somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অবাধ তথ্য স্বাধীনতা নিয়ে কথা বলল স্বাধীন ব্লগার টিম! ইনফর্মেশন মিডিয়ার স্বাধীনতা অবশ্যই দরকার।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৫১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


অবাধ তথ্য স্বাধীনতা নিয়ে আজ সরকার ও তথ্য বহুল নতুন প্রজন্মর মধ্যে একটু দ্বিধা দ্বন্দ্ব চলছে। তার উপর ভিত্তি করে অনেক বুদ্ধিজীবী মহল বলেছেন

“তথ্য স্বাধীনতা মানে যে কোন ব্যক্তি যেকোনো তথ্য নিজের মত করে বিচরণ করতে পারবে।

এতে সরকার বা আন্তর্জাতিক কোন মাধ্যমের হাত দেয়া অনৈতিক ও স্বাধীনতা বিরোধী কাজ বলে মনে করি। কোন ব্যক্তি,

প্রতিষ্ঠান, সরকার সহ যে কেউ এতে কোন অমত পোষণ করার অধিকার রাখেনা।” …….


আন্তর্জাতিক মিডিয়া ও বুদ্ধিজীবী মহলের পর এবার কথা বলল স্বাধীন ব্লগার টিম বাংলাদেশ। তারা চায় তথ্যের স্বাধীন ভাবে চলার ক্ষমতার নিশ্চয়তা। তারা বলেন

“সকলের জানার অধিকার আছে তাই সকলকে জানতে দিন, বুঝতে দিন, বোঝার ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করতে দিন,

এটা সকলের বাস্তব অধিকার, মৌলিক অধিকার। অতএব এখানে হস্তক্ষেপ মোটেই এ প্রজন্মের কাম্য নয়।”


লিখি যে সাইট গুলতেঃ addbd blog (addbd.com/blog)

বিষয়ঃ যা যে সময় ইচ্ছে হয়।

যা বলেছেঃ
এডবিডি ডট কম ব্লগে এডমিনের কাছে দেয়া এক লিখিত ব্রিফিং-এ বলেছেন “আমরা কোন দেশদ্রোহী নই বা কারো শত্রু নই যে আমাদের কথা কারো জন্য

শত্রুতার বানীর মত লাগবে, আমরা সকলের জন্য বলি, আবার যেকোনো অনৈতিক কথার প্রতিবাদ করি।”



অবাক কন্যাঃ তথ্য স্বাধীনতা আমাদের মৌলিক অধিকার।




অবাধ তথ্য স্বাধীনতা এটা কোন দোষ বা অপরাধ নয়, তো এতে কোন মহলের হাত থাকবে এটা আমার কাম্য নয়। কারণ আমার কণ্ঠ

আমার হাত, আমার হৃদয়, আমার চিন্তা দ্বারা আমি আমার মতো করে আমার কথাকে আমার বাকভঙ্গিকে ফুটিয়ে তুলবো

এতে কারো কোন ধরনের বাধা দেয়ার অধিকার নাই। আমার দেশ একটি স্বাধীন দেশ এখানে আমার বলার অধিকার সম্পূর্ণ

স্বাধীন বলেই সকলে মত দিবেন, নাকি কারো অমত আছে? যদি অমত পোষণ নাই করেন তাহলে কেন কথায় কথায় ফেসবুক,

ইউটিউব, ব্লগ সাইট গুলো বন্ধ করে দেন? আর যদি অমত পোষণ করেন তবে কেন এই অমত তার জবাব দিন।

আজ অনেকে আফসোস করে বলে আমি পোস্ট দিলে ব্লগ তা প্রুভ করেনা পাব্লিশড করেনা।

কেন ? আমরা লিখি তা ভাল নয়? নাকি কোন মহলকে খুশি করার জন্য আপনারা এটা করেন?

যাই হোক আমরা লিখি বলে আপনার ব্লগ মানুষ পরে, ভিজিট করে, আমাদের দিয়ে আপনার সাইট চলে।

তো আমাদের স্বাধীনতা দিন। আমি মনে করি আমাদের দেশের সরকার এতে কোন বাধা দেয়না।

তথ্য স্বাধীনতা আমাদের মৌলিক অধিকার।







নিরব প্রতিবাদঃ আমি লিখতে চাই, বুঝতে চাই, বলতে চাই, জানতে চাই, জানাতে চাই, তাই আমি তথ্য স্বাধীনতা চাই।

মানব জাতির সৃষ্টি থেকেই তার বাকশক্তি স্বাধীন করে দিয়েছেন আমাদের প্রভু, তো এতে হস্তক্ষেপ বা বাধা দেয়ার অধিকার কোন মানব সন্তানের নাই।

আমরা কোন জানোয়ার নই, প্রভু জানোয়ারকে বাকশক্তি দেন নাই কারন মানুষের ডিরেকশন পশুরা মানবেনা।

তো আমাদের দেশের উঁচু স্তরের মানুষরা বা আমাদের দেশের সরকার কি আমাদের পশু মনে করেন?

