somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রিমন০০৭
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি বলেছেন , মনে রেখো যদি কোন মুসলমান কোন অমুসলিম নাগরিকের উপর নিপীড়ন চালায় ,তাদের অধিকার খর্ব করে ,তার কোন বস্তু জোরপূর্বক ছিনিয়ে নেয় তাহলে কেয়ামতের দিন আমি আল্লাহর আদালতে তার বিরূদ্ধে অমুসলিম নাগরিকদের পক্ষ অবলম্বন করব । (আবু

মালিকের কবরের পাশে ৬ বছর

১০ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:৩৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


মালিকের কবরের পাশে ৬ বছর ((লেখাটি ইন্টারনেট হতে সংগৃহীত))
আজ আপনাদের একটি কুকুরের গল্প শুনাব, যে আসলেই প্রমান করেছে " কুকুর মানুষের সর্বাধিক বিশ্বস্ত বন্ধু"। ঘটনাটি ঘটে আর্জেন্টিনায়। "মিগুয়েল গুজমান" জিনি একজন জাহাজের ক্যাপ্টেন ছিলেন। তিনি মারা যান ২০০৬ সালের মার্চ মাসে বার্ধক্য যনিত কারনে। তিনি বসবাস করতেন "ভিলা কারলোজ প্যাজ" নামে এক শহরে। তিনি জীবিত অবস্থায় একটি কুকুর পুষতেন। যার নাম "ক্যাপ্টেন"। মালিকের মৃত্যুর পর তার কুকুরটিকে কেউ খুজে পায় না। হয়ত পরিবারের সদস্য হারাবার কারনে কেউ কুকুরটির দিকে তেমন ভাবে নজর রাখেনি। কেননা তার দেখাশোনার দায়িত্য তখনো কেউ নেউ নি।



এর পরে যখন গুজম্যানের পরিবারের সদস্য কোন এক আনুষ্ঠানিকতা পালন করতে পুনঃরায় ফিরে আসেন গোরস্থানে তখন তারা দেখতে পার ক্যাপ্টেইন নামে তাদের পোষা জার্মান সেফার্ড কুকুরটি বসে আছে গুজম্যানের কবরের ঠিক পাশে। গুজম্যানের বিধবা স্ত্রী ভিরনিকা ক্যাপ্টেইনকে কবরের পাশে দেখে ডাক দেন এবং ক্যাপ্টেইন দৌড়ে চলে আসেন। এবং তখন তিনি অনেকটা অবাক হন যে ক্যাপ্টেইন তার স্বামীর প্রতি কতটা বিশ্বস্ত যে সে এই কদিন বাড়িতে না ফিরে কবরের পাশে অবস্থান করছে।



ভিরানিকা দৈনিক নিউয়র্কে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে বলেন যে, ক্যাপ্টেন যখন ছোট ছিল অর্থাৎ তার স্বামী যখন তাকে প্রথম ঘরে নিয়ে আসেন তখন তিনি ক্যাপ্টেইন কে খুব একটা পছন্দ করেন নি, এমন কি তিনি সব সময় ক্যাপ্টেইন কে এড়িয়ে চলতেন। ক্যাপ্টেইনের সকল দেখা শোনা গুজম্যান নিজে করতেন এবং তাতে তিনি বিন্দু মাত্র সহায়ত করতেন না। কিন্তু বর্তমানে তার স্বামীর প্রতি ক্যাপ্টেইনের বিশ্বস্ততা দেখে তিনি বিমহিত এবং শত ব্যাস্ততার মাঝে তিনি প্রতি সপ্তাহে ক্যাপ্টেন কে দেখতে গোরস্থানে যান।



মিগুয়েল গুজম্যান এর মৃত্যু হয় স্বাভাবিক ভাবে হাসপাতালে এবং এর পরে তাকে আর বাড়িতে আনা হয় নি। সেখান থেকে চার্চে এবং সেখান থেকে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় গোরস্থানে। সব থেকে আশ্চর্যকর বিষয় হচ্ছে গোরস্থান্টি বাড়ি থেকে অনেক দূরে প্রায় ৩০ কিমি এর মত। কিন্তু এটা খুজে ক্যাপ্টেইন কি ভাবে বের করল তা সকলের কাছে এখনও একটি প্রশ্ন। কেননা গুজম্যানের মৃত্যুর পরে তাকে আর বাড়ি আনা হয় নি যে ক্যাপ্টেইন তার পিছু পিছু গোরস্থানে যাবে। আর কবর দেওয়ার সময় কেউ ক্যাপ্টেইন কে দেখেনি আসে-পাশে। এটা হয়ত কুকুরের কোন ইন্দ্রিয়র সাহায্যে পৌচেছে তা না হলে অন্য কিছু!


