আমি ঘুরিয়া ঘুরিয়া সন্ধানো করিয়া স্বপ্নেরও পাখি ধরতে চাই আমি স্বপ্নেরও কথা বলতে চাই আমার অন্তরের কথা বলতে চাই... হিরনবালা তোমার কাছে দারুন ঋণী সারা জীবন যেমন ঋণী আব্বা এবং মায়ের কাছে। ফুলের কাছে মৌমাছিরা বায়ুর কাছে নদীর বুকে জলের খেলা যেমন ঋণী খোদার কসম হিরনবালা তোমার...
আমি কিছু বলছিনা। তার মানে এইনা আমার কিছু বলার নেই। জননীর জৈবসারে বর্ধিত বৃক্ষের নিচে কাঁদতাম যখন দাঁড়িয়ে সজল শৈশবে, বড়ো সাধ হতো আমিও কবর হয়ে যাই,
আমি দলে যাই যত বন্ধন, যত নিয়ম কানুন শৃঙ্খল বেরিয়ে যে আসে সে তো এভাবেই আসে, দুর্বিনীত ধ্রুপদী টংকার তুলে লন্ডভন্ড করে চলে আসে মৌলিক ভ্রমণে, পথে প্রচলিত রীতি-নীতি কিচ্ছু মানে না। আমি এক সেরকম উত্থানের অনুপম কাহিনী শুনেছি। এমন অনমনীয় পৃথক ভ্রমণে সেই পরিব্রাজকের অনেক অবর্ণনীয়...
" আমি না হয় ভালোবেসে ভুল করেছি, ভুল করেছি... নষ্ট ফুলের পরাগ মেখে, পাঁচ দুপুরের নির্জনতা খুন করেছি....কি আসে যায়.... এখন তুমি কোথায় আছো, কেমন আছো... পত্র দিও "
যা না যানার তাই জানতে চাই। িমথ্যার শৃঙখল ভাংেত চাই কষ্ট নেবে কষ্ট হরেক রকম কষ্ট আছে কষ্ট নেবে কষ্ট। লাল কষ্ট নীল কষ্ট কাঁচা হলুদ রঙের কষ্ট ...
আমি কিছু বলছিনা। তার মানে এইনা আমার কিছু বলার নেই। আমার জীবন ভালোবাসাহীন গেলে কলঙ্ক হবে কলঙ্ক হবে তোর, খুব সামান্য হৃদয়ের ঋণ পেলে বেদনাকে নিয়ে সচ্ছলতার ঘর বাঁধবো নিমেষে। শর্তবিহীন হাত গচ্ছিত রেখে লাজুক দু’হাতে আমি কাটাবো উজাড় যুগলবন্দী হাত অযুত স্বপ্নে। শুনেছি জীবন...
কোনো কোনো প্রেম আছে প্রেমিককে খুনী হতে হয় । যদি কেউ ভালোবেসে খুনী হতে চান তাই হয়ে যান উৎকৃষ্ট সময় কিন্তু আজ বয়ে যায় । কেউ জানে না আমার কেন এমন হলো। কেন আমার দিন কাটে না রাত কাটে না ... রাত কাটে তো ভোর দেখি না, কেন আমার হাতের মাঝে হাত থাকে না; কেউ জানেনা। নষ্ট রাখীর...
গৃহশ্রমে মজুরী হয়না বলে মেয়েগুলি শুধু এখন তুমি কোথায় আছো কেমন আছো, পত্র দিয়ো৷ এক বিকেলে মেলায় কেনা খামখেয়ালী তাল পাখাটা খুব নিশীথে তোমার হাতে কেমন আছে, পত্র দিয়ো৷ ক্যালেন্ডারের কোন পাতাটা আমার মতো খুব ব্যথিত ডাগর চোখে তাকিয়ে থাকে তোমার দিকে, পত্র দিয়ো৷ কোন কথাটা অষ্টপ্রহর কেবল...
হিরনবালা তোমার কাছে দারুন ঋণী সারা জীবন যেমন ঋণী আব্বা এবং মায়ের কাছে। ফুলের কাছে মৌমাছিরা বায়ুর কাছে নদীর বুকে জলের খেলা যেমন ঋণী খোদার কসম হিরনবালা তোমার কাছে আমিও ঠিক তেমন ঋণী। তোমার বুকে বুক রেখেছি বলেই আমি পবিত্র আজ তোমার জলে স্নান করেছি বলেই আমি বিশুদ্ধ আজ ...
mahmud_shawonbg@yahoo.com [একজন হেলাল হাফিজ। কবি, আবার কখনো রূপকথার গল্পের কোনো মনোযোগী চরিত্র। কখনো উধাও, আবার কখনো হঠাৎ উদিত নক্ষত্রটি, উজ্জ্বল। জন্ম ১৯৪৮ সালের ৭ই অক্টোবর, নেত্রকোনা জেলার বড়তলী গ্রামে। ১৯৮৬ সালে প্রকাশিত তাঁর ‘যে জ্বলে আগুন জ্বলে’ কাব্যগ্রন্থটি বাংলা কবিতার ইতিহাসে...
স্বপ্নের মত হোক প্রতিটি ভোর! প্রস্থান হেলাল হাফিজ এখন তুমি কোথায় আছো কেমন আছো, পএ দিও এক বিকেলে মেলায় কেনা খামখেয়ালীর তাল পাখাটা খুব নিশীথে তোমার হাতে কেমন আছে, পএ দিও। ক্যালেন্ডারের কোন পাতাটা আমার মতো খুব ব্যথিত ডাগর চোখে তাকিয়ে থাকে তোমার দিকে, পএ দিও। কোন...
জীবন মানে আজও বুঝি না তোমার সাথে কোন ব্যক্তিগত চেনাজানা নেই কোনদিন হয়তো হবেও না, তেমন সচেষ্ট কৌতূহলীও নই তবে ভিতরে তুমি আছো যেমন আছো কোটি মানুষের প্রাণে এই ভাষার একজন হয়ে, এই বাঙালির একজন হয়ে তোমার যাপিত জীবন সব বুঝি না বুঝি খুব নাড়া দাও তুমি বেলায় বেলায় ক্ষণে ক্ষণে ...
"বিশ্ব জোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র" আমার ভীষণ ভালোলাগা একটা কবিতা। নিজে পড়ি, শুনি..... আপনি চাইলে mp3 format ও নামিয়ে নিতে পারেন। হেলাল হাফিজ - প্রস্থান ভাল লাগলে মন্তব্য করবেন...
কেবল আদর্শবান খেলোয়াড়রাই এখানে জয়লাভ করে আগুন আর কতটুকু পোড়ে? সীমাবদ্ধ তার ক্ষয় সীমিত বিনাশ।। মানুষের মতো আর অত নয় আগুনের সোনালী সন্ত্রাস।। আগুন পোড়ালে তবু কিছু রাখে কিছু থাকে।। হউক না তা ধূসর শ্যামল রং ছাই।। মানুষ পোড়ালে আর কিছু রাখেনা, কিচ্ছু থাকেনা।। ...
হিরনবালা তোমার কাছে দারুন ঋণী সারা জীবন যেমন ঋণী আব্বা এবং মায়ের কাছে। ফুলের কাছে মৌমাছিরা বায়ুর কাছে নদীর বুকে জলের খেলা যেমন ঋণী খোদার কসম হিরনবালা তোমার কাছে আমিও ঠিক তেমন ঋণী। তোমার বুকে বুক রেখেছি বলেই আমি পবিত্র আজ তোমার জলে স্নান করেছি বলেই আমি বিশুদ্ধ...