somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হানিফ সংকেত :তারকা (!) বিবাহ সংবাদ _"যাদের লজ্জা নেই, এ লেখায়ও তাদের লজ্জা হবে না।"

২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৫:৪৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



জন্ম-মৃত্যু-বিয়ে মানুষের জীবন এই তিন নিয়ে, অর্থাত্ তিনটি বিষয়ই চিরন্তন সত্য। জন্মও একবার হয়, মৃত্যুও একবার, বিয়েটাও মানুষ একবারই করে—দু’একটি ব্যতিক্রম ছাড়া। তবে ইদানীং মনে হয় একবার বিয়ে করাটাই হচ্ছে ব্যতিক্রম। দু-তিনটি স্বাভাবিক। আর এই ব্যতিক্রমটা হচ্ছে মিডিয়ার ক্ষেত্রে। কথাটা আমার নয়, অনেকের। ফলে অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে, কোনো বিবাহিত শিল্পীর সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে একটু ভেবে বলতে হবে। আগে জেনে নিতে হবে তার এক বউ না দুই বউ। বর্তমানে তার সাথে একজন স্ত্রী আছে না দু’জনই বসবাস করছে। তাহলে কুশল বিনিময়ের সময় প্রশ্নের ধরনটা পাল্টে যাবে। জিজ্ঞেস করতে হবে, আপনার বা তোমার বউরা-বাচ্চারা কেমন আছে? একজন হলে প্রশ্ন হবে, তোমার বউ-বাচ্চারা কেমন আছে? ভালোবাসার প্রথম স্ত্রী’কে ছেড়ে দিয়ে ভালোবাসার দ্বিতীয় স্ত্রী’র সঙ্গে অনেকেই ভালো ভালো বাসায় আছেন। শুধু ভালো বাসাই না, আছে ভালো গাড়ি এবং অর্থকড়ি। এরা কখন কাকে ভালোবাসে আর কখন এদের ভালোবাসা চলে যায় বুঝা মুস্কিল।

একটি গল্পে পড়েছিলাম, জনৈক ব্যক্তি প্রেম করে বিয়ে করেছেন। বিয়ের আগে স্ত্রী’কে বলতেন, ‘তোমাকে ছাড়া আমি বাঁচব না। আমার হূদয় জুড়ে তুমি। তোমাকে ছাড়া আমি কিছু বুঝি না। আমার মৃত্যুর পর যেন তোমার মৃত্যু হয়, কারণ তোমার মৃত্যু আমি সইতে পারব না।’

বছর না যেতেই কর্মক্ষেত্রে লোকটি বেশ খ্যাতিমান হয়ে উঠলেন। বিত্ত, বৈভব, নাম, যশ ছড়িয়ে পড়ল চারদিকে। ব্যস করলেন ২য় বিয়ে। সেই স্ত্রী’র সঙ্গেও একই সংলাপ, ‘তোমাকে ছাড়া আমি কিছু বুঝি না, নিজের জীবনের চাইতেও তোমাকে বেশি ভালোবাসি।’ বছর দুয়েক পরে জানা গেল, সমঝোতার অভাব এবং আগের স্ত্রী’দের সম্মতিতেই এই ব্যক্তি তৃতীয় বিয়ে করেছেন।

এখন আমাদের মিডিয়ার অনেকের চরিত্রই এই ব্যক্তির মতো। অনেকটা ‘রোবোটিক’। রোবটকে যেমন রিমোট কন্ট্রোল দিয়ে যেদিক খুশি নেওয়া যায়, যা ইচ্ছে করানো যায়, তেমনি আমাদের মিডিয়া জগতে কিছু কিছু নবীন-প্রবীণ শিল্পীর ভালোবাসার অবস্থাও এমনি। এসব তথাকথিত নামীদামি (!) শিল্পীদের এসব কর্মকাণ্ডের ফলে এক শিল্পী দুঃখ করে বলছিলেন, ‘ভাই এখন নিজেকে একজন শিল্পী পরিচয় দিতে লজ্জা হয়, শ্বশুরবাড়ির লোকজন সন্দেহের চোখে দেখে।’

