somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কে এই মাওলানা !!! কি তার পরিচয় ! -৫

৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৫:১৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :




১৯৫৩ কিংবা ৫৪ সাল। পূর্ব পাকিস্তানের রাজনীতি উত্তাল হয়ে উঠেছে। রমনা ময়দানে সমাবেশ করতে দিচ্ছে না পশ্চিম পাকিস্তানের সরকার।

যুক্তফ্রন্টের বিরুদ্ধে মাওলানার অবস্থান। জনমত গড়ার কর্মসূচী হিসেবে মাওলানা রমনা ময়দানে জনসভা করতে চাচ্ছেন। কোনভাবেই অনুমতি মিলছে না। এসব বিষয়ে মাওলনাকে সহযোগিতা করতে কিশোরগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসেছেন মাওলানা আতহার আলী। তিনি মাওলানার কাছে উঠেছেন। তারা দুজন একাকী চলমান গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয়ে গভীর আলাপ আলোচনা করছেন।

বিকেলের পর মাওলানা লালবাগ থেকে বের হয়ে গাড়ীতে উঠলেন। গাড়ী গিয়ে থামল দৈনিক ইত্তেফাক অফিসের সামনে। মাওলানা গাড়ী থেকে নামলেন। তার সাথে কিশোরগঞ্জের মাওলানাও আছেন।
ইত্তেফাক অফিসের এক রুমে কয়েকজন বসে আছেন। তারা রাজনীতি নিয়ে আড্ডা দিচ্ছেন। একজন বলছেন, সবাই শুনছেন। তার কথা বলার ভঙ্গি এবং হাত নাড়ানো অন্য সবার চেয়ে আলাদা। তার চোখে মুখে নেতৃত্বের সুবর্ণ আভাস ছড়িয়ে পড়েছে।

ইত্তেফাক অফিসের ভেতরে এ দুজন মাওলানাকে ধীর কদমে এগিয়ে আসতে দেখে চেয়ার ছেড়ে হুট করে উঠে দাঁড়ালেন এ নেতা। তার কথা থেমে গেল। তিনি দৌড়ে গেলেন আগত দুজনের কাছে। পায়ে হাত দিয়ে পরম সম্মানে সালাম করলেন তিনি। তার নাম শেখ মুজিবুর রহমান। ছাত্রনেতা হিসেবে তখন কেবল তিনি জনপ্রিয়তার শৃঙ্গে আরোহণ করছেন।

আরে দাদা যে! আর হুজুর!! আপনারা এখানে? আমাকে বললেই তো আপনাদের কাছে চলে যেতাম। এই তোরা কে কোথায়! চেয়ার নিয়ে আয়। আমার দাদা আর হুজুর এসেছেন। তাদেরকে বসতে দে। শেখ মুজিব ব্যস্ত হয়ে উঠলেন।

শেখ মুজিবুর রহমানের কর্মব্যস্ততায় মাওলানার মুখে খুশির ঝিলিক দেখা যাচ্ছে। এই না হলে কি আমার গ্রামের ছেলে!
শোনো বাবা মুজিব! আমরা রমনা ময়দানে কনফারেন্স করতে চাচ্ছি। গভমেন্ট দিচ্ছে না। দেখো তো তুমি, কিছু করা যায় কিনা?
শেখ মুজিব তখন ছাত্রনেতা এবং প্রায় সর্বমহলে তার গ্রহণযোগ্যতা তৈরী হচ্ছে। তার উপর মাওলানার আস্থার এও অন্যতম কারণ।

অবশ্যই হুজুর! আমি এখনই কাজ শুরু করে দিচ্ছি। আপনারা নিশ্চিন্ত থাকুন। ওরা দিবে না মানে? ওদের বাপ দিবে! আমি আপনাদের কাজ শেষ করে খবর পাঠাচ্ছি। আপনারা নিশ্চিন্ত থাকুন।

