somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ধর্মানুভূতির প্রতি সম্মান প্রদর্শন বিশ্বশান্তির পূর্বশর্ত

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ঊষালগ্ন থেকেই ইসলাম বৈরী শক্তির ষড়যন্ত্রের শিকার। দীনে হকের উজ্জ্বল প্রদীপ নির্বাপিত করার বহুমুখী প্রয়াস সব সময় লক্ষণীয়। একশ্রেণীর হীন, পাশবেতর ও অতি নিচু মানসিকতাসম্পন্ন লোক সব কালে সব যুগে ইসলাম, কোরআন ও হাদিসের খুঁত বের করে বিষোদ্গার করতে আনন্দ পায়। বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব হজরত মুহাম্মদ (সা.) ও তাঁর মর্যাদাবান সাহাবায়ে কেরামদের প্রতি কটাক্ষ ও বিদ্রূপাত্মক কার্টুন অঙ্কন করা তাদের মজ্জাগত বৈশিষ্ট্য। সাম্প্রতিক সময়ে আরও দুটি উপসর্গ যোগ হয়েছে—একটি পবিত্র কোরআনে অগ্নিসংযোগ এবং অপরটি মহানবী (সা.)-কে নিয়ে ব্যঙ্গাত্মক সিনেমা তৈরি। এ ঘৃণ্য অপরাধের সঙ্গে একশ্রেণীর ইহুদি ও খ্রিস্টান বিজড়িত। এরা মানবতার দুশমন; মূল্যবোধ-বিবর্জিত বর্বর সন্ত্রাসী। অন্য কোনো ধর্ম তাদের টার্গেট নয়, টার্গেট কেবল ইসলাম। এর পেছনে চারটি কারণ স্পষ্ট। প্রথমত, ইসলাম বিকাশমান ধর্ম। ইসলাম সারা পৃথিবীতে বিস্তৃতিলাভ করছে ক্রমেই; এমনকি ইউরোপ, আফ্রিকা ও লাতিন আমেরিকার বিভিন্ন জনপদ ইসলামের আলোকধারায় উদ্ভাসিত হয়ে উঠছে; মাথা উঁচু করে দাঁড়াচ্ছে চোখে পড়ার মতো বহু দৃষ্টিনন্দন মসজিদ। ইসলামের অগ্রযাত্রায় হতাশ হয়ে ওই চক্রের হোতারা বিকৃত মানসিকতার পরিচয় দিয়ে সাম্প্রদায়িকতা উস্কে দিচ্ছে। দ্বিতীয়ত, মিথ্যা, অশালীন ও বিদ্রূপাত্মক বিষোদ্গারের আরেকটি উদ্দেশ্য হচ্ছে, অমুসলমানদের মনে ইসলাম ও মুসলমান সম্পর্কে নেতিবাচক মনোভাব সৃষ্টি করা, যাতে তারা এ ধর্মের প্রতি আকৃষ্ট না হয়ে ইসলামের নামে বিভ্রান্তি ও আতঙ্ক (Islamphobia) সৃষ্টি করে মুমিনদের ইবাদত, কৃষ্টি, জীবনাচার ও দাওয়াতি কর্মপ্রয়াসে শৈথিল্য আনে। তৃতীয়ত, মুসলমানরা গভীর ঘুমে অচেতন, না জাগ্রত অতন্দ্র প্রহরী, তা পরখ করা এবং ইমানি শক্তির প্রচণ্ডতাকে যাচাই করা। চতুর্থত, প্রতিটি ক্রিয়ারই সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া থাকে। ইসলাম ধর্মাবমাননার প্রতিক্রিয়াস্বরূপ সংক্ষুব্ধ মুসলমানরা দেশে দেশে বিক্ষোভ ও সহিংস পন্থার যদি আশ্রয় নেয়, তাহলে তাদের দমনের নামে ন্যাটো বাহিনী হামলে পড়বে ওইসব দেশে। তারপর শুরু হয়ে যাবে জাতীয় সম্পদ লুণ্ঠনের তাণ্ডব। ষড়ন্ত্রকারীরা কিন্তু একা নয়; এদের পেছনে আছে তাদের স্বধর্মী ও সমগোত্রীয়দের এক শক্তিশালী নেটওয়ার্ক। তাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বিশ্বের বহুল পরিচিত ইলেকট্রনিক মিডিয়া, প্রিন্ট মিডিয়া, ফেসবুক ও গুগলের মতো সার্চ ইঞ্জিন।
ধর্ম ও ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব নিয়ে উপহাস ও কটাক্ষ করার জন্য ‘মত প্রকাশের স্বাধীনতা’র (Freedom of Expression) বুলিকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করা হয়। মত প্রকাশের স্বাধীনতা কিন্তু অনিয়ন্ত্রিত হতে পারে না। আমরা মনে করি, মত প্রকাশের স্বাধীনতারও সুনির্দিষ্ট শর্ত ও নীতিমালা থাকা চাই। ‘মত প্রকাশের স্বাধীনতা’-র নামে অন্য ধর্ম ও ধর্ম প্রচারকের প্রতি ঘৃণার আগুন ছড়ানো অব্যাহত থাকলে চলমান আন্তঃধর্ম সংলাপ (Inter faith Dialogue) প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হবে এবং অসম্ভব হয়ে উঠবে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠার মহত্ উদ্যোগ। হিংসা হিংসা ডেকে আনে; বিদ্বেষ শত্রুর সংখ্যা বাড়ায়। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না যে, নিবর্তন, চক্রান্ত, উচ্ছেদ, হত্যা, ধর্ষণ, ধর্মাবমাননা, মানবাধিকার লঙ্ঘন ইত্যাদি কারণে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। ইসলাম ধর্মকে হেয় করার কাজে চক্রান্তকারীদের আস্কারা দেয়ার পরিণতি আগামীতে বুমেরাং হতে পারে।