তা যদি মনে করেন তাহলে এটা ভুল মনে করেন কারণ আমাদের মতো সাধারণ মানুষ আপনাদেরকে ক্ষমতার মসনদে বসাই।

তো আমাদেরকে কেন আমাদের প্রাপ্য থেকে বঞ্চিত রাখবেন? নাকি আমাদের লেখা, কথা আপনাদের শুনতে কষ্ট হয়?

আমরা প্রশ্ন করার জন্য কিছু লিখছিনা, আমরা আমাদের তথ্যকে স্বাধীন ভাবে পেতে চাই। তথ্যর কেন স্বাধীনতা দরকার ?

আমরা বাঙ্গালী বা বাংলাদেশী যাই হইনা কেন আমাদের অনেক ভাই-বোন, বন্ধু-বান্ধব, অনেকেই প্রবাসী। তাদের জানানোর জন্য আমাদের তথ্যকে স্বাধীনভাবে দরকার।

দরকার আমার প্রতিবাদ জানানোর জন্য, আমার ভাব অন্যান্য বন্ধুদের সাথে শেয়ার করার জন্য। এখন পৃথিবী হল গ্লোবাল ভিলেজ, আর আমরা তার বাসিন্দা।

তো আমরা আমাদের সকলের সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, ভাললাগা-না লাগা, সকলের সাথে শেয়ার করবো এটাই স্বাভাবিক।

মানুষ নীরবতার বস্তু নয় আর যে মানুষ নীরব থাকে সে মানুষ নয় অন্য কোন জড়বস্তু।

আমি জড়বস্তু নই তাই আমি লিখতে চাই, বুঝতে চাই, বলতে চাই, জানতে চাই, জানাতে চাই, তাই আমি তথ্য স্বাধীনতা চাই।





কাঙ্খিত আলোঃ আমরা আমাদের বাকশক্তিকে পরাধীন করতে চাইনা, চাইনা কোন নীরব বস্তু হয়ে থাকতে।

অবাধ তথ্য স্বাধীনতা এটা কোন ফেলনা বিষয় নয়, আবার এটাকে অপরাধ মূলক কোন কাজেও ব্যাবহার যাবেনা। আগে জানতে হবে অবাধ তথ্য স্বাধীনতাটা কি?



অবাধ তথ্য স্বাধীনতা হল “যার তথ্য সে তার মতো করে প্রকাশ করবে এবং তার তথ্য বিচরণের পথকে সে নিজের মতো করে তৈরি করে নিবে।”

কিন্তু তা হতে হবে অবশ্যই ভালর দিকে। আমরা যা করি তা অবশ্যই তথ্য স্বাধীনতা, কিন্তু কটুক্তি, খারাপ ভাবে কাউকে উপস্থাপন, কারো বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ, পর্ণোগ্রাফি,

স্ক্যান্ডাল, খারাপ গল্প ইত্যাদি বিষয় গুলোকে তথ্য মিডিয়ায় প্রকাশ করা অপরাধ। যা আমাদের তরুন উজ্জীবিত প্রাণকে ধ্বংসের দিকে ধাবিত করে।

এই অপরাধকে বন্ধ করা এবং তথ্যর স্বাধীনতাকে বাস্তবে রূপ দেয়া হোক। আজ আসলে আমরা তথ্য প্রকাশের দিক দিয়ে স্বাধীন নই।

আজ কিছু লিখলে বা প্রকাশের ইচ্ছে করলেও তা হয়ে যায় অপরাধ। কিন্তু কেন আমরা আমাদের স্বাধীন নাগরিকত্বের কদর পাবনা? কেন তবে তথ্যর স্বাধীনতা নিয়ে এত নাটক।

আমরা আমাদের বাকশক্তিকে পরাধীন করতে চাইনা, চাইনা কোন নীরব বস্তু হয়ে থাকতে। অতএব এ বিষয়কে সম্পূর্ণ স্বাধীনতা দিন।





আলোড়নঃ তথ্য স্বাধীনতাকে চাই শিকল মুক্ত ও পর্ণোগ্রাফিকে চাই শিকল বদ্ধ।





অবাধ তথ্য স্বাধীনতা বর্তমানের একটি মৌলিক বিষয়। যা পারে আমাদের স্বাধীন সমাজকে উন্নয়নের দিকে নিয়ে যেতে।

