somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্প: অযাচিত ব্যারিকেড

১৪ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:৫৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



ঘুম না হওয়া ক্লান্তিকর,যদিও কবিদের ঘুমের হিসেব করতে নেই বলে কথা আছে। তবুও হিসেবের খাতায় আরেকটি রাত যখন উঠে যাবে তখন চোখ জ্বলুনির কারন বেরিয়ে পড়বে।ঘুমহীন ক্লান্ত চোখ তীর্থের কাক হয়ে গেছে একটি গাজীপুরগামী বাসের জন্য।চারটে চা আর গোটা পাঁচেক সিগারেটের হিসাব করলে জানা যায় বাসের জন্য আমি এক ঘন্টা যাবত অপেক্ষা করছি।টিকিট কাউন্টার থেকে অবশ্য আগেই বলেছিলো বাস আসলে টিকিট করতে।আমি নাছোড়বান্ধা বাস আসলে টিকিট করতে গেলে যে পিছিয়ে পড়বো।
লোকমুখে শুনলাম নয়াপল্টন গ্যাঞ্জাম লাগছে। বাসও ভাংচুর হয়েছে।বাঙালীর গ্যাঞ্জামের প্রথম দফা হল গাড়ী ভাংচুর।ছাত্র আন্দোলন হলেতো কয়েক কাঠি সরেস। ছাত্র জীবন আমিও পার করেছি। বাস ভাঙ্গার পাশবিক আনন্দ কখনও পেলাম না।এজন্য হয়ত আমাকে কেউ কেউ কবি বলে তাচ্ছিল্য করে।সময়কে মধ্যাঙ্গুল দেখিয়ে বাস এসে দাড়ালো ঠিকই তবে এত মানুষ কত্থেকে আসলো? সব সুবিধাবাদী শ্রেণীর আখড়া।যা হবার তাই হল,সিট পেলেতো ধন্যই হতাম।তীব্র ঠ্যালাঠ্যালি করে কোন ভাবে বাসের মধ্যখানে গিয়ে দাড়ালাম। প্রত্যেক বাসযাত্রী ঘামের ঘ্রাণ ফেরি করছে।বাসগুলো ভ্যাপসা গরম আর ঘামের ঘ্রাণের ভ্রাম্যমান কারখানা।নিজের দাড়িয়ে থাকা জায়গাটা বেশ সুবিধাজনক।বাসটাকে একবার ট্রাম ভাবতে ইচ্ছে হচ্ছে। কিন্তু উটকো গরমে তা আর হয়ে উঠলো না।

চলতে শুরু করার সাথে সাথে বাসের ব্যাক্তিমালিকানাধীন জানালা দিয়ে কিছুটা বাতাস আসছে। মালিকের আগোচরে কিছু বাতাস আমিও নিচ্ছি।নগরের বাসগুলোকে আমার কাছে পুরো নগর মনে হয়।গঠনটা বিধাতারই করা কিনা জানিনা, তবে ভীষন রকম প্রাকৃতিক লাগে।একদম শেষ সিটের দিকে চোখ দিলাম।গায়ের কাপড় দেখেই শ্রেণী নির্ধারন করা যায় সহজে।দুটি মহিলার কোলে দুটি বাচ্চা।আবার একজনের কোলের সামনে একটি বাচ্চা।কোলের বাচ্চাটি ভীষন কান্নাকাটি করছে।বেশ ঠাসাঠাসি করে বসেছে।বাচ্চাটির গায়ের কালোরং জানিয়ে দেয় বাচ্চাটির জন্মাবার ইতিহাস।শরীরে ভীষন ঘাম না থাকলে গোটা কয়েক লাইন নিশ্চয় বেরিয়ে যেত অসচেতনভাবে।স্বভাব কবিতার একটা সুনাম আমার আছে বটে! লোকজনের ভীড়ের কারনে শেষের সিটের অন্যপাশ ঠাওর করতে পারছি না।থাক না, কিছু মানুষতো সবসময় অদৃশ্যই থাকে।সারাবছর অচেনা থেকে কেবল শেষদিনে চিনিয়ে দিয়ে যায়।তারচে বরং আমার চোখ যতটা চিনে ততটাই দেখি।অন্তত একটি কবিতা হতে পারে, না হলে দুটি লাইনতো পিষে দেয়া যাবে।যদিও গাজীপুরে যাবার উদ্দেশ্য কবিতার সাথে একেবারে যায় না।দৃশ্যপটে বেঁচে থাকা জীবন, কি আর কবিতা বুঝে? শেষের ঠিক আগের সিটে বসা দু ভদ্রলোক পান চিবিয়ে চিবিয়ে বেশ কথা বলছেন। তাদের কথা কান অব্দি না আসলেও বেশ বুঝা যায় দুজনেই বেশ রসিকতা করছেন।হয়ত তারা আজকে সকালে নিজেদের গিন্নীকে নিয়ে রসিকতা করছেন।“আর বইলেন না ভাই, সকাল ঘুম থেকে উইঠ্যাই দেহি গিন্নী পরোটা ভাজছে,সাথে দিছে তিতা করলা। কন এই জিনিস খাওন যায়”। অন্যজন হয়তা এটা শুনে হো হো করে হেসে উঠে বলবেন “নেন ভাই পান চিবান,আপনার ভাবী বানায়া দিছে।তার আবার পান খাওনের বিরাট নেশা”

