somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রিন্স মাহমুদ এর অ্যালবামগুলো ৩ঃ প্রিন্স এর অসাধারণ ‘ক্ষমা’ ও ‘ঘৃণা’র গল্প ঃ

১৬ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



প্রিন্স মাহমুদ এর দুর্দান্ত এক ‘ক্ষমা’র গল্প ঃ ৯০ দশকে ব্যান্ড মিক্সড অ্যালবাম এর ধারায় প্রিন্স মাহমুদ যে নিয়ন্ত্রণ নেয়া শুরু করেছিলেন সেটা পুরোপুরি নিজের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেন প্রিন্স মাহমুদ এর ৩য় ব্যান্ড মিক্সড অ্যালবাম ‘ক্ষমা’ দিয়ে । ‘ক্ষমা’ অ্যালবামটি প্রিন্স মাহমুদ এর জীবনে অন্য একটি কারণে চিরদিন মনে থাকবে । কারণ এই অ্যালবাম এর রেকর্ডিং চলার সময়েই মাত্র ৪৭ দিন এর ব্যবধানে প্রিন্স তাঁর বাবা – মা দুজনকে চিরদিনের জন্য হারিয়ে ফেলেন। প্রথমে প্রিন্স মাহমুদ এর বাবা মৃত্যুবরণ কর
েন যার শোক কাটিয়ে উঠার আগেই ৪৭ দিনের মাথায় প্রিন্স এর মা মৃত্যুবরণ করেন। প্রিয় বাবা-মা হারানোর শোক কে শক্তিতে পরিণত করে ‘ক্ষমা’ অ্যালবামটির কাজ শেষ করেন। ‘ক্ষমা’ অ্যালবামটি প্রকাশের পর পরেই শ্রোতাদের মাঝে অ্যালবামটি সংগ্রহ করার যে ধুম পরে যায় তা অবিশ্বাস্য । ‘ক্ষমা’ অ্যালবাম এর একটি গান ছাড়া ১১ টি গানের সুরকার ছিলেন প্রিন্স মাহমুদ। অর্থাৎ ‘শক্তি’ (৮টি) ,’ওরা ১১ জন’ (১০ টি) অ্যালবাম এর পর ‘ক্ষমা’ প্রিন্স মাহমুদ সুর করা সর্বাধিক গানের প্রথম অ্যালবাম। এই সুযোগে প্রথম দিকে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী ৩৫ টাকার ক্যাসেট ৪০-৫০ টাকায় বিক্রি করতে থাকেন। তবুও শ্রোতাদের মাঝে কোণ ধরনের বিরক্তি ছিলনা কারণ অ্যালবামটি হাতে পাওয়াটাই ছিল মুল তৃপ্তি ও সার্থকতা। ‘ক্ষমা’ অ্যালবাম এর শিল্পীরা ছিলেন মাকসুদ, আশিকুজ্জামান টুলূ, ফজল, পার্থ, খালিদ, টিপু, চন্দন, বাবনা,ইকবাল আসিফ জুয়েল, পলাশ ,বগী ও পপসম্রাট আজম খান । গীতিকার লতিফুল ইসলাম শিবলি – কোথায় হারালে ও প্রিয় কবিতা, কবির বকুল – অনেকটা সময় আর রেনেসাঁর প্রয়াত বগীর কণ্ঠের গানটি ছিল ভুপেন হাজারিকার লিখা ও সুর করা যার সঙ্গীত করেছিলেন বগী নিজেই। বাকি সবগুলো গানের গীতিকার ছিলেন প্রিন্স মাহমুদ ।
