somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কে এই মাওলানা !!! কি তার পরিচয় ! -৮

০২ রা নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সারা জীবন তিনি ধোঁকাবাজ ও মতলবী মৌলভীদের থেকে দূরে থেকেছেন। আজও থাকতে চান। এই পড়ন্ত বেলায় তিনি কোন দুমুখো পীরের সাথে সাক্ষাতে আগ্রহী নন।
তিনি সাফ জানিয়ে দিলেন...যাও, বলে দাও। জানালা দিয়েও আমি তাকে মুখ দেখাব না। তাকে বিদায় হতে বল।......শর্ষিণার পীর ফিরে গেলেন। খাদেম খলীফারা তাকে ঘিরে রেখেছেন। তারা জানেন, এটা সান্তনার সময় নয়। লজ্জার কোন সান্তনা নেই।


.................................................
অকারণে কিংবা নিজেদের পার্থিব স্বার্থে শাসকদের সাথে মাখামাখি তার অপছন্দ। যারা এসব করেন তাদেরকেও তিনি ঘৃণা করেন। আলেম কেন শাসকের সাথে খাতির রাখবে? তার কিসের স্বার্থ? শাসকদের প্রলোভনে একবার পা দিলে আর কখনো তাকে সত্য ও সঠিক পথের নির্দেশনা দেয়া যাবে না। এ সত্য তিনি জানতেন।

শর্ষিনার পীর সাহেবের সাথে আইয়ুব খানের খাতির। গলায় গলায় মাখামাখি। আইয়ুব খান বাংলাদেশে এসে সুদূর শর্ষিনায় পীরের মাহফিলে গোশত রুটি খেয়ে এসেছেন। ষাটের দশকে লাখ লাখ টাকার চেক নজরানা দিয়েছেন। তাদের মধ্যে হাসি কৌতুক হচ্ছে..
পীর সাহাব! আপ তো মোটা হো গায়ে! হাহ হাহ হা!!!

পীরের ঠোট ফাঁক করে হাসি গড়িয়ে পড়ছে...
আল্লাহ খিলাতা হায়, মোটা তো জরুর হোনা হ্যায় জনাব।
আইয়ুব খানও কম যান না। তিনি বলছেন.....
আব তো লোক পীর হোতে হ্যায় খানে কে লিয়ে....
ইঙ্গিতে কটাক্ষ শুনেও পীরের হাসি থামতো না। হাসি থামালে বিপদ। তিনি আইয়ুব খানের রসিকতাকে নিজের ভাগ্য ভাবতেন। আইয়ুব খান আমার সাথে কৌতুৃক করে! কজনের কপালে জোটে এমন পাঠানের অট্টহাসি!!

শর্ষিণার এ পীর সাহেব মাওলানার নিঃম্বার্থ মেজাজ ও প্রবল আত্মসম্মানবোধ সম্পর্কে জানতেন। বেশ ভালোভাবেই কাছ থেকে তিনি এসব দেখেছেন। মাওলানা একদিন তাকে ডেকে বললেন, কেন্দ্র থেকে শাসকরা ডাকলে বৃহত্তর স্বার্থে আমাদের একসাথে সেখানে যেতে হবে। আমরা আলাদা আলাদা কেউ যাব না। এক থাকলে সরকার আমাদের দাবী দাওয়া মেনে নিতে বাধ্য থাকবে। আমাদের জাতীয় এবং ধর্মীয় ইস্যুগুলো আদায় করে নিতে হবে দাবীর মাধ্যমে। করুণায় নয়।

শর্ষিণার পীর মাথা নেড়ে বললেন, আমি রাজি। আপনার কথায় আমিও একমত। ঐক্য ছাড়া গতি নাই। কথা সত্য।

তবে আসুন, কথা এই থাকল। প্রতিজ্ঞা হল। আমরা গেলে একসাথে যাব। বেরিয়ে এলে একসাথে চলে আসব।

মাওলানার সাথে শর্ষিণার পীর তার এ প্রতিশ্র“তি রাখেননি। তিনি আইয়ুব খানের গন্ডি থেকে বের হতে পারলেন না। মাওলানার সাথে কৃত তার প্রতিজ্ঞা তিনি ভুলে গেলেন। রাষ্ট্রীয় অর্থের চেক আর প্রেসিডেন্টের সাথে বসে ভূরিভোজের সুযোগ কে হাতছাড়া করে?? স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় তার ভূমিকা ছিল বিতর্কিত এবং স্বাধীন বাংলাদেশের নতুন মানচিত্রের বিপরীতে।