সামনের সিটের হুজুর মতন লোকটি ভীষন বিরক্ত। হবারই কথা।চারিদিকে দোযখ হয়ে যাচ্ছে সব।কাউন্টার বাস নামক লোকাল বাসটি উদাহরণ মাত্র।তার পাশের ভদ্রলোকটি বেশী ইন্টারস্টেং। জানালার ফাঁকে চোখ দিয়ে হা করে তাকিয়ে তাকিয়ে গিলছেন মহাখালী ফ্লাইওভারের পাশে বিলবোর্ডে অর্ধনগ্ন নারী মডেলের ছবি।আমিও হয়ত গিলতাম,জানালার অভাবে পারছিনা। শহরের বিলবোর্ডগুলো অদ্ভুত মজার,কোন শ্রেণীকে কামার্ত করে,কাউকে বা করে প্রতিবাদী। নিশ্চয় সে হুজুরটি বিলবোর্ড দেখে ছি ছি করছেন।আমার অবশ্য ভালো লাগে।অনেকটা ফুলের বাগানের মত।কি সুন্দর চারিদিকে ছড়িয়ে আছে হাজার হাজার বিলবোর্ড।ইচ্ছে হলে তাকিয়ে দেখি,হাসি।ফুল ছেড়ার মত বিলবোর্ড ভাঙ্গাও অপরাধ।এগুলো যে নগর আয়ের দরজাকে প্রসারিত করছে। মাঝে মাঝে অবশ্য বিশেষ অভিযানে ফুলের বাগান তছনছ করে দেয় কতৃপক্ষ।

ঠিক আমার সামনেই বসা তরুন দুটিকে একদম খেয়াল করিনি। কি দারুন উচ্ছ্বাস চোখমুখে।বিলবোর্ডের মডেলের মত নকল উচ্ছ্বাস না। পন্য বিজ্ঞপনি হাসি বোকারাও বুঝে। দুজনের কানে হেডফোন, একজনের হাতে মোবাইল।সেটা নিয়ে দুজনে মেতে আছে। ইচ্ছে করে মোবাইলে খেয়াল করিনি। মোবাইলের চেয়ে তাদের চেহারাটা ভালো করে পর্যবেক্ষন করা জরুরী। আমি উচ্ছ্বাসের উৎস্থল খুঁজতে চাই।বলতে চাইনি অবশ্য। তবুও না বলে থাকা যায় না।তরুনদের ঠিক পিছন সিটে পৃথিবীর সবচে সুখী দুজন মানুষ বসে আছে।কাগজে কলমে অবৈধ সম্পর্কের ডানা জাপটে বেশ যাচ্ছে তাদের সময়। কপোত-কপোতীদের ভালো করে দেখার ইচ্ছে থাকলেও আমার চোখ বারংবার মেয়েটির চোখেই পড়ছে।মেয়েটি চোখ দিয়ে হাসছে!শব্দ করে হাসলে হয়ত একটি সফল কবিতা হয়ে যাবে।
“ওই কু্ত্তার বাচ্চা,খানকির পোলা আমারে হাইকোর্ট দেখাস, চিনস আমি কে? ভাবনায় ছেদ পড়ে যায়। বাসের সামনের দিক থেকে শব্দ পেলাম। এবার অন্য পক্ষের পালা “চুতমারানি তুমি আমার এইটা করবা,ভাড়া দিবা কম আবার মুখে বড় কথা কইবা”

