somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নিউইয়র্কে কয়েকদিন... শেষ পর্ব (ছবি সহ ব্লগ) (বাচ্চারা তফাতে থাকো)

১৪ ই অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:০৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এই সিরিজটা প্রথমে লেখার পর যে রকম সাড়া পেয়েছিলাম, বাকিগুলি লেখার পর পাঠকের সংখ্যা ক্রমশ কমে আসাতে দিব্যি বুঝতে পারছি সিরিজটা পছন্দ হচ্ছে না। তাই এই পোস্টের মাধ্যমেই এই সিরিজের খতম তরাবি পড়াচ্ছি। অনেকেই নিয়মিত এই সিরিজের সাথে ছিলেন। তাদের প্রত্যেকের প্রত্যেকের প্রতি অনেক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

প্রথম পর্ব
নিউইয়র্কে কয়েকদিন...(ছবি সহ ব্লগ)

দ্বিতীয় পর্ব
নিউইয়র্কে কয়েকদিন...পর্ব - দুই (ছবি সহ ব্লগ) (বাচ্চারা তফাতে থাকো)

তৃতীয় পর্ব

নিউইয়র্কে কয়েকদিন...পর্ব - তিন (ছবি সহ ব্লগ) (বাচ্চারা তফাতে থাকো)

পুর্ব কথা

(আমি কিছু বলতে যাবার আগেই শামিম ভাই হন্তদন্ত হয়ে আসলেন

- নেত্রি আপনারে এখনই ডাকে। জলদি চলেন। )

আমাকে রীতিমত চমকে দিয়ে যে গতিতে বুবু ছুটলেন, তাতে মনে হয়েছিল অলিম্পিকে ১০০ মিটার স্প্রিন্টে উসাইন বোল্টও ফেল।

যেহেতু বুবু মানা করেননি, তো তাকে অনুসরণ করতে আমিও বা দ্বিধা করবো কেন? ;)



কনফারেন্স হলে বিশাল টেবিলে কয়েকজন আমেরিকান বসা। হাসি দেখে বুঝাই যায় মেকি ! তাদের পাশে আবার শিং সাহেবও বসা।

- আরে ওয়েল্কাম ওয়েলকাম হাস্না বানু। জলদি মিঠাই আনিয়ে খিলাও। তুমার তো লটারি লেগে গেছে।

বুবুর চোখে রাজ্যের বিস্ময় !

- লটারি? কেমনে কি? আমি তো কিছু খেলি নাই।

- আরে হাসনা বাবু, এই লটারি টাকা পায়সার চেয়েও অনেক কিম-তি (দামি) আছে।

- ধুরো মাউরা পো। খুইলা কও না কি হইছে।

- আরে হোবে হোবে, ইনাদের কে তো চিনেছো? তুমার লবিস্টওয়ালা। হামরা যাদের গুলামি করি, ওই রকম পাওয়ার ওয়ালা এম পি দের সাথ এরা ডিল বানাইছে। সাপ ও মরবে, লাঠি ভি ভাংবে না।

- কি ডিল?

মুখে বেশ প্রশান্তির হাসি হেসে শিং সাহেব বললেন

- অপারেশন রামু ।

- বুঝলাম না। রামু গোয়ালা আবার কেঠা?

- আরে না না গোয়ালা না হাস্না বানু। রামু সাব ডিস্ট্রিক।

- অ্যা ! এত যায়গা থুইয়া ওইখানে কি?

- ইসব যদি তুমিই বুঝতে তাইলে তুমিই আম্রিকান হোতে হাস্না বানু।

- মরো জ্বালা। আমাগো দেশের বুদ্ধিজীবি গো মত ত্যানা না প্যাচাইয়া সিধা সিধা কও।

- তাইলে সুনো। রামুতে আমরা একটা ক্যাচাল লাগাইবো। তুমার কাম হইলো খালি পুলিশকে বান্ধিয়া রাখা।

- রাখলাম, তাতে কি হইবো?