১৯৬৬ সাল। মাহফিলের দিন ঘনিয়ে আসছে। আর কদিন পর শর্ষিণা দরবারের মাহফিল। মাওলানা এসব বিষয়ে খোঁজখবর নিতে তার শিষ্য ফজলুর রহমানকে ডাকলেন। পরিচয় গোপন রেখে পীরের খাদেম হিসেবে তাকেও যেতে বললেন। আইয়ুব খানের সাথে তার কি কি যোগাযোগ হয়, সেসব দেখে আসতে বললেন। মাওলানা শাসকদের সাথে পীরের এ গলাগলি বিষয়ে নিশ্চিত হতে চাচ্ছিলেন। শর্ষিণার পীর কি সত্যিই তার প্রতিশ্র“তি ভুলে গেল।

ঢাকা থেকে প্লেনযোগে শর্ষিনার পীর, দেওয়াল শরীফের পীর, মুনায়েম খান সুদূর শর্ষিণায় গিয়ে নামলেন। চারিদিকে সাজ সাজ রব। খোদ প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান আসছেন। নদীর মাঝপথ পর্যন্ত ঘাট তৈরী হয়েছে। সী প্লেনযোগে মুনায়েম খান আসছেন। গ্রামের মানুষ এ জনমে এমন আয়োজন দেখেনি। চারদিকে উত্তেজনা আর চোখ বড় করে তাকিয়ে থাকা মানুষ। কারো কারো মুখ তার অজান্তে হা হয়ে আছে। বাপরে বাপ! পীরের পাওয়ার দেখছো!!

দুপুর একটা। আইয়ুব খান আসছেন। সী প্লেন এসে ঘাটে থামল। পীর কেবলা তাকে মোবারকবাদ জানাচ্ছেন। পানি আর কাদামাটির দেশে আইয়ুব খানের অস্বস্তি, তারপরও তিনি কপালের ভাঁজ ঢেকে রেখেছেন টুপির আড়ালে। মুখে শুকনো হাসি। পাঠানরা কি এভাবেই হাসে?
আইয়ুব খানের বয়ান শুরু হচ্ছে। তার বলা কওয়ার বিষয় ও ধরণ আলাদা। পেসিডেন বলে কথা। শ্রোতাদের ভেতর চাপা উত্তেজনা। চোখের সামনে আইয়ুব খান! বাপরে বাপ!!

‘এই ইসলামী হুকুমতের প্রধান ও সদর হিসেবে আমার হুকুম মানা ওয়াজিব। হাকেম যে হুকুম দিবেন, তা মেনে নিতে হবে। বরখেলাফ হলে আযাব আর আযাব!!’

মারহাবা!! মারহাবা!! আইয়ুব খানের চারপাশ ঘিরে রাখা শর্ষিণার পীর এবং তার মাশায়েখরা রুমাল নাড়িয়ে নারায়ে তাকবীর ধ্বনি দিচ্ছেন। গলা উঁচু করতে হবে।

আইয়ুব খান শান্তমনে ভাষণ শেষ করলেন। তার ভেতর আনন্দবোধ হচ্ছে। এত এত মুরিদানদের সামনে কথা বলার মজাই আলাদা। কি নূরানী পরিবেশ। আহা! মাথা নীচু করে সবাই আমার ভাষণ শুনল। কি তাযিম!! কি আদব!!

আইয়ুব খান তার খুশী ধরে রাখতে পারছেন বলে মনে হচ্ছে না। তিনি এ মাদরাসা এবং দরবার শরীফের জন্য তৎকালে তিন লাখ টাকার তোহফা বরাদ্দ দিলেন। মাহফিলে সমবেত শুকনা মুখগুলো তেল চিকচিকে উজ্জল হয়ে উঠল। আবারও শ্লোগান!!
পাকিস্তান জিন্দাবাদ! আইয়ুব খান জিন্দাবাদ!! দুশমনানে ইসলাম মুর্দাবাদ! মুর্দাবাদ।