কান ভারী হওয়া শব্দগুলো শুনে আমি বেশ আরাম পাই। রসিয়ে রসিয়ে শুনি আরও।ভীড় ঠ্যালে একটা সামনে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ হলে বড্ড ভালো হত। রেডিওর চেয়ে টিভিতে লাইভ দেখাই উত্তম।মিনিট দুয়েক ভাবলাম। ইদানীং কবিতার দুর্দিন চলছে। গালি থেকে নতুন কিছু হতে পারে। তাই সামনে যাওয়া উচিত।করলামও তাই।“ধুর ভাই কই যান,জায়গা আছেনি” বলে এক লোক রীতিমত চোখ লাল করলো। আমি দেখেও দেখলাম না। পা মাড়িয়েই বরং সামনে চলে গেলাম।পিছন থেকে বলা ভুদাই শব্দটাও শুনলাম না!বাস চলছে অথচ কে কেলেঙ্কারী। ঘটনা জানার জন্য কান বৈজ্ঞানিক থিউরীর বাইরেও সামান্য বেশী খাড়া হয়ে আছে। বাস বেশ থমথমে।আমি একদম কাছে চলে গেলাম।আমাকে দেখেই হেলপার প্রায় বিচার দেয়ার ভঙ্গিতে বলে উঠলো “ভাইজান কনতো দেহি হে টিকিট ছাড়া উঠছে। কইলাম বাসেই টিকিট কাটেন। হে নাকি কাটবো না।আমারে হাফভাড়া দিবার চায়”
আমি মনযোগ দিয়ে শুনলাম অথবা ভীষন মনযোগ দিয়ে শোনার ভান করলাম।যে যাত্রীর সাথে কথা কাটাকাটি হচ্ছে সে আপাতত চুপ।তবে লোকটাকে বুদ্ধিমান বলতে হবে। শান্তির জন্য আড়মোড়া ভেঙ্গে বলে উঠলো “পিছে যাইয়া ভাড়া কাইটা আয়, পরে দেখা যাইবো”। হেলপার বিড়বিড় করতে করতে পিছে চলে গেল।যাত্রীর মুখে খই ফোটার অপেক্ষায় ছিলাম “আর কইয়েন হালারা মাইনষের জাত না,এমনেই ভাড়া নেয় বেশী আবার কাউন্টার বাস কইয়া লোকাল টিকিট ছাড়া যাত্রী তুলে”। এরকম অবস্থায় খুব সচেতনভাবে মাথা উঠানামা করতে হয় এবং মুখে চিলতে হাসি দিতে হয়। আমি সুচারুভাবে তা করতে পারলাম।সামনে আসলেও নিজের নিরাপত্তার কথা ভুলিনি। হাতলটা ঠিকই ধরে রেখেছি।
সামনের দু’সিটে দুজন অতি ভদ্রলোক টাইপের মানুষ বসে আছেন। তাদের দেখে মনে হচ্ছে একটু পরেই গাজীপুরে বারাক ওবামার সাথে আমেরিকার নির্বাচন বিষয়ে মিটিং আছে। শার্টের ইস্ত্রী ভাঙ্গলে ওবামা ভীষন রাগ করবেন।কিছুটা রোবটিক বলা চলে।পিছনের সিটেই বসে আছেন খুব সাধারণ টাইপের ভদ্রলোক।গায়ের জামাটায় ঠিক ইস্ত্রী নেই,তবে পরিপাটি করে রাখার একটা চেষ্টা যে করা হয়েছিলো তার ছাপ আছে বটে।দৃষ্টিটাও নিশ্চয়তার কথা বলে। লোকটা বৌ-বাচ্চা-মা-বাবাকে নিয়ে সুখে থাকা মানুষ।এদের চোখে কাব্য নেই,তাই আর লোকটার পিছনে বেশী সময় খরচ করলাম না।তার পাশের জন অবশ্য কাব্য খুঁজছেন এমন কেউ। হয়ত আমার চেয়ে একটু ভালো থাকা একজন কবি। যে আমার মত কবিতা বেচতে নয়,গাজীপুরে যাচ্ছেন উন্মুক্ত বাতাসে ছন্দ খুঁজতে। স্বজাতীর হিসাব না করাই উত্তম।

