somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

•|• গরুর হাঁটে গরুর সাথে •|•

১৯ শে অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সুধী শ্রোতা দর্শক মণ্ডলী আজ আমি আর আমার ক্যামেরাম্যান পোটলা চলে এসেছি গাবতলির বিশাল গরুর হাঁটে, একটা কুরবানির গরুর সাক্ষাৎকার নেয়ার জন্য ।

-স্যার কি যে গন্ধ ! স্যার, সব পারফিউম তো হাগু-মুতুর সাথে মিলাই গেছে ।

ঐই বেটা চুপ থাক, এইখানে কি তাইলে বিরয়ানীর গন্ধ আইব নাকি ! যাই হোক সবই দেখি ছোট ছোট গরু ! মাঝে মধ্যে কয়েকটা বড় গরু দেখা যাচ্ছে। অন্তত শতাধিক গরু আমার আশে পাশে ঘুরিতেছে ।
-স্যার বড় গরু খুইজা পাইছি।

হাটের কোণায় আমার ক্যামেরাম্যানের ক্যামেরা খুঁজে পেয়েছে বিশাল কয়েকটা গরু, চলুন তাদের কাছে যাওয়া যাক । অনেক কষ্টে ভীর ঠেলে কাছে গেলাম, তারপর একটা বিশাল সাইজের গরুকে...

*কেমন আছেন গরু ভায়া?

-- ঐ বেটা তুই চিপায় ঢুকছস কেন ? আবার জিগাও কেমন আছি ... দিমু কইলাম কোকসা পাছাইয়া এক গুতা ! আমগো রোম্যান্টিক কামের মাঝে বাঁধা দেস ! আবার বেটা ক্যামেরা লইয়া আইছস ? তোর জ্বালায় কি ঠিক মত প্রেমও করতে পারুম না ?

* না , না মানে আমি আপনাদের সাথে কিছু আলাপ করতে চাই । তাই আর কি ... !

-- আলাপ আবার কিসের ? বেটা ফাজিল ক্যামেরাম্যান ক্যামেরা নামা ! বাজারে স্ক্যানডেল ছাড়ার ফন্দি ? দিলাম এক লাত্থি ,সব কিন্তু কান্ধে উইঠা যাইব !

* ভাই খেপেন কেন ? আমি রিপোর্টার । শুধু আপনার একটা ইন্টারভিউ নেবো সাথে কিছু ভিডিও ক্লিপিংস । আপনার ইন্টারভিউ না নিলে আমার চাকরি থাকবো না ... প্লিজ দয়া করেন।

-- তা এতো কিছু থাকতে আমার ইন্টারভিউ কেন? তুই কি বেটা ইয়োলো রিপোর্টার ?

* না না ইয়োলো রিপোর্টার কেন হব! সামনে কোরবানির ঈদ । এখনতো আপনিই সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। একেবারে আলোচনা সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ।

-- আচ্ছা যা ইন্টারভিউ দিমু । কিন্তু আমগো রোম্যান্টিক মুড যে নষ্ট কইরা দিলি, তোর জ্বালায় ঠিক মত কিস’টাও করতে পারলাম না । মুড কি সব সময় থাকে ? এমনেই এইখানে মানুষের মেলা বইছে ! বেশি প্যাঁচাল পারবি না আর আমার লাইলির দিকে তোর ক্যামেরা ম্যানরে নজর কম দিতে বল । শালার নজর খারাপ ! নাইলে কিন্তু উশটা দিয়া আকাশে উড়াইয়া দিমু !

* জি ভাই, আমার ক্যামেরাম্যান একটু বেয়াদব কিসিমের, মেয়ে দেখলেই তাকিয়ে থাকে। কিন্তু ভাই আপনি তুই তোকারি করেন ক্যান ?

-- আইছে ... ! তাইলে কি তোমারে চুম্মা দিমু ? ইন্টারভিউ নিলে নিবি না নিলে ফোট ...

* ক্ষেপেন ক্যান ?

-- কোন চ্যানেল আর প্রোগ্রামের নাম কি ?

* জি চ্যানেল “ হুদাই” এর ঈদ প্রোগ্রাম “ গরুর হাঁটে গরুর সাথে “এ দেখান হবে ।

* তা আপনার দাম এত বেশি ক্যান ? বাজারের সবচেয়ে দামি গরু কি আপনি ?