‘ক্ষমা’ অ্যালবামটি শুরু হয় সেই সময় জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা ফিডব্যাক এর মাকসুদ এর কণ্ঠের দুর্দান্ত মন নিয়ে যন্ত্রণা (ক্ষমা) গানটি দিয়ে। উল্লেখ্য যে ফিডব্যাক এর ভোকাল হিসেবে প্রিন্স মাহমুদ এর মাকসুদ এর ছিল এটাই প্রথম ও শেষ কাজ। এরপর মাকসুদ এর সাথে প্রিন্স মাহমুদ আরও কাজ করেন যেখানে তিনি ছিলেন ‘ঢাকা’ ব্যান্ড এর পরিচয়ে । প্রথম গানেই শুনেই শ্রোতারা বুঝে যায় অ্যালবামটি কেমন হবে। মাকসুদ এর কণ্ঠের গানটি তখন সবার মুখে মুখে। এরপর পার্থ তাঁর স্বভাবসুলভ বিরহের গান ‘অনেকটা সময় কেটে যায়’ দিয়ে হাজির হন। অ্যালবাম এর ৩য় ‘আবার দেখা হবে ‘ গানটি ছিল তখনকার সময়ের হট কেক বা সবচেয়ে ঝড় তোলা গানগুলোর একটি গান যার কণ্ঠ দেন চাইম এর খালিদ। এরপর দুর্দান্ত ফজল এর ভিন্নধর্মী প্রেমের গান ‘পালাই পালাই’, টিপুর ‘চাঁদ জাগা এই রাতে’ গান দুটি চরম দুটি গান । সেই সময়ের তরুণ রক ব্যান্ড দল লিজেন্ড এর ভোকাল ও গিটারিস্ট ইকবাল আসিফ জুয়েল ‘রকস্টার’ অ্যালবাম এর পর ‘ক্ষমা’ অ্যালবামে আবার হাজির হন ‘ ভাঙ্গা হৃদয় ‘ গান নিয়ে। এভাবেই দুর্দান্ত ৬ টি গান দিয়ে শেষ হয় ক্যাসেটের ‘এ’ সাইড যা শুনে ততক্ষণে শ্রোতাদের পয়সা পুরোটাই উসুল হয়ে গিয়েছিল।
‘বি’ সাইড এর প্রথমেই দেখা পেয়ে যাই ‘আর্ক’ এর দলনেতা কিবোর্ডিসট ও ভোকাল প্রিয় আশিকুজ্জামান টুলূকে ‘ প্রিয় কবিতা’ নামক অতি দুর্দান্ত সুপার একটি গান দিয়ে। যা রীতিমতো মাকসুদ এর দুর্দান্ত ‘ক্ষমা’ গানের ধারাবাহিক অংশ বলা যায়। এরপর প্রিয় ‘উইনিং’ ব্যান্ড এর প্রিয় চন্দন এর ‘ছোট ছোট ভুল’ নামক একটি অসাধারণ গান যা ঠিক ‘ওরা ১১ জন’ অ্যালবামের দুর্দান্ত দুটি গানের চন্দনের ধারাবাহিক দুর্দান্ত পরিবেশনা। এরপর ‘ওয়ারফেইজ’ এর সেই উদাসী কণ্ঠ বাবনা হাজির তাঁর চিরচেনা উদাস করে দেয়া ‘ কোথায় হারালে ‘ গান দিয়ে। বাবনার গানটি ছিল যেন ৮ টি গা গরম করা দুর্দান্ত গানের পর একটি শীতল পরশের অসাধারণ গান । এরপর বগির ‘মানুষ মানুষের জন্য’ গানটিও শ্রোতাদের নতুনভাবে ভালো লাগে। গুরু আজম খান কে ‘ পাগল’ গানে চেনারূপে পাওয়া যায়নি তেমনি পলাশের ‘তুই যদি আমার হইতি’রে গানটি ছিল ফোক ধরানার যার রকিং এই অ্যালবামে শ্রোতাদের ভালো লাগেনি বা মানানসই মনে হয়নি। ১২টি গানের মধ্য ৯ টি গান যে কোণ শ্রোতার ভালো লাগবেই। বিশেষ করে যারা রক ঘরনারা গান পছন্দ করেন তাদের কাছে এই অ্যালবামটি হবে এক পশলা বৃষ্টির মতো যেখানে অনেক ভালো লাগা মিশে রবে সবসময়য়। বাংলা গানের অডিও ইতিহাসে ‘ক্ষমা’ একটি দুর্দান্ত সাফল্য পাওয়া অ্যালবাম হিসেবে ঠাই করে নিয়েছে এবং শ্রোতাদের কাছে দুর্দান্ত ভালোলাগার কিছু গানের জন্য আজীবন মনে থাকবেই ।।


