দেশ বাসী ও বন্ধুগন , দেশ আজ মানবিক একতার অভাবে সহিংস
২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৭ |
***************************
সরকার ক্ষমতায় বসেই সংখ্যা গরিষ্ঠ সংসদীয় রায়ে বাংলাদেশ সংবিধান কে রদবদল
করে ।
যার জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা সহ অনেক গুরুত্ব পূর্ণ রাস্টিয় নিতিমালায়
পরিবর্তন আসে ।
বারবার বিরুধি দলকে কোন টাঁসা করে মহাজুট সরকারের এহেন পরিস্থিতি , এবং কিছু
লোভী রাজনৈতিক নেতৃত্বের দুর্নীতি স্বজনপ্রীতি প্রোপাগান্ডায় দেশ আজ বিশ্বের নিকট
হেয় ।
নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি না করে উলটুঁ বিরুধি দলকে হয়রানী , গ্রেফতার এবং জামাত
শিবিরের উপর যুদ্ধাপরাধি ধুয়া তুলে তাদের কে পুলিশ দিয়ে আইন লঙ্গন করে নির্বিচারে হত্তার যে যরযন্ত্র তা খুবই ন্যাক্কার জনক গটনা এবং এর জের ধরে জামাত শিবির , ও হেফাজত ইসলাম নামে আরও সংঘটন বাংলাদেশ কে এখন
নিয়ে যাচ্ছে সহিংসতার দিকে ।
এদিকে নিরীহ ব্লগার দের সংঘটন গন জাগরন এর মানবিক সামাজিক কর্ম কাণ্ডকেও জামাত শিবির নাস্তিক বলে তাদের চিঙ্গিত করে হত্তার হুমকি দেয় ।
লং মার্চ এর ধুয়া তুলে হেফাজত ইসলামের ১৩ দফা দাবি সরকার হিসাব মিলাতে
না পেরে বিপাকে ।
বিএনপি বা প্রধান বিরুধি দল নেতা কর্মীদের মুক্তির জন্য আন্দোলনে মাঠে ।
ছুন্নি আলেম অলামা পির মাশায়েক গনও ধর্ম রক্ষার জন্য মাঠে ।
বাম দল গুলুও সক্রিয় ,
হামলা বা সহিংসতা কে কার উপর কিভাবে আসবে সেটা বুঝা অস্পস্ত , মাঝখানে
জীবন বলি জনগণের এবং গাড়ী খারখানা সহ বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান আজ আতংক বিরাজ করে ।
ইরাক আফগান পরিস্থিতি ধারন করতে আর বেশি সময় লাগবেনা ।
তাই এখনই দরকার সব দলের আলোচনায় অংশ গ্রহনে জাতীয় ঐক্যর সরকার ।
কবি , ও গবেষক সংঘটক ।
এম , জি, আর , মাসুদ রানা ।
মিরপুর ঢাকা ১২১৬ ।
প্রশ্ন উত্তর পর্ব এবং দায়
*******************
কাজী হোসেন এর প্রশ্ন ঃ: জামাত শিবিরের উপর যুদ্ধাপরাধি ধুয়া তুলে তাদের কে পুলিশ দিয়ে আইন লঙ্গন করে নির্বিচারে হত্তার যে যরযন্ত্র তা খুবই ন্যাক্কার জনক গটনা এবং এর জের ধরে জামাত শিবির , ও হেফাজত ইসলাম নামে আরও সংঘটন বাংলাদেশ কে এখন
নিয়ে যাচ্ছে সহিংসতার দিকে ।
এই কথার মানে কি ?
লেখক এর জবাব গনতান্ত্রিক দেশে কাউকে গুলি করে হত্তা মানবাধিকার লঙ্গন
আইন মানলে অপরাধির শাস্তি নিশ্চিত করবে আদালত
পুলিশ নয় মানেটা তাই ।
কাজী হোসেন এর প্রশ্ন ঃ জামাত শিবিরের উপর যুদ্ধাপরাধি ধুয়া তুলে তাদের কে পুলিশ দিয়ে আইন লঙ্গন করে নির্বিচারে হত্তার যে যরযন্ত্র তা খুবই ন্যাক্কার জনক গটনা
কেন ভাই, আপনার কি মনে হয়
জামাত-শিবির যুদ্ধাপরাধীদের দল নয় ?
জামাত শিবির সমর্থকরা যুদ্ধাপরাধীদের সমর্থক নয় ?
পুলিশ কি বিনা উস্কানিতে জামাত-শিবির সমর্থকদের উদ্দেশ্যে গুলি ছুড়েছে ?
বিতর্কিত নয় দ্বায়িত্বশীল জবাব দিয়েন ।
ধন্যবাদ
লেখক বলেছেন: স্বাধীন দেশ
অপরাধী হলে অবশ্যই আইনের মাধ্যমে বিচারের কাট গড়ায় দ্বার করানো উচিৎ ছিল । আর শাহ বাগের গণজাগরণ এর দাবি ছিল মুখ্য এবং বিচার কাজও দ্রুত চলছিল ।
ইতিমধ্য বাংলাদেশের ১৯ জন এম পি জামাত শিবির এর ভোটে
সংসদে স্থায়ি আদেশ লাভ করে ।
যদি যুদ্ধাপরাধী দুচারজন সনাক্ত হয় তাহলে সেটা আইন দেখবে
১৯ বিজয়ি প্রার্থী এবং ৪১ পরাজিত প্রার্থীর জামাত শিবির এর সদস্য প্রায় ৯০ লাখের উপরে , সবাই কি রাজাকার ।
আর সবাইকে সরকার বা মখা আইন পাশ না করেই গুলি করে হত্তার আদেশ প্রদান করা কি পাগলের আচরন নয়কি ।
ওরা সভা করে বড় জুড় কয়েক ঘণ্টা গালি দিত এর বেশি এরা কিছু করতনা , অথচ এদের মিছিলে পুলেশের গুলি কি ৫২ কেও হার মানায় নি ।
যার ফলে এঁরাও আর আইন মানেনি জালাও পুড়াও পুলিশ হত্তা গাড়ি ভাংচুর সহ এহেন সহিংস তার জন্ম কি সরকারের ভুল সিদ্ধান্ত ও আহম্মকি নয় ।
আমরা সহিংসতা চাইনা শান্তি চাই
বিচারের নামে আইন লঙ্গন নয় , অপরাধি সনাক্ত হলে সে যে
দলের লোকই হোক বা পুলিশ , প্রশাসন যারাই হোক শাস্তি তার অপরাধের পুরস্কার ।
কারন আইনের চোখ সবার জন্য সমান ।
একটি কথা আমাদের ফলু করা দরকার
স্বাধীনতা অর্জনের চাইতে তা রক্ষা করা আরও বেশি কঠিন ।
যে জাতী একবার স্বাধীনতা লাভ করে সে জাতী বীরের জাতী ।
তাই স্বাধীনতার পবিত্র আমানত হউক সব দল , সব মানুষের মিলন ক্ষেত্র ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।