শর্ষিণা থেকে ফিরে এসে এভাবেই মাওলানার কাছে ফজলুর রহমান তার দেখা মাহফিল ও দরবারের বর্ণনা শোনালেন। মাওলানার মুখ মলিন হয়ে এল। রাষ্ট্রীয় ধোঁকা থেকে বেঁচে থাকার মতো লোক কি কমে যাচ্ছে দিনদিন?? তার কপালে চিন্তা ও বেদনার কালো ভাজ ঘন হচ্ছে।

.................................................................
মাওলানা তখন অসুস্থ হয়ে তার গ্রামে ফিরে গেছেন। ক্লান্ত শ্রান্ত মানুষটির সময় ঘনিয়ে আসছে। গ্রামের সবুজ পরিবেশে তিনি তার শেষ কয়েকটি দিন কাটাতে বড়ই আগ্রহী।

মাওলানার বাড়ীতে কয়েকজন লোক ছটে আসছে। গায়ে গোলজামা, মাথায় গোলটুপি। এরা শর্ষিণার পীরের ভক্ত মুরিদ। তারা হাঁপাতে হাঁপাতে আসছেন।
এটা কি মাওলানা শামসুল হক সাহেবের বাড়ী না?
হুম....
হুজুর আছেন?? হুজুর!! জরুরী পয়গাম!!
মাওলানার এক খাদেম গিয়ে দরজায় দাঁড়ালেন। কি চান আপনারা? আপনাদের পরিচয়?
আমরা শর্ষিণার হুজুরের খাস খাদেম। আমাদের পীর কেবলা এ এলাকায় আসছেন। মাওলানা সাহেবের সাথে তিনি মুলাকাত করতে চান। তার অসুস্থতার খবরে পীর হযরত ভীষণ চিন্তিত। মাওলানাকে বলেন, পীর হুজুরের জন্য ঘরে আয়োজন করতে। এক্ষণি চলে আসছেন।

টিনের ছাউনী আর বাঁশের বেড়া দিয়ে বানানো মাওলানার ঘর। তিনি রুমে শুয়ে সব শুনছেন। খাদেম তার রুমে ঢোকা মাত্র তিনি জবাব জানিয়ে দিলেন..
ওরা কি বলছে, আমি শুনেছি। তাদেরকে বলে দাও, শর্ষিণার পীরের সাথে আমার কোন সম্পর্ক নেই। আমি তার মুখ দেখতে ইচ্ছুক নই। তিনি এখানে না এলে খুশী হব।
খাদেম মাওলানার এ জবাব নিয়ে দরজায় গিয়ে দেখেন, ও আল্লাহ! পীর সাহেব এসে পড়েছেন। কী করা! পীর সাহেবের মুখের উপর এভাবে বলে দিব?

না বলে উপায় নেই। মাওলানার মেজাজ মর্জি খাদেমের জানা আছে বেশ। পাহাড় দুলবে, তিনি দুলবেন না।

পীর সাহেব এ জবাব শুনে ভেতরে ভেতরে শরমিন্দা হলেন। আশপাশে তার খাদেমরা জড়ো হয়ে আছে। এখন রাগ দেখানোর সময় না। তিনি বিনয়ের পথে পা বাড়ালেন। খাদেমকে বললেন,
শুনো বাবা! তোমার মাওলানাকে বলো, আমি তার অসুস্থতার খবর শুনে এসেছি। কোন উদ্দেশ্যে নয়। আমি তার মুখখানা একবার দেখে যেতে চাই। কোন কথা বলব না।

খাদেম বার্তা নিয়ে ফিরে এল। মাওলানা অসুস্থ শরীরে আগের উত্তর আবার পাঠালেন। এমন পীরের সাথে তিনি মুলাকাতে আগ্রহী নন।

শর্ষিণার পীর কি করবেন ভেবে পাচ্ছেন না। তার চারপাশে ফিসফিস শুরু হয়েছে। কে এই মাওলানা ! আমাদের পীর সাহেবের সাথে এমন আচরণ!! তওবা তওবা!!
তিনি খাদেমকে আরও একবার অনুরোধ করলেন-
যাও, গিয়ে বলো, আমি তার সামনে বসবো না। জানালার ফাঁক দিয়ে তার চেহারা একটু দেখতে চাই। মাত্র একবার।

খাদেম আবারও এল। মাওলানার ভেতর তখনও কোন পরিবর্তন নেই। সারা জীবন তিনি ধোঁকাবাজ ও মতলবী মৌলভীদের থেকে দূরে থেকেছেন। আজও থাকতে চান। এই পড়ন্ত বেলায় তিনি কোন দুমুখো পীরের সাথে সাক্ষাতে আগ্রহী নন।

যাও, বলে দাও। জানালা দিয়েও আমি তাকে মুখ দেখাব না। তাকে বিদায় হতে বল।

শর্ষিণার পীর ফিরে গেলেন। খাদেম খলীফারা তাকে ঘিরে রেখেছেন। তারা জানেন, এটা সান্তনার সময় নয়। লজ্জার কোন সান্তনা নেই।

......................................................................
এবার কিছুক্ষণের জন্য আমরা ফিরে যাই মাওলানার তারুণ্যে। তার ছাত্রজীবনের দিকে। কলকাতার পেসিডেন্সী কলেজের সেরা ছাত্রদের একজন ছিলেন মাওলানা। তখন তিনি পুরোদস্তুর ইংরেজী ম্যান। তবুও নামায ও ধর্মের প্রতি তার ভালোবাসা হারিয়ে যায়নি।
..................................................................................

কলকাতাজুড়ে আজ শব্দযন্ত্রের হাঁকডাক। পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী একে ফজলুল হক আসছেন। শেরে বাংলা যার উপাধী। এখানে তিনি আজ গুরুত্বপূর্ণ ভাষণ দিবেন। তার কর্মী সমর্থকরা সকাল থেকে খাটা খাটনি করছেন। ছাত্র জনতা সবাই আসছেন। বিকাল থেকে মানুষজন এসে কানায় কানায় ভরে গেল মাঠ।

নেতা ও পাতিনেতাদের বক্তৃতাপর্ব শেষ। এবার প্রধান অতিথির ভাষণ। শেরে বাংলা দাঁড়ালেন। তার সুবিশাল ও সুগঠিত দেহ আর গুরুগম্ভীর ভাষণ শুনছে সবাই। বিকালের সূর্য ততক্ষণে ডুবে ডুবে যায়। মাগরিবের নামাযের সময় শুরু এখান থেকে। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের মধ্যে মাগরিবের সময় সবচেয়ে কম। শেরে বাংলার বক্তৃতা থামার কোন লক্ষণ নেই। ওদিকে মাগরিবের নামায! সময় চলে যাচ্ছে।

একদিকে মুখ্যমন্ত্রীর বক্তৃতা, আরেকদিকে মাগরিবের নামায। মাঠভর্তি মানুষ ভাষণ শুনছে। কারো মধ্যে নড়া চড়া নেই। চারিদিকে সেপাই পুলিশ তো আছেই।

এক তরুণ দাঁড়িয়ে গেল। কলকাতা কলেজের ছাত্র সে।ডান হাত উঁচু করে শেরেবাংলার দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা। চারিদিকে হাজার হাজার মানুষের ভেতর উশখুশ শুরু হল। এই ছোকড়া কি বলতে চায়! ওর কইলজা কত বড়!!

শেরে বাংলা বক্তৃতা থামালেন। তিনি তাকিয়ে আছেন এ ছেলেটির দিকে...

স্যার! ইট ইজ টাইম টু প্রেয়ার!! প্লিজ লেট আস সে আওয়ার প্রেয়ার....
গদগদ ইংরেজীতে নামাযের সময় চেয়ে বসল এই তরুণ। শেরে বাংলার মুখের উপর এমন সর্বনাশা কান্ড!! শেরেবাংলা তার ভাষণ থামালেন। নামাজের জন্য বিরতি দেয়া হল।

আশেপাশের মানুষগুলো তাকিয়ে আছে। ধীরে ধীরে তারা নিঃশ্বাস নিচ্ছে। কারো কারো চোখ বড় হয়ে আছে। তরুণ হেঁটে যাচ্ছে মসজিদের দিকে। কারা কী ভাবছে! কী বলছে...সেদিকে তার খেয়াল নেই। নামাজের সময় ফুরিয়ে আসছে।
....................................................

জগদীশ চন্দ্র বসু। বাংলাভাষী এক প্রখ্যাত বিজ্ঞানী। চারিদিকে তার সুনাম সুখ্যাতি। কলকাতায় তিনি পড়াচ্ছেন। ছাত্ররা মনোযোগ দিয়ে তার কথা শুনছেন। বিজ্ঞানের রহস্য আর কলা কৌশল বোঝার চেষ্টা করছে তারা। জগদীশ চন্দ্র গম্ভীর গলায় ছাত্রদেরকে নানা সূত্রের কথা বোঝাচ্ছেন।

এই যে দেখো, হাইড্রোজেন আর অক্সিজেন মিলিয়ে আমি যে পানিটুকু তৈরী করলাম....
জ্বী স্যার, ছাত্ররা মাথা নাড়ছে..
কিন্তু দেখো, এই পানি আমাদের কোন কাজে আসছে না। শুধু শুধু এখানে আমার শ্রম ও অর্থ ব্যয় করছি।
তারপর??
আর এই যে, প্রতিদিন আমরা নানা কাজে কত পানি ব্যবহার করছি..কত সুমিষ্ট এর স্বাদ.. কি মধুর এর ব্যবহার প্রক্রিয়া, অব্যশই এর পেছনে কোন এক মহাশক্তি কাজ করছে। এমন অক্সিজেন কিংবা হাইড্রোজেন মিলিয়ে তার পানি বানাতে হয় না।

ছাত্ররা এ কথায়ও মাথা নাড়াচ্ছে। উপর নীচে। এদের মধ্যে এক তরুণের শুধু মাথা নড়ছে না, তার ভেতরেও তোলপাড়। কে সেই মহাশক্তি....তাকে চেনার জন্য আকুল হয়ে আছে এ ছাত্রটি।

এভাবেই ক্ষণে ক্ষণে তার ভেতর তৈরী হয় নতুন নতুন প্রশ্নঝড়। মনের ঘূর্ণিপাকে সৃষ্টি হয় নতুন সাইক্লোন।
.............................................................

আগের পর্বগুলো..............



সর্বশেষ এডিট : ০২ রা নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৩
১১টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমি ভালো আছি

লিখেছেন জানা, ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৯



প্রিয় ব্লগার,

আপনাদের সবাইকে জানাই অশেষ কৃতঞ্গতা, শুভেচ্ছা এবং আন্তরিক ভালোবাসা। আপনাদের সবার দোয়া, সহমর্মিতা এবং ভালোবাসা সবসময়ই আমাকে কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে শক্তি এবং সাহস যুগিয়েছে। আমি সবসময়ই অনুভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইউরোপের বিভিন্ন দেশে আমার ড্রোন ছবি।

লিখেছেন হাশেম, ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩

বৃহত্তর প্যারিস তুষারপাত।

ফ্রান্সের তুলুজ শহরে বাংলাদেশের প্রথম স্থায়ী শহীদ মিনার।

হ্যাসল্ট, বেলজিয়াম।

ভূমধ্যসাগর তীরবর্তী ফ্রান্সের ফ্রিওল আইল্যান্ড।


রোডেসিয়াম এম রেইন, জার্মানি।

... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতার সুফল কতটুকু পাচ্ছে সাধারণ মানুষ

লিখেছেন এম ডি মুসা, ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:২৮

(১) আমলা /সরকারের কর্মকর্তা, কর্মচারীর সন্তানদের জন্য আলাদা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করার প্রস্তাব হতাশাজনক। মুক্তিযুদ্ধের ১৯৭১ সালের রক্ত দেওয়া দেশের এমন কিছু কখনো আশা কি করছে? বঙ্গবন্ধু এমন কিছু কি আশা... ...বাকিটুকু পড়ুন

এলজিবিটি নিয়ে আমার অবস্থান কী!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১০ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:১৫

অনেকেই আমাকে ট্রান্স জেন্ডার ইস্যু নিয়ে কথা বলতে অনুরোধ করেছেন। এ বিষয়ে একজন সাধারণ মানুষের ভূমিকা কী হওয়া উচিত- সে বিষয়ে মতামত চেয়েছেন। কারণ আমি মধ্যপন্থার মতামত দিয়ে থাকি। এ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুসলমানদের বিভিন্ন রকম ফতোয়া দিতেছে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১০ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩


আপন খালাতো, মামাতো, চাচাতো, ফুফাতো বোনের বা ছেলের, মেয়েকে বিবাহ করা যায়, এ সম্পর্কে আমি জানতে ইউটিউবে সার্চ দিলাম, দেখলাম শায়খ আব্দুল্লাহ, তারপর এই মামুনুল হক ( জেল থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×