ঘৃণা ঃ ‘ঘৃণা’ শব্দটির সাথে আমরা সবাই পরিচিত। আমাদের যা কিছু পছন্দ নয়, ভালোলাগার নয় , নীতিগত ভাবে মানানসই নয় তার সবকিছুকে একটি শব্দ দিয়ে আমরা আমাদের যে অনুভুতি প্রকাশ করি তার নাম ‘ঘৃণা’। কিন্তু আমার ও আমার সমবয়সীদের কাছে ‘ঘৃণা’ শব্দটি একটি খুব খুব প্রিয় শব্দ , একটি ভালবাসার নাম তা হলো প্রিয় প্রিন্স মাহমুদ এর ব্যান্ড মিক্সড অ্যালবাম ‘ঘৃণা’। এই অ্যালবাম আগের তিনটি অ্যালবাম এর পরিপূর্ণ ফসল। অর্থাৎ এই অ্যালবাম এর সবগুলো গান সুর করেছেন প্রিন্স মাহমুদ । সে ক্ষেত্রে ব্যান্ড মিক্সড অ্যালবাম এর মধ্য ‘ঘৃণা’ অ্যালবামটি সুরকার প্রিন্স মাহমুদ এর সর্বপ্রথম পরিপূর্ণ অ্যালবাম । ‘ঘৃণা’ অ্যালবামটি সম্পর্কে কি বিশেষণ দিবো তা আমার জানা নেই। কোন বিশেষণেই এই অ্যালবামটি সম্পর্কে প্রশংসার বহিঃপ্রকাশ সম্পূর্ণ করা সম্ভব না বা বুঝানো সম্ভব নয়। আমাদের সমবয়সী বা ৯০ তরুণ প্রজন্মের এমন কোন স্রোতা নেই যারা ‘ঘৃণা’ অ্যালবামটি সংগ্রহ করে নাই এবং আজো এই অ্যালবামটিকে বারবার মনে করে স্মৃতি হাতড়ে বেড়ায় । ১২ টি সুপার ,দুর্দান্ত, অসাধারণ গানের অ্যালবাম এই ‘ঘৃণা’। এই অ্যালবামে যেমন ছিল রকিং উম্মাদনার গান তেমনি ছিল শান্ত শীতল মেলোডি সুরের গান। অর্থাৎ একজন গান পাগল মানুষের কাছে ‘ঘৃণা’ অ্যালবামটি থাকলে তাঁর অবসরে গান শোনার জন্য আর কোন অ্যালবাম এর দরকার নেই।
‘ঘৃণা’ অ্যালবাম এর ২ টি বিশেষত আছে । একটি হলো প্রিয় ‘ওয়ারফেইজ’ এর খুব প্রিয় বাবনার এটি ছিল প্রিন্স মাহমুদ এর সাথে শেষ কাজ। এরপরেই বাবনা বিদেশে চলে যান । অন্যদিকে তখনকার নতুন সুপার ক্রেজ হাসান এর এটি ছিল প্রিন্স মাহমুদ এর সাথে প্রথম কাজ যা পরবর্তীতে হাসান এর সঙ্গীত ক্যারিয়ার এ জনপ্রিয়তার পেছনে বিরাট ভূমিকা পালন করে। প্রিন্স এর একাধিক জনপ্রিয় গানের কণ্ঠ এই হাসান এর এবং ‘আর্ক’ ব্যান্ড এর বাহিরে হাসান কে দুর্দান্ত রূপে পাওয়া যেতো শুধুমাত্র প্রিন্স মাহমুদ ও জুয়েল বাবুর মিক্সড অ্যালবাম গুলোতে । অ্যালবাম এর শিল্পীরা ছিলেন – মাকসুদ, আইয়ুব বাচ্চু, টুলু, নকীব খান , খালিদ , টিপু, ফজল, চন্দন, পার্থ ,বাবনা, পলাশ ও হাসান। শিল্পীদের নাম শুনলেই বুঝা যায় যে কি পরিমাণ দুর্দান্ত অ্যালবাম হবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে। বর্তমান সময়ে উল্লেখিত সবাইকে একসাথে এক অ্যালবামে পাওয়া আজ কল্পনারও অতীত । এইসব সেরাদের নিয়ে কাজ করার মতো সুরকার বর্তমান প্রজন্মে এখনও আসে নাই।