আসলে আমরা কোথায় যাচ্ছি? একটু পরিচিত বা জনপ্রিয় হয়ে উঠলেই স্ত্রী ত্যাগ করতে হবে? স্বামী ত্যাগ করতে হবে? তাহলে অভিভাবকরা বা সচেতন মানুষ কেন মিডিয়াতে তাদের সন্তানদের পাঠাতে আগ্রহী হবেন? আমি আগে একটি সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতাম। প্রায় দু-তিনশ কর্মকর্তা-কর্মচারী আছে সেই প্রতিষ্ঠানে। ১৯ বছর চাকরি করেছি। কৈ সেখানে তো কাউকে স্ত্রী ত্যাগ করে আর একটি বিয়ে করতে দেখিনি? তাই বলে মিডিয়ার বাইরে যে হচ্ছে না, তা নয়। তবে তার সংখ্যা খুবই কম। সেগুলো অধিকাংশই শিক্ষার অভাব, অর্থের অভাব, যৌতুকের দাবি ইত্যাদি নানাবিধ কারণে হয়। কিন্তু মিডিয়ার ব্যাপারটি তো অভাব নয়, অনেকের স্বভাবের কারণে হয়। সুতরাং কেউ যদি বলে যে শিল্পী হলেই এই কর্মটি করা হয়, তাহলে কি অন্যায় হবে? অথচ এই যে অবক্ষয়, তার বিরুদ্ধে কারও কোনো কথা নেই, কারও মাথাব্যথা নেই। স্বভাবতই কেউ প্রশ্ন করতে পারেন, আপনারই বা এত মাথা ব্যথা কেন? এসব নিয়ে কথা বললে মিডিয়ায় অনেকের সাথে

