I am a published writer in Bangladesh. I wrote 74 novels and published them. My first novel was published in 1986
টি, আরস থিওরি আমার আবিস্কৃত একটি ইংরেজী শেখার থিওরি ও একটি প্রকাশিত বই। অনেকে বই পড়ে আমাকে প্রশ্ন করে যে, এটি কিভাবে পড়তে হবে বা কোথা থেকে পড়তে হবে এই নিয়ে প্রশ্নের তাদের শেষ নেই। তাদের জন্যই এই বিষয়টি আমি অন্যান্য ব্লগের মতোই সামহোয়্যারইনব্লগে প্রকাশ করলাম।
টি, আরস থিওরি অন ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ হলো বাংলাদেশে প্রকাশিত একটি বই যা থিওরি আকারে প্রকাশিত। এটি ইংরেজী ভাষাকে খুবই সহজ আকারে উপস্থাপন করেছে এবং সুকৌশলে এর সবচেয়ে সহজ দিকটি দিয়ে ইংরেজী ভাষায় লেখার নিয়মটি দেখিয়ে দিয়েছে।
আমরা জানি যে একটি বাক্যে তিনটি অংশ থাকেঃ সাবজেক্ট, ভার্ব, অবজেক্ট। আমাদের প্রথমে বুঝতে হবে সাবজেক্ট কি এবং বাক্যে সাবজেক্ট কিভাবে বুঝতে হয়। তাই আমাদের সাবজেক্ট বুঝতে হলে প্রথম নাউন ও এজেকটিভ বুঝতে হবে। এরপর ভার্ব বুঝতে হবে এবং টেন্স বুঝতে হবে। তারপর প্রিপোজিশন, এ্যাডভার্ব বুঝতে হবে।
আমি সবচেয়ে জোর দেই বাংলার ওপর। রবীন্দ্রনাথেরই কথাঃ আগে চাই বাংলা ভাষার গাঁথুনি তারপর ইংরেজী শেখার পত্তন, আমি এই কথাটার ওপর খুব বেশী জোর দিয়ে থাকি। তাই বাংলা বাক্য থেকে আগে সাবজেক্ট বের করা শিখতে হবে আমাদের। যখন আমরা বুঝবো যে, প্রতিটি বাক্য থেকে আমরা নাউন ও এজেকটিভ চিনতে পারছি তখন আমাদের চিনতে হবে একটা বাক্যে কোনটি সাবজেক্ট। সাবজেক্ট চিনতে পারলে তারপর আমাদের জানতে হবে সাবজেক্টটির নাম্বার ও পারসন কি।
এরপর ভার্ব জানতে হবে আর ভার্ব মানেই হলো টেন্স। টি, আরস থিওরি বইতে খুব চমৎকারভাবে দেখিয়ে দিয়েছি টেন্স কি ও কিভাবে বাছাই করতে হয়। এই বই পড়লে যে কেউ টেন্স সম্পর্কে বুঝতে পারবে। যদি ভোকাবুলারী সমস্যা হয় তবে আমার লেখা আরেকটি বই রয়েছে যার নাম ইজি ইংলিশ ভোকাবুলারী। এটা পড়লে ভোকাবুলারীর কোন সমস্যা থাকবেনা।
স্পোকেন ইংরেজী সত্যিকার যে সমস্যা তা হলো ইংরেজী গুছানোর সমস্যা। আর এই সমস্যা থাকবেনা যদি আপনি আমার টি, আরস ইউ ক্যান স্পিক ইংলিশ পড়েন। এটিও একটি বই যা আমার লেখা। আমার লেখা আরও দুটি বই আছে ইংরেজির ওপর আর তা হলোঃ লার্ন ইংলিশ ইন থ্রি ডেজ ও ক্র্যাশ ইয়োর আইইএলটিএস। এসব বই আপনি পাবেন বাংলাবাজারের নাইম বুকস এ।
এর ঠিকানা হলো
নাইম বুকস
৩৮ বাংলাবাজার দোতলা
ঢাকা
ইংরেজী শেখার ব্যপারে কোন প্রশ্ন থাকলে আমাকে লিখুন। কোন সমস্যা হলে তাও জানান।