-তাতে ই হোবে যে, তুমি বড় সাহেবদের বুঝাইতে পারবা যে, বাংলাদেশে আল কায়েদা, আম সিপারা, ইসলামিক জাঙ্গি মে সয়লাভ হয়ে গেছে। বাংলাদেশকে জাঙ্গি ডিক্লেয়ার দিয়া বুঝাতে হোবে যে, তুমাকে ক্ষমতায় না রাখলে ইরা পাওয়ারে চলিয়া আসবে।

- আমি কইলেই হইবো? উনারা বিশ্বাস করবো?

- হে হে হে, আরে এই জন্যই তো লবিস্ট হুজুরেরা বাতচিত করে রেখেছে। তুমি খালি বোলবে, আর এইখানে ফুলিয়ে ফাপিয়ে বোড়ো করে আওয়াজ দেওয়া হোবে। মিডীয়া ভি সাপর্ট দিবে। তুমার সিলেকশন একদম পাক্কা !

খেলাটা মাথায় আসাতে দেশি বুবুর মুখে হাসি ফুটলো।



-শামীম, আলাউদ্দিনে এ যাইয়া যত মণ মিস্টি আছে নিয়া আয়। আর ইনারা যা যা চায় সব দেওনের ব্যাবস্থা কর। আমি আমার গুস্টির কাছে খবরটা দিয়া আসি।



মনটা খারাপ হয়ে গেলো। ক্ষমতার জন্য বুবু এতটা নীচে নামতে পারলো? চোখে ভেসে আসলো তীব্র রোদে কৃষিকাজে ক্লান্ত কৃষক, অবসরে গায়ের গামছা বিছিয়ে নামাজ পড়ছে। কায়িক শ্রমে শ্রান্ত শ্রমিক দম ফেলার ফাকে ডেকে নিচ্ছে স্রস্টাকে। এই জীবন যুদ্ধে লিপ্ত সাধারণ সরল মানুষগুলির উপর জঙ্গি তকমা দিয়ে, কোন খেলার পাকে নিজেকে ডুবাচ্ছেন বুবু?


রুমে ফিরে যাওয়ার সময় দেখি ভাগ্নি হাজির।

- কি ব্যাপার মামা? মন খারাপ কেন?

- এমনেই?

- আহা রে ! বড় একা একা লাগে?

- হু বড় একা একা লাগে।

- হুম কিচ্ছু চিন্তা কোর না। তোমার জন্য সারপ্রাইজ আছে।

- কি সারপ্রাইজ?

- সে সসব পড়ে হবে। আগে চলো একটা জিনিস দেখাই।

বিক্ষিপ্ত মনটাকে ঠিক করার জন্য গেলাম।

আরেকটা বড় হলঘরে দেখি অনেকগুলি বাচ্চা কাচ্চা। নাটক হচ্ছে। ওদের অঙ্গভঙ্গি দেখে মনে হলো প্রতিবন্ধিদের নিয়ে লেখা নাটকের রিয়ার্সেল চলছে। আর পরিচালনা করছেন বাংলাদেশের সব নাম করা নাট্য সংগঠকরা। আবার দেখি ভিডিও করা হচ্ছে। এর ফাকে দেখি ভাগ্নিও এদের মাঝে ঢুকে আদর করে দিচ্ছে। রেকর্ডিং চলছে বিরতিহীনভাবে।

- বাহ, বাচ্চাগুলি তো দারুণ অভিনয় করছে ভাগ্নি।

-এটা যে অভিনয়, সেটা জানি শুধু আমি তুমি আর পরিচালকেরা।

- তো এত নাটক থাকতে তুমি এত সুন্দর সুন্দর বাচ্চাগুলিরে এই পার্ট করাইতাছো ক্যান?

- দুরো আসলেও না মামা, তোমার বিয়ে করা দরকার। কিচ্ছু বোঝো না।

- আরে এগো নাটকের সাথে আমার বিয়ার সম্পর্ক কি?

