আজকাল মশারাও বোধয় গেরিলা ট্রেনিং নিতাসে। রুমে এরোসল মারার ২০ মিনিট পরও দেখা য়ায় মশারা দ্বিগুন উদ্দীপনায় উড়া উড়ি করিতেছে। গেরিলা ট্রেনিঙের উপর ভিত্তি করে মশাদের কয়েক ভাগে ভাগ করলাম।
ক। সু সাইড বম্বার - এই মশারা কামড় মারিয়াই শহীদ হইবার জন্য তৈরি থাকে। এর কিছু অংশ কয়েল, এরোসলের কারনে মারা যায়।
খ। এরোসল স্পেশালিস্টঃ এদের ট্রেনিং দেয়া হয় এরোসলের জাল ছিন্নবিচ্ছিন্ন করিয়া মানব শরীরের মজাদার রক্ত আহার করিবার জন্য।
গ। বডিবিল্ডারঃ এ জাতীয় মশারা ২/১ টা থাপ্পড় খাইবার পরও জীবিত অবস্থায় পালাইয়া যাইতে সক্ষম।
ঘ। পাতি মশাঃ নাম শুনে ক্ষমতাধর মশা মনে না হইলেও এরা কয়েল, মশারী মতো বাধা অনায়সেই অতিক্রম করিতে সক্ষম।
আজ আর নয়, মশারা তীব্র আন্দোলন করিতেছে। আমার এই পোস্ট তাদের অনুভূতিতে আঘাত করিয়াছে বলিয়া তাদের অভিযোগ। তাই তারা এখন ব্যাপক কর্মসূচী হাতে নিচ্ছে । আমার জন্য তারা ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু সহ বিভিন্ন জীবাণু সমৃদ্ধ বোমা নিয়া অগ্রসর হইতাসে
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:০৭