আওয়ামীলীগ এর নরপশু দের বিচার চাই , দালাল মুক্ত বাংলাদেশ চাই ডাব পাকলে হয় ঝুনা নারকেল, আর বাম পাকলে হয় বাকশাল। অবাক হবার কিছুই নাই। মুজিবের চামড়া দিয়া জুতা বানানোর কারিগর কিংবা মাথার খুলি দিয়া ফুটবল খেলার খেলোয়াড় মতিয়া সুরঞ্জিত'রা অনেক আগেই নৌকার মাস্তূলে চড়েছে। এবার মেনন, ইনুরা পাটাতনে গা এলিয়ে দিয়ে আমু, জলিল, তোফায়েলদের গুন টানা দেখবে আর গাইবে ---
"মুজিব বাইয়া যাওরে...অকুল দরিয়ার মাঝে তোমার ভাঙ্গা নাওরে, মুজিব, বাইয়া যাওরে.. চোরের দেশেরে মুজিব, বাইয়া যাওরে .......
ইনু , তুফায়েল ও মেনন মন্ত্রীত্ব পেলেন (এখ তাঁরা প্রত্যাখ্যান করেছেন)। দিলীপ বড়ুয়া আগেই পেয়েছেন।
আওয়ামী মহাজোট আপাতত সজীব হলো। এ মূহূর্তে আওয়ামী-নেতৃত্বাধীন জোট-মহাজোট যখন মানুষের সকল বিশ্বাস হারিয়েছে। যখন মানুষের কাছে এটাই সত্য বলে প্রতীয়মান যে "নৌকা-পাল্লা-লাঙ্গল-শীষ সব সাপেরই দাঁতে বিষ, তফাৎ শুধু ঊনিশ বিশ",ঠিক তখন এসকল বাম নেতারা বামদের মুখে চুনকালি দিয়ে দ্বিদলীয় রাজনীতিকে টিকে থাকতে আরেকটু সহায়তা করলো।
সাবেক আওয়ামী বিদ্বেষী এই বাম নেতাদের কাছ থেকে অবশ্য এটুকু আশা করাই যায়। কারণ এদের রাজনীতি সবসময়ই যতটা না নীতি নির্ভর হয়েছে তার চেয়ে বেশি হয়েছে যেকোনো একটি নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দল বিদ্বেষীতা নির্ভর।
যেমন কখনো আওয়ামী বিদ্বেষীতা আবার কখনো বিএনপি বিদ্বেষীতা। আর এই ভূলের কারণে বিদ্বেষীতা ভালোবাসায় পরিণত হয় কখনো। অথচ এঁরা রাজনীতিটা যদি নীতি নির্ভর করতেন তাহলে এমনটা হতো না ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।