ইত্তেফাক অফিসে আরও কিছুক্ষন থেকে মাওলানা দুজন বেরিয়ে এলেন। শেখ মুজিব তাদেরকে গাড়ী পর্যন্ত এগিয়ে দিয়ে সসম্মানে বিদায় জানালেন।

বাংলাদেশ নামের এ স্বাধীন রাষ্ট্রের তখনও জন্ম হয়নি। স্বাধীনতার আন্দোলনও তখনও বেগবান হয়নি। তখন থেকেই শেখ মুজিবুর রহমান এ অঞ্চলের উদীয়মান নেতা হয়ে উঠছিলেন। তার অকুতোভয় মেজাজ ও মাতৃভূমির অধিকার আদায়ে নির্ভিক তৎপরতা মাওলানাকে মুগ্ধ করতো। শেখ মুজিবুর রহমান তো তারই গ্রামের ছেলে। মাওলানার উদার ভালোবাসায় সিক্ত হচ্ছিলেন শেখ মুজিব।

ভালোবাসার এমন উদারতা আর সুগভীর প্রজ্ঞার অদৃশ্য আকর্ষণে শেখ মুজিবুর রহমান তার কাছে যেতেন। তার সাথে নিজের গ্রাম থেকে নিয়ে পাকিস্তানের চলমান নানা বিষয়ে কথাবার্তায় মগ্ন হতেন। কখনো মাওলানা বলছেন, শেখ মুজিব তন্ময় হয়ে শুনছেন। আবার কখনো শেখ মুজিব বলছেন, মাওলানা পরম মমতায় এ তরুণের সাহস দেখে মুগ্ধ হচ্ছেন।

এমনই একদিন। শেখ মুজিব এসেছেন মাওলানার কামরায়। মাওলানার গায়ে পাঞ্জাবী, তার উপরে কোট পরা। দারুণ দেখাচ্ছিল তার অবয়ব। শেখ মুজিব তার দিকে তাকিয়ে আছেন।

কথা প্রসঙ্গে শেখ মুজিব বলে ফেললেন,
হুজুর! আমার বড় শখ! আমি আপনার মতো এভাবে কোট গায়ে দিব। আমার দারুণ লাগে দেখতে।
আরে বলো কি! এই নাও, গায়ে দাও.....এখনই গায়ে দাও দেখি...বলতে বলতে মাওলানা তার পরনে থাকা কোটটি খুলে দিলেন। পরম স্নেহমাখা ভালোবাসায় তিনি তা জড়িয়ে দিলেন শেখ মুজিবের গায়ে। দুআ করে দিলেন তার জন্য। হে আল্লাহ! তুমি আমার এ সন্তানকে সবসময় দেখে রাখো!

শেখ মুজিবের পাজামা পাঞ্জাবীর সাথে সেদিন থেকে যোগ হল এক নতুন পোষাক। সাদা পাঞ্জাবীর উপর কালো কোট। সেই থেকে মৃত্যু অবধি তিনি কোট পরেছিলেন। কালে কালে এটি কোথাও কোথাও মুজিব কোট নামে পরিচিতি পেয়েছিল। এর আড়ালে লুকিয়ে আছে মাওলানার গভীর স্নেহ ও ভালোবাসার শীতল পরশ- এ রহস্য কজন জানে।

বিচিত্র ভুবনে এমন অনেক লুকায়িত রহস্য আমাদের অজনা।

স্বাধীন বাংলাদেশ তিনি দেখে যেতে পারেননি। শুনে যেতে পারেননি শেখ মুজিবুর রহমানের নামের আগে উচ্চারিত হচ্ছে বঙ্গবন্ধু উপাধী। এসব হয়তো তাকে আরও বেশি আনন্দিত করতো। তবে এ আনন্দ তার ভাগ্যে দেখা দেয়নি। এর আগেই তিনি দেখা পেয়েছেন পরম করুণাময়ের।