সাম্প্রতিক সময়ে ‘ইনোসেন্স অব মুসলিমস’ নামে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নির্মিত চলচ্চিত্র ওই ষড়যন্ত্রেরই অংশবিশেষ। এটা নির্মাণ করতে ১০০ ইহুদি ব্যবসায়ী ৫০ লাখ মার্কিন ডলার দিয়েছে। ইহুদিরা অভিশপ্ত জাতি। সংঘাত ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করে ফায়দা লুটা তাদের আদি কৌশল। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে এখনও চলছে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ। এ পর্যন্ত লিবিয়ায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতসহ ৩০ জনের বেশি নিহত হয়েছেন। এদিকে ১৯ সেপ্টেম্বর ফ্রান্সের সাময়িকী ‘শার্লি এবদো’তে রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে অবমাননা করে কার্টুন ছাপানোর পর ফরাসি মুসলমানরা আরও বেশি ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন। সরকার বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ নিষিদ্ধ করেছে। এর আগেও ২০১১ সালে মহানবী (সা.)-কে কটাক্ষ করে কার্টুন ছেপেছিল ওই পত্রিকা। সে সময় মুসলমানরা পত্রিকাটির অফিসে অগ্নিসংযোগ করে। বিশ্লেষকদের মতে, ফ্রান্স সরকার পুরোপুরি দ্বিমুখী নীতি অনুসরণ করছে। তারা রাসুলের অবমাননা বাকস্বাধীনতা হিসেবে দাবি করলেও এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করাকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করছে। এ দ্বিমুখী নীতি শান্তি, সৌহার্দ্য ও সহাবস্থানের পথে অন্তরায়।
আল্লাহ না করুন কোনো কুলাঙ্গার যদি আল্লাহর নবী হজরত মূসা (আ.), হজরত ঈসা (আ.), হজরত মরিয়ম (আ.), তাওরিত ও বাইবেলকে উপজীব্য করে বিদ্রূপাত্মক ও কটাক্ষপূর্ণ কোনো চলচ্চিত্র নির্মাণ করে ইউটিউবে ছেড়ে দেয়, তখন কী হবে অবস্থা? ‘মত প্রকাশের স্বাধীনতা’র থিউরি তখন কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে? আমরা অবশ্য অবশ্য এ ঘৃণ্য প্রয়াসকে গভীর ভাষায় নিন্দা জানাব, কুশীলবের শাস্তি দাবি করব। ধর্মাবমাননাকে আমরা মহাপাপ বলে বিবেচনা করি।
গোটা পৃথিবীর ৭০০ কোটি মানুষ বিশেষ কোনো ধর্মের অনুসারী হবে, এটা অসম্ভব। নানা ধর্মের মানুষের (Religious diversity) পারস্পরিক শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানই পৃথিবীর বৈচিত্র্য। বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী ও সমাজবদ্ধ জাতিগোষ্ঠীর (Plural society) মধ্যে সম্প্রীতি, সহিষ্ণুতা ও বন্ধুত্বপূর্ণ সহাবস্থান নিশ্চিত করতে অবিলম্বে ধর্মাবমাননার সব পথ বন্ধ করতে হবে এবং এ ব্যাপারে আইন প্রণয়ন করে ধর্মাদ্রোহী কুলাঙ্গারদের আইনের আওতায় আনতে হবে। অন্যথায় পৃথিবীর পরিবেশ বিষাক্ত হয়ে উঠবে এবং আইন তার নিজস্ব গতিতে চলতে পারবে না। আমরা এ ব্যাপারে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, শিখ ও জৈন ধর্মের সচেতন মানুষকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাই। একে অপরের ধর্মানুভূতির প্রতি সম্মান প্রদর্শন বিশ্বশান্তির পূর্বশর্ত।


