আত্নসম্মানবোধ এমন একটা জিনিস, যেটা কাউকে বলে কয়ে অর্জন করে দেয়া যায় না। যেখানে নিজের বাবা শুধুমাত্র আত্নসম্মানবোধের কারনে মন্ত্রীসভায় থাকতে পারলেন না, পারলেন না নিজের চাচা, এমনকি সহোদর ভাই-ও, সেখানে সিমিন হোসেন রিমি নিজেকে গাজীপুরের প্রতনিধি হিসেবে কেন দাঁড়া করালেন, তা বোধ করি তিনিই ভাল বলতে পারবেন। হয়তবা ত্তিনি ভুলে গেছেন সব, এমনকি নিজের ছেলের উপর গুলশানে পুলিশি হামলাও।
পানিতে বড়শি ফেলে মাছ ধরার সময়, যখন ১টা মাছ বড়শিতে গেঁথে যায়, তখন অন্য মাছগুলো যে কিছুই বুঝে না, তা না; কিন্তু খাবারের লোভে আবার সেই বড়শির কাছেই চলে আসে।
দূর্মুখেরা অনেকেই সিমিন হোসেন রিমির সাথে মন্ত্রীত্বের লোভটাকেই হয়ত।।বড় করে দেখছেন, বা দেখতে চাইবেন। তবে তাঁর ১ বার হলেও ভাবা দরকার ছিল, বাবা ছিলেন বঙ্গতাজ তাজউদ্দীন আহমেদ, আর ভাই সোহেল তাজ। অবশ্য নামের সাথে সাথে যদি মন থেকেও তাজ পরিবারের “তাজ” শব্দটি উঠিইয়ে থাকেন, তাহলে ভিন্ন কথা……