- আরে শোনো, জানোই তো ! আমি হলাম অটিস্টিক আন্দোলনের নেত্রি ! এখন কিছু কাজ না দেখালে ফান্ড পাওয়া যাবে? এজন্যই তো ভিডিও করছি। এডিট করে পাঠাবো। তাছাড়া ফান্ড না পাওয়া গেলে আমি আর মস্রুর তোমার গন্ডা গন্ডা নাতিগুলিরে পালবো কি করে? জানোই তো তোমার ভাগ্নি জামাই কত অপদার্থ ! আম্মা না থাকলে আমাদের না খেয়ে মরতে হতো !

হুম ! জলের মত পরিস্কার। বুবু খায় দেশ বেচে আর ভাগ্নি খায় আবেগ বেচে। মাশাল্লাহ ! ভাগ্নি আর ভাইগ্না বাপের মত মেধাবি বুদ্ধি না পেলেও, মামাদের মত কিরিঞ্চি স্বভাব পেয়েছে।

রুচিতে বাধলেও সেই নাটক কিছুক্ষণ দেখতেই হলো।

- শোন মামা, তোমাকে কিন্ত এটা নিয়ে বিশাল কভারেজ দিতে হবে। শুধু তাই না, আমার শশুড় আর দাদা শশুড়ের নামে যে কলংক সেটাও তোমাকেই মুছতে হবে। এইজন্যই তো আম্মার নিষেধ সত্ত্বেও তোমাকে এখানে এনেছি !

ওরে শালি ! এইজন্যই তো কই, এতো মামা মামা ভক্তি কেন !

- আরে এটা কোন সমস্যা? একদম চিন্তা করবা না। (মনে মনে বললাম, ভালোয় ভালোয় আগে দেশে গিয়া নেই। এর পর চুরির টাকা খাইয়া তোর শরীরে যে চাইর মণ চর্বি জমছে, ওইটা কমানু নে।)

- এই তো আমার লক্ষ্মি মামা। নাও চলো, তোমাকে বাংলা দোকানে ডিনারে নিয়ে যাই। ওইখানে তোমার সারপ্রাইজ আছে।







জাতির ভাগ্নি বলে কথা ! এলাহি কান্ড কারখানা । কি নেই সেখানে। জিভ সামলান, লিস্টি দিচ্ছি।

বাংলাদেশি খাবারঃ রুই, ইলিশ, গলদা চিংড়ি ভুনা, ভাত, মোরগ পোলাও, খাসির রেজালা, গরুর ভুনা, বিরিয়ানি, টিক্কা কাবাব, মোরগ মসাল্লাম।

ইন্ডিয়ান খাবারঃ নান রুটি, চিকেন টিক্কা, তন্দুরি চিকেন।

চাইনিজঃ দেশিয় স্টাইল চাইনিজ। চিকেন ফ্রাই, চিকেন নুডলস, সুইট এন্ড সাওয়ার স্যুপ।

থাইঃ টম ইয়াম স্যুপ, ফিস কেক।

খাওয়ার ফাকে বোরহানি। আর খাবার শেষে রসগোল্লা, চমচম, দৈ, সন্দেশ, কালো জাম, পান্তুয়া, আমৃতি, নুরানীর সরবত।



সব শেষ করে ঢেকুর নেবার পর তাজা তাজা পান।

নাহ, আমার ভাগ্নি মানুষ হিসাবে খুবই ভালো দেখছি।

মান অভিমান রাগ সব পানি । :)

বেশ একটা ঘুমের আমেজ। কিন্ত ভাগ্নি নাছোড়বান্দা। কি যেন অনুষ্টানে যেতে হবে।

আপনারাই বলেন, এমন একটা জম্পেশ খাওয়া খেয়ে কোথাও যেতে ইচ্ছা করে। সেখানেই নাকি কি সব সারপ্রাইজের অন্ত ঘটবে। লে বাবা ! এদেখি গাধার নাকের সামনে মুলা ঝুলানো।