‘ঘৃণা’ অ্যালবাম বাসায় এনে চালু করা মাত্রই শুরুতেই পেয়ে যাই আমাদের সেই সময়ের তারুণ্যর উচ্ছ্বাস প্রিয় মাকসুদকে যিনি তখন মাত্রই বহুদিনের ‘ফিডব্যাক’ ছেড়ে ‘ঢাকা’ ব্যান্ড নিয়ে ব্যস্ত। ঠিক যেমন মাকসুদ কে আমরা চাই যেন সেই মাকসুদ কে পেলাম অ্যালবাম এর প্রথম গান ‘শুন্য’/ ‘ঘৃণা’ দিয়ে। ভাষায় প্রকাশ করার মতো না যে কি দুর্দান্ত কথা ও সুরের একটি গান ছিল মাকসুদ এর গানটি।সেই শুরু এরপর একে একে শুনতে থাকি – পার্থের ‘অভিমানে’ ,হাসান – ভালোবাসতেই হবে , ফজল – হারায় , চন্দন – তুমি আর কারো নও , খালিদ – নীরা ক্ষমা করো আমাকে , আইয়ুব বাচ্চু – আর্তনাদ, টুলু – অভিমানিনী , বাবনা – একা হয়ে যাই , টিপু – তুমি আমার প্রথম কবিতা , নকীব খান – একাকী আকাশে সন্ধ্যাতারা ও পলাশ – ভালোবাসা জানতাম না আমি গানগুলো। একটানা যেন বারোটি ভিন্ন স্বাদের দুর্দান্ত ভিন্ন ১২ টি গান । এই অ্যালবাম এর গানগুলোর মাঝে শুন্য, ভালবাসতে হবে আমাকে, তুমি আর কারো নও, হারায়, নীরা ক্ষমা করো , একা হয়ে যাই, তুমি আমার প্রথম কবিতা গানগুলো আজো স্রোতাদের ঘুম কেড়ে নেয় ।
অ্যালবাম এর গীতিকাররা ছিলেন লতিফুল ইসলাম শিবলি – আর্তনাদ, একাকী আকাশের সন্ধ্যা তারা, তুমি আর কারো নও , হাসান মতিউর রহমান – ভালবাসা জানতাম না আমি ও প্রিন্স মাহমুদ – শুন্য, একা হয়ে যাই, প্রথম কবিতা , নীরা, হারায়, অভিমানিনী , ভালবাসতেই হবে গানগুলো । বাংলা ব্যান্ড মিক্সড ইতিহাসে চিরদিন ব্যবসাসফল অ্যালবাম এর তালিকায় ‘ঘৃণা’ অ্যালবাম টি সেই ১৬ বছর আগেই ঠাই করে নিয়েছে অ্যালবামটি নিজ যোগ্যতায় । ১২ টি অসাধারণ সব কথা ,সুর ও কণ্ঠের গান অ্যালবাম বাংলাদেশের অডিও ইতিহাসে যে অল্প কয়টি আছে তাঁর মধ্য ‘ঘৃণা ‘ অন্যতম একটি অ্যালবাম। তবে সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো ১২ টি চমৎকার ও ভালোলাগার মতো গানের অ্যালবাম সবগুলো সেই ৯০ দশকের। বিগত এক যুগেও বাংলাদেশের বর্তমান প্রজন্মের সব হার্টথ্রব সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালকদের একজনের কাছ থেকেও একটি অ্যালবাম পাওয়া যায়নি। তবে কি আর কোনদিন এমন অ্যালবাম আমরা পাবো না ? এই প্রশ্নের উত্তর কি কারো জানা আছে ?
***বিশেষ কৃতজ্ঞতা ঃ ‘RaDiO bg24’ পরিবারের অন্যতম সেরা সদস্য ইমতিয়াজ মাহমুদ তমাল কে ।***
**** কবি ও কাব্য (ফজলে এলাহী পাপ্পু) এর ‘বাংলা ব্যান্ড সঙ্গীতের ইতিহাস’ এর অধ্যায় ৫ ঃ ব্যান্ড সঙ্গীতের সেরা অ্যালবামগুলো’র ‘ঘৃণা’র অংশ থেকে নেয়া ***

