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার ২৪ ঘন্টার মধ্যে গাজা উপত্যকার সবগুলো ক্রসিং খুলে দেবে ইসরাইল। সেইসঙ্গে গাজা অভিমুখী লোকজন বা পণ্য আসা-যাওয়ার ক্ষেত্রে কোনো ধরনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারবে না তেল আবিব
৪- বিনিময়ে ফিলিস্তিনি যোদ্ধারা শুধুমাত্র ইসরাইলে রকেট বা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা না চালানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন
শর্ত দেখে কি মনে হচ্ছে? ইহুদীরা বিজয় পেয়েছে? না ভয়??