আপনার সম্পর্ক খারাপ হবে। অনেকেই রেগে যাবেন। শুধু শুধু মানুষকে ক্ষেপিয়ে লাভ কী? চুপচাপ থাকেন। বোবার শত্রু নেই। কথাগুলো যৌক্তিক, তারপরও কথা থেকে যায়। যার যার ব্যক্তিগত বিষয় বলে এ ব্যাপারগুলো নিয়ে কখনও চিন্তা করিনি। মাথাও ঘামাইনি। কিন্তু এখন মিডিয়ার যে অবস্থা শুরু হয়েছে, হঠাত্ জনপ্রিয় হয়ে ওঠা কিছু কিছু শিল্পীর নৈতিক চরিত্রের যে অধঃপতন ঘটেছে আমার মনে হয় এসব বিষয় নিয়ে চিন্তা করার সময় এসেছে। আসলে কিছু কিছু কম্পিউটার বা যন্ত্র-নির্ভর শিল্পী আছেন, যারা পত্রিকা বা চ্যানেলের আনুকূল্যে হঠাত্ করেই তারকা হয়ে গেছে। গাড়ি-বাড়ির মালিক হয়েছে। পেয়েছে বিদেশ যাওয়ার সুযোগ। বিটিভির মতো একটি চ্যানেল থাকলে হয়তো ওদের অনেকে অডিশনেই টিকত না। এখন চ্যানেলের যেমন ছড়াছড়ি, তেমনি তথাকথিত তারকারও ছড়াছড়ি এবং তাদের বাড়াবাড়ি। হাতেগোনা কয়েকজন ছাড়া শিল্পী বলে গণ্য হওয়ার মতো কেউ নেই। কারণ শিল্প সাধনার বিষয়। এখন ভালো গাইবার জন্য কণ্ঠ চর্চার প্রয়োজন হয় না। সুর সাধনারও প্রয়োজন হয় না। কারণ বেসুরো গান সুরে আনার জন্য যন্ত্র রয়েছে। অভিনয়ের ক্ষেত্রেও অনেকটা তাই। যে যাই করছে সেটাই অভিনয়। তাতে চরিত্রটি সঠিকভাবে চিত্রিত হচ্ছে কি হচ্ছে না তা নিয়ে কারও মাথাব্যথা নেই। সবকিছুই অনেক সস্তা হয়ে গেছে। ব্যাপারটা যেন শিল্প অভিজাত ঘরানার না, বাজারের পণ্য। তাই কী বলতে হবে, কীভাবে চলতে হবে অনেকে বুঝে উঠতে পারে না। এদের ভাবখানা ‘মুই কি হনুরে’। চ্যানেলের লাইভ অনুষ্ঠানে এদেরই ঠিক করা লোকজন মধ্যরাতে বলে উঠেন, তোমাকে খুব সুন্দর লাগছে। জানি না এটাই সুন্দরের নমুনা কি না? এদের কারণে আত্মীয়-পরিজন, বন্ধু-বান্ধব, পরিচিত মহলের কাছে প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয় অনেককেই। আগেই বলেছি বিষয়টি নিয়ে আগে মাথা ঘামাইনি কারণ আমিও বিষয়টিকে ব্যক্তিগত বিষয় বলেই মনে করতাম। কিন্তু শিল্পীদের বিষয়টি স্বভাবতই ব্যক্তিগত থাকে না। শিল্পীদের বলা হয় ‘পাবলিক প্রপার্টি’। ভক্তরা তাদের প্রিয় শিল্পীকে অনুসরণ করেন। তার আচার-আচরণ, পোশাক-পরিচ্ছদ ইত্যাদি নানান বিষয় ভক্তদের প্রভাবিত করে, শিল্পী হয়ে যান তার ভক্তদের কাছে আদর্শ। শিল্পীরা শুভেচ্ছা দূত হন। এক অর্থে তাদের বলা হয় অ্যাম্বাসেডার। সেই শিল্পীরা যখন একের পর এক এ ধরনের অপকর্ম বা অঘটন ঘটিয়ে চলেন, তখন তাদের ভক্তরা আহত হন। অন্যদিকে অতি ভক্তরা আবার প্রভাবিতও হতে পারেন। বিদেশে অনুষ্ঠান করতে গেলে এরা যা করে তার কিছু খবর পত্রিকার মাধ্যমে জানি। আর সহযাত্রী শিল্পীদের কাছে এসব শিল্পীদের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে যা শুনি তাতে শিউরে উঠি। মুষ্টিমেয় কয়েকজন শিল্পীর কারণে অন্যশিল্পীদের ভাবমূর্তিও নষ্ট হয়। কথায় আছে, এক গামলা দুধের মধ্যে এক ফোঁটা দই পড়লে যা হয়, অন্যদের বেলায়ও তাই হয়। কিন্তু বিদেশে গিয়ে এইসব তারকারা (!) যেসব কাণ্ড ঘটিয়ে আসেন, তাতে প্রবাসী বাঙালিরাও কষ্ট পান। এদের কারও কারও আচার-আচরণ, চলন-বলন, চারিত্রিক অধঃপতন দেশের ভাবমূর্তিও নষ্ট করে। ইদানীং কেউ কেউ বিদেশে গেলে দীর্ঘ মেয়াদে থাকেন। সেটা ভালো যদি না সেখানে আরেকটি সংসার পেতে বসেন। এদের অনেকেরই উদ্দেশ্য থাকে আমেরিকার নাগরিকত্ব পাওয়া। তাই কোনো ‘প্রবাসী’ সরল-সোজা মেয়েকে বা ছেলেকে প্রেমে ফাঁসিয়ে বিয়ে করে নাগরিকত্ব হাতিয়ে নেওয়াটাও কারও কারও উদ্দেশ্য থাকে। তাই এদের ফাঁদ পাতা ভালোবাসার কোনো মূল্য নেই। বিশেষ করে এ ধরনের ‘চরিত্রহীন’ শিল্পীদের জন্য। যারা বুক ফুলিয়ে পত্রিকায় বলতে পারে, ‘আমার স্ত্রী’র সম্মতিতে দ্বিতীয় বিয়ে করছি’ অথচ দেখা গেল সেই শিল্পীর ঘরে একটি শিশু সন্তান রয়েছে। তার এই সন্তানটিও কি তাকে এই বিয়েতে সম্মতি দিয়েছে? তথাকথিত এসব শিল্পীর কর্মকাণ্ডের জন্য আমাদেরও প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়। আর সেই কারণেই মাথাব্যথা এবং দু’কলম লেখা। আমি সময় পেলে খুব সকালে ধানমন্ডি লেকের ধারে হাঁটতে চেষ্টা করি। লেকের উপর একটি ব্রিজের পাশে ক’জন বৃদ্ধ বসে প্রতি সকালেই গল্প করেন। এরা সবাই অবসরপ্রাপ্ত। লেকের পাড়ে হাঁটতে গিয়ে আসা-যাওয়ার পথে তাদের সঙ্গে দেখা হয়। কুশল বিনিময় হয়। আমি তাদের শ্রদ্ধা করি, তারাও আমাকে স্নেহ করেন। আমার অনুষ্ঠানের বিভিন্ন বিষয়ের প্রশংসা করেন পাশাপাশি অসঙ্গতি থাকলে ধরিয়ে দেন এবং বিভিন্ন সময় বিভিন্ন বিষয়—বিশেষ করে সামাজিক অবক্ষয়, নানান ধরনের অসঙ্গতির কথা বলে তা অনুষ্ঠানে তুলে ধরতে বলেন। আমিও মনোযোগ দিয়ে তাদের উপদেশ শুনতে চেষ্টা করি। ক’দিন আগে সকালে হাঁটার সময় তাদেরই একজন আমার পথ আগলে ধরলেন। জিজ্ঞেস করলেন, ‘কী ভাই, আপনাদের মিডিয়ায় একটু পরিচিত হইলেই কি বউ ছাইড়া দিতে হয়?’