প্রবাসিদের অনুষ্ঠান। লোকের চেয়ে সমিতির সংখ্যাই দেখি বেশি । নাম দেখে মনে হয় এখানে গ্রামভিত্তিক সংগঠন গড়ে উঠেছে।

আমার কি? ভাগ্নির সাথে স্টেজে উঠে হাসি হাসি মুখ করে তাকিয়ে ছাড়া অন্য তো কোন কাজ নেই।

ওমা ! হঠাৎ দেখি কয়েকগ্রুপে মারপিট ! একদম দেশি কায়দায়। খালি অস্ত্র সস্র ছাড়া, খালি হাতেই পিটাপিটি চলছে। আর গালি? গালির আঞ্চলিক হাট বসেছে যেন । ।

এইসব দেখে ভাগ্নিও বিরক্ত । উঠে চলে এলো, আমিও পিছু পিছু। গাড়িতে যে বাড়ির সামনে আসলাম, সেখানেও আগেও এসেছি। সাহিলাদের বাড়ি।



ঘটনা কি? অবস্থা তো সুবিধার না। আমাদের দেশে বাড়ির কর্তা কত্রি তো একেবারে বিনয়ে আপ্যায়নে বিগলিত। কর্তা তো এমনভাবে প্রশ্ন করছেন যেন আমি হবু জামাই।



সাহিলাকে দেখে এবার আমার ভির্মি খাবার যোগাড়। দেশি পোষাকে এক কথা অপুর্ব। মুহুর্তে অতীতের কথা ভুলে গেলাম। কর্তা কত্রি মনে হয় আমাকে খুব অপছন্দ করেননি। হাজার হোক, বুবুর আদরের ভাই।

- সাহিলা, গো এন্ড শো ইয়র হাউজ টু বাচ্চু।

বাংলায় না বলে ইংরেজিতে বলাতে আমি একটু অবাকই হলাম। কারণটা বুঝতে পারলাম আরেকটু পর।

সাহিলাও মিস্টি হেসে আমাকে আহবান করলো। কত কথা ! মনে হয় কত জনমের চেনা অনেক আপন। সমস্যা হলো সে কিছুতেই বাংলা বলবে না, আর আমারও তো ইংরেজি বলতে দাত ভাঙ্গে। মনের মিল থাকলে কিছু কি আটকায়? শেষ মেষ একেবারে চুমুতে গিয়ে ঠেকলো।

আমি তো লজ্জায় মরি মরি। হায় হায় ! কিছুতে কিছু না। আর তাতেই এত কিছু? অবশ্য যে যমানা, তাতে এটা তো কিছুই না।

- তোমার এত সুন্দর গলা, তোমার পিলিজ লাগে, তোমাগো ওবামার কসম লাগে, একটা বাংলা গান হুনাও ! পিলিজ পিলিজ !

অনেক পীড়াপীড়িতে দুই লাইন শোনালো

" আই আন্নের বদু, আন্নে আর সোয়ামি, খোদার হরেই আন্নেরে আই বড় বলি যানি !"

ও মাগো ! এইজন্যই বাংলা বলতে চায়নি। সে যাই হোক। ভালোবাসাই আসল। মুখের বুলিতে কি যায় আসে?

পরদিন স্ট্যাচু অফ লিবার্টিতে দুজনে একান্ত সময় কাটানোর প্রোগ্রাম বানিয়ে চলে আসলাম।

আমার মুখে লজ্জা দেখে ভাগ্নির কি উল্লাস !

- যাক বাবা , শেষ পর্যন্ত তোমার একটা গতি করতে পারলাম। আম্মু শুনলে কি যে খুশি হবে না !