-- কি আমারে দেইখাও বুঝস না ? । হুদাই কি ১৫ লাখ টাকা দাম উঠছে !! তোর মত বিশাটারেও জোড়া দিলে আমার সমান হইব না, বেটা হুগ্না কাডি একটা ! এই হাটে আরো যে গরু আছে তাদের থেকে আমার সাইজ সবচেয়ে বেশি । পুরাই সালমান খান বডি আমার । আমার থাই দেখছোস, খালি মাংস আর মাংস ! চোয়াল ভরা দাঁত আছে। কোন রোগ ব্যাধি নাই । এর পরেও যদি না বুঝস তাইলে একটা কামড় দিয়েই ব্যাপারটা বুঝাই দিতেছি ।

>>> প্রিয় দর্শক, আপনারা বুঝতে পেরেছেন নিশ্চয় এতক্ষন আমি কার সাথে বকবক করছি ? ইয়েস, মি.গরুর সাথে । তো চলুন এই বকবকানির আরও গভীরে যাওয়া যাক...

* মি. গরু, মিস গরুকে নিয়ে নিশ্চয়ই সুখেই আছেন,নাকি ?

-- বেটা দেখস না, বহুত নবাবী হালেই আছি । বহুত কষ্টে এই মোটিরে জোগাইছি । আমার মোটি পুরাই নায়িকা পপি । হেতেরে আমার মালিকে বেঁচতে আনছে । বহুত কষ্টে পটাইছি । কানে কানে কই..., সামনেই কোরবানি ,আমারে সাইজ করার আগে এই মোটিরে কয়দিন আরামছে সাইজ করুম । আহ ... মরার আগেও শান্তি । আর চারপাশের চামচাগুলার ডাকে আমি তো পুরাই পুলকিত ।

* আর মিস গরু, আপনি ?

-- বহুত আরামেই আছি । আপনি আইসা মিয়া আমগো রোমান্সের মাঝে ভেজাল লাগাইছেন। আপনি মিয়া বেশি প্যাঁচাল পাড়েন। নেক্সট টাইম আসলে একটু কাইসা ঝাড়বেন । আমরা গরু বইলা কি আমগো প্রাইভেছি নাই নাকি?

* সরি ম্যাডাম । তা আপনার এই পরিবেশ কেমন লাগতেছে ?

-- সারাজীবন বেড়ার ঘরে থাকতে থাকতে মেজাজ বিগড়াই গেছে । তাই ঠিক করছি কোন রাজমহল ছাড়া যামু না। আমার উনার গলার তলে নোটিশ ঝুলানো আছে দেখেন না !! ঐ বেটা পোটলা নোটিশটার একটু ক্লোজ শট নে ...

>>> নোটিশ ! বলেই আচমকাই যেন আকাশ থেকে আছাড় খেয়ে পড়লাম । তারপর যা দেখলাম, তা দেখে আপনারাও খাবি খেতে শুরু করবেন। প্রথমেই লেখা ," আমি হব তার, লাখ টাকা যার ..."একখান বড় ট্রাক দিয়ে তাকে নিয়ে যেতে হবে । স্টার প্লাস আর জলসার সিরিয়াল দেখার জন্য ডিশের সংযোগ সহ টিভি থাকতে হবে । রাতে মশারী টাঙ্গিয়ে দিতে হবে যেন মশা কামড়াতে না পারে। বসার জন্য কার্পেট বিছানো মেঝে। ফেসবুকে উনার ছবি আপলোড করতে হবে , যাতে মরার আগে দেখতে পান কয়টা লাইক পাইছে... সময় থাকলে নাকি ফেসবুক পেইজও খুলতেন। উৎকৃষ্ট মানের ঘাস, খেঁড়, ভুষি ...আর না হয় নাই বললাম । তারপর গরুটাকে বললাম আপনাকে সাজে তো দারুন লাগতেছে !