..............................
ফজরের নামায শেষ করে নিজের কামরায় ফিরে আসেন তিনি। সূর্যোদয়ের এ স্নিগ্ধ সময়ে তিনি আল্লাহ পাকের কুরআন তিলাওয়াত করছেন।
এরপর তার নাস্তা খাওয়ার সময়। এক আনার ঘোল আর এক আনার টোস্ট বিস্কুট ছিল তার সকালের খাবার। এটুকুই ছিল তার জন্য যথেষ্ট।
তারপর তিনি বসে যেতেন কাগজ কলম নিয়ে। জানালার পাশে বসে তিনি লিখতেন। শেষ বয়সে লিখেছেন পবিত্র কুরআনের তাফসীর। তার লেখালেখির ধরণ ও প্রকৃতিও ছিল অন্যরকম।

তিনি পবিত্র কুরআন থেকে একটি আয়াত পড়তেন। তারপর অনেকক্ষন তা নিয়ে ভাবতেন। একখানা কুরআন আর কাগজ কলম ছাড়া তার টেবিলে আর কিছু নেই। তিনি চোখ বুঁজে ভাবছেন। আয়াতের অর্থ ও মর্ম নিয়ে এতদিন যা কিছু পড়েছেন, সেসব স্মৃতির আয়নায় ভেসে আসছে। তিনি সেখান থেকে প্রয়োজনীয় অংশগুলো মনে মনে সাজিয়ে নিচ্ছেন। তারপর লেখা শুরু।

কখনো কখনো তার সন্দেহ হলে তিনি ডাকতেন...
আজিজুল হক! আছো?
জ্বি হুজুর। আমি আছি।
ঐ দেখো তো ফাতহুল কাদীর। ওখানের ৫৫ নাম্বার পৃষ্ঠায় এ বিষয়টি আছে নাকি? এই এই লেখা আছে কিনা.. পড়ে দেখো!
জ্বি হুজুর! এমনই লেখা আছে।
আলহামদুলিল্লাহ! যাও, ওটা রেখে দাও। পড়তে বসো গিয়ে।
আজিজুল হক অবাক হয়ে যেতেন মাওলানার স্মৃতিশক্তির প্রখরতা দেখে।
কুরআন শরীফের প্রায় পনেরো পারা পর্যন্ত তিনি তাফসীর লিখে গেছেন। নিজের হাতে লেখা এ তাফসীর পনের হাজার পৃষ্ঠা পর্যন্ত পৌঁছেছিল।

বাংলা ভাষা ও সাহিত্যকে তিনি ভালবাসতেন। বাংলাভাষায় লেখালেখি এবং সাহিত্যের মাধ্যমে ইসলামের সৌন্দর্য তুলে ধরার জন্য তিনি ব্যাকুল ছিলেন। যার মধ্যেই এমন প্রতিভার সন্ধান পেতেন, তাকে কাছে ডেকে তার বিকাশের ব্যবস্থা করে দিতেন।

তিনি নিজেও লিখেছেন। অনুবাদ করেছেন। বাংলাভাষী মুসলমানদের জন্য তার লেখনী ছিল সদাচঞ্চল ও চলমান। নিজের তত্ত্বাবধানে বোখারী শরীফের বাংলা অনুবাদ করিয়েছেন।
তার এসব গ্রন্থ ছাপিয়ে কোটিপতি হয়েছেন প্রকাশকরা। ভাগ্যের চাকায় গতি এনেছেন বিক্রেতারা। আর মাওলানা!
সামান্য কানা-কড়িও তিনি নেননি এসবের বিনিময়ে। এক টাকাও না। কপিরাইট বা গ্রন্থস্বত্ত্ব পর্যন্ত নিজের নামে রাখেননি তিনি।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক লাইব্রেরিয়ান আব্দুর রাজ্জাকের তথ্যমতে, মাওলানার নিজের লিখিত ও অনুদিত গ্রন্থাবলীর সংখ্যা ১৪৩ টি। এর মধ্যে যেমন ছোট পুস্তিকা রয়েছে, তেমনি বেহেশতী যেওরের পুরো অনুবাদও রয়েছে যার পৃষ্ঠা সংখ্যা ৭০৭।
নিঃস্বার্থ হয়ে আল্লাহর জন্য লিখেছেন, অনুবাদ করেছেন। যোগ্য লোকদেরকে দিয়ে বাংলাসাহিত্যের জন্য কাজ করিয়েছেন। বাংলাভাষী মুসলমানদের জন্য প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো সহজ বাংলায় তিনি তুলে ধরেছেন।