বাসের করিডোরে কেবল আমি এক নই।যারা আছে তাদের মধ্যে এমন কিছু নেই যা বর্ণনা করলে পাঠকদের পঠন চাহিদা মিটবে।বসার জায়গা পায়নি বলে দাড়িয়ে যাচ্ছে। সবাই মনে মনে প্রতীক্ষা করছে একটি সিট ফাঁকা হলে সেটা যেন আমি পাই। তাছাড়া বসে যাওয়া যাত্রীদের গোপনে হিংসা করার ব্যাপারতো রয়েছেই।প্রকৃতপক্ষে এরা দাড়িয়েই গন্তব্যে পৌছবে। শেষকালে কেউ কেউ হয়ত বসার জায়গা পাবে।

দারুন মজা লাগছে। নতুন করে আবার গ্যাঞ্জাম তৈরি হচ্ছে।ইতোমধ্যে গালি পাল্টা গালি চলছেই। হেলপার ব্যাটার বিরাট সাহস।বেশ উপভোগ্য, যাত্রীদের একটা অংশ তাই চোখ হা করে তাকিয়ে কান খাড়া করে আছে “এই বুঝি আরেকটা গালি দিলো অথবা নতুন কোন গালি আসবে”।
“আমারে ডর দেখাইয়েন না। কাউরে ডরাই না। কাম করি খাই” অপরাধী যাত্রীটি হয়ত ক্ষমতার ভয় দেখিয়েছে। হেলপারের আচরন ভীষনরকম সিনেমাটিক।খোঁচা যাত্রীর একদম বুকে গিয়ে লাগলো।দ্রুততার সাথে মোবাইল বের করে ফোন করে কি বললো ঠিক বুঝলাম না। তবে রাগের এভারেষ্টে আছে সেটা দিব্যি বুঝতে পারছি।বিপদের গন্ধ টের পাচ্ছে সন্দেহপ্রবন নাক। প্রথম সিটে জানালার বাতাসকে কাজে লাগিয়ে জানালা মানব রীতিমত নাক ডাকছে,হয়ত স্বপ্নে ঘোড়া দৌড়ে জয় করতে যাচ্ছেন কোন উর্বষীকে। বেচারা! আমার মতই নিদ্রাহীন ছিল গতকাল।অন্যজন অবশ্য এসব দেখে সামান্য নাক সিটকাচ্ছেন।
দাড়িয়ে থাকা যাত্রীদের কাছ থেকে ভেসে আসলো “এই গুলারে মারনের কাম”। কাকে উদ্দেশ্য করে বলল বুঝলাম না। আমিই বা কার পক্ষে যাবো সেটাও ঠিক করতে পারছি না।কাব্যহীন লোকটা বিড়বিড় করে কিছু বলছেন। তার মনে নিশ্চয় প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে।আগামিবার সাহস সঞ্চয় করতে পারলে নিশ্চয় বলতে পারবেন।

বাস থেমে গেল। নাহ! আসলে থামিয়ে দেয়া হল।ফোনের কেরামতি বেশ বুঝতে পারলাম।মুহুর্তে হুড়হুড় করে পুরো বাস সমাজ নেমে গেল।ড্রাইভারের টিকিটিও খুজে পেলাম না।ড্রাইভারের চলে যাওয়া অবশ্য অতি স্বাভাবিক ঘটনা। নিরাপদ দূরত্বে দাড়িয়ে বেশ দেখলাম,অবাক হলাম। দুএকবার যে মন প্রতিবাদী হয়ে উঠেনি তা বলবো না।হলফ করে বলতে পারি বুক কেঁপেছিলো, মন বিক্ষুদ্ধ হয়েছিলো।এরকম অসভ্যতা দেখে যেকোন সভ্য মানুষের আমার মত হওয়া স্বাভাবিক।হেলপারের পিটুনীতে কান থেকে সরেনি তরুনের হেডফোন,প্রেমিকার হাত ছাড়েনি প্রেমিকটি,ইস্ত্রী ভাঙ্গেনি ভদ্রলোকের অথবা আমিও আমার কবিতার ভাবনা থেকে এক চুলও সরিনি। মা-বাবা-বৌয়ের কাছে ফিরে যাবার তাড়নায় হয়ত দ্রুত স্থান ত্যাগ করেছে কাব্যহীন ভদ্রলোক।অদৃশ্য সেসব যাত্রীরা দৃশ্যমান হবে এমনটা আশা করিনা।একটু দূরে চোখ পড়লো। পিছনের সিটে বসা মহিলার কোলের বাচ্চাটি মনের আনন্দে হিসু করছে। কান্নার রহস্যও আবিস্কার করে করে ফেললাম।বাস জনতা সবাই প্রায় যে যার পথে। উটকো জনতা ইতোমধ্যেই হাজিরা দিয়ে দিয়েছে।আমিতো কবি! এসময়ে আমারই বা কি করার আছে? কাঁধের ব্যাগটি শক্ত করে আগলে রাস্ত পার হলাম। ফিরে যাওয়া যাক। গাজীপুরে নাহয় নাই গেলাম। ঘরে ফিরে শক্ত গাঁথুনী দিয়ে কিছু একটা লিখে মনের ক্রোধ শান্ত করা উচিত সবার আগে।