-- আমি হইলাম নবাব খানদানের জন্য নবাবী গরু । আমার সাজগোজের দায়িত্ব নিছিল স্বয়ং পারসোনা । আমার ফেসিয়াল , মেনিকিউর আর পেডিকিউর কানিজ আপা নিজ হাতে করাইছেন । উনি অবশ্য বলছিল একটা স্পা করতে তাইলে নাকি শরীরটা নরম হইত। আমি মানা কইরা দিছিলাম, পুরুষ মানুষের আবার কিসের স্পা ? কখন না আবার আমার ভিডিও ফুটেজ বের হয় এই ভয়ে । তয় লাইলি কিন্তু গেছিল স্পা করতে । কানিজ আপা লাইলিরে আসসস্থ করছিল যে কোন ক্যামেরা কিন্তু এখন আর নাই । তয় চুন্নিরে নিয়া একটা ভয় আছে ,শত হইলেও তো চুন্নি । দেখা যাইব মরার পড়ে ভিডিও বেচতাসে “ হোম ভিডিও, দেইখা লন বাইচ্ছা লন মাত্র ৩০ টাকা ”। আর এই যে আমার লেজের হেয়ার স্টাইলটা দেখতাছস এইটা হাবিব’স এর হাবিব ভাই নিজে করছেন । এক্কখান লেয়ার কাট মারছে আবার কালারও করছে ঠিক শখ আপার মত । গলার যে মালা গুলা দেখতাছস সব স্পন্সর করছে ক্যাটস আই । আর আমার লগে যেই বেটা যাইব মানে “রাখাল/হাসলি ” হেঁতে দারুন রাম্প জানে।

* বাহ পুরাই নবাবী স্টাইল !

--ঐ বেটা নবাবী কি ? বল নবাব! নবাব না হলে এই হালচাল তো আমার না হয়ে তোরই হইত ?

* তা আপনার গার্ল ফ্রেন্ড এত চুপ ক্যান ?

-- খামোশ বেয়াদব ! আবার আমার গার্ল ফ্রেন্ডের দিকে নজর দেছ । ক্যান আমারে পছন্দ হয় না ? নবাব কথা বলছে ,তার মাঝে এত কথা কিসের ? শৃঙ্খলাও জানো না !

* আচ্ছা, আপনেরা রাস্তায় রাস্তায় গোবর মানে থুক্কু টয়লেট করে রাস্তা এত নোংরা কইরা দেন ক্যান ? আর শৃঙ্খলা আমারে শিখান !

-- সবই দেখি বেকুব । আরে বেটা আমরা কি টয়লেট ব্যবহার করি ? আর শোন আমগো দেশে রাস্তায় কোন কিছু ত্যাগ করলে জরিমানা দিতে হয় না । তাই যেইখানে ইচ্ছা সেখানেই কাম সারতে পারি ...! একটা কথা আছে না , ভোগে নয় ত্যাগেই প্রকৃত সুখ। আহ,......(ধপাস+চের...চের...)

স্যার , দিছে হাইগা... আবার চেরচেরাইয়া মুততাছে...

* আপনারা মিয়া বাচ্চাগো মত যেইখানে খুশি সেইখানে হাগু-মুতু কইরা দেন ! প্যাম্পাস পড়তে পাড়েন না ?

-- কিরে তুই দেহি ঝারি মারছ ! আমরা পাম্পাস পড়লে তো হাগু-মুতু ডিজিটাল হয়ে যাবে !

* আচ্ছা যাই হোক, কখন আপনাদের বেশি খারাপ লাগে ?

-- যখন মানুষেরা বলে, “ ওমুকের মাথায় দেখি সবই গোবর !” এতে আমরা অনেক অপমানিত হই। কারণ এইটাই যে, ঐ বেকুবের মাথায় আছে ভাতিজা ছাগলের ইয়ে । আর যখন কেউ গরুর মাংস আয়েশ করে খায়।

* মাঝে মাঝে আপনাদের চার শিং একত্রে করে গুঁতাগুঁতি করতে দেখি এর মানে কি ?

-- আরে ! তোর মাথায় তো মনে হয় ভাতিজার ইয়ে আছে ! আরে আমরা তো গুঁতাগুঁতি করি না ব্রেক ড্যান্স দেই । চার শিং এক থাকলে ব্যাল্যান্স ঠিক থাকে ।

* আপনাকে বিক্রির জন্য যখন হাটে তোলা হয়, তখন খারাপ লাগে না?

-- কী ? খারাপ লাগে না মানে ! গরুর হাট নাম শুনলেইতো আমার কলিজা একেবারে শুকিয়ে যায়। জানে পানি থাকে না। এইবার তো আমারে জোর কইরা ধইরা আনছে

* আপনাদের নাকি মোটাতাজাকরণ ঔষুধ খাইয়ে মোটা করা হয় ?

-- আমরা আর কইটা খাই তোর ক্যামেরাম্যানের মত হুগ্না কাডি পাবলিক গুলাই গরুর ট্যাবলেট খাইয়া অল্প কদিনে বেশ মোটা তাজা হয়ে যাইতেছে !

* আপনার জীবনের একটা মজার ঘটনা বলুন?