যাবে জাতীয় সম্পদ লুণ্ঠনের তাণ্ডব। ষড়ন্ত্রকারীরা কিন্তু একা নয়; এদের পেছনে আছে তাদের স্বধর্মী ও সমগোত্রীয়দের এক শক্তিশালী নেটওয়ার্ক। তাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বিশ্বের বহুল পরিচিত ইলেকট্রনিক মিডিয়া, প্রিন্ট মিডিয়া, ফেসবুক ও গুগলের মতো সার্চ ইঞ্জিন।
ধর্ম ও ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব নিয়ে উপহাস ও কটাক্ষ করার জন্য ‘মত প্রকাশের স্বাধীনতা’র (Freedom of Expression) বুলিকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করা হয়। মত প্রকাশের স্বাধীনতা কিন্তু অনিয়ন্ত্রিত হতে পারে না। আমরা মনে করি, মত প্রকাশের স্বাধীনতারও সুনির্দিষ্ট শর্ত ও নীতিমালা থাকা চাই। ‘মত প্রকাশের স্বাধীনতা’-র নামে অন্য ধর্ম ও ধর্ম প্রচারকের প্রতি ঘৃণার আগুন ছড়ানো অব্যাহত থাকলে চলমান আন্তঃধর্ম সংলাপ (Inter faith Dialogue) প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হবে এবং অসম্ভব হয়ে উঠবে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠার মহত্ উদ্যোগ। হিংসা হিংসা ডেকে আনে; বিদ্বেষ শত্রুর সংখ্যা বাড়ায়। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না যে, নিবর্তন, চক্রান্ত, উচ্ছেদ, হত্যা, ধর্ষণ, ধর্মাবমাননা, মানবাধিকার লঙ্ঘন ইত্যাদি কারণে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। ইসলাম ধর্মকে হেয় করার কাজে চক্রান্তকারীদের আস্কারা দেয়ার পরিণতি আগামীতে বুমেরাং হতে পারে।
সাম্প্রতিক সময়ে ‘ইনোসেন্স অব মুসলিমস’ নামে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নির্মিত চলচ্চিত্র ওই ষড়যন্ত্রেরই অংশবিশেষ। এটা নির্মাণ করতে ১০০ ইহুদি ব্যবসায়ী ৫০ লাখ মার্কিন ডলার দিয়েছে। ইহুদিরা অভিশপ্ত জাতি। সংঘাত ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করে ফায়দা লুটা তাদের আদি কৌশল। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে এখনও চলছে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ। এ পর্যন্ত লিবিয়ায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতসহ ৩০ জনের বেশি নিহত হয়েছেন। এদিকে ১৯ সেপ্টেম্বর ফ্রান্সের সাময়িকী ‘শার্লি এবদো’তে রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে অবমাননা করে কার্টুন ছাপানোর পর ফরাসি মুসলমানরা আরও বেশি ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন। সরকার বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ নিষিদ্ধ করেছে। এর আগেও ২০১১ সালে মহানবী (সা.)-কে কটাক্ষ করে কার্টুন ছেপেছিল ওই পত্রিকা। সে সময় মুসলমানরা পত্রিকাটির অফিসে অগ্নিসংযোগ করে। বিশ্লেষকদের মতে, ফ্রান্স সরকার পুরোপুরি দ্বিমুখী নীতি অনুসরণ করছে। তারা রাসুলের অবমাননা বাকস্বাধীনতা হিসেবে দাবি করলেও এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করাকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করছে। এ দ্বিমুখী নীতি শান্তি, সৌহার্দ্য ও সহাবস্থানের পথে অন্তরায়।
আল্লাহ না করুন কোনো কুলাঙ্গার যদি আল্লাহর নবী হজরত মূসা (আ.), হজরত ঈসা (আ.), হজরত মরিয়ম (আ.), তাওরিত ও বাইবেলকে উপজীব্য করে বিদ্রূপাত্মক ও কটাক্ষপূর্ণ কোনো চলচ্চিত্র নির্মাণ করে ইউটিউবে ছেড়ে দেয়, তখন কী হবে অবস্থা? ‘মত প্রকাশের স্বাধীনতা’র থিউরি তখন কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে? আমরা অবশ্য অবশ্য এ ঘৃণ্য প্রয়াসকে গভীর ভাষায় নিন্দা জানাব, কুশীলবের শাস্তি দাবি করব। ধর্মাবমাননাকে আমরা মহাপাপ বলে বিবেচনা করি।
গোটা পৃথিবীর ৭০০ কোটি মানুষ বিশেষ কোনো ধর্মের অনুসারী হবে, এটা অসম্ভব। নানা ধর্মের মানুষের (Religious diversity) পারস্পরিক শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানই পৃথিবীর বৈচিত্র্য। বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী ও সমাজবদ্ধ জাতিগোষ্ঠীর (Plural society) মধ্যে সম্প্রীতি, সহিষ্ণুতা ও বন্ধুত্বপূর্ণ সহাবস্থান নিশ্চিত করতে অবিলম্বে ধর্মাবমাননার সব পথ বন্ধ করতে হবে এবং এ ব্যাপারে আইন প্রণয়ন করে ধর্মাদ্রোহী কুলাঙ্গারদের আইনের আওতায় আনতে হবে। অন্যথায় পৃথিবীর পরিবেশ বিষাক্ত হয়ে উঠবে এবং আইন তার নিজস্ব গতিতে চলতে পারবে না। আমরা এ ব্যাপারে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, শিখ ও জৈন ধর্মের সচেতন মানুষকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাই। একে অপরের ধর্মানুভূতির প্রতি সম্মান প্রদর্শন বিশ্বশান্তির পূর্বশর্ত।