(এই গল্পটি আমি লিখেছিলাম ২০০৬ সালে বিএএফ শাহীন কলেজের বার্ষিক ম্যাগাজিনের জন্য।সেটা অনেকটাই রম্য টাইপ ছিলো।নতুন করে লিখে ব্লগে দিলাম।এটি আমার ১০০তম পোষ্ট। দেখতে দেখতে কিভাবে যেন সেঞ্চুরী করে ফেললাম।আমার ১০০তম পোষ্টটি প্রিয় কামরুল হাসান শাহী ভাইকে উৎসর্গ করলাম। এই লোকটি আমার লেখার ব্যাপারে সবচে বেশী উৎসাহ দিয়ে থাকেন)

সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:০১
৪৯টি মন্তব্য ৪৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

টুইস্টেড মাইন্ড অফ আ সিরিয়াল কিলারঃ কবি কালিদাস স্পেশাল

লিখেছেন এইচ তালুকদার, ২৭ শে মে, ২০২৪ রাত ১:১৩



সিরিয়াল কিলারদের নিয়ে আমার আগ্রহ শুরু হয় এই ব্লগেরই একজন অসাধারন ব্লগার ''ডক্টর এক্স'' এর লেখা পড়তে যেয়ে। বাংলা ভাষায় সাইকোলজির দৃষ্টিভঙ্গি থেকে সেলফ হেল্প ধরনের অসাধারন কিছু... ...বাকিটুকু পড়ুন

ফিলিস্তিনে কী শান্তি সম্ভব!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ২৭ শে মে, ২০২৪ সকাল ৯:২১

এক.
প্রতিদিন ঘুমানোর আগে আলজাজিরা দেখি৷ গাজার যুদ্ধ দেখি৷ রক্ত দেখি৷ লাল লাল৷ ছোপ ছোপ৷ সদ্য জন্মানো শিশুর৷ নারীর৷ কিশোর কিশোরীর৷ বৃদ্ধের৷ সারি সারি লাশ৷ সাদা কাফনে মোড়ানো৷ ভবনে চাপা পড়া৷... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রাকৃতিক দূর্যোগে আপনার অভিজ্ঞতা কেমন?

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৭ শে মে, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫

আমার জীবনে আমি সরাসরি প্রাকৃতিক দূর্যোগের ভেতরে পড়েছি বলে আমার মনে পড়ে না । ২০১৯ সালের ঘটনা। ঘূর্ণিঝড়ের নাম সেবার ছিল সম্ভবত বুলবুল ! সেটা যখন আসছিল তখন আমি ছিলাম... ...বাকিটুকু পড়ুন

উপকূলের ভাই-বোনদের প্রতি গভীর সমবেদনা

লিখেছেন বিষাদ সময়, ২৭ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১:০৭




আমরা ঢাকার পাকা দালানে বসে যখন আয়েস করে চায়ে চুমুক দিয়ে বৃষ্টি বিলাসে বিভোর, ঠিক সেই সময় আমাদের উপকূেলের ভাই-বোনেরা হয়তো কেউ স্বজন, কেউ ঘর, কেউ ফসল, কেউবা গবাদী... ...বাকিটুকু পড়ুন

আজকের ব্লগার ভাবনা: অশ্লীলতা কি পোশাক দিয়ে নির্ধারণ করা উচিৎ নাকি মানসিকতা ও চরিত্র দিয়ে?

লিখেছেন লেখার খাতা, ২৭ শে মে, ২০২৪ দুপুর ২:৫২


ছবিটি -ফেসবুক থেকে সংগৃহীত।

কহিনুরের, ফ্লোরা ওরিয়েন্টাল বিউটি সোপ।১৯৭৮ সালের বিজ্ঞাপন। ছবিটি ফেসবুকে পেয়েছি। ব্লগার সোনাগাজী, ব্লগার কামাল ১৮ সহ যারা মুরুব্বি ব্লগার রয়েছেন তারা হয়তো এই বিজ্ঞাপনটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×