ভিরনিকা যখন প্রথম আবিস্কার করেন ক্যাপ্টেন গোরস্থানে তার স্বামীর কবরের পাশে আছেন, তারপরে তিনি কয়েকবার ক্যাপ্টেইনকে বাড়ি নিয়ে আসার চেষ্টা করেন। এমন না যে ক্যাপ্টেইন আস্তে চায় না। আসে তাদের পিছু পিছু কিন্তু কয়েক ঘন্টা থেকে আবার সে বেরিয়ে যায় তার মালিকের কবরের উদ্দেশ্যে। তাকে কোন ভাবেই রাখা যায় না। আর ভিরানিকা এখন আর চেষ্টাও করেন না। কেননা ক্যাপ্টেন তার মালিকের কাছে যাচ্ছে যে তাকে ছোট থেক বড় করেছে। আর তাই এখন সে আর কোন বাঁধা দেয় না আর।




গুজম্যানকে কবর দেওয়া হয় সরকারি গোরস্থানে। সেখানে সর্বক্ষনিক সুরক্ষয়া বাহিনী থাকে। তারা আরো কিছু মজার তথ্য জানায়। প্রতিদিন সকাল ৬টায় সে তার মালিকের কবরের উপর শুয়ে পরে এবং ঘন্টা খানিক ঘুমিয়ে নেয়। এর পর উঠে মালিকের কবরের চারিদিকে কয়েক বার ঘুরে এবং খাবার সংগ্রহ করতে বেরিয়ে পরে। গোরস্থানের পাহারাদারাও তাকে এখন কিছু বলে না। কেননা সে তার মালিকের কবর বাদের অন্য কোন কবরে কাছে যায় না। এমন কি অন্য কুকুরের মত মাটি খোড়াখুড়ি পর্যন্ত করে না। প্রথমে ক্যাপ্টেন তাদের দেখে লুকিয়ে থাকলেও এখন আর থাকে না। বরং লোক দেখলে এগিয়ে তাকে হাত উচু করে স্বাগত জানায়।

সত্যিকার অর্থে ক্যাপ্টেইন প্রমান করেছে, "কুকুর মানুষের সব থেকে বিশ্বস্ত বন্ধু", যে তাকে ছোট বেলা থেকে বড় করেছে, তাকে পরিচর্যা করেছে, তাকে দেখে শুনে রেখেছে তার মৃত্যুর পরেও তাকে সে ভোলে নাই। এমন কি তার মালিকের বাড়িতে থাকার সুখ বাদ দিয়ে বেছে নিয়েছে গোরস্থান তার বাসস্থান হিসেবে। হয়ত গুজম্যান আজ বেঁচে থাকলে অনেক খুশি হতেন অথবা অপারের দুনিয়া থেকে দেখছেন তার স্ত্রী, সন্তান সবাই যখন তাকে কবরে একলা রেখে চলে গেছেন নিজ নিজ ঠিকানায় তখন তার পোষা কুকুরটি রয়েছে তার পাশে।
(লেখাটি ইন্টারনেট হতে সংগৃহীত)



আজ আপনাদের একটি কুকুরের গল্প শুনাব, যে আসলেই প্রমান করেছে " কুকুর মানুষের সর্বাধিক বিশ্বস্ত বন্ধু"। ঘটনাটি ঘটে আর্জেন্টিনায়। "মিগুয়েল গুজমান" জিনি একজন জাহাজের ক্যাপ্টেন ছিলেন। তিনি মারা যান ২০০৬ সালের মার্চ মাসে বার্ধক্য যনিত কারনে। তিনি বসবাস করতেন "ভিলা কারলোজ প্যাজ" নামে এক শহরে। তিনি জীবিত অবস্থায় একটি কুকুর পুষতেন। যার নাম "ক্যাপ্টেন"। মালিকের মৃত্যুর পর তার কুকুরটিকে কেউ খুজে পায় না। হয়ত পরিবারের সদস্য হারাবার কারনে কেউ কুকুরটির দিকে তেমন ভাবে নজর রাখেনি। কেননা তার দেখাশোনার দায়িত্য তখনো কেউ নেউ নি।



এর পরে যখন গুজম্যানের পরিবারের সদস্য কোন এক আনুষ্ঠানিকতা পালন করতে পুনঃরায় ফিরে আসেন গোরস্থানে তখন তারা দেখতে পার ক্যাপ্টেইন নামে তাদের পোষা জার্মান সেফার্ড কুকুরটি বসে আছে গুজম্যানের কবরের ঠিক পাশে। গুজম্যানের বিধবা স্ত্রী ভিরনিকা ক্যাপ্টেইনকে কবরের পাশে দেখে ডাক দেন এবং ক্যাপ্টেইন দৌড়ে চলে আসেন। এবং তখন তিনি অনেকটা অবাক হন যে ক্যাপ্টেইন তার স্বামীর প্রতি কতটা বিশ্বস্ত যে সে এই কদিন বাড়িতে না ফিরে কবরের পাশে অবস্থান করছে।