তখন সকাল ৬টা ৩০ মিনিট। প্রসন্ন মনে হাঁটছিলাম, হঠাত্ এ ধরনের প্রশ্ন শুনে অপ্রস্তুত হলাম। কিছুটা ভড়কে গেলাম। কী উত্তর দেব? আসলেই তো তা-ই। আজকাল তারকা (!) হলেই বউ ছেড়ে দেওয়া বা স্বামী ছেড়ে দেওয়া একটা ফ্যাশন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই মুহূর্তে যে দু’চারজন শিল্পী তাদের প্রতিভা গুণে জনপ্রিয় হয়েছেন দাম্পত্য জীবনে এদের অধিকাংশেরই প্রায় একই দশা। পত্রিকার মাধ্যমে জানলাম এদের কেউ প্রথম স্ত্রী ত্যাগ করে বলছেন, তার নাকি মা পাত্রী ঠিক করে দিয়েছেন তাই আর একটি বিয়ে করতে হলো। যদি সত্যি তাই হয় তাহলে এই মা’ই বা কেমন মা? নিজে নারী হয়ে নিজের সন্তানকে কিছু না বলে উল্টো আর একটি মেয়ের সংসার ভাঙতে উদ্যোগী হয়েছেন কী করে? আবার কেউ দু-একটি গান গেয়ে জনপ্রিয় হওয়া মাত্রই বাবা-মা ত্যাগ করেছে। শুধু তাই নয়, বাসাবাড়ি ছেড়ে অন্যত্র চলে গেছে। ভালোবাসায় মগ্ন। অবশ্য এখনও বিয়ের খবর কোথাও ছাপা হয়নি। হয়তো হবেও। আবার কেউ একটু পরিচিত হয়েই স্বামীকে ছেড়ে দিলেন। অজুহাত একটিই, বনাবনি হচ্ছিল না, তাই সমঝোতার ভিত্তিতে ভাঙ্গন। বাঃ কি সুন্দর সমঝোতা! একসঙ্গে থাকার জন্য নয়, ভাঙ্গনের জন্য সমঝোতা। আবার কেউ ইদানীং পত্রিকায় বলে বেড়াচ্ছেন আরেকটি বিয়ে করলে অন্যায় কী, অনেকেইতো করেছে, আমার স্ত্রী’র এতে সম্মতি আছে... ইত্যাদি ইত্যাদি। দু-একটি পত্রিকায় আবার এ বিষয়টি নিয়ে ‘পজিটিভ’ সংবাদও ছেপেছে। হয়তো সর্বযুগেই এ ধরনের ঘটনা কমবেশি ঘটেছে। কিন্তু বর্তমান সময়ের মতো এসব নিয়ে এত আলোচনা এবং প্রশংসা সম্ভবত মিডিয়া প্রপাতের কারণেই। কোনো স্ত্রী যে তার কোলে শিশু সন্তান থাকা অবস্থায় স্বামীকে আরেকটি বিয়ে করতে সম্মতি দিতে পারে এবং তার স্বামী আরেক বউ ঘরে আনলে সে খুশি হতে পারে এ কথাও প্রথম শুনলাম। এদের কেউ কেউ আবার বলেন ধর্মীয়ভাবে একাধিক বিয়েতে সমস্যা নেই। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে ধর্মীয়ভাবে তো অনেক কিছুই মেনে চলতে বলা হয়। তারা কি সেটা মানে? তাহলে বিয়ের ক্ষেত্রে শুধু ধর্মের অজুহাত কেন? মিডিয়ার অনেকের ক্ষেত্রেই দুই-তিনটা বিয়ে করা যেন কোনো বিষয় না বরং এটি একটি ঘটনা। এ ধরনের ধারণা অনেকেরই আছে। গোড়াতেই লিখেছি অনেকের মতো আমিও এসব বিষয় নিয়ে মাথা ঘামাতে চাই না। কিন্তু বিষয়টি নিয়ে যখন শিল্পীদের ভাবমূর্তির প্রশ্ন জড়িয়ে যায়, নৈতিকতার প্রশ্ন এসে যায়, শিল্পীদের চরিত্র নিয়ে কথা শুনতে হয়, পথেঘাটে প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়, তখন বিবেকের তাড়নায় চুপ করে থাকাটা কঠিন। তাই দু’লাইন লিখতে চেষ্টা করলাম। অনেক কিছুই লিখতে চেয়েছিলাম কিন্তু ভাবলাম বেশি লিখেই বা কী হবে। যাদের লজ্জা নেই, এ লেখায়ও তাদের লজ্জা হবে না। আমি শুধু লেকের ধারের সেই বৃদ্ধদের প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্যই লিখলাম। তারা বলেছিলেন, ‘এইসব বিষয় নিয়ে আপনার অনুষ্ঠানে কিছু করতে পারেন না?’ হ্যাঁ পারি, তবে ইচ্ছে থাকলেও অনেক সময় অনেক কিছু করা যায় না অনেক কারণে। তবে লিখতে তো পারি। তাই লিখলাম। অন্তত আমার শুভাকাঙ্ক্ষী সেই বৃদ্ধদের বলতে পারব, ‘বিষয়টি নিয়ে আমি ‘ইত্তেফাক’-এর ঈদ সংখ্যায় দু’কলম লিখেছি। সময় পেলে পড়বেন।’

