দু বছর আগে লন্ডন টাওয়ার হ্যামলেটস মেয়র নির্বাচনের আগে এই লোকটাকে তাঁর বিপক্ষ দল(তিনিও বাংলাদেশী) থেকে জামাত দলীয় লোক এবং মৌলবাদী বলে প্রচারনা চালিয়েছিল। যার কারনে তিনি লেবার পার্টির মেয়র পদপ্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন না পেয়ে দল থেকে বিতাড়িত হয়েছিলেন। তবে লন্ডনের অসম্ভব জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব লুৎফুর তাতেও দমে যাননি। এককভাবে নির্বাচন করে লুৎফুর ৫১ শতাংশ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তাঁর বিরুদ্ধে অপপ্রচার এখনো চলছে। এমনকি আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক আশরাফ গত আগস্ট মাসে লন্ডনের টাওয়ার হ্যামলেটে নিয়ম বহির্ভুত সভা করতে না পারায় আওয়ামীলীগের লোকজন তাঁকে জড়িয়ে নানা অপপ্রচার চালিয়েছিল।
অথচ দেখুন আজকে প্রকাশিত ‘টপ হান্ড্রেডস মোস্ট ইনফ্লুয়েন্সিয়াল পিপল অন দ্য লেফট’ শিরোনামে বর্তমানে যুক্তরাজ্যের ১০০ জন প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায় স্থান পেয়েছেন বাংলাদেশের লুৎফুর রহমানও। তিনি গত দুই বছরে তাঁর এলাকায় ব্যাপক উন্নতি করেছেন। প্রভাবশালী ব্যক্তিদের তালিকায় স্থান পাওয়ার প্রতিক্রিয়ায় লুৎফুর রহমান বলেন, ‘আমার সাহস ও শক্তির মূল উৎস আমার এলাকার জনগণ, যাঁরা আমাকে ভালোবেসে মেয়র নির্বাচিত করেছেন।’
আচছা , একটা জিনিস মাথায় ঢুকে না ?? দুনিয়ার যে প্রান্তে যে বাংলাদেশী ভাল করেন , অথবা ভাল মানুষ এদেরকে জামাতি বলে আওয়ামীলীগের লোকেরা গালাগালি কেন করে ??
এরপরেও কি সমালোচনাকারীদের শিক্ষা হবেনা??
ফেইসবুক থেকে নেওয়া .