ঢাকার এক অধ্যাপক এসেছেন মাওলানার কাছে। তিনি মাওলানার লেখা বই নিয়মিত পড়েন। তবুও তিনি একটি বিষয় সম্পর্কে মাওলানাকে পরামর্শ দিতে এসেছেন।
হুজুর! আপনার এত এত বই কিতাব ছাপা হচ্ছে। এসবের বিক্রিও হচ্ছে প্রচুর। আপনার বই ছাপিয়ে প্রকাশক ও বিক্রেতারা লাখ লাখ টাকা কামিয়ে নিচ্ছে। আর আপনি কিছুই নিচ্ছেন না! অন্তত কিছু সম্মানি নিয়ে আপনি অসহায় গরীবকে দান করে দিলেও তো হতো!

মাওলানার মুখে মুচকী হাসি। তিনি মাথা নেড়ে অধ্যাপকের কথায় সায় দিচ্ছেন..
কিন্ত অধ্যাপক সাহেব! এই এতগুলো টাকা আমার হাতে এলে আমি যে ঠিক থাকতে পারবো! নিজেকে আমি ওটুকু বিশ্বাস করতে পারি না। মন ও মনের লোভ সাংঘাতিক বিষয়। টাকার পয়সার আকর্ষণ সামান্য প্রশ্রয় পেলে সব নিঃশেষ হয়ে যাবে আমার। এজন্যই আমি তা থেকে দূরে থাকছি।
অধ্যাপক মাথা নিচু করে ফেললেন। এমন আত্মনিয়ন্ত্রিত সাধককে পয়সাপাতি আর কামাই রোজগারের পরামর্শ দিয়ে নিজেকে লজ্জিত করার কোন মানে হয় না। তিনি অন্য প্রসঙ্গে চলে গেলেন।

তৎকালে পূর্ব পাকিস্তানের রাজধানী ঢাকা। ঢাকার পুরনো অংশে বুড়িগঙ্গার তীরে একটি ব্যস্ত এলাকা চাঁদনী ঘাট। পুরনো ঢাকার বড় বড় ব্যবসায়ী এবং ব্যস্ত লোকদের কাছে এ জায়গা অতিশয় প্রিয়। নদীর হিমশীতল বাতাস আর বিশুদ্ধ পরিবেশ ঢাকার সর্বত্র পাওয়া যায়না।

মাওলানার সাদামাটা জীবন যাপন আর ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য তার কর্মব্যস্ততায় নিজের জন্য তিনি কিছুই করছেন না। আহা! এমন মানুষের জন্যই তো কিছু করা দরকার। এসব ভেবে চাঁদনীঘাটের এক দ্বীনদার ব্যবসায়ী মাওলনার জন্য এ চাঁদনী ঘাটে একটি একতলা বাড়ীসহ দশ কাঠা পরিমান জায়গা কিনে দিলেন।

যে কেউ তাকে কিছু দিলে তিনি তা গ্রহণ করতেন না। সামান্য কলা আর ফলমূলও তিনি ফিরিয়ে দিয়েছেন অতিথির আয় রোজগার এবং তার লেনদেন সম্পর্কে জানা না থাকায়।
তবে এ লোকটির আয় রোজগার এবং তার মন মেজাজ সম্পর্কে মাওলানা বেশ ভালোভাবেই জানেন। বিপুল সম্পদের মালিক হয়েও তিনি মাওলানাকে নিঃস্বার্থ ভালোবাসেন। মাওলানা তার এ ভক্তের খাতিরে এ হাদিয়া গ্রহণ করলেন।