১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

রাফসান দ্য ছোট ভাই এর এক আউডি গাড়ি আপনাদের হৃদয় অশান্ত কইরা ফেলল!

লিখেছেন ব্রাত্য রাইসু, ১৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৫২

রাফসান দ্য ছোট ভাইয়ের প্রতি আপনাদের ঈর্ষার কোনো কারণ দেখি না।

আউডি গাড়ি কিনছে ইনফ্লুয়েন্সার হইয়া, তো তার বাবা ঋণখেলাপী কিনা এই লইয়া এখন আপনারা নিজেদের অক্ষমতারে জাস্টিফাই করতে নামছেন!

এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঁচতে হয় নিজের কাছে!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:২৮

চলুন নৈতিকতা বিষয়ক দুইটি সমস্যা তুলে ধরি। দুটিই গল্প। প্রথম গল্পটি দি প্যারবল অব দ্যা সাধু।  লিখেছেন বোয়েন ম্যাককয়। এটি প্রথম প্রকাশিত হয় হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউ জার্নালের ১৯৮৩ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর সংখ্যায়। গল্পটা সংক্ষেপে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার অন্যরকম আমি এবং কিছু মুক্তকথা

লিখেছেন জানা, ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬



২০১৯, ডিসেম্বরের একটি লেখা যা ড্রাফটে ছিল এতদিন। নানা কারণে যা পোস্ট করা হয়নি। আজ হঠাৎ চোখে পড়ায় প্রকাশ করতে ইচ্ছে হলো। আমার এই ভিডিওটাও ঐ বছরের মাঝামাঝি সময়ের।... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিউ ইয়র্কের পথে.... ২

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২


Almost at half distance, on flight CX830.

পূর্বের পর্ব এখানেঃ নিউ ইয়র্কের পথে.... ১

হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্লেন থেকে বোর্ডিং ব্রীজে নেমেই কানেক্টিং ফ্লাইট ধরার জন্য যাত্রীদের মাঝে নাভিশ্বাস উঠে গেল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

সামুতে আপনার হিট কত?

লিখেছেন অপু তানভীর, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৩



প্রথমে মনে হল বর্তমান ব্লগাদের হিটের সংখ্যা নিয়ে একটা পোস্ট করা যাক । তারপর মনে পড়ল আমাদের ব্লগের পরিসংখ্যানবিদ ব্লগার আমি তুমি আমরা এমন পোস্ট আগেই দিয়ে দিয়েছেন ।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×