somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিশ্বের শ্রেষ্ঠ কবিতার টেষ্ট লন , এইহানে ----- B:-/ B:-/

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :






--মন্দ,ভালো আর প্রেম—

মাঝরাতে স্বর্গীয়ো এই শব্দগুলোর হই চইয়ে ঘুম ভেঙ্গে গেলো ঃ
আমার রক্ত বিক্রী করে তোমার জন্যে কিনলাম একটা রক্তাক্ত গোলাপ
অথচ গোলাপ সহ আমাকে তুমি ডাস্টিবিনে ছুরে ফেলে দিলে
আমি হাসলাম আর ফুলটা কুরিয়ে নিয়ে হৃদয়ে বপন করলাম ,যাতে আরো রক্ত তৈরি হয়
তারপর তোমার গোলাপ বাগান মনে করে ঐ ডাস্টবিনেই আমি থাকতে শুরু করলাম
লোকজন আমাকে বলতে লাগলো , আরে পাগল , তোর নাকে কি খারাপ গন্ধ লাগেনা ?
আমি হাসলাম আর বললাম, “পাথর” কখনো খারাপ থেকে ভালো পায় না ।










-- ঈশ্বর দর্শন ! –

*ও নানী ! আপনার বাড়ি কই?

-আমার বাড়ি নাইরে বাবা
এই শরীরেই আমার বাড়ি
এইহানেই আমি থাকি
এইহানেই আমার বেহেস্তো
এইহানেই আমার মসজিদ – মন্দির
এইহানেই “গুরু” আমার আশ্রয় ।

*আপনার কেউ নাই?

-তুমরা সুবাঈ তো আমার ! আমি সুবাইয়ের মা
সুবাইরে পাইল্লা পুইশা মানুষ করাই আমার ধম্ম কম্ম রে বাবা,
(রিকশা ওয়ালা ও আমাকে বলছেন) ঃ-
কুন সহালে খাইছো , পেটে আছেনি !
আইয়ো , আইয়ো ।

*না গো নানি , ভাত খাইছি
আমগো লেইগা দোয়া করলেই হৈবো
নানি, অহন যাই ।

-যাওন নাই গো বাবা, ভালা থাইয়ো ।





*


--কাজ--

প্রতিক্রিয়া আমার নাই কিছুই
শুধু একটা ক্রিয়াই আমার মধ্যে বহমান-
“ভালবাসার সম্মান”
যেকাউকে , যেকোন স্থানে , যেকোন সময়ে ।

ভাব মারিনা , Mind করিনা , মনে করা করির নাই কিছুই
মন আমার শিশু সহজ
মা আমি বজ্র অটল ।
*

--ইচ্ছার কেচ্ছা--

নিজের ইচ্ছা বলে কিছু নাইরে বাবা
নিজের ইচ্ছা কে একটা সরিষা দানার মত মাটিতে মিশিয়ে দিতে হয়
তারপর সে মাটি থেকে একদিন উঠে আসে গাছ , ফুল , ফল আনন্দ

ভালোবাসাই সবরে বাবা
ভালোবাসতে বাসতে আসে ভক্তি
ভক্তিতে শক্তি , শক্তি আনে মুক্তি ।
*









--আমি--

আমি ভাসোমান , আমি গভীর না
আমি গভীর নিয়ে ছড়িয়ে পরি- খোলা মেলা

আমি বিকেন্দ্রিক , ঢেউদের কেন্দ্র নিয়ে সমুদ্র আমি উড়ে বেড়াই- নির্ভীক ।

- I -
"I am floating , I am not deepness
I spread with deepness – which is Openness
I am decentralized , I am the ocean who fly with "the center of waves" beyond the death"......

*
--সুখী হওয়ার সূত্র--

মানুষকে সুখী করলে সুখ এমনিতেই আসে , দুখী করলে দুখী
বেশী দিলে বেশীই পাওয়া যায় , কম দিলে কম
যে যেমন করে তেমনই ফেরত পায়
এটাই তো সব সূত্রের মূল ।

*
--Mind--

Conscious-mind is your supreme "I" or master pilot or absolute 0 and
sub-conscious mind (childishness + youthfulness +motherly Love ) is your co-pilot so what is your duty ? just guide your co-pilot , so that he can drive efficiently your aircraft with the "everything your passengers" .

--মানুষ--

আমি একজন সাধারন মানুষ
সহজরে ভালোবেসে , ভেজালে শুন্য থাকতে ভালো লাগে ।

মাটির মানুষ , মাটি থেকে আসছি , মাটিতে মিশে যাবো
যাই করি , ভালোবেসে সম্মানের সাথে- আনন্দে করি
অযথা ভাবনা বিষে না মরি
নিজের প্রতি বিশ্বাসের শক্তিতে আকাশেতে উড়ি।
*

--শান্তি—

অসহায় মানুষকে সুখ দিলে- স্বর্গের শান্তি মিলে

*
--ভবিষ্যতের বাসিন্দা--

ঘটার আগেই বলে দেয় , হওয়ার আগেই সেরে ফেলে
ভিনগ্রহের আগুন্তুক সে ভবিষ্যতের বাসিন্দা
সবাই যখন বর্তমানের পুলসিরাতে কম্পমান
সে তখন ওপারেতে স্বর্গে বসে মুচকি হাসে
আর বর্তমানকে সুতায় ঝুলিয়ে ইয়ো ইয়ো খেলে ।

*

--ধার্মিক—

যে নিজেকে চিনে সে খোদাকে চিনে
যে নিজেকে বিশ্বাস করে সে খোদাকে বিশ্বাস করে
যে নিজেকে ভালোবাসে সে খোদাকে ভালোবাসে।
তাই নিজের ওপর নির্ভর করলেই মানুষ হয়ে উঠে দক্ষ
দক্ষতা দেয় মানুষকে সব কিছুর ওপর প্রভাব বিস্তারের ক্ষমতা
আর ক্ষমতার সুখে গর্বে বুকটা ফুলে উঠে তার।
*

--নেশা--

নেশার ওপর সেরা যে নেশা
নিজেকে ভালো লাগার নেশাতুর সে নেশা
নিজেকে নিজে আশির্বাদের মতো , আর নেই ভালো নেশা ।

*


--দক্ষতা--

কাজটাকে ভালোবাসলে
কাজটা নিজের মনে করে করলে
“কাজ”কে তুমি যা করতে বলবে , সে তাই করবে ।

*
--আমি--

আয়নার সামনে দাড়ালে ছোট-বড় যা কিছু দেখি , সবি যেমন এই আমি
সমুদ্রের ঢেউরা তেমন সমুদ্র
সরলতার সাবলিলতায় , উদারতার মমতামাখা- কতনা যতনে সমুদ্র আগলে রাখে নিজেকে নিজে
*

--ভাগ্য লক্ষীর লক্ষন --

কারো মন মতো আমি না
আমি আমার মন মতো
তাইতো সবার মনের আমি এতো প্রিয়

যখন আমি মনে করি আমি ধনি , তখনি আমি সুখি
আর যখন ভুলে যাই- আমি ধনি , হয়ে যাই গরীব ।
*

--দৃষ্টি--
“স্নেহ” মোর শীষ দিয়ে দেদোল দোলে – আমার অন্তরে
“আখি” তোর চুম পেয়ে মোর , ঘুম যেতে চায় – আমার মর্মরে ।
*

--ধনী--

দিলে কমে না বাড়ে
১ বিন্দু ভালোবাসা দিলে পাওয়া যায় – সাগর
১ চিমটি দুঃখ দিলে চাপা পরতে হয় – দুঃখের পাথরে
১ নিঃশ্বাস সুখ দিলে পাওয়া যায় – সারাদিনের শান্তি ।
*








--চীর সবুজ- যৌবন--

ঐশ্বরিক অমৃত তুমি ! কি অপার রুপ তোমার , বিস্ময়ে হতবাক আমি নিত্য মরি
তোমার কোমনীয়তা , স্নিগ্ধতা , লাজুকতা উর্দ্ধে তুলে ধরে- আর কিছু না ভাবি
মেঘ আমি আনন্দধারায় তোমায় সিক্ত করি, বিদ্ধ করি
যেখানে আমার সরলতা , সাবলিলতা , সাহসিকতা
সেখানে জীবনের উল্লাসে তুমি বুক পেতে দিও , হে অনন্ত যৌবনাবতী আমার ।

*



--রিপু রাজ “কাম”--
শুন্যতাকে নিমিষে নিভিয়ে , দপ করে জ্বলে ওঠা , এ এক গরম শ্বাস
এ ভাবনাশুন্য-ভাষাশুন্য অস্থির এক পাগলা ঘোড়া
অচেনা, অমিল , অতিরঞ্জিত , অস্বাভাবিক আর বৈচিত্রের রঙ ছড়িয়ে এ ছুটে চলে ।
সবাই ভালোবাসে এর পিঠে চড়ে উড়ে বেড়াতে , কারন এর অনুভুতি তুলনাহীন
অনুভুতি এর স্বর্গীয়ো-ঘোর লাগা-দিকবিদিক শুন্য ।
তবে “কাম” লাগামটা হাতে থাকলে – তারুন্যের সজীবতায় জীবন সুন্দর
কিন্তু হাত থেকে ফসকে গেলেই ঘোড়ার লাথি খেতে হয় জীবনভর ।

এর ভালোলাগে দিতে , শুধু অকাতরে বিলাতে
এ ভালোবাসে শুধু সোন্দর্য দেখতে শুনতে আর চাখতে
অতীত ভবিষ্যত বলে কিছু জানে না , জানে শুধু রসে টই টুম্বর বর্তমানে বাচতে ।

কুতসিত পর্দা সরিয়ে , সোন্দর্য আস্বাদনে এ ওস্তাদ
সবাই যখন ভালো-মন্দের গবেষনায় ব্যস্ত , তখন এ আনন্দে মত্ত ।

মায়ার বিভ্রমে- এর ভালো লাগে ডুবে থাকতে , যুক্তির ধারে কাছে এ নাই
ঘেন্না শব্দটা এর ডিকশানারিতে নাই
তাইতো সবাই যা দেখে নাক শিটকায় , এ যে তাই চাখে পরম সুখে
কারন ড্যামকেয়ার নির্লজ্জ ভাবটা এর আপাদমস্তক ।

এ বিমূর্ত
অথচ এর সৌজন্যেই মূর্তি বুঝে পায় তার মূল্য
মূর্তির আকণ্ঠ রুপ পান করে এ থাকে জীবিত
লুকা ছাপা-গোপন বলতে এ রাখে না কোন গোপন , প্রকাশই এর ধর্ম ।
এ যৌবনের প্রান , যার সুবাস নিতে সবাই বাজি রাখে জান ।
এ হচ্ছে চুম্বক শক্তি , কাছে টানাই এর কর্ম
পুরাতন বলে এ মানে না কিছু , নতুনের নিত্য উদ্বোধনে এ উদভাসিত
এ ছাড়া মূর্তি অর্থহীন , জীবন্ত-মৃত ।
তাইতো সহজ সাবলীল মানুষ , কাম-প্রেম এই দুইরেই জানায় সমান স্বাগতম ।

*




--আহ্ববান--

Lets mentally blessed our own self for heavenly sence
চলো , স্বর্গীয়ো চেতনায় নিজেকে নিজে আশীর্বাদ করি ।

*



--প্রার্থনা--

মাগো ! মা পাখি আমার
আমার শান্ত পাখি , ভাবনাশুন্য ধ্যনস্ত পাখি
আয় না , তোর বিশাল ডানা ঝাপটিয়ে , বাঝ পাখির মত ছো মেরে খামচে ধর না- আমার মাথা , টেনে তুলে নে না এ ভয়াল গর্ত থেকে
উড়িয়ে নে না আমায় তোর বেহেস্তি রাজ্যে ,
যেখানে “বিশ্বাস” শিশুর হাসিতে নিত্য ফুল ফোটায় ।
কুকুরের পাল টেনে হিচড়ে তোরি ছানাকে এই “অবচেতন-মন” কে জঙ্গলে নিয়ে যাচ্ছে
আর তুই কিনা এখনো ঘুমোচ্ছিস !

*
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:২৮
২টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বরিষ ধরা-মাঝে শান্তির বারি

লিখেছেন বিষাদ সময়, ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:১৬





মাসের আধিক কাল ধরে দাবদাহে মানব প্রাণ ওষ্ঠাগত। সেই যে অগ্নি স্নানে ধরা শুচি হওয়া শুরু হলো, তো হলোই। ধরা ম্লান হয়ে, শুষ্ক হয়, মুমূর্ষ হয়ে গেল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=নীল আকাশের প্রান্ত ছুঁয়ে-৭ (আকাশ ভালোবেসে)=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:১৯

০১।



=আকাশের মন খারাপ আজ, অথচ ফুলেরা হাসে=
আকাশের মন খারাপ, মেঘ কাজল চোখ তার,
কেঁদে দিলেই লেপ্টে যাবে চোখের কাজল,
আকাশের বুকে বিষাদের ছাউনি,
ধ্বস নামলেই ডুবে যাবে মাটি!
================================================
অনেক দিন পর আকাশের ছবি নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

পানি জলে ধর্ম দ্বন্দ

লিখেছেন প্রামানিক, ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৫২


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

জল পানিতে দ্বন্দ লেগে
ভাগ হলোরে বঙ্গ দেশ
এপার ওপার দুই পারেতে
বাঙালিদের জীবন শেষ।

পানি বললে জাত থাকে না
ঈমান থাকে না জলে
এইটা নিয়েই দুই বাংলাতে
রেষারেষি চলে।

জল বললে কয় নাউযুবিল্লাহ
পানি বললে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সমস্যা মিয়ার সমস্যা

লিখেছেন রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ), ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

সমস্যা মিয়ার সিঙ্গারা সমুচার দোকানে প্রতিদিন আমরা এসে জমায়েত হই, যখন বিকালের বিষণ্ন রোদ গড়িয়ে গড়িয়ে সন্ধ্যা নামে, সন্ধ্যা পেরিয়ে আকাশের রঙিন আলোর আভা মিলিয়ে যেতে শুরু করে। সন্ধ্যা সাড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

এই মুহূর্তে তারেক জিয়ার দরকার নিজেকে আরও উন্মুক্ত করে দেওয়া।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৬ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৬


তারেক জিয়া ও বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে আমি ব্লগে অনেকবারই পোস্ট দিয়েছি এবং বিএনপি'র নেতৃত্ব সংকটের কথা খুব স্পষ্টভাবে দেখিয়েছি ও বলেছি। এটার জন্য বিএনপিকে সমর্থন করে কিংবা বিএনপি'র প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×