-- একবার আমার মনিবের ছেলেকে একটা ট্রান্সলেশন জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল। “ গরু ঘাস খায় এর ইংরেজি কি ? সে বলেছিল- The cow eats rice !

* আচ্ছা কি খেতে ভালবাসেন ?

-- আমি আবার এখন নবাবী খাবার ছাড়া খাই না। দেখস না ভুঁড়িটা কত বড় ! গার্ল ফ্রেন্ডরে হাগ করতে গেলে ভুঁড়িতে ভুঁড়িতে বারি খায় । সময় থাকলে জিমে ভর্তি হইতাম কিন্তু সময় নাই । তেমন কিছু খাই না। এই ধর...মোগলাই ,লাচ্ছি, নান্না বিরিয়ানি, রোষ্ট এগুলো প্রচুর খেতে ভালোবাসি। ছোট বেলায় আগে অবশ্য ঘাস, ভুষি খাইতাম। আর এই ঢাকা শহরে মানুষের কল্যাণে যেভাবে চারিদিকে ময়লা আবর্জনা বারতেছে তাতে মনে হয় আগামীতে আমগো জাতির জন্য খাদ্য ঘাটতি দেখা দিবে।

*আচ্ছা আপনি কখন কাউকে শিং দিয়ে গুতো মারেন?

-- যখন প্রচন্ড রেগে যাই তখন যাকে সামনে পাই তাকেই আমার গুতো মারতে ইচ্ছে করে। যেমন তোরে প্রথমে মারতে ইচ্ছা করতেছিল। আমগো রোমান্স নষ্ট করছস ! তবে মশা-মাছিদেরকে তাড়ানোর জন্য আমার লেজই যথেষ্ঠ। মশা মারতে কামান দাগানোর দরকার কী?

* আপনিতো খুব জ্ঞানী। আপনারা কি দুধ খান?

-- তুই দেহি পুরাই বলদ ! আর ইউ পম গানা ? কাকের মাংস কাক কি খায় ? আমাদের দেয়া দুধ খেয়ে যদি সবার এতো বুদ্ধি হয়, তাহলে যেই আমরা নিজেরাই দুধের ভান্ডার- আমাদেরতো একটু আধটু জ্ঞান থাকতেই পারে নাকি ?

* আপনারা গরুরা নাকি ইচ্ছে করেই মাঝে মাঝে দুধ দিতে চান না?

-- ঘটনা সত্য। তবে গরুরা না গাভীরা দুধ দিতে চায় না, জান তুমি বলতো...
শুনেন, অনেকেই আমাদের মুড বা মেজাজ মর্জি বুঝতে চায় না। তখন খুবই খারাপ লাগে। আবার অনেক কিপ্টে মনিব আছে যারা ঠিকমতো খেতে দিতে চায় না। ওদিকে আবার দুধ ঠিকই বেশি বেশি চায়। খালি ধইরা টানাটানি করে ... ! আপনিই বলুন এটা কি ঠিক?

* বুঝলাম। কিন্তু তাই বলে যার নুন খান তার গুন না গাওয়া কিন্তু একদম ঠিক না।

-- এটা ঠিক। কিন্তু আমি কিন্তু কেবলই খাই না। বরং খাওয়াইও। তাই আমার প্রতি সবার আগে মনযোগ দেয়া দরকার।

* আপনার কি কখনো মনে হয়েছে আপনি গরু হয়ে জন্ম না নিয়ে ঘোড়া হয়ে জন্ম নিলে বেশি ভালো হতো ?

-- হ্যাঁ, যখন টিভিতে ঘোড়ার রেছ দেখি, তখন খুব খারাপ লাগে। মনে হয় ইশ! আমি যদি ঘোড়া হতে পারতাম! তাহলে এভাবে দৌড়াতে পারতাম। ছোট বেলায় কত দৌড়াইছি...

* সাক্ষাৎকারের প্রায় শেষ প্রান্তে আমরা চলে এসেছি। ঢাকা শহর কেমন লাগতেছে ?

-- ঢাকা শহর আইসা আমার আশা ফুরাইছে,লাল লাল,নীল নীল বাত্তি দেইখা পরান জুরাইছে...এ...এ।

* সর্বশেষ দর্শকদের উদ্দেশে কিছু বলুন ?

