থেমে যাবো বলে তো পথ চলা শুরু করিনি।
শুরুতে ভারতের সর্বাধিক প্রচারিত ইংরেজি দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়া-তে প্রকাশিত এই সংবাদটা পড়ে নেই: Click This Link
________________________________________
এই সংবাদের মোদ্দা কথা হলঃ
আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তায় ধস নামায় দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েছে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলো।
আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা উদ্ধারে ভারতীয় পরিকল্পনা ফাঁস করে দিয়ে এই নিবন্ধে বলা হয়েছে, নির্বাচনের আগে আগে বিএনপির শীর্ষ নেতাদের দুর্নীতি মামলায় দণ্ডিত করা হবে এবং সেই সাথে বিএনপি-র ভোটের সাথী জামাত নেতাদের বিরুদ্ধে করা যুদ্ধাপরাধ মামলার বিচারেরও রায় হবে।
কিন্তু ভারতীয়রা এত উদ্বিগ্ন কেন?
তাদের উদ্বিগ্ন হবার পেছনে কারণগুলো এবং সেই সাথে তাদের গৃহীত পদক্ষেপগুলো হলঃ
১। ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলো আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তার ধস ঠেকাতে যথেষ্ট চেষ্টা করছে।
২। ক্ষমতাসীন সরকারবিরোধী মনোভাব ঠেকানোর সম্ভাবনা খুবই কম।
৩। শেখ হাসিনার সরকার ভারত থেকে কোনো ‘ছাড়’ (কনসেশন) আদায় করতে পারেনি।
৪।
খালেদা জিয়া কার্যত হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে ঘুরে দাঁড়িয়েছেন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভারতের ‘হাতের পুতুল’ হিসেবে চিত্রিত করছেন।
৫। আগামী বছর শেখ হাসিনার হারানো জনপ্রিয়তা পুনরুদ্ধারে জোর প্রচেষ্টা নেয়া হবে জানিয়েছেন ভারতীয় শীর্ষ গোয়েন্দা কর্মকর্তারা।
৬। ভারতের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো শঙ্কিত এ কারণে যে বিএনপি ক্ষমতায় এলে ভারতবিরোধী গোষ্ঠীগুলো আবার বাংলাদেশের ভূখণ্ড ব্যবহার করতে পারে।
বিএনপি জোট ক্ষমতায় থাকলে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারত এই প্রচারণা সব সময়ই চালায়।
আমার প্রশ্ন হল আর কতকাল আমাদের ভারতীয় আর পাকিস্তানি ষড়যন্ত্রের কাহিনী শোনা লাগবে? আর কতকাল আমাদের নেত্রীদ্ব্য় এই দুইদেশের ক্রীড়ানক হয়ে থাকবেন?
শকুনককন্ঠী গায়িকার কোকিল কন্ঠী গায়ক সোয়ামি মাহফুজুর রহমান বলেছেন, উনার বা উনার স্ত্রী, দুইজনের কারো গায়েই ডিএনএ নাই। সংবাদটা ভাল।
কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, আমারা যারা ম্যংগো পাবলিক, যাদের সারা গা ভর্তি খালি ডিএনএ, আমাদের এই সব ছেলে খেলা থেকে মুক্তি মিলবে কবে? ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।