পিঁপড়া অত্যন্ত পরিশ্রমি এক প্রাণী। যারা কঠোর পরিশ্রম করে খাদ্য সঞ্চয় করে থাকে। পিঁপড়ে তার ওজনের প্রায় নয় গুণ খাদ্য দ্রব্য বহন করতে পারে। পিঁপড়ে পথ চলার সময় জ্যামিতিক ফরমূলা মেনে চলে। মনে করুন- অভিযাত্রা শুরু করে তারা লক্ষ্য স্থলে পৌঁছেছিল দক্ষিণ দিক থেকে উত্তর দিকে। ধরি তা AB রেখা বরাবর। এরপরে ৬ দিন বিশ্রাম নিয়ে পিঁপড়েরা সপ্তম দিনে যাত্রা করবে B-1 পথে। অর্থাৎ < AB1 = ৬X২২.৫ ডিগ্রী =১৩৫ ডিগ্রী। অষ্টম দিনে রওয়ানা হবে B-2 দিকে। এক্ষেত্রে < 1B2 =৫X২২.৫ ডিগ্রী=১১২.৫ ডিগ্রী। নবম দিনে এগোবে B-3 দিকে। এখানে < 2B3= ৬X২২.৫ ডিগ্রী=১৩.৫ ডিগ্রী। দশম দিনে ছয়টি কৌণিক একক দূরত্বে B-4 পথে এবং একাদশ দিনে পাঁচটি কৌণিক একক দূরত্বে B-5 পথে এগোবে। পিঁপড়েরা কখনো ছয় , কখনো পাঁচ কৌণিক একক দূরত্বের নিয়ম মেনে চলে না। কারণ – পিঁপড়েরা সবসময়ই BA দিকটাকে এগিয়ে চলতে ইচ্ছুক। কেননা সে পথের উল্টো দিক AB পথে ওরা এসেছে সব কিছু লুটে পুটে খেয়ে দেয়ে সাফ সুফ করে দিয়ে। ওদের ভালভাবেই জানা ৩৬০ ডিগ্রী-কে ২৫.৫ ডিগ্রী কোণ দিয়ে ভাগ করলে ভাগফল ১৬ তে দাঁড়ায়। তার ওপর আবার ১৫শ দিনটি শিবির পরিত্যাগের চিন্হিত দিন। ফলে একটি দিক BA পথ অতিক্রম অবশ্যই বর্জনীয়। যার কারণে ওরা জ্যামিতিক সূত্রটি মেনে খাদ্যের খোঁজে বেরোঁয়। যাতে করে ১৪ দিনের অভিযাত্রায় সব কিছু সাবাড় করে দেয়া যায়। ১৫শ দিনে পিঁপড়েরা যে পথে পা বাড়ায় তা এতদিন ওদের কাছে ছিল পুরোপুরি নতুন। ফলে খাবারের অন্বেষণে বেরিয়ে তারা কখনো দিকভ্রান্ত হয় না –যাতে করে পুরানো পথে ফিরে গিয়ে খাবারের সমস্যায় না পড়তে হয়। মনে করা যাক এরপর তারা C চিন্হিত স্থানে পৌঁছবে। সেখানে পৌঁছেও তারা একই জ্যামিতিক নিয়মে চৌদ্দ দিন ধরে খাদ্য অন্বেষণের অভিযান চালাবে। তখন প্রথম অভিযান চলবে C-1 পথে। যাতে করে < BC1= ৬X২২.৫ ডিগ্রী=১৩৫ ডিগ্রী হয়।
মানুষের পরে বুদ্ধিমান প্রাণি পিঁপড়ে (পর্ব-৩)
যে ভ্রমণটি ইতিহাস হয়ে আছে
ঘটনাটি বেশ পুরনো। কোরিয়া থেকে পড়াশুনা শেষ করে দেশে ফিরেছি খুব বেশী দিন হয়নি! আমি অবিবাহিত থেকে উজ্জীবিত (বিবাহিত) হয়েছি সবে, দেশে থিতু হবার চেষ্টা করছি। হঠাৎ মুঠোফোনটা বেশ কিছুক্ষণ... ...বাকিটুকু পড়ুন
আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
প্রথমত বলে দেই, না আমি তার ভক্ত, না ফলোয়ার, না মুরিদ, না হেটার। দেশি ফুড রিভিউয়ারদের ঘোড়ার আন্ডা রিভিউ দেখতে ভাল লাগেনা। তারপরে যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন
মসজিদ না কী মার্কেট!
চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷
আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন
আকুতি
দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন
স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু
২-১ : আলিফ-লাম-মীম
আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন