রাস্তায় বেরুতেই দেখলাম কিশোরী মেয়েটি বাধ্য হয়ে দেহ বেচে দিচ্ছে-
দুইশ কিংবা তিনশ টাকায়-
টাকায় কিনা হয়.
বড় অফিসাররাও কম যায় না-
হাসতে হাসতে গর্বের সাথে কনস্ট্রাকশনে সাইন করে দেয়.
নিজের বাচ্চাদেরকে নিয়ে যখন বেড়াতে বের হয় বলে-
আমার সাইন ছাড়া বিল্ডিং হত না.
বাচ্চারা তাদের বাবার কথা ভেবে আনন্দে ডিগবাজি খায়-
বিদেশে পড়তে যায়.
দেশজুড়ে মানুষ রাজনিতীর বালছাল কমিডি সারকাস দেখে,
রাস্তার সরু ড্রেনে-
বিল্ডিং এ চাপা পড়া মায়ের ছেলেটা মুতে দেয়,
কিছু মুত গিয়ে পড়ে কিছু বড় মানুষের মুখে-
কিছু বড় মানুষ গালিগালাজ চেটেপুটে খায়-
মাইন্ড করলে যে শাইন হয় না.
বাংলাদেশ ভর্তি সব অসাধারণ অমানুষ.
অসাধারণ অমানুষেরা অসাধরণ ভাবে ছড়িয়ে পড়েছে দেশের শিরায় শিরায়-
নষ্ট করে চলেছে প্রতিটা বিবেককে-
তারা মানবতাকে উল্টো মধ্যমা দেখায়-
কুরে কুরে ছড়িয়ে পড়ে-
যেন একরাশ ক্যান্সার কোষ.
আমি নীরব থাকি-
কিছু বলার রুচি হয়না.
তবু কিছু গালি আঁকুপাকু করে-
কোন বাইনচোত গর্ভবতী মহিলারে দিয়া কাজ করায়.