তবে তা হওয়া দরকার গঠন মূলক সমালোচনা তথ্য, নির্ভর যোগ্য তথ্য।

কোন ব্যাক্তিকে আক্রমন করার জন্য তথ্য স্বাধীনতার নামে নোংরামি করা যাবেনা। ফেসবুক, ইউটিউব, লিঙ্কেড, মাইস্পেস সহ অনেক ব্লগ সাইট আছে যাতে দেখা
যায় আমাদের দেশের সন্মানী বেক্তিদের নিয়ে পর্ণোগ্রাফি, স্ক্যান্ডাল, বাজে ভিডিও ইত্যাদি শেয়ার করে ও তা ফ্রেন্ডদের মধ্যে ট্যাগ করে তার উপর বাজে মন্তব্য করে।

এগুলো ভাল নয়। আমরা সমাজের মানুষ, হই ছোট কিংবা বড় আমাদের সচেতন হতে হবে এ দিক গুলোকে খেয়াল রেখে আমাদেরকে তথ্য স্বাধীনতার সঠিক ব্যবহার করতে হবে।

আমরা বর্তমানে কেউ চাইনা যে ফেসবুক বন্ধ হয়ে যাক। কারণ আমরা সোশাল নেটওয়ার্কিংটা বর্তমানে বেশি পছন্দ করি।

কিন্তু সরকার মাঝে মধ্যে এ সাইট টাকে বন্ধ করে দেয়ে কারন সরকারের কোন গোপন তথ্য মাঝে মাঝে ফাঁস হয়ে যায়।

ভাল কোন গোপন তথ্য ফাঁস হয়না আর তা হলেও তারজন্য সাইট বন্ধ করেনা। অবশ্যই খারাপ বা অনৈতিক কাজ করে থাকে বলেই তারা ভয় পেয়ে এমন সাইট বন্ধ করে দেয়ে।

কেন বন্ধ করেন সাইট গুলি? তার চেয়ে খারাপ ও অনৈতিক কাজ কে বন্ধ করুন। আর সাইট বন্ধ করলে পর্ণোগ্রাফি সাইট বন্ধ করুন, বন্ধ করুন সেক্সুয়াল গল্প ও ভিডিও এর সাইট গুলি।

যা ধ্বংস করে দিচ্ছে যুব সমাজকে, উদ্বুদ্ধ করছে অবৈধ শারীরিক সম্পর্কর দিকে, মা হচ্ছেন অনেক কুমারী মেয়ে।

একটা জীবনের দাম অনেক বেশি কিন্তু তার চেয়েও একটি মেয়ের সতীত্বের দাম অনেক অনেক গুন বেশি।

আজ এ বিপদ থেকে বাঁচানর জন্য তথ্য স্বাধীনতাকে করতে হবে শিকলমুক্ত ও পর্ণোগ্রাফি ও সমমানের সাইট গুলকে করতে হবে শিকল বদ্ধ।

প্রভাতী কণ্ঠঃ তথ্যর স্বাধীনতাকে স্তব্ধ করে দেয়ার এখতিয়ার কারো নাই।





আমরা সব সময় দাবী করি যে আমরা স্বাধীন নাগরিক। আমাদের সকল ধরনের স্বাধীনতা আছে।কিন্তু আজ তা নেই আর। আমরা পারছিনা আমাদের কথাকে স্বাধীন ভাবে বলতে।

মনে হয় অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে আমরা এখন পরাধীন। আমরা স্বাধীন দেশের নাগরিক তো কেন এমন অনুভব করবো? আজ নিরাপত্তা নেই কোথাও, নেই স্বাধীনতা।

২০১১ এর মাঝামাঝি সময় থেকে আমাদের মত লেখকরা পরে আছে এক বিব্রতকর অবস্থায়। সরকার মনে হয় আমাদেরকে শত্রু মনে করেন।

কারণ কি? আপনারাই তো বলেছেন যে দেশকে ডিজিটাল করতে হলে দরকার অবাধ তথ্য স্বাধীনতা। এখন আপনারাই আবার এর প্রতিবাদ করেন।

বলতে দেন না, লিখতে দেন না, কিন্তু কেন আপনাদের কি মনে হয় আমরা

আমাদের দেশের বা দশের খারাপের জন্য লিখি। আমরা গঠনমূলক ব্লগিং করি। কারো সাথে শত্রুতা সৃষ্টি আমাদের লক্ষ্য নয়।

আমাদের লক্ষ্য দেশের উন্নয়ন, দশের উন্নয়ন, দেশের মানুষের বিবেককে জাগ্রত করা। এটা অন্যায় নয়, নয় কোন অপরাধ। তাই তথ্য প্রকাশের স্বাধীনতার নিশ্চয়তা চাই।

তথ্য স্বাধীনতার কথা সকল সময় সরকার বলে। কিন্তু এর কোন বাস্তব প্রতিফলন নেই। আপনারা বলেন যে তথ্য স্বাধীনতার অপব্যবহার করছে