একটা ঘোরে রাতটুকু কেটে গেলো। ভোর হতেই মাঞ্জা মেরে স্ট্যাচু অফ লিবার্টিতে রওয়ানা দিলাম। অবশ্য ভাগ্নি আজ নিজ হাতেই আমাকে সাজিয়েছে।




সাহিলা আসতে মনে হয় একটু দেরি করছে। এই ফাকে কত চিন্তা মাথায়। ভাষা বিভ্রাট ছোটখাট সমস্যা তৈরি করতে পারে। যেমন বিয়ের পর সে যখন আমাকে হানি বলে ডাকবে, তখন বাড়ির লোক হয়তো মনে করতে পারে সে পানি চাচ্ছে।

এমন সময় শুনি কে যেন বলছে,

- ওস্তাদ ! ওই যে হালার পো ওইখানে খাড়াইয়া রইছে। হালার সাহস কত বড়। জুম্মা জুম্মা দুইদিন আমেরিকায় আইয়াই আমার মালের দিকে হাত দিছে।

পেছনে ফিরে দেখি বেশ ষন্ডা গুন্ডা মার্কা দেশি এক পোলা। সাথে এটা কে? আরে এ যে আমাদের ভাগ্নে !

আরেকজন দেখি ফোড়ন তাল দিচ্ছে।

- হ ওস্তাদ ! এই হালায় মহা বদ। ব্লগে ধীবর নামে লিখে। নেত্রিরে দিন রাইত পচায়। আপনেরে নিয়াও দুই দুইটা বদনামওয়ালা লেখা লিখছে। লিখছে, আপনে ক্যাঠায় !

এ দেখি কবি শহিদ কিরণ। প্রতিশোধ নিচ্ছে।

জান বাচানো ফরজ। আমি হাসি হাসি মুখ করে ভাগ্নেকে বললাম

- আরে ভাগ্নে কেমন আছো? আমি তোমার বাচ্চু মামা। চিনতে পারছো না?

- আবে তোর মামার গুস্টিতে কিলাই। আইজকা তোর খবরই আছে। পরের মালে হাত দেও? আমার আম্মা আর আমাগো পার্টিরে পচাও। আইজকার পর থেইকা তোর লেখালেখির আমি খতম তরাবি পড়ামু।

ওই ধর তো হালারে।

তিনজনে আমাকে চ্যাংদোলা করে স্ট্যাচু অফ লিবার্টি থেকে ফেলে দিলো।

আআআআআআআআ করে চিৎকার করে নীচে পড়তে লাগলাম।

- ওই হালায় ! চিক্কুর পারোস কেলা? আবে আমি তো। আমি কল্লোল

ওহ ! চোখ মেলে দেখি আমি বিছানায় শুয়ে। আমার বন্ধু এই সাত সকালে হাজির।

- কি বে? তুই কি ডাইল মাইল খাইয়া হুইছিলি নাকি? কতক্ষণ ধইরা ডাকবার লাগছি। স্যাসম্যাস চিক্কুর পাইরা উঠলি।

- কিছু না দোস ! এই হাত হকালে কি ব্যাপার?

- আবে তোর লাইগা বহুত কস্টে ডিভি লটারির ফর্ম লইয়া আইছি। তোর না বহুত সখ আমেরিকা যাওনের?

- আমেরিকা? মাফ চাই ! আমি নাইক্কা ।

সমাপ্ত

* ছবি গুলির কৃতজ্ঞতা গুগল মামার।


সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:২৬
৩২টি মন্তব্য ৩২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আজ রমনায় ঘুড়ির 'কৃষ্ণচূড়া আড্ডা'

লিখেছেন নীলসাধু, ১৮ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:২৬




আজ বিকাল ৪টার পর হতে আমরা ঘুড়ি রা আছি রমনায়, ঢাকা ক্লাবের পর যে রমনার গেট সেটা দিয়ে প্রবেশ করলেই আমাদের পাওয়া যাবে।
নিমন্ত্রণ রইলো সবার।
এলে দেখা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক- এর নুডুলস

লিখেছেন করুণাধারা, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২



অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।


একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???

লিখেছেন স্বপ্নের শঙ্খচিল, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???



আপনারা যারা আখাউড়ার কাছাকাছি বসবাস করে থাকেন
তবে এই কথাটা শুনেও থাকতে পারেন ।
আজকে তেমন একটি বাস্তব ঘটনা বলব !
আমরা সবাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×