[
আল্লাহর হুকুমগুলি মানিয়া চলিলে এবং হযরত মুহাম্মদ(সঃ) এর নির্দেশ মত জীবন-যাপন করিলে পরকালে তাহার ভয় থাকেনা। আল্লাহর হুকুমগুলি এবং হযরত মুহাম্মদ(সঃ) এর নির্দেশগুলি কি কি এবিষয়ে জানতে হলে কোরআন হাদিছ নিয়ে লেখাপডা করতে হবে। কিন্তু কথা হ্ল কর্ম জীবনে এসে কোরআন হাদিছ নিয়ে লেখাপডার তেমন সুযোগ পাওয়া যায়না। তাই অতি সহজে এসব জ্ঞান অর্জন করার জন্য আমরা বিভিন্ন আলেমদের শরাপন্ন হই। আর এখানেই অর্জিত হয় ইলমে জাহের।
আল্লাহপাক কুরানুল করীমে এরশাদ করেছেন "মানুষ ও জীন জাতিকে আমার এবাদত করা ভিন্ন অন্য উদ্দেশ্যে সৃষ্টি করিনি"-সূরা জারিয়াতঃ৫০। তাহ্লে কি এটাই বুজতে হবে যে পার্থিব কাজকর্ম ছেডে শুধু এবাদতেই নিমগ্ন হয়ে থাকা? না,মোটেই তা নয়;বরং আহার-বিহার-নিদ্রা সবই এবাদত তুল্য হবার জন্য অন্য ধরনের জ্ঞানের প্রয়োজন হয়,যাহা ইলমে বাতেন নামে পরিচিত।
এখন এই ইলমে বাতেন আপনি কোথায় পাবেন? দুনিয়াবী কোন স্কুল,কলেজ, মক্তব-মাদ্রাসায় এই শিক্ষ্যা পাওয়া যায়না। এই শিক্ষ্যা অর্জন করতে হলে বর্তমান জমানায় হক্কানি পীর-আউলিয়াদের দারস্ত হতে হবে।
আমাদের স্বরন রাখা উচিত সব পীর-আউলিয়াগণ ভন্ড নয়,যদি সবাই ভন্ড হত আজকে আমরা ইসলামের দাওয়াত পেতাম কিনা সন্দেহ।
আর আমি যে দরবারের লিংক দিয়েছি সুযোগ পেলে একবার ঘুরে আসবেন,যাচাই করে দেখবেন ওখানে ইসলামি শরীয়ত ও নবীর(সঃ) এর সুন্নত বিরুধি কোন কারযকালাপ আছে কিনা। এই পীর সাহেবকে আজ পর্যন্ত কেহ পা ধরে সালাম করতে পারেনি,এই পীর সাহেবের কেহ ছবি উটাতে পারেনি,কোন বেগানা মহিলা দেখা করা তো দুরের কথা, উনার সাথে সরাসরি কথাও বলতেও পারেনি।
এবং এমন কিছু কারয কালাপ আছে যেগুলি দেখলে আপনাকে সেই আব্দুল কাদের জীলানী(রঃ) যুগের কথা সরণ করিয়ে দিবে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।