ভিরানিকা দৈনিক নিউয়র্কে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে বলেন যে, ক্যাপ্টেন যখন ছোট ছিল অর্থাৎ তার স্বামী যখন তাকে প্রথম ঘরে নিয়ে আসেন তখন তিনি ক্যাপ্টেইন কে খুব একটা পছন্দ করেন নি, এমন কি তিনি সব সময় ক্যাপ্টেইন কে এড়িয়ে চলতেন। ক্যাপ্টেইনের সকল দেখা শোনা গুজম্যান নিজে করতেন এবং তাতে তিনি বিন্দু মাত্র সহায়ত করতেন না। কিন্তু বর্তমানে তার স্বামীর প্রতি ক্যাপ্টেইনের বিশ্বস্ততা দেখে তিনি বিমহিত এবং শত ব্যাস্ততার মাঝে তিনি প্রতি সপ্তাহে ক্যাপ্টেন কে দেখতে গোরস্থানে যান।



মিগুয়েল গুজম্যান এর মৃত্যু হয় স্বাভাবিক ভাবে হাসপাতালে এবং এর পরে তাকে আর বাড়িতে আনা হয় নি। সেখান থেকে চার্চে এবং সেখান থেকে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় গোরস্থানে। সব থেকে আশ্চর্যকর বিষয় হচ্ছে গোরস্থান্টি বাড়ি থেকে অনেক দূরে প্রায় ৩০ কিমি এর মত। কিন্তু এটা খুজে ক্যাপ্টেইন কি ভাবে বের করল তা সকলের কাছে এখনও একটি প্রশ্ন। কেননা গুজম্যানের মৃত্যুর পরে তাকে আর বাড়ি আনা হয় নি যে ক্যাপ্টেইন তার পিছু পিছু গোরস্থানে যাবে। আর কবর দেওয়ার সময় কেউ ক্যাপ্টেইন কে দেখেনি আসে-পাশে। এটা হয়ত কুকুরের কোন ইন্দ্রিয়র সাহায্যে পৌচেছে তা না হলে অন্য কিছু!


ভিরনিকা যখন প্রথম আবিস্কার করেন ক্যাপ্টেন গোরস্থানে তার স্বামীর কবরের পাশে আছেন, তারপরে তিনি কয়েকবার ক্যাপ্টেইনকে বাড়ি নিয়ে আসার চেষ্টা করেন। এমন না যে ক্যাপ্টেইন আস্তে চায় না। আসে তাদের পিছু পিছু কিন্তু কয়েক ঘন্টা থেকে আবার সে বেরিয়ে যায় তার মালিকের কবরের উদ্দেশ্যে। তাকে কোন ভাবেই রাখা যায় না। আর ভিরানিকা এখন আর চেষ্টাও করেন না। কেননা ক্যাপ্টেন তার মালিকের কাছে যাচ্ছে যে তাকে ছোট থেক বড় করেছে। আর তাই এখন সে আর কোন বাঁধা দেয় না আর।




গুজম্যানকে কবর দেওয়া হয় সরকারি গোরস্থানে। সেখানে সর্বক্ষনিক সুরক্ষয়া বাহিনী থাকে। তারা আরো কিছু মজার তথ্য জানায়। প্রতিদিন সকাল ৬টায় সে তার মালিকের কবরের উপর শুয়ে পরে এবং ঘন্টা খানিক ঘুমিয়ে নেয়। এর পর উঠে মালিকের কবরের চারিদিকে কয়েক বার ঘুরে এবং খাবার সংগ্রহ করতে বেরিয়ে পরে। গোরস্থানের পাহারাদারাও তাকে এখন কিছু বলে না। কেননা সে তার মালিকের কবর বাদের অন্য কোন কবরে কাছে যায় না। এমন কি অন্য কুকুরের মত মাটি খোড়াখুড়ি পর্যন্ত করে না। প্রথমে ক্যাপ্টেন তাদের দেখে লুকিয়ে থাকলেও এখন আর থাকে না। বরং লোক দেখলে এগিয়ে তাকে হাত উচু করে স্বাগত জানায়।

সত্যিকার অর্থে ক্যাপ্টেইন প্রমান করেছে, "কুকুর মানুষের সব থেকে বিশ্বস্ত বন্ধু", যে তাকে ছোট বেলা থেকে বড় করেছে, তাকে পরিচর্যা করেছে, তাকে দেখে শুনে রেখেছে তার মৃত্যুর পরেও তাকে সে ভোলে নাই। এমন কি তার মালিকের বাড়িতে থাকার সুখ বাদ দিয়ে বেছে নিয়েছে গোরস্থান তার বাসস্থান হিসেবে। হয়ত গুজম্যান আজ বেঁচে থাকলে অনেক খুশি হতেন অথবা অপারের দুনিয়া থেকে দেখছেন তার স্ত্রী, সন্তান সবাই যখন তাকে কবরে একলা রেখে চলে গেছেন নিজ নিজ ঠিকানায় তখন তার পোষা কুকুরটি রয়েছে তার পাশে।
(লেখাটি ইন্টারনেট হতে সংগৃহীত)
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:৪৩
৪টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ১৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:২৬

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
প্রথমত বলে দেই, না আমি তার ভক্ত, না ফলোয়ার, না মুরিদ, না হেটার। দেশি ফুড রিভিউয়ারদের ঘোড়ার আন্ডা রিভিউ দেখতে ভাল লাগেনা। তারপরে যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদ না কী মার্কেট!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷

আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক- এর নুডুলস

লিখেছেন করুণাধারা, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২



অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।


একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×