২৩ অক্টোবর ২০১২



লেখক :গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব হানিফ সংকেত

খবর এইখানে
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৫:৫৮
২৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০২



ইউটিউব হুজুর বললেন, মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে। তখন নাকি নিজ যোগ্যতায় ঈমান রক্ষা করতে হয়। আল্লাহ নাকি তখন মুমিনের সহায়তায় এগিয়ে আসেন না। তাই শুনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মহিলা আম্পায়ার, কিছু খেলোয়ারদের নারী বিদ্বেষী মনোভাব লুকানো যায় নি

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯



গত বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল প্রাইম ব্যাংক ও মোহামেডানের ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন সাথিরা জাকির জেসি। অভিযোগ উঠেছে, লিগে দুইয়ে থাকা মোহামেডান ও পাঁচে থাকা প্রাইমের মধ্যকার ম্যাচে নারী আম্পায়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

জানা আপুর আপডেট

লিখেছেন আরাফআহনাফ, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭

জানা আপুর কোন আপডেট পাচ্ছি না অনেকদিন!
কেমন আছেন তিনি - জানলে কেউ কী জানবেন -প্লিজ?
প্রিয় আপুর জন্য অজস্র শুভ কামনা।



বি:দ্র:
নেটে খুঁজে পেলাম এই লিন্ক টা - সবার প্রোফাইল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×