-- আগে তুই কিছু ক... তারপর আমি কইতাছি...
...............” প্রিয়তমা , তুমি কখনও, কোনদিনও পুরানো হবে না ।“

--শালার রিপোর্টার ফাক দিয়া গার্ল ফ্রেন্ডরে উইস করল। আপনাদের সবাইকে বলি এলাকায় ফুটানি দেখানর জন্য আমার মত এমন বিশাল ইনজেকশন দেয়া নাদুস-নুদুস গরু কেনার কোন দরকার নাই। ঘুষের টাকায় আর কত ? হালাল টাকায় একটা ভাতিজা সরি...! ছাগল কোরবানি করেন আল্লাহ খুশি হবে। বাঙ্গালি খাইতে না পারলে কি হইব ফুটানি কিন্তু ঠিকই করে । অবশ্য এখন কোরবানি এখন আর কোরবানি নাই ? স্ট্যাটাস হইয়া গেছে ! যার গরু যত দামি সে এলাকায় তত বেশি সম্মানী । আর কোরবানি দিয়া মাংস কইলাম ঠাইসা ঠাইসা ফ্রিজে ভইরেন না । আমগো অনেক শীত লাগে । গরিব মানুষরে বিলাই দিয়েন ।ওগো পেটে অনেক গরম, অভুক্তের গরম । আল্লাহ সোয়াব দিব । আর একটা কথা বলতে চাই। সবাই আমাদের প্রতি যত্নবান হোন। সামনে কিন্তু দুধের দাম আরো বাড়বে। তাই মাংস খাওয়াও বাদ দিন। আর আমার এই সাক্ষাৎকার না টেলিকাস্ট করলে কইলাম খবর আছে !


বিঃ দ্রঃ যার সাক্ষাৎকার নেয়া হয়েছে তিনি হচ্ছেন কুরবানির হাটের নজর কাড়া এবং সুস্বাস্থ্যের অধিকারী মি. হাম-বা...আর সাথেই ছিলেন তার প্রিয়তম হাম-বী “লাইলি” । সাক্ষাৎকার নেয়ার সময় তিনি মাথা নেড়েছেন ৭ বার , কান নেড়েছেন ৪ বার, লেজ নেড়েছেন ১০-১২ বার, গুঁতো মারার চেষ্টা করেছেন ৪ বার, পানি বিয়েগ করেছেন ৩ বার (অনেক গন্ধ) আর মল ত্যাগ করেছেন ২ বার ।

© Anas Hassan
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:৫৯
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মুসলিম নেতৃত্বের ক্ষেত্রে আব্বাসীয় কুরাইশ বেশি যোগ্য

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১০ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:২৫




সূরাঃ ২ বাকারা, ১২৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২৪। আর যখন তোমার প্রতিপালক ইব্রাহীমকে কয়েকটি বাক্য (কালিমাত) দ্বারা পরীক্ষা করেছিলেন, পরে সে তা পূর্ণ করেছিল; তিনি বললেন নিশ্চয়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুসলমানদের বিভিন্ন রকম ফতোয়া দিতেছে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১০ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩


আপন খালাতো, মামাতো, চাচাতো, ফুফাতো বোনের বা ছেলের, মেয়েকে বিবাহ করা যায়, এ সম্পর্কে আমি জানতে ইউটিউবে সার্চ দিলাম, দেখলাম শায়খ আব্দুল্লাহ, তারপর এই মামুনুল হক ( জেল থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জুমার নামাজে এক অভূতপূর্ব ঘটনা

লিখেছেন সাব্বির আহমেদ সাকিল, ১০ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০



মসজিদের ভেতর জায়গা সংকুলান না হওয়ায় বাহিরে বিছিয়ে দেয়া চটে বসে আছি । রোদের প্রখরতা বেশ কড়া । গা ঘেমে ভিজে ওঠার অবস্থা । মুয়াজ্জিন ইকামাত দিলেন, নামাজ শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

বামিঙ্গিয়ান উপাখ্যান

লিখেছেন যুবায়ের আলিফ, ১০ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২০




মাঝ রাতে কড়া একটা ঝাঁকুনি দিয়ে ঘুম ভাঙলো জ্যাকের৷ ঘুমের ঘোরে দেখতে পেল কেউ চোখ ধাঁধানো পোষাক পরে ডাইনিংয়ে একটা চামচ রেখে দরজা গলিয়ে চলে যাচ্ছে৷ গা ও পোষাকের উজ্জ্বলতা... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। হরিন কিনবেন ??

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫৯



শখ করে বন্য প্রাণী পুষতে পছন্দ করেন অনেকেই। সেসকল পশু-পাখি প্রেমী সৌখিন মানুষদের শখ পূরণে বিশেষ আরো এক নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এবার মাত্র ৫০ হাজার টাকাতেই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×