১০টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

গাজার যুদ্ধ কতদিন চলবে?

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ২৮ শে মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৩

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরাইলে হামাসের হামলার আগে মহাবিপদে ছিলেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু৷ এক বছর ধরে ইসরায়েলিরা তার পদত্যাগের দাবিতে তীব্র বিক্ষোভে অংশ নিয়েছিলেন৷ আন্দোলনে তার সরকারের অবস্থা টালমাটাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্যামুয়েল ব্যাকেট এর ‘এন্ডগেম’ | Endgame By Samuel Beckett নিয়ে বাংলা ভাষায় আলোচনা

লিখেছেন জাহিদ অনিক, ২৮ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৮



এন্ডগেম/ইন্ডগেইম/এন্ডগেইম- যে নামেই ডাকা হোক না কেনও, মূলত একটাই নাটক স্যামুয়েল ব্যাকেটের Endgame. একদম আক্ষরিক অনুবাদ করলে বাংলা অর্থ হয়- শেষ খেলা। এটি একটা এক অঙ্কের নাটক; অর্থাৎ... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রায় ১০ বছর পর হাতে নিলাম কলম

লিখেছেন হিমচরি, ২৮ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩১

জুলাই ২০১৪ সালে লাস্ট ব্লগ লিখেছিলাম!
প্রায় ১০ বছর পর আজ আপনাদের মাঝে আবার যোগ দিলাম। খুব মিস করেছি, এই সামুকে!! ইতিমধ্যে অনেক চড়াই উৎরায় পার হয়েছে! আশা করি, সামুর... ...বাকিটুকু পড়ুন

পজ থেকে প্লে : কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়

লিখেছেন বন্ধু শুভ, ২৮ শে মে, ২০২৪ রাত ১১:১৫


.
একটা বালক সর্বদা স্বপ্ন দেখতো সুন্দর একটা পৃথিবীর। একজন মানুষের জন্য একটা পৃথিবী কতটুকু? উত্তর হচ্ছে পুরো পৃথিবী; কিন্তু যতটা জুড়ে তার সরব উপস্থিতি ততটা- নির্দিষ্ট করে বললে। তো, বালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিরোনামে ভুল থাকলে মেজাজ ঠিক থাকে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৮ শে মে, ২০২৪ রাত ১১:৫৫


বেইলি রোডে এক রেস্তোরাঁয় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা নিয়ে একজন একটা পোস্ট দিয়েছিলেন; পোস্টের শিরোনামঃ চুরান্ত অব্যবস্থাপনার কারনে সৃষ্ট অগ্নিকান্ডকে দূর্ঘটনা বলা যায় না। ভালোভাবে দেখুন চারটা বানান ভুল। যিনি পোস্ট দিয়েছেন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×