ঢাকায় এমন জায়গা আর বাড়ী পেয়েও তার মধ্যে কোন উচ্ছাস নেই। প্রাপ্তির কোন আনন্দ তাকে ছুঁতে পারছে না। আর তাই তিনি তার পরিবারকে এখনই ঢাকায় নিয়ে ্আসার জন্য চিন্তা ভাবনাও করছেন না। এভাবে কয়েক বছর কেটে গেল।

তারপর? নিজের একজন সাধারণ স্টাফ যখন তার বাসস্থান সংকটের কথা জানাল, কি অবলীলায় তিনি তাকে ঐ জায়গা এবং বাড়ীটি দিয়ে দিলেন। ভাড়া কিংবা সাময়িক নয়। একেবারে দিয়ে দিলেন। যাও, তুমি তোমার পরিবার নিয়ে এসে ঐ বাড়িটায় থাকতে শুরু করো। ওটা তোমাকেই দিলাম।

ঢাকার সূত্রাপুরে সাড়ে পাচ বিঘা সম্পত্তি মাওলানার নামে রেজিস্ট্রি করে দান করে দিলেন কবিরউদ্দীন মোল্লা নামে এক ধনাঢ্য ব্যবসায়ী। তিনি তা ওয়াকফ করে দিলেন মাদরাসার জন্য। নিজের নাম কেটে রেজিষ্ট্রির কাগজও পরিবর্তন করে দিলেন ।

তিনি জানতেন, এক সময় এ জাতির জনসংখ্যা বাড়বে। প্রয়োজন হবে অনেক আলেমের। যারা এ জাতিকে পথ দেখাবে ইসলামের। সেজন্য মাদরাসা প্রয়োজন।

সুদীর্ঘ ৪৫ বছর তিনি রাজধানী ঢাকায় থেকে গেলেন। এ সময়ের মধ্যে কত প্রস্তাব ও প্রলোভন তিনি দূরে সরিয়ে দিয়েছেন। কত হাদিয়া তোহফা তিনি অন্যের নামে দান করেছেন। নিজের জন্য রাখেননি কিছুই।

আগের পর্বগুলো.................
................

প্রিয় পাঠক, মাওলানার জীবন নিয়ে লিখতে গেলে শেখ মুজিব এবং মওদুদীসহ অনেক নেতার নাম আসবে। এ নিয়ে হৈ চৈ করার কিছু নেই।
আমার এ ধারাবাহিকে যারা কোন ইজম কিংবা মতবাদ দিয়ে বিতর্ক করতে আসেন, তাদেরকে আমার অন্যরকম মনে হয়।
রাস্তার ঝাড়ুদারকে দেখি, বাগানের ফুল নয়, আশেপাশের সৌন্দর্য নয়, তার একটিই কাজ.. খুজে খুজে ময়লা আবর্জনা বের করা। পাঠকবন্ধুদের কাউকে আমি এমন ভূমিকায় দেখতে আগ্রহী নই।
সাথে সাথে সবার মন্তব্যের দ্রুত উত্তর দিতে পারিনা বলে ক্ষমাপ্রত্যাশী।
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ৮:১৩
১৮টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মসজিদ না কী মার্কেট!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷

আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

সচিব, পিএইচডি, ইন্জিনিয়ার, ডাক্তারদের মুখ থেকে আপনি হাদিস শুনতে চান?

লিখেছেন সোনাগাজী, ১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:৪৫


,
আপনি যদি সচিব, পিএইচডি, ইন্জিনিয়ার, ডাক্তারদের মুখ থেকে হাদিস শুনতে চান, ভালো; শুনতে থাকুন। আমি এসব প্রফেশানেলদের মুখ থেকে দেশের অর্থনীতি, রাজনীতি, সমাজনীতি, বাজেট,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক- এর নুডুলস

লিখেছেন করুণাধারা, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২



অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।


একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×