হ্যাঁ কিছু লোক আছে তারা কোন কিছু চিন্তা না করে নানান ধরনের আজেবাজে কথা ব্লগিং করে। তাদেরকে খুব সহজেই ইরেজ করে দেয়া যায়।

সম্পূর্ণ বাতিল করে দেয়া যায় তার অ্যাকাউন্ট। তাহলে তাদের প্রতি অ্যাকশন নিন। তাদের জন্য আমরা কেন আমাদের তথ্য প্রকাশ থেকে বঞ্চিত থাকব।

আজ বন্ধ করে দেন ফেসবুক, ইউটিউব ও ব্লগ সাইট গুলি কিন্তু কেন আপত্তিকর যেকোনো কিছু যদি প্রকাশ হয় তাহলে তার জন্য রয়েছে ঐ সাইট গুলির এডমিন

তাদের কাছে লিংকটি সেন্ড করে দিয়ে রিমুভ করতে বললে তারা তা করে। তো কেন বন্ধ করে দিবেন?

আর কেনই বা বের হবে আপনাদের প্রতি আপত্তিকর ভিডিও বা পিকচার? অবশ্যই তেমন কিছুর প্রকাশ পেয়ে থাকে না হয় কেনই বা বলবে মানুষ।

অবশ্য কিছু ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম, আমাদের সমাজে কিছু মানুষ আছে কারো ভাল দেখতে পারেনা। তারা ক্ষতি করে অনেক বেশি আনন্দ পায়।

আর কারো রুচি জঘন্য, তারা পর্ণোগ্রাফি করে বা স্কান্ডাল প্রকাশ করে আনন্দ পায়। এরা মানুষ রূপী পশু বলে আমি মনে করি।

আজ বন্ধ করতে চাইলে বন্ধ করুন পর্ণোগ্রাফি মূলক সাইট, লিংক, পর্ণোগ্রাফি মূলক সোশাল নেটওয়ার্কিং পেজ, গ্রুপ, অ্যাকাউন্ট ইত্যাদি, তথ্য মূলক সাইট গুলো নয়।

তথ্যর স্বাধীনতাকে স্তব্ধ করে দেয়ার এখতিয়ার কারো নাই।
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:০১
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমি ভালো আছি

লিখেছেন জানা, ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৯



প্রিয় ব্লগার,

আপনাদের সবাইকে জানাই অশেষ কৃতঞ্গতা, শুভেচ্ছা এবং আন্তরিক ভালোবাসা। আপনাদের সবার দোয়া, সহমর্মিতা এবং ভালোবাসা সবসময়ই আমাকে কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে শক্তি এবং সাহস যুগিয়েছে। আমি সবসময়ই অনুভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইউরোপের বিভিন্ন দেশে আমার ড্রোন ছবি।

লিখেছেন হাশেম, ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩

বৃহত্তর প্যারিস তুষারপাত।

ফ্রান্সের তুলুজ শহরে বাংলাদেশের প্রথম স্থায়ী শহীদ মিনার।

হ্যাসল্ট, বেলজিয়াম।

ভূমধ্যসাগর তীরবর্তী ফ্রান্সের ফ্রিওল আইল্যান্ড।


রোডেসিয়াম এম রেইন, জার্মানি।

... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতার সুফল কতটুকু পাচ্ছে সাধারণ মানুষ

লিখেছেন এম ডি মুসা, ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:২৮

(১) আমলা /সরকারের কর্মকর্তা, কর্মচারীর সন্তানদের জন্য আলাদা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করার প্রস্তাব হতাশাজনক। মুক্তিযুদ্ধের ১৯৭১ সালের রক্ত দেওয়া দেশের এমন কিছু কখনো আশা কি করছে? বঙ্গবন্ধু এমন কিছু কি আশা... ...বাকিটুকু পড়ুন

এলজিবিটি নিয়ে আমার অবস্থান কী!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১০ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:১৫

অনেকেই আমাকে ট্রান্স জেন্ডার ইস্যু নিয়ে কথা বলতে অনুরোধ করেছেন। এ বিষয়ে একজন সাধারণ মানুষের ভূমিকা কী হওয়া উচিত- সে বিষয়ে মতামত চেয়েছেন। কারণ আমি মধ্যপন্থার মতামত দিয়ে থাকি। এ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুসলমানদের বিভিন্ন রকম ফতোয়া দিতেছে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১০ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩


আপন খালাতো, মামাতো, চাচাতো, ফুফাতো বোনের বা ছেলের, মেয়েকে বিবাহ করা যায়, এ সম্পর্কে আমি জানতে ইউটিউবে সার্চ দিলাম, দেখলাম শায়খ আব্দুল্লাহ, তারপর এই মামুনুল হক ( জেল থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×