টি, আরস থিওরি আমার আবিস্কৃত একটি ইংরেজী শেখার থিওরি ও একটি প্রকাশিত বই। অনেকে বই পড়ে আমাকে প্রশ্ন করে যে, এটি কিভাবে পড়তে হবে বা কোথা থেকে পড়তে হবে এই নিয়ে প্রশ্নের তাদের শেষ নেই। তাদের জন্যই এই বিষয়টি আমি অন্যান্য ব্লগের মতোই সামহোয়্যারইনব্লগে প্রকাশ করলাম।
টি, আরস থিওরি অন ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ হলো বাংলাদেশে প্রকাশিত একটি বই যা থিওরি আকারে প্রকাশিত। এটি ইংরেজী ভাষাকে খুবই সহজ আকারে উপস্থাপন করেছে এবং সুকৌশলে এর সবচেয়ে সহজ দিকটি দিয়ে ইংরেজী ভাষায় লেখার নিয়মটি দেখিয়ে দিয়েছে। আমরা জানি যে একটি বাক্যে তিনটি অংশ থাকেঃ সাবজেক্ট, ভার্ব, অবজেক্ট। আমাদের প্রথমে বুঝতে হবে সাবজেক্ট কি এবং বাক্যে সাবজেক্ট কিভাবে বুঝতে হয়। তাই আমাদের সাবজেক্ট বুঝতে হলে প্রথম নাউন ও এজেকটিভ বুঝতে হবে।
এরপর ভার্ব বুঝতে হবে এবং টেন্স বুঝতে হবে। তারপর প্রিপোজিশন, এ্যাডভার্ব বুঝতে হবে। আমি সবচেয়ে জোর দেই বাংলার ওপর। রবীন্দ্রনাথেরই কথাঃ আগে চাই বাংলা ভাষার গাঁথুনি তারপর ইংরেজী শেখার পত্তন, আমি এই কথাটার ওপর খুব বেশী জোর দিয়ে থাকি। তাই বাংলা বাক্য থেকে আগে সাবজেক্ট বের করা শিখতে হবে আমাদের।
যখন আমরা বুঝবো যে, প্রতিটি বাক্য থেকে আমরা নাউন ও এজেকটিভ চিনতে পারছি তখন আমাদের চিনতে হবে একটা বাক্যে কোনটি সাবজেক্ট। সাবজেক্ট চিনতে পারলে তারপর আমাদের জানতে হবে সাবজেক্টটির নাম্বার ও পারসন কি। এরপর ভার্ব জানতে হবে আর ভার্ব মানেই হলো টেন্স। টি, আরস থিওরি বইতে খুব চমৎকারভাবে দেখিয়ে দিয়েছি টেন্স কি ও কিভাবে বাছাই করতে হয়। এই বই পড়লে যে কেউ টেন্স সম্পর্কে বুঝতে পারবে।
যদি ভোকাবুলারী সমস্যা হয় তবে আমার লেখা আরেকটি বই রয়েছে যার নাম ইজি ইংলিশ ভোকাবুলারী। এটা পড়লে ভোকাবুলারীর কোন সমস্যা থাকবেনা। স্পোকেন ইংরেজী সত্যিকার যে সমস্যা তা হলো ইংরেজী গুছানোর সমস্যা। আর এই সমস্যা থাকবেনা যদি আপনি আমার টি, আরস ইউ ক্যান স্পিক ইংলিশ পড়েন। এটিও একটি বই যা আমার লেখা।
আমার লেখা আরও দুটি বই আছে ইংরেজির ওপর আর তা হলোঃ লার্ন ইংলিশ ইন থ্রি ডেজ ও ক্র্যাশ ইয়োর আইইএলটিএস। এসব বই আপনি পাবেন বাংলাবাজারের নাইম বুকস এ। এর ঠিকানা হলো
নাইম বুকস
৩৮ বাংলাবাজার দোতলা
ঢাকা
ইংরেজী শেখার ব্যপারে কোন প্রশ্ন থাকলে আমাকে লিখুন। কোন সমস্যা হলে তাও জানান। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।